শিরোনাম:
●   বেগম রোকেয়া এ্যাওয়ার্ড পেলেন সাংবাদিক সাব্বির ●   বারইয়ারহাট ঔষধ ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি ফারুক,সম্পাদক ইউসুফ ●   দীঘিনালায় গলায় ফাঁস দেয়া যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার ●   ট্রাক্টরের চাকায় পিষ্ট হয়ে মা নিহত, ছেলে আহত ●   পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের পরিচালনা বোর্ড ২য় সভা অনুষ্ঠিত ●   রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের মাসিক সভা অনুষ্ঠিত ●   মোরেলগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন ●   মানিকছড়িতে ট্রাকের নীচে মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু ●   আল ফালাহ ইসলামি একাডেমীর সবক প্রদান অনুষ্ঠান ●   ১১ দফা অবহিতকরণে আত্রাইয়ে আলোচনা সভা ●   পার্বতীপুর রেলওয়ে ইর্য়াডের আম গাছে যুবকের আত্মহত্যা ●   রংধনু ক্লাবের কার্যকরী পরিষদ গঠিত ●   কাউখালী তাহেরিয়া রশিদা সুন্নিয়া দাখিল মাদরাসার সভা ●   পাকুন্দিয়ায় ইয়ুথ পিস অ্যাম্বাসেডর গ্রুপ গঠিত ●   বৈরী আবহাওয়ায় ও শীতের তীব্রতায় বাড়ছে কৃষকের দুশ্চিন্তা ●   কোন হটকারিতায় গণঅভ্যুত্থানের অর্জন নষ্ট করা যাবেনা ●   তরফভাইখাঁ সমাজকল্যাণ পরিষদের উদ্যোগে শীতবস্ত্র বিতরণ ●   মিরসরাইয়ে শীতার্তের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ ●   ঈশ্বরগঞ্জে জিয়াউর রহমান স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন ●   লংগদু এস এস সি পরীক্ষার্থীদের শিক্ষা সামগ্রী বিতরন ●   ঐক্যমতের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে ২০২৫ এর মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন সম্ভব ●   হালদা থেকে বিপন্ন গাঙ্গেয় প্রজাতির মৃত ডলফিন উদ্ধার ●   খাগড়াছড়ির আলুটিলায় পর্যটকবাহী বাস উল্টে আহত-২০ ●   পানছড়িতে লোগাং জোন এর অনুদান সামগ্রী প্রদান ●   আত্রাইয়ে কুলি-বেদে সম্প্রদায়ের মাঝে জেলা প্রশাসকের কম্বল বিতরণ ●   চুয়েটে স্থাপত্য বিভাগের ১ম জাতীয় কনফারেন্স শুরু ●   বিজিবির অভিযানে খাগড়াছড়িতে ১২ অনুপ্রবেশকারী আটক ●   ঈশ্বরগঞ্জে জাতীয় প্রবাসী দিবস পালিত ●   কুষ্টিয়ায় বালুঘাট দখল নিতে তাণ্ডব চালিয়েছে সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা ●   রাউজানে বিকাশ প্রতারকের ফাঁদে নারী উদ্যোক্তা তানিয়া
রাঙামাটি, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১



CHT Media24.com অবসান হোক বৈষম্যের
বুধবার ● ২৬ এপ্রিল ২০১৭
প্রথম পাতা » চট্টগ্রাম বিভাগ » ঢাকায় ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানার প্রতিবাদে সমাবেশ
প্রথম পাতা » চট্টগ্রাম বিভাগ » ঢাকায় ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানার প্রতিবাদে সমাবেশ
বুধবার ● ২৬ এপ্রিল ২০১৭
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

ঢাকায় ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানার প্রতিবাদে সমাবেশ

---অনলাইন ডেস্ক :: ২৪ এপ্রিল দৈনিক জনকন্ঠ পত্রিকায় গৌতম বুদ্ধকে সন্ত্রাসী হিসেবে আখ্যায়িত ও ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানার প্রতিবাদে রাজু ভাস্কর্যের সামনে ২৬ এপ্রিল বুধবার মানববন্ধন প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বৌদ্ধ ছাত্র সংসদ।

ঢাবির বৌদ্ধ ছাত্র সংসদের সভাপতি শোভন বড়ুয়ার সভাপতিত্বে এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পালি এন্ড বুড্ডিস্ট স্টাডিজ বিভাগের প্রকট চাকমার সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পালি এন্ড বুড্ডিস্ট স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড.সুকোমল বড়ুয়া, প্রভাষক উচিন লয়েন রাখাইন, পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ী ছাত্র পরিষদের কেন্দ্রীয় তথ্য ও প্রচার সম্পাদক সুলভ চাকমা, পিজি হাসপাতালের চিকিৎসক ডা.স্নেহাশীষ বড়ুয়া, বৌদ্ধ ছাত্র সংসদের অরুপ বড়ুয়া ও ঢাকা আন্তর্জাতিক বৌদ্ধ বিহারের উপাধ্যক্ষ ভিক্ষু সুনন্দাপ্রিয় প্রমুখ ।

অধ্যাপক সুকোমল বড়ুয়া অভিযোগ করে বলেন , বাংলাদেশের শান্তিকামী বৌদ্ধ সমাজ অহিংসায় বিশ্বাসী। দৈনিক জনকন্ঠে প্রকাশিত ফিরোজ মান্নার করা সংবাদটি ভিত্তিহীন, বানোয়াট এবং সাম্প্রদায়িক উস্কানিমূলক একটি সংবাদ। এই সংবাদ দেশের আপামর বৌদ্ধ সমাজের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করেছে।”

এছাড়া অন্যান্যরা বলেন দৈনিক জনকণ্ঠে প্রকাশিত” পার্বত্য এলাকায় নতুন অশান্তি সৃষ্টির চেষ্টায় ‘ভাবনা কেন্দ্র’ শিরোনামে পার্বত্য চট্টগ্রামসহ তথা বাংলাদেশের সকল বৌদ্ধ ধর্মযাজকদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার ও গৌতম বুদ্ধকে সন্ত্রাসী হিসেবে আখ্যায়িত করায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। সিনিয়র রিপোর্টার “ফিরোজ মান্না” রাঙামাটির নাম ব্যবহার করে তার রিপোর্টি ছিল সম্পূর্ণ মিথ্যা বানোয়াট ও সাজানো । যেখানে পার্বত্য চট্টগ্রাম সহ তথা বাংলাদেশের ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানি করা হয়েছে। তারা অভিযোগ করে বলেন এধরণের হলুদ সাংবাদিক দেশের জন্য অমঙ্গল। তাদের মনগড়া রিপোর্টে বিভিন্ন সাম্প্রদায়িক ইস্যু সৃষ্টি হতে পারে।
---
এদিকে রাঙামাটি থেকে ফিরোজ মান্না’র”রিপোর্টে” বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন সেই সাথে ফিরোজ মান্না রাষ্ট্রিয় যতাযত আইনে তার শাস্তির দাবি জানান। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে তার বিরুদ্ধে চলছে নানা আলোচনা-সমালোচনা। বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের পবিত্র প্রধান গৌতম বুদ্ধকে ও তার রিপোর্টে সন্ত্রাসী হিসেবে আখ্যায়িত করায় ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেওয়া হয়েছে। যা সকল শান্তিপ্রিয় বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের মানুষকে নেতিবাচক প্রভাবে রূপ দিয়েছে। এতে আপামর বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের ভাবমুর্তি ক্ষুণ্ণ করা হয়েছে। জনকণ্ঠ অনলাইন ভার্ষনে হুবহু প্রকাশিত হওয়া তাকে”তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনে ৫৭(২)” ধারায় শাস্তির দাবি জানান। ভবিষ্যতে যাতে এই রকম হলুদ সাংবাদিকতা করতে যেন কেউ সাহস না পায় সেজন্য ফিরোজ মান্নার বিরুদ্ধে দেশের প্রচলিত আইনে সর্বচ্চ শাস্তির দাবি করা হয়।

উল্লেখ্য, ২৪ এপ্রিল জাতীয় দৈনিক জনকণ্ঠে প্রকাশিত” পার্বত্য এলাকায় নতুন অশান্তি সৃষ্টির চেষ্টায় ‘ভাবনা কেন্দ্র’ শিরোনামে পার্বত্য চট্টগ্রামসহ তথা বাংলাদেশের সকল বৌদ্ধ ধর্মযাজকদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার ও মানহানি করা হয়েছে।

দৈনিক জনকণ্ঠে প্রকাশিত সংবাদটি পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, সেখানে ভান্তেদের নামে অনেক কিছু মিথ্যা-বানোয়াট ও মুখরোচক তথ্য প্রকাশ্যে উপস্থাপন করা হয়েছে। যা বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের একদিকে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে আর অন্যদিকে সকল ভান্তে ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে মানহানিকর পরিবেশ সৃষ্টি করা হয়েছে।

