শিরোনাম:
●   আত্রাইয়ে বেড়েছে পেঁয়াজের বীজ চাষ ●   আসছে এস.ডি.জীবন’র নাটক “আপন-পর” ●   নতুন দলে স্থান স্থান পেলো ঝালকাঠির মশিউর রহমান ●   রামগড়ে হিল উইমেন্স ফেডারেশনের বিক্ষোভ মিছিল ●   ঝালকাঠির সিভিল সার্জন ওএসডি ●   ঈশ্বরগঞ্জে সুলভ মূল্যে হাটে ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড় ●   আবারো রক্তের হোলিখেলায় মেতে উঠেছে কুষ্টিয়ার জনপদ ●   ঝালকাঠিতে স্ত্রী ও দুই সন্তানকে বাহিরে রেখে ঘরে তালা ঝুলিয়ে দিয়েছে স্বামী ●   রাঙামাটিতে মাদক সংক্রান্ত বিরোধে সংঘর্ষে আহত-১ : আটক-১ ●   মিরসরাইয়ে বাজার মনিটরিংয়ে তিন দোকানীকে জরিমানা ●   ছাত্র অধিকার পরিষদ ভূষণছড়া ইউপি শাখার কমিটি গঠন ●   রাজস্থলীতে জাতীয় ভোটার দিবস পালন ●   রাঙামাটিতে জাতীয় ভোটার দিবস পালন : জেলায় মোট ভোটার ৪ লাখ ৮৫ হাজার ৯৩৯ জন ●   মাহে রমজান উপলক্ষে রাঙামাটিতে গাউছিয়া কমিটির স্বাগত র‍্যালি ●   আন্তর্বর্তীকালিন সরকার জুলাই অভ্যুত্থানের মর্ম ধারণ করতে ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছে : আনু মুহাম্মদ ●   রাবিপ্রবিতে শিক্ষার্থীদের জন্য নামাজের স্থান ●   গণসংগীত শিল্পী এপোলো জামালী আর নেই : বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির শোক ●   বৃটেনের বিশিষ্ট নেতা অহিদ উদ্দিনের মুরব্বিদের সাথে সৌজন্য ●   রাঙামাটির বন্দুকভাঙ্গা এলাকায় পিসিজেএসএস-ইউপিডিএফ এর আধিপত্য বিস্তারের লড়াইয়ে বিপর্যস্ত জনজীবন ●   স্বাধীতনার ৫৩ বছরে প্রথম বার জাতীয় রাজনীতিতে জায়গা পেলেন দলিত জনগোষ্ঠীর নেতা ভীম্পাল্লী ডেভিড রাজু ●   চ্যাম্পিয়ন পুরকৌশল বিভাগ, রানার্স আপ ইটিই বিভাগ ●   দয়া করে বিএনপি থেকে পদত্যাগ করে চলে যান : ওয়ারেস আলী ●   কাপ্তাইয়ে কাদেরী উচ্চ বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া পুরস্কার বিতরণী ●   হাটহাজারীতে জনদূর্ভোগ লাঘবে প্রশাসনের অভিযান ●   পটুয়াখালীতে ৪ লাখ পিস ইয়াবা সহ ১৬ জন গ্রেফতার ●   রমজানে দ্রব্যমূল্যে সহনশীল রেখে সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্য রাখতে রাঙামাটিতে আলেম-ওলামাগণের আহবান ●   দেশের জন্য, রাজনীতির জন্য ক্ষতি হবে তার বিরুদ্ধে লড়াই অব্যহত থাকবে : গণতন্ত্র মঞ্চ ●   মা-বাবার পাশে সমাহিত বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ আবদুল্লাহ আল নোমান ●   রাঙামাটিতে বিপ্লবী ছাত্র-যুব আন্দোলন কমিটি গঠন ●   ঈশ্বরগঞ্জে বাসর রাতে জামাই গ্রেফতার
রাঙামাটি, মঙ্গলবার, ৪ মার্চ ২০২৫, ২০ ফাল্গুন ১৪৩১



CHT Media24.com অবসান হোক বৈষম্যের
সোমবার ● ১৬ নভেম্বর ২০১৫
প্রথম পাতা » উপ সম্পাদকীয় » বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৭ বছরের অগ্রযাত্রা
প্রথম পাতা » উপ সম্পাদকীয় » বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৭ বছরের অগ্রযাত্রা
সোমবার ● ১৬ নভেম্বর ২০১৫
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৭ বছরের অগ্রযাত্রা

---


আবদুল জববার :: দেশের একমাত্র মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়৷ স্বাস্থ্য সেবাকে বিশ্বমানে উন্নত করার তাগিদ ও স্বপ্নপূরণের সংকল্প থেকেই বিগত ১৯৯৮ সালের ৩০ এপ্রিল ওই সময়ের ক্ষমতাসীন আওয়ামীলীগ সরকারের উদ্যোগে তত্‍কালীন আই পি এম আরকে জাতির জনকের নামে পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরিত করা হয় ৷
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ১৭ বছর পূর্ণ হয়েছে ৷ চলতি বছরের গত ৩০ এপ্রিল বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ ডা. মিলন হলে অত্যন্ত জাকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে ১৮ তম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস পালন করা হয়েছে ৷ বিশ্ববিদ্যালয়ের বি-ব্লকের নিচ তলায় রয়েছে বঙ্গবন্ধুর মোড়াল ৷ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা দিবসে অনেকেই বঙ্গবন্ধুর মোড়ালে পুষ্পার্ঘ অর্পন করে শ্রদ্ধা জানালো জাতির জনককে ৷ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম ৷ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ১৭ বছর পর প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ের সেই স্বপ্ন পূরণে কতটুকু সফল হয়েছে সেটা এখন যাচাই মূল্যায়ন করার সময় এসেছে ৷ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ‘১৮তম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস’ নামে একটি স্মরণিকা প্রকাশ করেছেন ৷ দেশের চিকিত্‍সক অনেক গুণি জনের লেখা স্মরণিকায় স্থান পেয়েছে ৷
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাকালীন ভাইচ চ্যান্সেলর প্রফেসর ডা. মাজহার আলী কাদেরী ছিলেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর পারিবারিক চিকিত্‍সক ৷ পাবনা জেলার বাসিন্দা হওয়ার সুবাদে প্রফেসর ডা. মাজহার আলী কাদেরী সাহেবের সঙ্গে আমার পরিচয় ও আন্তরিক সম্পর্ক হওয়ার দূর্লভ সুযোগ সৃষ্টি হয়েছিল ৷ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর প্রতিষ্ঠানটির শৃঙ্খলা রক্ষার্থে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতেন তিনি ৷ প্রতিদিন নির্ধারিত সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে উপস্থিত হয়ে পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা এবং চিকিত্‍সক এবং কর্মকর্তা কর্মচারীদের উপস্থিতির প্রতি অত্যন্ত গুরুত্ব দিতেন তিনি ৷ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ২ বছর অতিক্রান্ত হলে তত্‍কালীন ভিসি প্রফেসর ডা. মাজহার আলী কাদেরী সাহেব বিশ্ববিদ্যালয়ের অগ্রগতি সম্পর্কে একটি রিপোর্ট করার জন্য আমাকে দায়িত্ব দিয়েছিলেন ৷ আমি বিগত ২০০০ সালে এ সম্পর্কিত একটি রিপোর্ট তৈরী করেছিলাম ৷ ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের দুই বছরের অগ্রযাত্রা’ শিরোনামে বিশেষ প্রতিবেদনটি দেশের অনেকগুলো জাতীয় দৈনিক এবং উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল ৷ আমি বেশ কিছু পত্রিকা সংগ্রহ করে তত্‍কালীন ভিসি প্রফেসর ডা. মাজহার আলী কাদেরী সাহেবকে দিয়েছিলাম৷ তিনি অত্যন্ত খুশি হয়েছিলেন এবং পত্রিকাগুলো সংরক্ষণ করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের তত্‍কালীন রেজিষ্টার মোঃ আব্দুল গফুর মহোদয়ের নিকট জমা দিয়েছিলেন ৷ আমার মনে হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিষ্টারের কক্ষে এখনও ওই কাগজগুলো সংরক্ষিত আছে ৷
