শিরোনাম:
●   সিয়াম সাধনার পুরস্কার : ঈদুল ফিতরের মাহাত্ম্য ও তাৎপর্য ●   সাইফুল হক দেশবাসীকে ঈদ উল ফিতর এর শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ●   সু-প্রদীপ চাকমাকে পার্বত্য চট্টগ্রামে অবাঞ্চিত ঘোষণার হুশিয়ারী দিয়েছে পিসিসিপি ●   পার্বত্য চট্টগ্রাম মন্ত্রণালয়ের নজিরবিহীন বৈষম্যের প্রতিবাদ জানিয়েছে পিসিসিপি ●   জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাছে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির পক্ষ থেকে মতামত জমা দেয়া হয়েছে ●   রাঙামাটিতে স্বপ্নযাত্রী ফাউন্ডেশনের ঈদ বস্ত্র বিতরণ ●   রাঙামাটিতে অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে দুই ভারতীয় আটক ●   রাঙামাটিতে রক্তেভেজা গণঅভ্যুত্থান : পাহাড়ের বৈষম্য বইয়ের মোড়ক উম্মোচন ●   রাউজানে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু ●   মিরসরাইয়ে বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘাত এড়াতে ১৪৪ ধারা জারি ●   কাউখালীতে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপন ●   রাবিপ্রবি’তে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপিত ●   কাউখালীতে ইসরাঈল বিরোধী বিক্ষোভ ●   গাজীপুরে ড্যাবের ইফতার মাহফিল ●   নেপালের প্রধানমন্ত্রী গণঅভ্যুত্থানে বিজয়ী বাংলাদেশের জনগণকে অভিনন্দন জানিয়েছেন ●   ঈশ্বরগঞ্জে ৪৪ সিএইচসিপি পরিবারে নেই ঈদের আনন্দ ●   সিগারেটে মূল্যস্তর তিনটি হলে রাজস্ব বাড়বে, ব্যবহার কমবে ●   সুদেল ব্যবসায়ীর খপ্পরে পড়ে হারুন এখন ঘরছাড়া ●   সুন্দরবনে আগুন ২৩ বছরে ৩৪ বার ●   চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হায়দারের সাথে ঝালকাঠি জেলা বিএনপির মতবিনিময় ●   আন নূর মুহাম্মদিয়া মেহেরুন্নেছা হিফজ মাদ্রাসায় ইফতার মাহফিল ●   রাউজানে গরুচোর সন্দেহে পিটিয়ে হত্যা ●   মিরসরাই সম্মিলিত স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার ইফতার মাহফিল ●   ফিলিস্তিনে ও ভারতে মুসলমানদের উপর হামলার প্রতিবাদে রাঙামাটিতে খেলাফত মজলিস এর বিক্ষোভ ●   পাহাড়ি-বাঙালিদের মাঝে ইফতার সামগ্রী বিতরণ করেছে রাঙামাটি জোন ●   মাটিরাঙ্গায় ইউপিডিএফ-পিসিজেএসএস এর আধিপত্য বিস্তারকালিন গুলিতে নিহত-১ : আহত-১ ●   যুদ্ধবিরতির মধ্যে গাজায় ইসরায়েলী হামলা নৃশংস ও বর্বরোচিত ●   মিরসরাইয়ে কাভার্ড ভ্যান চাপায় স্কুল শিক্ষিকা নিহত ●   ঈশ্বরগঞ্জে সুলভ মূল্যের হাটে নিন্ম আয়ের মানুষের স্বস্থি ●   হাটহাজারীতে অটোরিকশা চাপায় শিশু নিহত
রাঙামাটি, সোমবার, ৩১ মার্চ ২০২৫, ১৭ চৈত্র ১৪৩১



CHT Media24.com অবসান হোক বৈষম্যের
মঙ্গলবার ● ১০ জানুয়ারী ২০১৭
প্রথম পাতা » খুলনা বিভাগ » মেহেরপুরে খেঁজুর গাছ বিলুপ্তির পথে
প্রথম পাতা » খুলনা বিভাগ » মেহেরপুরে খেঁজুর গাছ বিলুপ্তির পথে
মঙ্গলবার ● ১০ জানুয়ারী ২০১৭
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

