বৃহস্পতিবার ● ২৪ ডিসেম্বর ২০১৫
প্রথম পাতা » মুক্তমত » বনপা’র নাম চোর লইয়া বিভ্রান্তির অবসান
বনপা’র নাম চোর লইয়া বিভ্রান্তির অবসান
ইজ্জত আলী::বনপা’র আইনজীবি এ্যাড. মহিউদ্দিন আহমেদ মঙ্গলবার জানাইয়া ছিলেন, ২০১৫ সালের নভেম্বর মাসে একটি চোরচক্র সুকৌশলে জয়েন্ট স্টোক কোম্পানীজ এন্ড ফার্মস হইতে বনপা’র নাম চুরি করিয়া নিউজ পোর্টাল মালিকদের প্রিয় সংগঠন বনপা’র মালিক সাজিতে চাহিতেছেন । উক্ত বক্তব্যে কোন চোরের নাম না বলিলেও বুধবার সু-বাঁশ নামে এক চোর তার নিউজ পোর্টালে নিজেকে বনপা’র নাম চোর বলিয়া দাবি করায় ইহা লইয়া বিভ্রান্তির অবসান ঘটিয়াছে । তবে ওই চোরকে বনপা’র সকল সদস্যই কিন্তু শুয়ার সু-বাঁশ বলিয়া চেনেন ।কারণ তাহার কার্যকলাপ শুয়ারের মতই ।তাহার মান-সম্মান,ইজ্জত,হায়া লজ্জা বলিতে কিছু নাই । ভাবিতে অবাক লাগে সু-বাঁশের মত এমন শুয়োর হেলাল ভাতিজা যে কোথা হইতে আবিষ্কার করিয়াছিল তাহা আল্লাহ মালুম ।
অবশ্য সকলেরই জানা মাতাল আর লম্পটদের নাক-লজ্জা বলিতে কিছু থাকিতে নাই । শুয়ার সু-বাঁশ তাহার ব্যতিক্রম নহে। এই কুত্তা তাহার পত্রিকায় আগষ্ট মাসের শেষের দিকে লিখিল- প্রযুক্তিবিদ মোস্তাফা জব্বার আর বনপাতে নাই ।আবার ৫ দিন পরে লিখিল সু-বাঁশের নেতৃত্বে ৭ সদস্যের একটি শক্তিশালী দল মোস্তাফা জব্বারের সাথে বনপা লইয়া মতবিনিময় করিয়াছে ।ওই ৭ সদস্যের মধ্যে জামায়াতের একজন শক্তিশালী নেতা তাহার সহিত উপস্থিত ছিলেন।
ঢাল-তলোয়ার ওয়ালা নিধিরাম সরদার শুয়োর সু-বাঁশ কয়েক মাস আগে চট্টগ্রাম গিয়াছিল বনপা ও অনলাইন প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন করিবার জন্য।কিন্তু ওই শুয়ারকে দেখিবার জন্যও কেহ আসে নাই । পরে চ্যানেল আই এর অনুষ্ঠানে উপযাজক হইয়া উপস্থিত হয়। ইহার আগে শুয়ার সু-বাঁশ তাহার গুরুর নামে আরামবাগে মিটিং ডাকিয়া ৬ জনকেও এক জায়গায় করিতে পারে নাই ।কিন্তু বনপা’র প্রকৃত মালিকরা গত ১০ ডিসেম্বর ৬৪ জেলার নিউজ পোর্টাল মালিক/সম্পাদকদের লইয়া মহা-সমাবেশ করিয়াছে। যে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর তথ্য উপদেষ্টা জনাব ইকবাল সোবহান চৌধুরী ।
শুয়ার সু-বাঁশ অনৈতিক কর্মকান্ড ও সংগঠন বিরোধী কাজে জড়িত থাকিবার কারণে বনপা হইতে চির বহিষ্কার হইবার পর তাহার মাথা পাগলা কুত্তা হইয়া গিয়াছে ।কারণ ২১ আগষ্ট সংগঠনের সাধারণ সম্পাদকের পদ পাইবার পর তাহার এলাকার ডিসি সাহেবকে হুমকি দিয়াছিল এই বলিয়া যে, তাহার ছোট ভাই এর কাছ হইতে ফাঁকি দিয়া লওয়া দোকান পুনরায় তাহার নামে ফেরৎ না দিলে ডিসি সাহেবের বিরুদ্ধে দেশব্যাপী আন্দোলন গড়িয়া তুলিবে । বনপা লইয়া শুয়ার সু-বাঁশ ব্যবসা করিবার মতলব আটিয়াছিল ।
তাহার এলাকায় খোঁজ লইয়া জানা গিয়াছে শুয়ার সু-বাঁশকে প্রেসক্লাব কিম্বা কোন সাংবাদিক সংগঠন তাহাকে সদস্য পদও দেয় নাই শুয়ারগিরির কারণে । বনপা’র বড় পদ পাইয়া কৃয়ার ব্যাঙ সমৃদ্রে পড়িয়াছিল । কৃত্তার পেটে নাকি ঘি-ভাত সহ্য হয় না সু-বাঁশের ক্ষেত্রেও তাহায় ঘটিয়াছে । এই শুয়ার মঙ্গলবার নিজেকে বনপা’র সভাপতি বলিয়া দাবি করিয়াছে আবার বুধবার নিজেকে সাধারণ সম্পাদক বলিয়া দাবি করিয়াছে ।আসলে মাথার ঘায়ে কুত্তা পাগল । শুয়ার সু-বাঁশ যতই বিভ্রান্তি ছড়াক না কেন বনপা’র সদস্যরা জানেন উহার মৃত বাবা ফিরিয়া আসিলেও বনপা’র মালিকানা শুয়ার সু-বাঁশদের হাতে কখোনই যাইবে না। সুত্র: বিজয় নিউজ টুয়েন্টিফোর ডটকম