বৃহস্পতিবার ● ২০ জুলাই ২০১৭
প্রথম পাতা » গাজিপুর » বঙ্গবন্ধু সাফারী পার্ক স্বস্ত্রীক ঘুরে এলেন বঙ্গবন্ধুর নাতি জয়
বঙ্গবন্ধু সাফারী পার্ক স্বস্ত্রীক ঘুরে এলেন বঙ্গবন্ধুর নাতি জয়
মুহাম্মদ আতিকুর রহমান (আতিক),গাজীপুর জেলা প্রতিনিধি :: (৫ শ্রাবণ ১৪২৪ বাঙলা: বাংলাদেশ সময় রাত ৮.৩৪মি.) প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা ও বঙ্গবন্ধুর নাতি সজীব ওয়াজেদ জয় ও তার স্বজনরা ১৯ জুলাই বুধবার দুপুরে ঘুরে এলেনগাজীপুরের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারী পার্ক। এসময় তার সাথে ছিলেন স্ত্রী ও তার মেয়েসহ আট স্বজন।
এই প্রথম বঙ্গবন্ধু পরিবারের কোন সদস্য বুধবার বঙ্গবন্ধু সাফারী পার্কে যান।
সাধারণ দর্শণার্থীদের মত পার্কের গাড়িতে চড়ে কোর সাফারী পার্ক ছাড়াও ম্যাকাউ ও প্যারট এভিয়ারিসহ বিভিন্ন ইভেন্ট পরিদর্শণ করেন।
বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত তিনি পার্কে অবস্থান করেন বলে জানান বঙ্গবন্ধু সাফারী পার্কের তত্ত্বাবধায়ক ও সহকারী বন সংরক্ষক শাহাবুদ্দিন। পরে স্থানীয় একটি রিসোর্টে দুপুরের খাবার ও বিশ্রাম সারেন।
এসময় গাজীপুরের জেলা প্রশাসক ডঃ দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর, সাফারি পার্ক প্রকল্প পরিচালক সামসুল আজমসহ উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সাধারণ দর্শীণার্থীদের মত পার্কের গাড়িতে করে সাফারি পার্ক ঘুরে দেখেন।
গাজীপুরের জেলা প্রশাসক ডঃ দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর জানান, সাফারি পার্ক ঘুরে দেখে তিনি সন্তোষ প্রকাশ করেন। পার্কটিকে আরো ডেভেলপ করা দরকার। এরজন্য যা যা করা দরকার, সেক্ষেত্রে সরকারকে তিনি বলবেন, সহযোগিতা করবেন।
বন সংরক্ষক শাহাবুদ্দিন আরো জানান, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক পরামর্শক সজীব ওয়াজেদ জয়, স্ত্রী ক্রিস্টিন ওয়াজেদ সন্তানসহ পরিবারের মোট আট সদস্য নিয়ে সাফারী পার্ক পরিদর্শনে আসেন। দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে সড়ক পথে তিনি সাফারী পার্কের মূল ফটক দিয়ে ভেতরে প্রবেশ করেন। এসময় তারা কোর সাফারী পার্কের প্যারট ও ম্যাকাউ এভিয়ারি পরিদর্শন করেন। এটা তার কোন রাষ্ট্রীয় সফর নয়। এটা ছিল তার একেবারেই পারিবারিক সফর।
প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা ও বঙ্গবন্ধু দৌহিত্র সজীব ওয়াজেদ জয় ও তার পরিবারের সদস্যদের আগমন উপলক্ষ্যে কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহন করেছিল আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারীবাহিনী। এসময় তাদের তথ্য সংগ্রহে কোন সাংবাদিককে অনুমতি দেয়া হয়নি।
স্থানীয় নেতাকর্মীরা সজীব ওয়াজেদ জয় ও তার পরিবারের সদস্যদের স্বাগত জানাতে রাস্তার দু’পাশে ব্যানার-ফেস্টুন নিয়ে অবস্থান নেয়। তার আগমনকে ঘিরে এলাকায় তাদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা ছিল।