রাঙামাটি থেকে “ফিরোজ মান্না” প্রতিবেদনে আরোপিত সংবাদে উল্লেখ ছিল ধর্মযাজক বা ভান্তে সেজে পাহাড়ীদের মধ্যে বিষবাষ্প ছড়াচ্ছে এইসব সন্ত্রাসী উগ্রপন্থী ভান্তেরা। সরকারের জায়গা দখল করে নাকি বিশাল এলাকা নিয়ে গড়ে তুলছে ‘ভাবনা কেন্দ্র’ বা কিয়াং ? রাঙামাটি রাজবন বিহারে চলছে অস্ত্রের আমদানি ও জুডো কারাতে প্রশিক্ষণ, এতে ২৫ হাজারের উপরে পাহাড়ী প্রশিক্ষণ দিচ্ছে।

এদিকে বান্দরবানের স্বর্ণমন্দিরের ধর্ম ধর্মযাজকদের বিরুদ্ধে একিই তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে। সেখানে চলছে অস্ত্রের আমদানি আর চাইনিজ “কুম্পুর প্রশিক্ষণ”। বিশেষ নজরদারিতে কয়েক হাজার অনুসারি তৈরি করা হচ্ছে ইত্যাদি। তাদের রিপোর্টে দেখা যায় বৌদ্ধদের ধর্মীয় প্রধান গৌতম বুদ্ধকে ও সন্ত্রাসী হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে। এছাড়া রিপোর্টটিতে উল্লেখ করা হয়ছে,উগ্রপন্থী ভান্তেদের সেবা দিতে পাহাড়ী মেয়েরা মন্দিরে মন্দিরে “ভোজন” বা পানীয় ইত্যাদি সামগ্রী সাপ্লাই দিচ্ছে। আর ভান্তেরা পার্বত্য চট্টগ্রামকে দখল করতে পাহাড়ীদের জুডো কারাতে প্রশিক্ষণ দিয়ে যাচ্ছে।

“ফিরোজ মান্না” রিপোর্টে বলা হয়েছে এসব মন্দিরে জনসাধারণের প্রবেশের নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। নিষেধ বিধি বিদ্যমান থাকার কারণে জনগণ রাজবন বিহার সহ পার্বত্য চট্টগ্রামে বিভিন্ন তীর্থ মন্দিরে তারা পাবলিককে ঢুকতে দিচ্ছেন না।

পক্ষান্তরে, তার সমস্ত রিপোর্ট পড়ে জানা গেল প্রশিক্ষণ দাতা ভান্তেরা আরাকান আর্মী (এ এ)’, ‘আরাকান লিবারেশন পার্টি (এএলপি)’, ‘রোহিঙ্গা সলিডারিটি অরগানাইজেশন (আরওএস),’ আল ইয়াকিন’সহ বিভিন্ন উগ্রপন্থী দলের সাথে কাজ করে যাচ্ছে। যা কয়েকদিনের মধ্যে পার্বত্য চট্টগ্রামকে ধর্মযাজকদের দখলে চলে আসবে।
---বিহার কর্তৃপক্ষ ও কিছু ভান্তের সাথে যোগাযোগ করে জানা গেছে, দৈনিক জনকণ্ঠে জ্ঞাপিত রিপোর্টটি ছিল সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট । তাদের নামে রাঙামাটি,খাগড়াছড়ি ও বান্দরবানের কিছু উগ্রপন্থি সাংবাদিক প্রতিনিয়ত পার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড়ি মানুষদের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমে ও প্রকাশ্যে ধর্মীয় মর্যাদায় আঘাতহানিসহ নানান মুখরোচক তথ্য উপস্থাপন করে মিডিয়ার সামনে বিষবাষ্প ছড়াচ্ছে। সংশ্লিষ্টরা বলছে আমরা “অস্ত্র আমদানি ও কারাতে” প্রশিক্ষণের সাথে জড়িত নয় । আমাদের কাজ সুষ্ঠুভাবে ধর্মপ্রচার করা।

এ ব্যাপারে রাঙামাটি থেকে কয়েকজন বিশিষ্ট ব্যাক্তিবর্গের সাথে যোগাযোগ করা হলে তারা জানান সম্প্রতি বেশ কিছু পাহাড়ের গুরুত্বপুর্ণ বিষয়কে মিডিয়ায় সামনে পার্বত্য চট্টগ্রামে বাহিরের সাংবাদিকরা জনগণের মতকে ভিন্নখাতে প্রভাবিত করার চেষ্ঠা চালাচ্ছে।