গত ৩০ এপ্রিল আমি রাজধানী ঢাকায় অবস্থান করছিলাম ৷ বঙ্গবন্ধু মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান ভিসি অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান খান সাহেবের জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রশান্ত কুমার মজুমদার এর আমন্ত্রনে ১৮ তম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস পালনের অনুষ্ঠানে আমি উপস্থিত ছিলাম এবং ওই অনুষ্ঠানের সংবাদ কভারেজ করেছিলাম ৷
বিগত ২০০৯ সালের ১ ফেব্রুয়ারি আমি আমার বাম পাশ্বের গলার ‘টিউমার’ অপারেশনের জন্য বঙ্গবন্ধু মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের স্টাফ সিকরুমে ভর্তি হয়েছিলাম ৷ তখন নাক কান গলা বিভাগের চেয়ারম্যান ছিলেন প্রফেসর ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত৷ ভর্তি হওয়ার পর ৭ ফেব্রুয়ারি অধ্যাপক বেলায়েত হোসেনের নেতৃত্বে আরও ৩ জন সহযোগী অধ্যাপক আমার গলার টিউমার অস্ত্রপচারের মাধ্যমে অপসারণ করেছিলেন ৷ সময় লেগেছিল ৪ ঘন্টা ৷ এরপর ৯ ফেব্রুয়ারি তত্‍কালীন আওয়ামীলীগ সরকারের বিদ্যুত্‍ প্রতিমন্ত্রী এ্যাড. শামসুল হক টুকু সহ কেন্দ্রীয় অনেক রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ এবং সাংবাদিকেরা আমাকে দেখতে গিয়েছিলেন ৷ আমার গলার টিউমার অস্ত্রপাচারের মাধ্যমে অপারেশন করার পর তা বায়োস্পি পরীক্ষায় ক্যান্সারের জীবাণু ধরা পড়ে ৷ এরপর ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে আমাকে ৩০ টি রেডিও থেরাপি দেয়া হয় ৷ এরপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ত্রাণ ও কল্যান তহবিল হতে বিগত ২০০৯ সালের ২৪ জুন চিকিত্‍সার সাহায্যার্থে আমাকে আর্থিক সহযোগিতা প্রদান করা হয় ৷ এরপর প্রফেসর ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত বঙ্গবন্ধু মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি হিসেবে নিয়োগ পান ৷ তিনিও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পারিবারিক চিকিত্‍সক ছিলেন ৷
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ইতিমধ্যে যে সমস্ত অর্জন ও অগ্রগতিসমূহ হয়েছে সেগুলো হচ্ছে, উন্নত বিশ্বের ন্যায় স্নাতকোত্তর চিকিত্‍সা শিফায় রেসিডেন্সি প্রগ্রাম চালু করা, দেশের সরকারী বিশ্ববিদ্যালয় সমূহের মধ্যে সর্বোচ্চ প্রায় ৩ শত জন বিদেশী রেসিডেন্ট ছাত্র-ছাত্রী বঙ্গবন্ধু মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া, রিউমাটোলজি বিভাগ, এন্ড্রোক্রাইনোলজি বিভাগ, পাবলিক হেলথ এন্ড ইনফরমেটিকস বিভাগ চালু করা, সেন্টার ফর নিউরোডেভেলপমেন্ট এন্ড অটিজম ইন চিলড্রেন, পেলিয়েটিভ কেয়ার উইং, রেসপেটরি মেডিসিন উইং প্রতিষ্ঠা, বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের অর্থায়নে প্রায় ৪’শতটি গবেষণা পরিচালনা, শিক্ষক, চিকিত্‍সক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জন্য রয়েছে ৬টি বাস ৷
