শিরোনাম:
●   জয়পুরহাটের কালাইয়ে আওয়ামীলীগ নেতার পা কেটে নিল প্রতিপক্ষ বিএনপি নেতা ●   ঈশ্বরগঞ্জে ধর্ষণ চেষ্টা, হত্যা ও সাজাপ্রাপ্ত আসামীসহ গ্রেফতার-৪ ●   রাঙামাটি জেলা পরিষদে বড়ুয়া জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধি অন্তর্ভূক্ত করার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন ●   চাল সিন্ডিকেটের মূলহোতা আব্দুর রশিদ কুষ্টিয়া পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ●   সাফ মহিলা চ্যাম্পিয়নশীপ বিজয়ী জাতীয় ফুটবল দলের পাহাড়ি কৃতি ফুটবলারদের সংবর্ধনা ●   আত্রাইয়ে বীজ আলুর কৃত্তিম সংকট: উৎপাদন নিয়ে শঙ্কা ●   রাউজানে দৃর্বৃত্তদের ছোড়া গুলিতে গুলিবিদ্ধ ১০ ●   গাবতলীতে জামায়াতে ইসলামীর সুধী সমাবেশে অনুষ্ঠিত ●   সেনাবাহিনীর ব্যবস্থাপনায় পানছড়িতে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা প্রদান ●   আঞ্চলিক পরিষদ পুনর্গঠনের দাবিতে রাঙামাটিতে মানববন্ধন ●   শ্রমিকরা স্বস্তিতে না থাকলে সরকারেও স্বস্তি আসবেনা ●   মিরসরাই আসনে সংসদ নির্বাচনে লড়তে চান সাবেক এমপি পুত্র এমদাদ খন্দকার ●   একেএম মকছুদ আহমেদ এর সাংবাদিকতায় ৫৫ বছর : গণমাধ্যমের ওপর উদ্দেশ্যপ্রণোদিত আক্রমণ, হামলা ও হুমকি বৈষম্যবিরোধী চেতনার পরিপন্থি ●   আত্রাইয়ে এক্স-স্টুডেন্ট এসোসিয়েশনের উদ্যোগে গণিত উৎসব অনুষ্ঠিত ●   ঘোড়াঘাটে এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার স্ত্রী আটক ●   শীতের আগমনী বার্তায় খেজুর রস সংগ্রহ ও গুড় তৈরিতে ব্যস্ত গাছিরা ●   ঝালকাঠি থানায় ৫৯ জনের নামে বিস্ফোরক আইনে মামলা ●   কথাসাহিত্যিক মীর মশাররফ হোসেনের ১৭৭তম জন্মদিনের উদ্বোধন ●   ব্যাংকের ম্যানেজারকে মারধর করে ভল্টের চাবি ছিনতাই ●   খাগড়াছড়িতে জাপান এশিয়া ফ্রেন্ডশিপ সোসইটির উদ্যোগে ত্রাণ বিতরণ ●   একেএম মকছুদ আহমেদ এর সাংবাদিকতা পেশায় ৫৫ বছর পূর্ণ উপলক্ষে সিএইচটি মিডিয়া পরিবারের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা ●   জয়পুরহাটে কাপড় ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার ●   পার্বতীপুরে সিয়াম ফুটবল গোল্ডকাপ ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত ●   ঈশ্বরগঞ্জে চুরি ও ডাকাতি মামলার ৩ আসামী গ্রেফতার ●   চট্টগ্রাম থেকে খাগড়াছড়ি জেলা আওয়ালীগের সাংগঠনিক সম্পাদক দিদারসহ গ্রেফতার-৪ ●   রাউজানে চার ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিয়েছে পরিবেশ অধিদপ্তর ●   এনসিটিএফ রাঙামাটির বার্ষিক সাধারণ সভা ●   ঈশ্বরগঞ্জে সুজনের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত ●   ছোটহরিণায় ১২ বিজিবি এর টহলদলের অভিযানে ১০৭৪ ঘনফুট সেগুন কাঠ উদ্ধার ●   জয়পুরহাটে মাদ্রাসা ছাত্র হত্যা মামলায় তিন জনের যাবজ্জীবন
রাঙামাটি, রবিবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৪, ৩ অগ্রহায়ন ১৪৩১



CHT Media24.com অবসান হোক বৈষম্যের
বৃহস্পতিবার ● ৪ অক্টোবর ২০১৮
প্রথম পাতা » ঢাকা » কোটা বাতিলের ঘোষণা নাকি প্রতারণা ?
প্রথম পাতা » ঢাকা » কোটা বাতিলের ঘোষণা নাকি প্রতারণা ?
বৃহস্পতিবার ● ৪ অক্টোবর ২০১৮
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

কোটা বাতিলের ঘোষণা নাকি প্রতারণা ?