মেহেরপুরে খেঁজুর গাছ বিলুপ্তির পথে

---মেহেরপুর প্রতিনিধি :: (২৭ পৌষ ১৪২৩ বাঙলা: বাংলাদেশ সময় রাত ৮.৫৭মি.) ষড়ঋতুর দেশ আমাদের এই বাংলাদেশ! বছরে একেক সময় একেক ঋতু ধারণ করে এদেশ। তেমনই একটি ঋতু শীতকাল। শীতের মৌসুমে সকালে এমনই এক ভিন্ন দৃশ্য চোখে পড়তো। পল্লীগায়ের এদৃশ্য আর আগের মতো চোখে পড়েনা। শীতের শুরু হতেই বাড়ি বাড়ি চলতো খেঁজুরের রস দিয়ে মজাদার পিঠাপুলির নানা আয়োজন। শীতের শুরুতে গাংনী উপজেলার সাহারবাটী কিছু খেঁজুর গাছে রস আহরণর শুরু করেছে গাছীরা। গ্রামবাংলার ঐতিহ্যের প্রতীক খেঁজুর গাছ ঘিরে গ্রামীণ জনপদে শুরু হয়েছে উৎসব-মুখর পরিবেশ।

গাংনী উপজেলার সাহারবাটী,বাঁশবাড়িয়া, কলোনী পাড়া ,জুগীন্দা থেকে বিলুপ্তির পথে ঐতিহ্যবাহী খেঁজুর গাছ। মাঠে আর মেঠোপথের ধারে দু’একটি খেঁজুর গাছ দাঁড়িয়ে আছে কালের সাক্ষী হয়ে।

গাংনীর ঐতিহ্যবাহী খেঁজুর গাছ আজ অস্তিত্ব সঙ্কটে। যে হারে খেঁজুর গাছ নিধন হচ্ছে সে তুলনায় রোপন করা হয় না।রসনা তৃপ্তির উপকরণ সুমিষ্ট রসের জন্য নয়, জীবনের প্রয়োজনে প্রকৃতির ভারসাম্য ও বাংলার ঐতিহ্য রক্ষায় ব্যাপকহারে খেঁজুর গাছ রোপন করা দরকার বলে মনে করেন অনেকে। একদিন খেঁজুর গাছ পুরোপুরি হারিয়ে যাবে শুধু পাঠ্য বইয়ের পাতায় খেঁজুর গাছের কথা লেখাছাড়া আর কিছুই দেখা যাবে না।শীত শুরুতে খেঁজুরের তাজা রস যে কতটা তৃপ্তিকর তা-বোঝা দুষ্কর। আর খেঁজুরের রসের পিঠা এবং পায়েস তো খুবই মজাদার ও সুস্বাদু খাবার। এ কারনে শীত মৌসুমের শুরুতেই গ্রামাঞ্চলের রসের ক্ষীর, পায়েস ও পিঠা খাওয়ার ধুম পড়ে যায়। খেঁজুরের রস দিয়ে তৈরি হয় গুড় ও প্রাকৃতিক ভিনেগার। খেঁজুরের রস ও গুড় ছাড়া আমাদের শীতকালীন উৎসব ভাবা দুষ্কর।গাংনী উপজেলার সাহারবাটী গ্রামের ইয়াছিন আলী বলেন, খেঁজুরের রসের কাঁচা পায়েস খাওয়ার কথা এখনো ভুলতে পারি না। আমাদের নাতি-নাতনীরা তো সেই দুধচিতই, পুলি-পায়েস খেতে পায়না। অধ্যক্ষ আবুল কালাম আজাদ স্বপন বলেন, দিন দিন খেঁজুর গাছের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। এক সময় গোটা উপজেলা খেঁজুর গাছের জন্য প্রসিদ্ধ ছিল। এখন খেঁজুর গাছ যেমন কমে গেছে তেমনই কমে গেছে গাছির সংখ্যাও। ফলে প্রকৃতিগত সুস্বাদু সে রস এখন আর তেমন নেই। তবুও কয়েকটা গাছের পরিচর্যা করে হারিয়ে যাওয়া ঐতিহ্যকে ধরে রাখা সম্ভাব। যে কয়েকটা গাছ রয়েছে তাতে যা পাওয়া যায় তা দিয়ে কোন রকম চলে যাচ্ছে। এছাড়া অনেক সময় ঘরবাড়ি নির্মান জন্য খেঁজুর গাছ কেটে ফেলা হচ্ছে। ফলে দিন দিন কমে যাচ্ছে খেঁজুর গাছের সংখ্যা। “আসুন আমরা গ্রামবাংলার ঐতিহ্যকে ধরে রাখার জন্য খেঁজুর গাছ নিধন বন্ধ করি, খেঁজুর গাছ রোপন করে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করি।”





আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)