বুধবার ● ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৫
প্রথম পাতা » জাতীয় » সুভাষ সাহার বিশেরবাঁশী ডটকম: প্রসঙ্গ বনপা
সুভাষ সাহার বিশেরবাঁশী ডটকম: প্রসঙ্গ বনপা
বিজয় নিউজ ::: ২৩ সেপ্টেম্বর :নিরবতা মানে নিরপেক্ষতা নয়” শিরনামের সংবাদটিতে বনপা’র মুখপাত্র ও প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি শাসুল আলম স্বপনের বিরুদ্ধে ২০টি ফৌজদারি মামলার সংবাদটি আদৌ সত্য নয় (বনপা’র মুখপাত্র শাসুল আলম স্বপনের বিরুদ্ধে ভূয়া ও হয়রানি মূলক মিথ্যা মামলার বিষয়টি প্রধান মন্ত্রীর কার্যালয় পযন্ত অবহিত আছেন)। যে কোন সংবাদ রাজনৈতিক বা ব্যবসায়ী প্রভাবশালীদের পক্ষে না গেলে সাংবাদিক বন্ধুদের উপর এমন মিথ্যা ও হয়রানি মামলা করা হয় (বাংলাদেশের শীষ স্থানীয় দৈনিক পত্রিকার সম্পাদকের বিরুদ্ধে প্রতি মাসে কয়েকটি মামলা হয় তার অর্থ এই নয় যে এই পত্রিকার মালিক বা সম্পাদক একজন দাগী আসামী)। এখন বিচার বিভাগ স্বাধীন,আদালতে যে কারো বিরুদ্ধে যুক্তিক কারণ দেখিয়ে মামলা করা যায় এবং ঐ ব্যক্তিকে সাময়িক ভাবে হয়রানি করা যায় । তবে কার বিরুদ্ধে কি ধরনের মামলা, কি জন্য মামলা এসব কিন্তু সুভাষ সাহা তার বিষের বাঁশি ডটকমে লিখতে পারেনি । তিনি যে সব তথ্য উপস্থান করেছেন তার কোন সূত্র তিনি উল্লেখ করতে পারেনি। সূত্র প্রকাশ করলে বনপা’র অন্য নেতৃবৃন্দ বিষয়টি ক্ষতিয়ে দেখার সুযোগ থাকতো । বানোয়াট কিছু মামলা নাম্বার দিলে সংবাদ যথাযথ হয় না । এতে বিজ্ঞ পাঠক ও বনপা’র সদস্যরা জানবেন কে কেমন চরিত্রের মানুষ। বনপা’র ভালোর জন্য এই দিক না গেলেই ভাল। স্থায়ী ভাবে বহিস্কাকৃত সুভাষ সাহা নিজেকে বনপা’র কেন্দ্রীয় কমিটি’র সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দাবী করে বনপা ও বনপা’র মনোগ্রাম তার ছবিতে যুক্ত করে বিভিন্ন ধরনের সংবাদ তার পোর্টালে প্রকাশ করছেন যা বে –আইনী ও দেশের প্রচলিত আইনের পরিপন্থি । সুভাষ সাহা এখন নিজেকে সাবেক সাধারণ সম্পাদক লিখতে বা বলতে পারেন। সাধারণ সম্পাদক বলতে পারেন না। কারন সূভাষ সাহাকে বনপা’র গঠনতন্ত্রের ১৩ ধারা মোতাবেক বনপা থেকে বহিষ্কার করেছে বনপা’র কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সভায় । বনপা’র সদস্য সংখ্যা প্রায় দুইশতাধিক সকলেই সুভাষ সাহার এধরনের হীন সংবাদ প্রকাশকে নিন্দা জানিয়েছেন । আগামীতে সুভাষ সাহা বনপা’র বিরুদ্ধে তার মনগড়া সংবাদ প্রকাশ করলে তার বিরুদ্ধেও দেশের বিভিন্ন স্থানে শতাধিক মামলা দায়ের হওয়ার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেয়া যায় না। আগামীতে তিনি পূণরায় আবেদন করে বনপা’র সদস্য পদ পাওয়ার পথটি তিনি নিজেই বন্ধ করছেন বলে বনপা’র নেতৃবৃন্দ মনে করেন । তার ভাষায় তিনি (সুভাষ সাহা)বনপা নিয়ে অনেক কিছু করতে চান। বনপা শব্দটি কে আর অপমান করবেন না……। বনপা’র সাবেক সাধারন সম্পাদক সুভাষ সাহা তার মনের ক্ষোভ প্রকাশ করতে গিয়ে তার প্রকাশিত সংবাদে বনপা’র সিনিয়ার যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদককে নিয়ে বেশ কিছু মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করে যা অত্যান্ত দুঃখজনক ও নিন্দনীয় কাজ বলে বনপা’র কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ মনে করেন। বনপা’র কেন্দ্রীয় কমিটির মিডিয়া উইং এর তথ্য মতে বনপা’র বিরুদ্ধে সুভাষ সাহার পোর্টাল ও চট্টগ্রামের একটি পোর্টাল বিভিন্ন সময়ে সংবাদ প্রকাশ করছে । যা বাংলাদেশের নিউজ পোর্টাল মালিক ও সম্পাদকদের প্রাণ প্রিয় সংগঠন বাংলাদেশ অনলাইন নিউজ পোর্টাল এসোসিয়েশন – বনপা’র সকল সদস্যদের মানহানি করা হচ্ছে। অনলাইন মিডিয়ার সাংবাদিকদের সুনামধন্য সংগঠন বনপা’র পক্ষ থেকে আগামীতে সরকারের নিকট আবেদন করা হবে উল্লেখিত নিউজ পোর্টাল ২টি কালো তালিকাভূক্ত করার। বনপা’র কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ মনে করে এই দুইটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল সংবাদ মাধ্যমে কাজ করার নৈতিক অধিকার হারিয়ে ফেলেছে । বনপা’র সকল সদস্যরা মনে করেন, সুভাষ সাহা গং বিষের বাঁশি বেশী বাজালে কেচু খোড়তে সাপ বেরু আসতে পারে।
আপলোড : ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৫ : বাংলাদেশ ; সময় : দুপুর ২.৪৬ মি: