শিরোনাম:
●   তিন পার্বত্য জেলা পরিষদে পাহাড়ি-বাঙালি সমান সংখ্যক সদস্য চেয়ে হাইকোর্টে রিট, রুল জারি ●   সীমান্ত দিয়ে ভারতে প্রবেশকালে আশীষ পুরোহিত আটক ●   চুয়েটের ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা ২৫শে জানুয়ারি ●   খাগড়াছড়িতে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার ●   পার্বতীপুর ক্ষুদ্র জনপদে মিনি চিড়িয়াখানা গড়ে উঠচ্ছে ●   আরসিটি ইউকে এর প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত এবং তারিখ পরিবর্তন ●   চলমান অস্থিরতায় সরকারের দায়দায়িত্ব এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই : গণতন্ত্র মঞ্চ ●   রাঙামাটি জেলা প্রশাসনে নতুন ডিসি ইশরাত ফারজানা ●   পরিচ্ছন্ন উপজেলা গড়তে দৃঢ় প্রত্যয়ী ইউএনও কামাল হোসেন ●   মাটিরাঙ্গায় প্রীতি ফুটবল ম্যাচে স্বাগতিককে হারিয়ে ৩-২ গোলে বগুড়ার জয় ●   বেদে সম্প্রদায় ঝাড়ফুক দিয়েই চলে যাদের জীবন সংসার ●   প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার কার্যালয়ে হামলায় গণতন্ত্র মঞ্চের নিন্দা ●   নবীগঞ্জ-হবিগঞ্জ সড়কে ট্রাকের ধাক্কায় ২ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত ●   চুয়েটে একাডেমিক কাউন্সিলের ১৫৫তম সভা ●   ঈশ্বরগঞ্জে অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তার হয়রানিতে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী ●   বর্ণিল আয়োজনে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪৬তম দিবস পালিত ●   জৈন্তাপুরে বিদেশি মদ সহ আটক-৩ ●   খেঁজুরের রস সংগ্রহে ব্যস্ত কুষ্টিয়ার গাছিরা ●   সন্দ্বীপে বাল্যবিয়ে ও নারী নির্যাতন প্রতিরোধে উঠান বৈঠক ●   কাল দেশের সামগ্রিক পরিস্থিতি সম্পর্কে বক্তব্য তুলে ধরবেন গণতন্ত্র মঞ্চ ●   সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় ব্রহ্মচারীকে চট্টগ্রামে পাঠালো ডিবি ●   জাগ্রত প্রতিভার কার্যকরী পরিষদের দায়িত্ব হস্তান্তর ●   কিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে তরুণ নেতৃত্ব বিকাশ বিষয়ক প্রশিক্ষণ সমাপ্ত ●   ঈশ্বরগঞ্জে ৪০ বছর পর শ্মশানের জায়গা বুঝিয়ে দিল প্রশাসন ●   নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকার সহ আত্মসাৎকারী নিউটন গ্রেফতার ●   কক্সবাজার টু সেন্টমার্টিন জাহাজ চলাচলের অনুমতি ●   চুয়েটে পাবলিক প্রকিউরমেন্ট এন্ড ফাইনান্সিয়াল ম্যানেজমেন্ট শীর্ষক কর্মশালা ●   খাগড়াছড়ি বাজার ব্যবসায়ী সমিতির অভিষেক অনুষ্ঠান ●   বাড়ির কাছেই মিলছে উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ ●   খাগড়াছড়ি রিজিয়ন কাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