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন প্রকল্প সমপ্রসারণের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রত্যক্ষ সহায়তায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেবিন-ব্লকের উত্তর দিকে ১২ বিঘা জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে৷ বাংলাদেশ বেতার ভবনের জায়গা রেজিষ্ট্রেশন করে বুঝে নেয়ার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীণ রয়েছে ৷ বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব আয় থেকে প্রায় ১’শত কোটি টাকা বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজে ব্যয় করা হয় ৷ কোরিয়ান ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট ও অপারেশন ফান্ড (ইডিসিএফ) এর আর্থিক সহায়তায় প্রায় ১ হাজার ৩’শত কোটি টাকা ব্যয়ে রাজধানীর রূপসী বাংলা হোটেলের বিপরীতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব ৩ দশমিক ৮ একর জমিতে বিশেষায়িত এ হাসপাতাল নির্মিত হবে ৷ এ ব্যাপারে সহজ শর্তের ঋণ সহযোগিতায় ৭ শত শয্যার একটি সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতালের উদ্দেশ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর সম্পন্ন হয়েছে৷ দেশের পঙ্গু ও অসহায় মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ৫ কোটি টাকার আয় থেকে চিকিত্‍সা সহায়তা প্রদান করা এবং মুক্তিযোদ্ধাদের বিনামূল্যে চিকিত্‍সাসেবা প্রদানের লক্ষ্যে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে ৷ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শয্যা সংখ্যা ১ হাজার ৫ শত বেডে উন্নীতকরণ, কেবিনের সংখ্যা ১২৪ এ উন্নীত করা হয়েছে ৷ অপারেশন থিয়েটারের সংখ্যা ৫৬- এ উন্নীত করা হয়েছে৷ ‘ইনটেনসিভ’ কেয়ার ইউনিটের শয্যা সংখ্যা ৩৭- এ উন্নীত করা হয়েছে৷ বিশ্ববিদ্যালয়ের করোনারী কেয়ার ইউনিটের শয্যা সংখ্যা ৩৫- এ উন্নীতকরণ৷ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের বহির্বিভাগে প্রতিদিন গড়ে ৫ হাজার রোগী চিকিত্‍সা সেবা নিচ্ছেন ৷ হাসপাতালে ভর্তিকৃত বাত্‍সরিক রোগীর সংখ্যা বর্তমানে ৩০ হাজার ২ শত জনে উন্নীত হয়েছে৷ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান ভাইচ চ্যান্সেলর প্রফেসর ডা. কামরুল হাসান খান বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকান্ডে নিরলস ভাবে কাজ করে চলেছেন ৷
বিগত ১৯৯৮ সালে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর থেকে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের বেসিক চিকিত্‍সা বিজ্ঞান অনুষদ, মেডিসিন অনুষদ অন্তর্ভুক্ত বিভিন্ন বিভাগ হতে এ পর্যন্ত ৪৬৯০ জন চিকিত্‍সক স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন ৷ যার মধ্যে এমডি ৭৭৪, এমএস ৬৮৭, এমফিল ৭০৬, ডিপ্লোমা ১৭৭৮ এবং এম পি এইচ ৭৪৫ জন রয়েছেন ৷ শিক্ষার্থীদের উত্‍সাহিত করার জন্য সর্বোচ্চ নম্বর প্রাপ্ত শিক্ষার্থীর জন্য চ্যান্সেলর এওয়ার্ড প্রবর্তন করা হয়েছে ৷ চিকিত্‍সা শিক্ষা ও সেবায় বিশেষ অবদানের জন্য সম্মানসূচক পিএইচডি ডিগ্রি প্রদানের ব্যবস্থা করা হয়েছে ৷
একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য অত্যন্ত গৌরবের বিষয় হলো এর সমাবর্তন অনুষ্ঠান৷ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর প্রথম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয় ২০১১ সালের ২১ জুন ৷ এরপর ২০১৫ সালের ১৫ মার্চ বিপুল উত্‍সাহ উদ্দীপনার মধ্যদিয়ে অনুষ্ঠিত হয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় সমাবর্তন ৷
লেখক, সাংবাদিক ও কলামিস্ট।





উপ সম্পাদকীয় এর আরও খবর

পার্বত্য চুক্তির ২৭ বছর : শান্তি চুক্তি পাহাড়ে বসবাসরত সকল জনগোষ্ঠীর অধিকার রক্ষায় সম্পূর্ণ ব্যর্থ পার্বত্য চুক্তির ২৭ বছর : শান্তি চুক্তি পাহাড়ে বসবাসরত সকল জনগোষ্ঠীর অধিকার রক্ষায় সম্পূর্ণ ব্যর্থ
একেএম মকছুদ আহমেদ এর সাংবাদিকতায় ৫৫ বছর :  গণমাধ্যমের ওপর উদ্দেশ্যপ্রণোদিত আক্রমণ, হামলা ও হুমকি বৈষম্যবিরোধী চেতনার পরিপন্থি একেএম মকছুদ আহমেদ এর সাংবাদিকতায় ৫৫ বছর : গণমাধ্যমের ওপর উদ্দেশ্যপ্রণোদিত আক্রমণ, হামলা ও হুমকি বৈষম্যবিরোধী চেতনার পরিপন্থি
বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী মৌলভীবাজারের পাঁচগাঁওয়ের দূর্গাপূজা ও কিছু কথা বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী মৌলভীবাজারের পাঁচগাঁওয়ের দূর্গাপূজা ও কিছু কথা
পার্বত্য চুক্তির ২৬ বছরে পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণ কি-কি বৈষম্যের স্বীকার তা নিয়ে একটি পর্যালোচনা পার্বত্য চুক্তির ২৬ বছরে পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণ কি-কি বৈষম্যের স্বীকার তা নিয়ে একটি পর্যালোচনা
আন্তর্বর্তীকালিন সরকার পাহাড়ের বিষয়ে যেকোনো সিদ্ধান্ত নিলে নিতে হবে গভীর বিচার-বিশ্লেষণের মাধ্যমে আন্তর্বর্তীকালিন সরকার পাহাড়ের বিষয়ে যেকোনো সিদ্ধান্ত নিলে নিতে হবে গভীর বিচার-বিশ্লেষণের মাধ্যমে
সবকিছু কেড়ে নিয়েছে স্বৈরাচারী খুনি হাসিনার আওয়ামীলীগ সবকিছু কেড়ে নিয়েছে স্বৈরাচারী খুনি হাসিনার আওয়ামীলীগ
রাঙামাটিতে ঐক্যবদ্ধ বড়ুয়া সমাজ গড়ে তোলার সম্ভবনার পথ দেখা দিয়েছে রাঙামাটিতে ঐক্যবদ্ধ বড়ুয়া সমাজ গড়ে তোলার সম্ভবনার পথ দেখা দিয়েছে
বর্তমান প্রেক্ষাপটে ১৯০০ সালের রেগুলেশান, (সংশোধিত) ১৯২০ আইনটি পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির পরিপন্থি নয় কি ? বর্তমান প্রেক্ষাপটে ১৯০০ সালের রেগুলেশান, (সংশোধিত) ১৯২০ আইনটি পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির পরিপন্থি নয় কি ?
আগামীতে  কারা দেশ চালাবে ? …সাইফুল হক আগামীতে কারা দেশ চালাবে ? …সাইফুল হক
সীমান্ত সড়ক পশ্চাদপদ পার্বত্য অঞ্চলকে উন্নয়নের স্রোতধারায় একীভূত করেছে সীমান্ত সড়ক পশ্চাদপদ পার্বত্য অঞ্চলকে উন্নয়নের স্রোতধারায় একীভূত করেছে

আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)