তাদের দেওয়া রিপোর্ট গুলি এক একটি সংবাদ ভিন্ন ভিন্ন টাইপের, ভিন্ন ভিন্ন টাইপ বলতে “কালের কন্ঠ” পত্রিকায় দিয়েছে একরকম আর “দৈনিক ইনকিলাবে” দিয়েছে আরেকরকম। ২৩ এপ্রিল দৈনিক পূর্বকোণ পত্রিকায় কুদ্দুস আফ্রাদ ঢাকা অফিস থেকে লিখেছেন “গোপন পথে আসছে অস্ত্র ফের অশান্ত হচ্ছে পাহাড়” সর্বশেষ ২৪ এপ্রিল “দৈনিক ইত্তেফাকে” প্রকাশিত রমেল চাকমা পাহাড় থেকে গড়িয়ে সে রাস্তায় বেবিট্যাক্সির সামনে এসে পড়ে, আর তাতেই এমন আহত হয় যে সেই আঘাতে তার শেষ পর্যন্ত মৃত্যু হয় এমন সংবাদ তারা উপস্থাপন সহ গোটা জনসাধারণের মতকে ভিন্ন প্রভাবিত করার বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে।

পার্বত্য চট্টগ্রামে তথা বাংলাদেশের বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের ভাবমুর্তি কিভাবে ক্ষুণ্ণ করা যায় সেজন্য তারা অহরহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক ও বিভিন্ন অনলাইন ওয়েভ সাইটে অপপ্রচার করতে উঠে পড়ে লেগেছে এমনই অভিযোগ রয়েছে সংশ্লিষ্টদের।

তারা অভিযোগ করে বলেন, রাঙামাটি রাজবন ও বান্দরবানের স্বর্ণমন্দির হচ্ছে বৌদ্ধদের কাছে পবিত্র স্থান। এটা কোন জনসাধারনের চলাচলের জায়গা নয় । এখানে ধর্ম শিক্ষাসহ ধর্মীয়াচার বিধি পালন করা হয়ে থাকে। রাজবন বিহারের কয়েকজনের সাথে কথা বলে জানা গেছে গতবছর রাজবন বিহার ও স্বর্ণমন্দির কয়েকদিন প্রবেশের ঠিকই নিষেধাজ্ঞা ছিল। কিন্তু তা আবার কয়েকদিন পর খুলে দেওয়া হয়েছে। যে কারণে বন্ধ ছিল সেটার মুখ্য সমস্যা হচ্ছে বিহারে পবিত্রতা নষ্ট করা,জুতা,সেন্ডেল পায়ে প্রবেশ ও টুপি মাথায় মুর্তির সামনে দাড়িয়ে,যেখানে সেখানে উচ্চস্বরে কথা বলা, প্রকাশ্যে বিহারের আশপাশে সিগারেট ও নেশাদ্রব্য সেবন করা ইত্যাদি অনৈতিক কর্মকান্ডের জন্য কেবলমাত্র কয়েকদিন বিহার বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।
---
দুর দুরান্ত বিভিন্ন দেশী-বিদেশী আগত পর্যটক ও দর্শণার্থী অকস্মাৎ এসে ধমীর্য় পবিত্রতার নীতি না জেনে অজ্ঞাতে তারা এসব কাজ করে ফেলেন। এতে ধর্মীয় নীতিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে । কিন্তু কোন আগত পর্যটককে কখনো প্রকাশ্যে গালাগালি করা হয়নি। বিহারে পবিত্রতা বজায় থাকার জন্য বিভিন্ন পয়েন্টে সিসি ক্যামেরা সহ কাগজে ছাপানো তথ্য বিহারে দেয়ালে দেয়ালে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। এতে অনেকে নজরকেড়ে আগেবাগে নিজ দ্বায়িত্বে সজাগ হয়ে যান।

এদিকে ২৪ এপ্রিল সোমবার জাতীয় দৈনিক জনকণ্ঠে প্রকাশিত” পার্বত্য এলাকায় নতুন অশান্তি সৃষ্টির চেষ্টায় ‘ভাবনা কেন্দ্র’ শিরোনামে পার্বত্য চট্টগ্রামসহ তথা বাংলাদেশের সকল বৌদ্ধ ধর্মযাজকদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার ও গৌতম বুদ্ধকে সন্ত্রাসী হিসেবে আখ্যায়িত করায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ ও “ফিরোজ মান্নাকে” রাষ্ট্রিয় আইনে শাস্তির দাবি জানিয়েছেন পার্বত্য চট্টগ্রাম তথা বাংলাদেশের সর্বস্থরের বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা। তথ্য সূত্র : ডেইলী সিএইচটি





আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)