রাঙামাটি, বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ১৪ অগ্রহায়ন ১৪৩১



CHT Media24.com অবসান হোক বৈষম্যের
বৃহস্পতিবার ● ১৪ ডিসেম্বর ২০১৭
প্রথম পাতা » গুনীজন » মুক্তিযুদ্ধের নায়ক কয়েকজন শহীদের অজানা কথা
প্রথম পাতা » গুনীজন » মুক্তিযুদ্ধের নায়ক কয়েকজন শহীদের অজানা কথা
বৃহস্পতিবার ● ১৪ ডিসেম্বর ২০১৭
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

মুক্তিযুদ্ধের নায়ক কয়েকজন শহীদের অজানা কথা

---নওগাঁ প্রতিনিধি :: (৩০ অগ্রহায়ন ১৪২৪ বাঙলা: বাংলাদেশ সময় বিকাল ৫.১০মি.) তারা ছিলেন আমাদের লাল-সবুজের বাংলাদেশকে স্বাধীন করার মূল নায়ক। যারা নিজের জীবন ও পরিবার-পরিজনদের মায়াকে আত্মাহুতি দিয়ে পাক-নরখাদকদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে গিয়ে প্রাণ হারিয়েছেন। দেশের জন্য তারা নিজের প্রাণ কে হাসতে হাসতে বিলিয়ে দিয়েছেন এই দেশের মানুষের জন্য। কিন্তু সেই স্বাধীনতার ৪৬ বছর পার হলেও আজও সেই সব শহীদদের করবের কেউ খোঁজ রাখে না। চেয়ে দেখেনা তাদের স্মৃতিসৌধের কি অবস্থা। তাদের কবরের পাশের পুরাতন সাইনবোর্ডটির রং মুছে গেছে। কেউ জানে না এই স্থানে চির দিনের জন্য ঘুমিয়ে আছে স্বাধীনতার নায়কেরা। বর্তমান প্রজন্মরা কখনো নামই শোনেনি এই সব শহীদদের। আজ আমরা এই শহীদদের আড়াল করে ভোগ করছি তাদের প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত রক্তে রাঙ্গানো স্বাধীনতাকে। আমাদের কাছে কি এই সব শহীদদের এই পাওনা ছিলো?

নওগাঁর বদলগাছীতে অযত্ন আর অবহেলায় পড়ে আছে শহীদ ৫জন মুক্তিযোদ্ধার কবর স্থান। জেলা সদর থেকে উত্তর দিকে বদলগাছী উপজেলার ঐতিহাসিক পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহারের দুরত্ব ২৯.৫ কিলোমিটার। এই ঐতিহাসিক পাহাড়পুরে ১৯৭১ সালের ৭ অক্টোবর দুপুর ১২.১০ মিনিটে ২৫ জন খানসেনা ও রাজাকার বাহিনী পাহাড়পুরে প্রবেশ করে।
পূর্ব ১৩ নং ফরমজুল হক পান্না পার্টি (মুক্তিযোদ্ধা) পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহারের আশেপাশে এ্যাম্বুশ করেছিল। পাক সেনারা মুক্তিযোদ্ধাদের এ্যাম্বুশের আওতায় এলে এল.এম.জি, এস.এল.আর ও থ্রিরাইফেল এক সঙ্গে গর্জে উঠে। এতে তারা বেশ কিছু ধরাশায়ী হয় আর কিছু পাক সেনা পালিয়ে জয়পুরহাট ক্যাম্পে যায়।
কিছুক্ষনের মধ্যে ৩শ খান সেনা ও রাজাকার বাহিনী অটোমেটিক অস্ত্রস্বত্রে সজ্জিত হয়ে পুনরায় পাহাড়পুর গ্রাম ঘিরে ফেলে। মুক্তিযোদ্ধারা তখন পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহারের রেষ্ট হাউজের আশেপাশে এ্যাম্বুশরত ছিল। এসময় মুক্তি বাহিনীর সঙ্গে পাক বাহিনীর সম্মুখ যুদ্ধ শুরু হয়। মুক্তিবাহিনীর চারটি এল.এম.জি, ছয়টি এস.এল.আর ও ২০ রাইফেল আবারও এক সঙ্গে গর্জে উঠে। ১ ঘন্টার যুদ্ধে মুক্তিবাহিনীর গুলি শেষ হওয়ায় পাক-বাহিনী রাজাকার ও দালালের সহযোগিতায় পেছন দিক থেকে মুক্তিযোদ্ধাদের ঘিরে ফেলে।
গুলি শেষ হয়ে যাওয়ায় আফজাল, শরিফ, আসির উদ্দীন ও গণি ঘটনাস্থলেই শহীদ হন। বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর করিমের এল.এম.জির গুলি শেষ হওয়ায় সে আত্মগোপনের চেষ্টাকালে পাক সেনারা তাকে পিছু থেকে ধরে ফেলে। শহীদ আফজাল হোসেন জয়পুরহাট কলেজের মানবিক শাখার ছাত্র ছিল। তার নিবাস তৎকালীন রাজশাহী জেলার বদলগাছী থানার উত্তর রামপুর গ্রামে।
পিতা আজিজ সরকার চোখে গুলিবিদ্ধ হয়ে সে শহীদ হয়। তাকে তার গ্রামের বাড়িতে সমাধিস্থ করা হয়। শরীফ উদ্দীন ছিলেন মুক্তিবাহিনীর এক জন গ্রুপ লিডার। তার বাড়ী বগুড়া জেলার আদমদীঘি থানার শিবপুর গ্রামে। তিনি পুলিশের চাকুরী করতেন। তিনি পিতা ছমির উদ্দীন মোল্লার এক মাত্র সন্তান ছিলেন।
তার এল.এম.জি-র গুলি শেষ হওয়ায় চিৎকার দিয়ে সঙ্গীদের নিকট হতে গুলি চাইছিল। এসময় খান সেনাদের গুলি এসে তার বুকে বিদ্ধ হলে তিনি ঘটনা স্থলেই শহীদ হন। তাকে পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার জাদুঘরের দক্ষিন পার্শ্বে সমাহিত করা হয়। ফরিদ উদ্দীন কুষ্টিয়া জেলার থানা পাড়া গ্রামের (দর্শনা) অধিবাসী। পিতা জনাব কিসমত উদ্দীন মল্লিক ছিলেন একজন ষ্টেশন মাষ্টার।
শহীদ ফরিদ উদ্দীন রাজশাহী জেলার বদলগাছী থানার পি.এল.এ ছিলেন। তার নিকট থ্রি নট থ্রি রাইফেল ও ১০০ রাউন্ড গুলি ছিল। গুলি শেষ হওয়ার পর পাক সেনারা তাকে জ্যান্ত ধরার জন্য তার উপর লাফিয়ে পরে। তার মৃত্যু সুনিশ্চিত ভেবে ফরিদ উদ্দীন তার কাছে থাকা গ্রেনেডের পিন খুলে দেন। ফলে ৫ জন খান সেনা নিহত হন এবং তিনিও ঘটনাস্থলে শহীদ হন। তাকেও পাহাড়পুরে সমাধিস্থ করা হয়। আসির উদ্দীন তৎকালীন রাজশাহী জেলার সেন পাড়া গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন। পিতা বশির উদ্দীন মন্ডল একজন দরিদ্র কৃষক।
আসির উদ্দীন আনছার বাহিনীতে ছিলেন। তার এস.এল.আর এর গুলি শেষ হয়ে যাওয়ায় পাক বাহিনীর গুলিতে ঘটনাস্থলে শহীদ হন। তাকেও পাহাড়পুরে সমাধিস্থ করা হয়। শহীদ আব্দুল গনি (বাগা মিয়া) বদলগাছী থানার চাপাডাল গ্রামের জনাব নাসির উদ্দীন মন্ডলের ২য় সন্তান ছিলেন। তার কাছে ছিল ৩০৩ রাইফেল ও ১০০ রাউন্ড গুলি। গুলি শেষ হওয়ায় সে খান সেনাদের গুলিতে ঘটনাস্থলে শহীদ হন। তাকেও পাহাড়পুরে সমাধিস্থ করা হয়। এ.কে.এম ফজলুর করিম তৎকালীন বগুড়া জেলার আক্কেলপুর থানার আক্কেলপুর বাজারের আলহাজ্ব আব্দুর রহিম মন্ডলের পুত্র ছিলেন।