---সিরাজী এম আর মোস্তাক, ঢাকা :: মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় সংসদে একই স্থানে একই বিষয়ে একই মুখে দু’রকম ঘোষণা দিয়ে ব্যাপক খ্যাতি অর্জন করেছেন। তা হলো কোটা বাতিলের ঘোষণা। আজ ০৩ অক্টোবর, ২০১৮ তারিখে মন্ত্রীসভার বৈঠকে তিনি প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণীতে কোটা বাতিলের আনুষ্ঠানিক অনুমোদন দিয়েছেন। এর আগে মাননীয় মন্ত্রীপরিষদ সচিবের নেতৃত্বে গঠিত কমিটি প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণীর চাকুরিতে কোটা বাতিলের প্রস্তাব করেছেন। ঠিক তখনি ব্যাংকার্স রিক্রুটমেন্ট কমিটির অধীনে সরকারি ব্যাংকসমুহে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণীতে অনেকগুলো পদে শুধুমাত্র মুক্তিযোদ্ধা কোটায় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি হয়েছে। (বিজ্ঞপ্তি নম্বর- ১৫১/২০১৮, তারিখ- ১আশ্বিন ১৪২৫ বঙ্গাব্দ মোতাবেক ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দ)। ৪০তম বিসিএসেও মুক্তিযোদ্ধা কোটাসুবিধা ও তাদের ৩২বছর বয়সের সুযোগ রয়েছে। যেসব পদে কোটা বাতিলের ঘোষণা হয়েছে, ঠিক তাতেই শুধুমাত্র মুক্তিযোদ্ধা কোটায় বহু নিয়োগ প্রক্রিয়া ইতিমধ্যে চলমান রয়েছে। অর্থাৎ একদিকে মাত্র কয়েকটি পদে কোটা বাতিলের ঘোষণা অন্যদিকে উক্ত পদেই শুধুমাত্র মুক্তিযোদ্ধা কোটায় নিয়োগপ্রক্রিয়া চলছে। বিষয়টি কেমন হল? এটি কি আদৌ কোটা বাতিলের ঘোষণা, নাকি আগের মতোই প্রতারণা?
কোটা অর্থ, অন্যায় বৈষম্য বা অন্যায় সুবিধাদান। এতে একপক্ষ বৈষম্যের শিকার হয় এবং অন্যপক্ষ অন্যায় সুবিধা পায়। জনগোষ্ঠির মাঝে ভারসাম্য রক্ষা বা সমতা বিধানে কোটার প্রচলন হয়। বাংলাদেশে ৫৬ভাগ কোটা প্রচলিত। এতে ১০ভাগ করে জেলা ও নারী কোটা, ০৫ভাগ উপজাতি কোটা, ০১ভাগ প্রতিবন্ধী কোটা এবং সর্বাধিক ৩০ভাগ রয়েছে মুক্তিযোদ্ধাকোটা। জেলা, নারী ও উপজাতি কোটায় দেশের প্রত্যন্ত জনগোষ্ঠি বিশেষ সুবিধা পায়। প্রকৃতপক্ষে বিভাগীয় ও প্রত্যন্ত জেলার জীবনমান সমান নয়। পুরুষ ও নারীর যোগ্যতা ও জীবনমান সমান নয়। একইভাবে পাহাড়ি ও সমতল এলাকার জীবনমানও সমান নয়। এসব ক্ষেত্রে ভারসাম্য রক্ষায় অন্তত ০৩ভাগ করে কোটা বিবেচনা করা যায়। আর একান্ত মানবিক কারণে ০১ভাগ প্রতিবন্ধী কোটা বাতিল করা উচিত নয়। এ ১০ভাগ কোটা বহাল রাখা, একান্ত মানবিক বিষয়।
৩০ভাগ মুক্তিযোদ্ধাকোটা তেমন গুরুত্বপুর্ণ নয়। এটি সম্পুর্ণ ঐতিহাসিক ও চেতনার বিষয়। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস পর্যালোচনায় কোথায়ও এ কোটার অস্তিত্ব নেই। বাঙ্গালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর সময়ে মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা, ভাতা ও কোটা ছিলনা। তখন মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রণালয় ছিলনা। যারা বঙ্গবন্ধুর প্রতি কোটা বৈষম্যের অপবাদ দেন, তারা তাঁর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস বিকৃত করেন। কেউ যদি বলেন, বঙ্গবন্ধু মুক্তিযোদ্ধা কোটা চালু করেছেন বা মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা দিয়েছেন; সম্পুর্ণ মিথ্যা কথা। বঙ্গবন্ধু ২লাখ মুক্তিযোদ্ধা তালিকা, তাদের জন্য ভাতা ও কোটা চালু করলে, কখনোই ৩০লাখ শহীদের ঘোষণা দিতেননা। বঙ্গবন্ধু তাঁর সকল ভাষণ ও কর্মকান্ডে তৎকালিন সাড়ে সাত কোটি বাঙ্গালিকে একীভূত করেছেন। