শনিবার ● ১৭ মার্চ ২০১৮
প্রথম পাতা » অপরাধ » প্রাণ বাঁচাতে বান্দরবানের স্থানীয় নেতৃবৃন্দ,সাংবাদিক ও আইন শৃংখলা বাহিনীর সহযোগিতা চেয়েছেন রশিদা বেগম
প্রাণ বাঁচাতে বান্দরবানের স্থানীয় নেতৃবৃন্দ,সাংবাদিক ও আইন শৃংখলা বাহিনীর সহযোগিতা চেয়েছেন রশিদা বেগম
কক্সবাজার প্রতিনিধি :: (২ চৈত্র ১৪২৪ বাঙলা: বাংলাদেশ সময় বেলা ১.৩৪মি.) প্রাণ বাঁচাতে বান্দরবানের স্থানীয় জনসাধারন, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, সাংবাদিক ও আইন শৃংখলা বাহিনীর সহযোগিতা চেয়েছেন রশিদা বেগম মনু নামের একজন অসহায় গৃহিনী।
রশিদা বেগম মনু জানান,গত ৯ মাস আগে নাজির হোসেন মালয়েশিয়া থেকে রামু আসে তার পর ব্যবসার কথা বলে বান্দরবান চলে যায়। বান্দরবান এসে সে প্রথম স্ত্রীর এর অনুমতি ছাড়া ২য় বার রোকসানা বেগমকে বিয়ে করে তার পর থেকে প্রথম স্ত্রী রশিদা বেগম মনু (৩০) ও তার ২ সন্তান হুমায়ন কবির (৭) এবং নাসির হোসেন (৬) ভরণপোষণের জন্য কোন ধরনের টাকা-পয়সা দিচ্ছেনা। তার স্বামী নাজির হোসেন এর বিরুদ্ধে এমনই অভিযোগ করেছে অসহায় রশিদা বেগম মনু ।
জানাযায়, পিতা : মৃত কবির আহাম্মদ, গ্রাম : জোয়ারিয়ানালা ইলিশা পাড়া, ডাকঘর : জোয়ারিয়ানালা, থানা : রামু, জেলা : কক্সবাজার। ৯ বছর আগে নাজির হোসেন (৩৭) সাথে পিতা : আলি হোসেন, গ্রাম : জোয়ারিয়ানালা পূর্ব নুনাছড়ি, ডাকঘর : জোয়ারিয়ানালা, থানা : রামু, জেলা : কক্সবাজার। আলি হোসেনের ৩য় কন্যা রশিদা বেগম মনু (৩০) এর সাথে ইসলামিক শরিয়া মতে বিয়ে হয়। তাদের বিয়ের পর হুমায়ন কবির (৭) ও নাসির হোসেন (৬)২টা ছেলে সন্তান জন্ম নেয়।
নাজির হোসেন ৩ বছর আগে মালয়েশিয়া চলে যায়। নাজির হোসেন ৯ মাস আগে দেশে ফিরে তার বাড়িতে ২মাস অবস্থানের পর পিতা : ইলিয়াস, গ্রাম : বালাঘাটা (ফুটবল খেলার মাঠের উত্তর পাশে),ডাকঘর : বালাঘাটা, থানা : বান্দরবান সদর, জেলা : বান্দরবান পার্বত্য জেলায় প্রথম স্ত্রী ও সন্তানদের তথ্য গোপন করে ২য় বার রোকসানা বেগম (২৬)কে নাজির হোসেন বিয়ে করে আত্মগোপন করে আছে বান্দরবান পার্বত্য জেলায়।
রশিদা বেগম মনু নাজির হোসেন এর মুঠোফোন নাম্বার ০১৮১২৯৭১৯৫৩ তে বার বার ফোন করে তার ২ সন্তান ও নিজের ভরণপোষণের জন্য টাকা চাইলে স্বামী নজির হোসেন তার প্রথম স্ত্রী রশিদা বেগম মনুকে প্রাননাশের হুমকি দেয় বলে রশিদা বেগম মনু অভিযোগ করে।
এবিষয়ে নাজির হোসেন এর প্রথম স্ত্রী রশিদা বেগম মনু নিজের প্রাণ বাঁচাতে এবং ২ সন্তানের ভরণপোষণের জন্য বান্দরবান পার্বত্য জেলার স্থানীয় জনসাধারন, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, সাংবাদিক সমাজ এবং আইন শৃংখলা বাহিনীর সহযোগিতা চেয়েছেন।