১৩ নং পান্না পার্টির মধ্যে সে ছিল সবচেয়ে দুরদান্ত সাহসী ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে আপোষহীন সংগ্রামী। পাহাড়পুর যুদ্ধে তাঁর কাছে ছিল একটি এল.এম.জি ও ৫টি লোডেড ম্যাগজিন। যুদ্ধাবস্থায় গুলি শেষ হয়ে যাওয়ায় সে নিচু জমিতে আত্মগোপনের চেষ্টাকালে খান সেনারা তাঁকে ধরে ফেলে এবং ট্রাকে করে বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের বিরূদ্ধে বিভ্রান্তিমূলক প্রচারনা চালানোর সময় ফজলুর করিম তাদের কাছ থেকে মাউথ পিছ ছিনিয়ে নিয়ে একটি কথায় ঘোষনা করেছিল বন্ধুগন আমার এল.এম.জি-র গুলি শেষ হওয়ায় আমি ধরা পড়েছি। আমি স্বেচ্ছায় ধরা দেইনি। আপনারা আমার জন্য ভাববেন না। আমার জীবনের জন্য আমি একটুও চিন্তিত নয়। আমার লাখো ভাই মুক্তিযুদ্ধে ট্রেনিং নিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। আপনারা এইটুকু বিশ্বাস রাখুন অল্পদিনের মধ্যেই এই দেশ স্বাধীনতা লাভ করবে।”
তৎকালীন পাকবাহিনীর মেজর আফজাল হোসেন বেগ আত্মসমর্পনের বিনিময়ে তাকে প্রাণ ভিক্ষা দিতে চাইলে অত্যন্ত ঘৃণ্য ভাষায় তার কাছে প্রত্যাখ্যাত হয়। মেজর আফজাল বেগকে ফজলুল করিম বলেছিলেন আত্মসমর্পন করার জন্য আমি যুদ্ধ শিখিনি। তোমাদের মত কুকুরের কাছে আত্মসমর্পন করতে ঘৃনা বোধ করি। এইরূপ ঘটনা তার আন্তারিক পবিত্রতা ও অসীম সাহসিকতার পরিচয় আজও জয়পুরহাট ও পাহাড়পুর বাসীর মুখে মুখে। এক সপ্তাহ ধরে তাকে নির্মম নির্যাতন করার পর জয়পুরহাটের নিকটস্থ কুঠিবাড়ি ঘাটে বেইনেট চার্জ করে নদীতে নিক্ষেপ করে। তার মৃত দেহের কোন খোজ পাওয়া যায়নি।
ঐতিহাসিক পাহাড়পুরের যুদ্ধ একটি স্মরনীয় ঘটনা। উত্তরবঙ্গের মধ্যে গেরিলাদের সংগে পাক বাহিনীর এতবড় যুদ্ধ আর কোথাও সংগঠিত হয়নি। এই যুদ্ধে ১১৫ জন খান সেনা ও ২০ জন রাজাকার খতম হয়েছিল। শহীদ হয়েছিল ৬ জন বীরমুক্তিযোদ্ধা ও আহত হয়েছিল ১ জন। পান্না বাহিনী ২৫ নভেম্বর তৎকালীন নওগাঁ মহকুমার বদলগাছী থানা মুক্ত করার জন্য রওনা হয়ে যমুনা নদী পাড়ে পাকবাহিনীর এ্যাম্বুসে পড়ে। এক ঘন্টা গোলাগুলির পর পাক বাহিনী পিছু হটতে বাধ্য হয়। বেলা ৩টার দিকে পান্না বাহিনী বদলগাছী থানা মুক্ত করে দখলে নিয়ে আসে। এবং এক্সপোসিপ দিয়ে থানা উড়িয়ে দেয়। তথ্যগুলি ফরমুজুল হক পান্নার ’৭১ এর ডাইরী থেকে সংগৃহিত। ১৯৭১ সালের ১২ ই ডিসেম্বর বদলগাছী আক্কেলপুর সড়কে পাক বাহিনীর সঙ্গে সম্মুখ যুদ্ধে হলুদবিহার গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা মোকলেছুর রহমান তার হাতে থাকা এল.