সোমবার ● ১৫ জানুয়ারী ২০১৮
প্রথম পাতা » চট্টগ্রাম » ডিজিটাল বাংলাদেশ পাবলিসিটি কাউন্সিলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
ডিজিটাল বাংলাদেশ পাবলিসিটি কাউন্সিলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি :: (২ মাঘ ১৪২৪ বাঙলা : বাংলাদেশ সময় রাত ৮.৩৯মি.) বাংলাদেশ আজ বিশ্বসভ্যতায় একটি অগ্রগামী ও উন্নয়নশীল দেশের নাম। মাথা উঁচু করে আজ বাঙালী ঘুরে দাঁড়িয়েছে উন্নয়নের পথ ধরে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সমন্ময়ে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার পথে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। বিশ্বের উন্নত ও সম্ভবনাময়ী দেশের অন্যতম মডেল আজ বাংলাদেশ। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার সাহসী নেতৃত্বে উন্নয়নের মহাসড়কে আজ বাংলাদেশ। ডিজিটাল বাংলাদেশ পাবলিসিটি কাউন্সিলের প্রতিষ্ঠবার্ষিকীর সভায় বক্তারা একথা বলেন।
সৃজনশীল জাতীয় স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ও মুজিব আদর্শের চেতনাবাহী সংগঠন ডিজিটাল বাংলাদেশ পাবলিসিটি কাউন্সিলের উদ্যোগে প্রতিষ্ঠবার্ষিকী উপলক্ষে আজ ১৫ জানুয়ারি বিকাল ৩টায় নগরীর বৌদ্ধ মন্দির সড়স্থ ফুলকী একেখান স্মৃতি মিলনায়তনে সংগঠনের আহ্বায়ক মো. জসিম উদ্দিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ বৌদ্ধ সমাজ সংস্কার আন্দোলনের সভাপতি ও গৃহায়ন লিমিটেডের চেয়ারম্যান প্রকৌশলী অধ্যাপক মৃনাল কান্তি বড়ুয়া। প্রধান আলোচক ছিলেন বিশিষ্ট নজরুল গবেষক এম. এ. সবুর।
বিশেষ অতিথি ছিলেন বৃহত্তর চট্টগ্রাম ডেন্টাল এসোসিয়েশনের সভাপতি মো. জামাল উদ্দিন, বিদ্যানিকেতন ইনষ্টিটিউটের অধ্যক্ষ রতন দাশ গুপ্ত। সভায় বক্তারা বলেন বিশ্বের সম্ভাবনাময়ী দেশের তালিকায় বাংলাদেশ চতুর্থতম। এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ সমৃদ্ধির পথে। আজ বাংলাদেশ একটি অমিত সম্ভাবনার দেশের নাম। বক্তারা বলেন, বিশ্বের প্রভাবশাশী দেশও আজ বাংলাদেশকে নিয়ে ভাবছে। কিভাবে একটি জাতি সম্ভাবনার দুয়ার খুলে এগিয়ে যেতে পারে তার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত বাংলাদেশ। শেখ হাসিনার সাহসী ও দৃঢ় নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ বিশ্বের উন্নয়নের রোল মডেল। সংগঠনের সদস্য সি আর বিধান বড়ুয়ার সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সদস্য সচিব প্রকৌশলী টিকে সিকদার, প্রতিষ্ঠাতা স.ম. জিয়াউর রহমান, সদস্য প্রকৌশলী সঞ্চয় কুমার দাশ, সুভাষ চৌধুরী টাংকু, বিপ্লব বড়ুয়া, অধ্যাপক শিশির বড়ুয়া, মিলন বড়ুয়া, মানু বড়ুয়া, মোু কুতুব উদ্দিন, মোস্তাফিজুর রহমান মানিক, দোয়েল বড়ুয়া, সাধন চন্দ্র দে, মো. নুরুল ইসলাম ও মো. সাইফ উদ্দিন প্রমুখ। আলোচনা সভা শেষে সংগঠনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে কেক কাটা হয়।