শিরোনাম:
●   মিরসরাইয়ে মাদক নিয়ন্ত্রণে সচেতনতামূলক কর্মসূচি অনুষ্ঠিত ●   রাউজানে ভূমিদস্যুরা অবৈধভাবে জায়গা দখলের অভিযোগ ●   রাঙামাটিতে উদ্যম যুব ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে শীতবস্ত্র বিতরণ ●   অস্বাভাবিকভাবে ভ্যাট ও কর আরোপের গণবিরোধী ও আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করুন ●   রাঙামাটির কাউখালিতে তিনটি অবৈধ ইটভাটা বন্ধের অভিযান ●   নবীগঞ্জে সেনাবাহিনীর অভিযানে ২ মাদক ব্যবসায়ী আটক ●   ঈশ্বরগঞ্জে মাদক সাজাপ্রাপ্ত আসামিসহ গ্রেফতার-৪ ●   কাপ্তাই উচ্চ বিদ্যালয়ের রুবি জয়ন্তীতে ২ দিনব্যাপী বর্নাঢ়্য আয়োজন ●   ২০২৪ সালে পার্বত্য চট্টগ্রামে মানবাধিকার পরিস্থিতির উপর ইউপিডিএফের রিপোর্ট ●   রাবিপ্রবি’র ভিসি হিসেবে ড. আতিয়ার রহমান এর যোগদান ●   ভারতের তীর্থ মেলায় বাংলাদেশের জনসাধারনকে নিষেধাজ্ঞা ●   পথচারীকে বাঁচাতে গিয়ে মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু ●   জাতীয় নির্বাচনের মূল কর্তব্য থেকে বিচ্যুত হওয়ার কোন সুযোগ নেই ●   এআই ভিত্তিক বিশ্বের জন্য তরুনদের প্রস্তুত করতে হবে : চুয়েট ভিসি ●   কবি এ কে সরকার শাওনের প্রথম উপন্যাস “অতল জলে জলাঞ্জলি” প্রকাশিত ●   নবীগঞ্জে পাহাড় কাটার দায়ে এক্সেভেটর ও ট্রাকসহ আটক-৪ ●   মিরসরাইয়ে চুরি করা ডিজেলসহ চোর গ্রেফতার ●   ভরাট হওয়া রাউজান খাল এখন কৃষকের গলার কাঁটা ●   ঈশ্বরগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার-১১ ●   কুষ্টিয়ায় উৎসাহ সংগঠনের উদ্যোগে শীতবস্ত্র বিতরণ ●   রাবিপ্রবির নতুন ভিসি ড. আতিয়ার রহমান ●   নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের কাছে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র পরিষদের ১১টি নির্বাচন সংস্কার প্রস্তাবনা ●   রাঙামাটির ডিসি ও এডিসির বিরুদ্ধে আওয়ামীলীগের পরামর্শে কাজ করার অভিযোগ ●   পানছড়িতে ৩২বিজিবির পক্ষ থেকে শীতবস্ত্র বিতরণ ●   মিরসরাইয়ে শীতার্তদের মাঝে শীত উপকরণ বিতরণ ●   রাবিপ্রবিতে ভিসি নিয়োগের দাবিতে শিক্ষার্থীদের রাঙামাটিতে সড়ক অবরোধ : ৭২ ঘন্টার আল্টিমেটাম ●   গাজীপুরে নাগরিক ঐক্যের কার্যালয়ে বিএনপির নেতৃত্বে অগ্নিসংযোগ ও হামলার নিন্দা জানিয়েছে গণতন্ত্র মঞ্চ ●   ঈশ্বরগঞ্জে যুবলীগ ও ছাত্রলীগের ৪ নেতা আটক ●   বেদে সম্প্রদায় ঝাড়ফুক দিয়েই চলে জীবন সংসার ●   তরুণ সংঘের উন্মুক্ত নক আউট ফুটবল টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণী
রাঙামাটি, শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৫, ২৮ পৌষ ১৪৩১



CHT Media24.com অবসান হোক বৈষম্যের
বৃহস্পতিবার ● ৬ অক্টোবর ২০১৬
প্রথম পাতা » কৃষি » পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন বিল পাস
প্রথম পাতা » কৃষি » পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন বিল পাস
বৃহস্পতিবার ● ৬ অক্টোবর ২০১৬
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন বিল পাস