এম.জি জ্যাম হওয়ায় পাকবাহিনীর হাতে ধরা পড়েন। এসময় মকলেছুর কে চলন্ত গাড়ীর পিছনে বেধে নিয়ে হানাদার বাহিনী আক্কেলপুর ক্যাম্পে নিয়ে গিয়ে তাদের নির্মম নির্যাতনে শহীদ হন। এখন পর্যন্ত মোকলেছুর রহমানের কবর স্থানের সন্ধান পাওয়া যায়নি।





গুনীজন এর আরও খবর

নবীগঞ্জে মুক্তিযোদ্ধা ক্ষিতিশ চন্দ্র দাসের পরলোকগম রাষ্ট্রীয় মর্যাদা প্রদান নবীগঞ্জে মুক্তিযোদ্ধা ক্ষিতিশ চন্দ্র দাসের পরলোকগম রাষ্ট্রীয় মর্যাদা প্রদান
পাহাড়ে শান্তির দূত মকছুদ আহমদকে রাষ্ট্রীয় পুরস্কারে ভূষিত করার দাবী পাহাড়ে শান্তির দূত মকছুদ আহমদকে রাষ্ট্রীয় পুরস্কারে ভূষিত করার দাবী
সাহিত্য বিনোদ উপাধিতে ভূষিত হলেন একুশে পদক প্রাপ্ত ছড়াকার সুকুমার বড়ুয়া সাহিত্য বিনোদ উপাধিতে ভূষিত হলেন একুশে পদক প্রাপ্ত ছড়াকার সুকুমার বড়ুয়া
সিপিএম নেতা সীতারাম ইয়েচুরীর মৃত্যুতে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির গভীর শোক সিপিএম নেতা সীতারাম ইয়েচুরীর মৃত্যুতে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির গভীর শোক
পার্বত্য অঞ্চলের ক্রীড়া উন্নয়নের নৈপথ্যের নায়ক নির্মল বড়ুয়া মিলন পার্বত্য অঞ্চলের ক্রীড়া উন্নয়নের নৈপথ্যের নায়ক নির্মল বড়ুয়া মিলন
কাল বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির প্রাক্তন সভাপতি আব্বাসের ১৩ তম মৃত্যুবার্ষিকী কাল বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির প্রাক্তন সভাপতি আব্বাসের ১৩ তম মৃত্যুবার্ষিকী
শাহরাস্তিতে যথাযথ মর্যাদায় ড. এম.এ. সাত্তারের ৩২তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন শাহরাস্তিতে যথাযথ মর্যাদায় ড. এম.এ. সাত্তারের ৩২তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
বামপন্থী নেতা হায়দার আকবর খান রনোর মৃত্যুতে বিভিন্ন সংগঠনের শোক বামপন্থী নেতা হায়দার আকবর খান রনোর মৃত্যুতে বিভিন্ন সংগঠনের শোক
সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর আজ ৪৭ তম মৃত্যুবার্ষিকী সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর আজ ৪৭ তম মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক একেএম মকছুদ আহমেদ : বাঘ-ভাল্লুক ভরা পাহাড়ে পথ চলায় অতিক্রম করেছে ৫৪ বছর সাংবাদিক একেএম মকছুদ আহমেদ : বাঘ-ভাল্লুক ভরা পাহাড়ে পথ চলায় অতিক্রম করেছে ৫৪ বছর

আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)