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির জন্য শুধু ৬৭৬ যোদ্ধাকে বিশেষ খেতাব প্রদান করেছেন। ঘোষিত ৩০লাখ শহীদের পক্ষ থেকে ৭জনকে বীরশ্রেষ্ঠ এবং অবশিষ্ট সকল যোদ্ধা, বন্দী, আত্মত্যাগী ও সহযোগী বীর বাঙ্গালির পক্ষ থেকে ৬৬৯ জনকে (বীর উত্তম, বীর বিক্রম ও বীর প্রতিক) খেতাব প্রদান করেছেন। তিনি দেশের সবাইকে মুক্তিযোদ্ধা ও লাখো শহীদের পরিবারভুক্ত করেছেন। তিনি ৩০লাখ শহীদ ও অগণিত মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা, তাদের জন্য ভাতা ও তাদের সন্তান-সন্ততির জন্য কোটা চালুর কথা কখনো ভাবেননি। এজন্যই তিনি বাঙ্গালি জাতির পিতা স্বীকৃত হয়েছেন।
বঙ্গবন্ধুর শাহাদাতের পর স্বার্থান্বেষী রাজনীতিবিদগণ মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে অযথা বাড়াবাড়ি করেছেন। তারা বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বর্জন করে সাড়ে সাত কোটি বীর বাঙ্গালির পরিবর্তে নিজেদের পছন্দমত ২লাখ মুক্তিযোদ্ধা তালিকা করেছেন। তালিকাভুক্তদের জন্য ভাতা ও তাদের সন্তান-সন্ততির জন্য কোটা চালু করেছেন। জাতীয় সংসদ থেকে বাজেট বরাদ্দ দিয়ে অবৈধ স্বার্থের বিনিময়ে কোটাভোগীদের রাজনৈতিক হাতিয়ারে ব্যবহার করেছেন। প্রতিটি ভোটকেন্দ্রের অধীনে কমপক্ষে ৪/৫টি পরিবারকে মুক্তিযোদ্ধা কোটাসুবিধা প্রদান করে তাদের দ্বারা ভোটকেন্দ্র দখলের পায়তারা করেছেন। এভাবে মুক্তিযোদ্ধা কোটাভোগীরা সরকারের কাছে গুরুত্বপুর্ণ বিবেচিত হয়েছেন। সরকার তাদের স্বার্থ রক্ষায় একটি পুর্ণাঙ্গ মন্ত্রণালয় চালু করেছেন। এতে হাজার হাজার কোটি টাকা বাজেট বরাদ্দ দিচ্ছেন। দেশের সকল চাকুরি ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তিতে ৩০ভাগ মুক্তিযোদ্ধাকোটা পুরোপুরি পরিপালন করেছেন। স্বাধীনতার পর এযাবত দেশে যত নিয়োগ হয়েছে এবং তাতে ৩০ভাগ মুক্তিযোদ্ধাকোটা পরিপালনে যেটুকু ব্যাত্যয় ঘটেছে, তা পুরণ করেছেন। যেমন ধরুন, কোনো প্রতিষ্ঠানে এযাবত ১০০০ নিয়োগ হয়েছে। তাতে ৩০ভাগ মুক্তিযোদ্ধাকোটায় ৩০০জন নিয়োগের কথা। হয়তো ১০০পদে ব্যাত্যয় ঘটেছে। বর্তমানে উক্ত প্রতিষ্ঠানে আরো ১০০পদ খালি হয়েছে। তাতে মুক্তিযোদ্ধাকোটায় ৩০পদ ও ব্যাত্যয়ঘটিত ১০০পদ মিলে সম্পুর্ণ নিয়োগপ্রক্রিয়া শুধু মুক্তিযোদ্ধাকোটায় সম্পন্ন হয়েছে। সম্প্রতি বিসিএস, বিভিন্ন ব্যাংক ও প্রতিষ্ঠানে শুধুমাত্র মুক্তিযোদ্ধাকোটায় নিয়োগ হয়েছে। এভাবে দেশের সকল প্রতিষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধা কোটাভোগীগণ প্রাধান্য লাভ করেছেন। ২লাখ তালিকাভুক্ত মুক্তিযোদ্ধা পরিবার থেকে কোটাভোগীরা সংখ্যায় প্রায় ২০লাখে উন্নীত হয়েছেন। এমতাবস্থায় সরকার কোটা বাতিলের ঘোষণা দিলেও তা মুক্তিযোদ্ধা কোটার ক্ষেত্রে কখনো প্রযোজ্য হবেনা। ষঢ়যন্ত্রের মাধ্যমে কোটা বাতিলের ছলনায় কোটাভোগীদের অপশক্তি প্রদর্শনে সরকার তাদেরকে আন্দোলনে নামিয়ে শোডাউনের পায়তারা করেছেন। অর্থাৎ সরকার ছলেবলে কৌশলে মুক্তিযোদ্ধাকোটা বহাল রাখবেন।
মূলত সরকারের উচিত, কোটার যৌক্তিক সংস্কার করা। উল্লেখিত ১০ভাগ মানবিক কোটা বহাল রেখে মুক্তিযোদ্ধাসহ সকল কোটা বাতিল করা। বাঙ্গালি জাতির পিতার মহান আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত চেতনা রক্ষা করা। এপ্রসঙ্গে মুক্তিযোদ্ধা কোটাভোগীদের অসার দাবি যৌক্তিকভাবে খন্ডন করা। তা হলো- দেশের কোটাবঞ্চিত কোটি কোটি ছাত্রজনতা, তারাও মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম। তারাও বঙ্গবন্ধু প্রজন্ম। তারাও লাখো শহীদ প্রজন্ম। তারা অমুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম নয়। শুধুমাত্র ২লাখ তালিকাভুক্ত মুক্তিযোদ্ধা দেশ স্বাধীন করেনি। প্রচলিত ২লাখ মুক্তিযোদ্ধা তালিকা ও কোটার ফলে ৩০লাখ শহীদের আত্মত্যাগ অস্বীকার করা হয়েছে। লাখো শহীদ প্রজন্মের প্রতি বৈষম্য করা হয়েছে। বাঙ্গালি জাতির পিতার মুখশ্রিত ’১৯৭১ এর সকল বাঙ্গালিই মুক্তিযোদ্ধা’ ঘোষণাটি শাস্বত ও চিরন্তন সত্য। যারা এ সত্য অস্বীকার করবে, তারা বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম নয়। সুতরাং শুধুমাত্র প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণীর চাকুরিতে নয়, সকল চাকুরিতে কোটা বাতিলের ঘোষণাটি দ্রুত গেজেট প্রকাশের মাধ্যমে বাস্তবায়ন করা উচিত। এছাড়া সরকারের এ ঘোষণা, সাব্যস্ত হবে নিছক প্রতারণা।
[email protected]





ঢাকা এর আরও খবর

সাফ মহিলা চ্যাম্পিয়নশীপ বিজয়ী জাতীয় ফুটবল দলের পাহাড়ি কৃতি ফুটবলারদের সংবর্ধনা সাফ মহিলা চ্যাম্পিয়নশীপ বিজয়ী জাতীয় ফুটবল দলের পাহাড়ি কৃতি ফুটবলারদের সংবর্ধনা
আজ শপথ নিলেন আরও তিন উপদেষ্টা আজ শপথ নিলেন আরও তিন উপদেষ্টা
শহীদ নূর হোসেন দিবসে গণতন্ত্র মঞ্চের শ্রদ্ধা জ্ঞাপন শহীদ নূর হোসেন দিবসে গণতন্ত্র মঞ্চের শ্রদ্ধা জ্ঞাপন
ট্রাম্প বা মোদিকে নিয়ে গণহত্যার অপরাধী  আওয়ামী লীগের পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ নেই ট্রাম্প বা মোদিকে নিয়ে গণহত্যার অপরাধী আওয়ামী লীগের পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ নেই
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি গণতন্ত্র মঞ্চের পরবর্তী সমন্বয়কের দায়িত্বে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি গণতন্ত্র মঞ্চের পরবর্তী সমন্বয়কের দায়িত্বে
সবাই দেশ বদলাতে চায়, কিন্তু নিজেদের বদলায় না : সাইফুল হক সবাই দেশ বদলাতে চায়, কিন্তু নিজেদের বদলায় না : সাইফুল হক
পার্বত্য অঞ্চলের দুর্গম এলাকাগুলোতে পানির সংকট নিরসন ও সুরক্ষা বিষয়ে সরকার কাজ করছে : সুপ্রদীপ চাকমা পার্বত্য অঞ্চলের দুর্গম এলাকাগুলোতে পানির সংকট নিরসন ও সুরক্ষা বিষয়ে সরকার কাজ করছে : সুপ্রদীপ চাকমা
হাতের নাগালেই মিলছে বিনামূল্যে উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ হাতের নাগালেই মিলছে বিনামূল্যে উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ
অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির সকল উসকানির বিরুদ্ধে সতর্ক থাকতে হবে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির সকল উসকানির বিরুদ্ধে সতর্ক থাকতে হবে
সবার জন্য ভিটামিনসমৃদ্ধ নিরাপদ ভোজ্যতেল নিশ্চিত করতে হবে সবার জন্য ভিটামিনসমৃদ্ধ নিরাপদ ভোজ্যতেল নিশ্চিত করতে হবে

আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)