---

ঢাকা প্রতিনিধি :: (২১ আশ্বিন ১৪২৩ বাঙলা : বাংলাদেশ সময় রাত ৯.৩৫মি.) উপজাতিদের অগ্রাধিকার দিয়ে পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রচলিত আইন ও রীতি অনুযায়ী ভূমি বন্দোবস্ত দেয়ার জন্য পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন বিল (সংশোধন) ২০১৬ সংসদে পাস হয়েছে।

৬ অক্টোবর বৃহস্পতিবার এ বিলটি পাসের আগে বিলটি জনমত যাচাইয়ের প্রস্তাব সংক্রান্ত বক্তব্যে সংসদ সদস্য ফখরুল ইমাম বলেন, আওয়ামী লীগ আগে শান্তি চুক্তি করেছিল। এবার চাপের মুখে আওয়ামী লীগ সরকার নতি স্বীকার করে এ বিলটি এনেছে। কোন এলাকার প্রচলিত রীতি অনুযায়ী ভূমি বন্দোবস্ত দেয়া সংবিধান সমর্থন করে কি না ? বা কোন আদালত কোন গোষ্ঠীর প্রচলিত আইন সমর্থন করে কি না? সেখানকার বাঙালী যারা বন্দোবস্ত পেয়েছে তাদেরকে প্রচলতি আইনের মাধ্যমে উৎখাত করার কথা এ বিলে বলা হয়েছে। বৃহস্পতিবার পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন বিল (সংশোধন) ২০১৬ নামে বিলটি পাসের জন্য উত্থাপন করেন ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ।

এ বিলে পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের কোরাম ও সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে বিদ্যমান আইনে সংশোধনী আনা হয়েছে। আগে কমিশন চেয়ারম্যানের সিদ্ধান্তই কমিশনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত বলে গণ্য হত। বিলটি পাস হওয়ায় এখন থেকে চেয়ারম্যানসহ উপস্থিত সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যের সিদ্ধান্ত কমিশনের সিদ্ধান্ত বলে গণ্য হবে। চেয়ারম্যানের একক সিদ্ধান্তে আর কোনো বিষয় চূড়ান্ত হবে না। পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশনের নয় সদস্যের মধ্যে চেয়ারম্যানসহ দুইজন উপস্থিত থাকলেই এতদিন কোরাম হত। এখন তিন সদস্যের উপস্থিতি প্রয়োজন হবে।

আইনে বলা হয়েছে, কমিশনের সচিব এবং অন্যান্য কর্মকর্তা ও কর্মচারী পদে পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের উপজাতীয়দের অগ্রাধিকার প্রদানক্রমে স্থায়ী অধিবাসীদেরকে নিয়োগ করা হবে। পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রচলিত আইন, রীতি ও পদ্ধতি বহির্ভূতভাবে জলে ভাসা ভূমিসহ কোন ভূমি বন্দোবস্ত প্রদান বা বেদখল করা হয়ে থাকলে তা বাতিলকরণ এবং বন্দোবস্তজনিত বা বেদখলজনিত কারণে কোনো বৈধ মালিক ভূমি হতে বেদখল হয়ে থাকলে তার দখল পুনর্বহাল। তবে শর্ত থাকে যে, পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রচলিত আইন, রীতি ও পদ্ধতি অনুযায়ী অধিগ্রহণ করা ভূমি এবং বসতবাড়িসহ জলে ভাসা ভূমি, টিলা ও পাহাড় ব্যতীত কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ প্রকল্প এলাকা ও বেতবুনিয়া ভূ-উপগ্রহ এলাকার ক্ষেত্রে এই উপধারা প্রযোজ্য হবে না।

বিলের উদ্দেশ্য ও কারণ সম্পর্কে বলতে গিয়ে ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তির প্রেক্ষাপট তুলে ধরে বলেন, ওই চুক্তির আলোকে ২০০১ সালে পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন আইন প্রণয়ন করা হয়। আইন প্রণীত হওয়ার পর হতে কমিশন তার নিয়মিত বৈঠক আহ্বান করলে কমিশনের উপজাতীয় সদস্যগণ এ আইন সংশোধনের প্রয়োজনীয়তার বিষয়টি উল্লেখ করে কমিশনের বৈঠকে অব্যাহতভাবে অনুপস্থিত থাকেন। সেই অচলাবস্থা দূর করার জন্য আইনটির সংশোধনের প্রয়োজনীয় দেখা দেয়।

তবে পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন বিল (সংশোধন) ২০১৬ সংসদে পাস হওয়ার পর তিন পার্বত্য জেলার বাঙ্গালী সংগঠনগুলির পক্ষ থেকে রাত সাড়ে ৯টা পর্যন্ত কোন প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। সূত্র : পার্বত্য নিউজ





আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)