বুধবার ● ১৬ নভেম্বর ২০১৬
প্রথম পাতা » অপরাধ » শিক্ষার্থী নির্যাতনের প্রতিবাদে ফুঁসে উঠেছে ফুলবাড়ী
শিক্ষার্থী নির্যাতনের প্রতিবাদে ফুঁসে উঠেছে ফুলবাড়ী
সিলেট প্রতিনিধি :: (২ অগ্রহায়ন ১৪২৩ বাঙলা: বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৭.০৪মি.) শারীরিক ও মানসিক শাস্তি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নিষিদ্ধ করে নির্দেশ জারি করা হয়েছিল ২০১০ সালে। শিশুর মানসিক বিকাশের অন্তরায় বলেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শারীরিক ও মানসিক শাস্তি নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। ২০০৮ সালেও প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শারীরিক শাস্তি নিষিদ্ধ করে পরিপত্র জারি করেছিল। কিন্তু দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো কি সেই নিষেধাজ্ঞা মানছে? প্রায়ই শিক্ষকের দেওয়া শাস্তি ভোগ করে অনেক শিক্ষার্থীর আহত হওয়ার খবর প্রকাশিত হয় সংবাদমাধ্যমে। তার প্রমান স্বয়ং শিক্ষামন্ত্রীর নির্বাচনী এলাকায় গোলাপগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী বিদ্যাপীঠ এমসি একাডেমীতে। স্কুলে যেতে দেরি হওয়ায় প্রথম শ্রেণির কোমলমতি দুই শিশু শিক্ষার্থী নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে।
নির্যাতিত শিক্ষার্থীদের নাম তাওহিদা আকবর ও মারওয়ানুল ইসলাম । ১৫ নভেম্বর মঙ্গলবার স্কুলে নির্ধারিত সময়ের চেয়ে একটু দেরীতে যাওয়ার কারনে শিক্ষার্থীদ্ধয়কে এক ঘন্টা রোদে দাড় করিয়ে রাখেন সুভ্রত নামের এক শিক্ষক। ঐতিহ্যবাহী বিদ্যাপিঠে এমন কোমলমতি শিশু শিক্ষার্থী নির্যাতনের প্রতিবাদে ফুঁসে উঠেছে বৃহত্তর ফুলবাড়ী এলাকার সর্বস্তরের জনগণ এক সভা আহ্বান করেছেন। সভা থেকে আগামীকাল মানববন্ধন এর ডাক আসতে পারে বলেও জানিয়েছেন এলাকাবাসীর কয়েকজন।
এ ব্যাপারে প্রধান শিক্ষক মনসুর আহমদ চৌধুরীর সাথে ফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে নাম্বার (০১৭১২৫০২৭৪৭) বন্ধ পাওয়া যায়।