বৃহস্পতিবার ● ২৩ মে ২০১৯
প্রথম পাতা » অর্থ-বাণিজ্য » গাইবান্ধায় জমে উঠেছে ঈদের বাজার
গাইবান্ধায় জমে উঠেছে ঈদের বাজার
গাইবান্ধা প্রতিনিধি :: ঈদকে সামনে রেখে জমে উঠেছে গাইবান্ধার মার্কেটগুলো। অনেকেই ইতোমধ্যে সেরে ফেলেছেন কেনাকাটা। বিপণী বিতানগুলোতে সবে জমে উঠতে শুরু করেছে ঈদের কেনাকাটা। এবারে ভারতীয় কাপড়ের চাহিদা থাকলেও ক্রেতারা দেশি কাপড়ের দিকে ঝুঁকছেন বলে ক্রেতা-বিক্রেতাদের সুত্রে জানা গেছে। ক্রেতাদের মধ্যে মহিলাদের সংখ্যাই বেশী। পুরুষ ক্রেতারা একদম নেই বললেই চলে।
সরেজমিনে দেখা যায়, গাইবান্ধার শহরের সুপার মার্কেটের কাপড়ের দোকানগুলোতে সন্ধ্যার পরে ক্রেতাদের ভিড় শুরু হয়। ক্রেতারা বলেছেন, গত বছরের তুলনায় দাম কিছুটা বেশি হলেও ঈদের দিন যতই ঘনিয়ে আসছে ততই জমে উঠতে শুরু করেছে বাজার। তবে ব্যবসায়িরা জানায়, কেনাকাটা শুরু হয়েছে ১৫ রোজার পর থেকে। এবার ভারতীয় কাপড়গুলোতে পেছনে ফেলে বাজার দখল করেছে দেশীয় সুতি কাপড়। গরমের কারণে দেশি সুতি থ্রি পিসগুলো সবার পছন্দ ও বিক্রির শীর্ষে রয়েছে। সমানতালে বিক্রি হচ্ছে ইন্ডিয়ান গাউন ও কাজ করা লং ফ্রোক। এছাড়া শিশুদের হরেক রকম পোশাকও বিক্রি হচ্ছে বেশী। তবে শিশুদের পোশাকের দাম অপেক্ষাকৃত বেশী। এছাড়াও জিন্স প্যান্ট, গ্যাবার্ডিন প্যান্টের পাশাপাশি কালার শার্ট ফুলশার্ট, চেক শার্ট, এক কালার শার্ট রয়েছে পছন্দের তালিকায়। টপ, স্কার্ট, ফ্রকও রয়েছে ছোটদের পছন্দের তালিকা। হরেক রকমের বর্ণালী পাঞ্জাবির চাহিদাই এবার সর্বাধিক। এক রংয়ের বা সাদা পাঞ্জাাবির দিকে নজরই দিচ্ছে না ক্রেতারা। জুতার দোকানগুলোতে ভীড় বাড়তে শুরু করেছে।
সালিমার সুপার মার্কেটের একজন বিক্রেতা বলেন, ক্রেতার চাহিদা অনুসারে আমরা দেশি বিদেশি দুই অনুসারে আমরা দেশি বিদেশি দুই ধরণের পোশাকই বিক্রি করছি। সন্ধ্যার পর থেকে ক্রমেই ক্রেতা বাড়ছে। এবারের ঈদে বেচাকেনা ভালই হবে বলেই বিক্রেতারা আশা করছেন। এছাড়াও এমব্রয়ডারি, ব্লক, হাতের কাজ, স্ক্রিন প্রিন্ট ও কারুকাজ করা বাহারি শাড়িরও চাহিদা রয়েছে বিপনী বিতানগুলোতে।
গাইবান্ধায় বিদ্যুৎ স্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
গাইবান্ধা :: গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় বামনডাঙ্গা ইউনিয়নের মধ্য দেওডোবা গ্রামে বুধবার সন্ধ্যার পর বিদ্যুৎ স্পৃষ্টে সোহবার মন্ডল (৪০) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। সোহরাব ওই গ্রামের মৃত ইব্রাহীম মন্ডলের ছেলে।
স্থানীয়রা জানায়, সন্ধ্যার পর সোহরাব মন্ডল তার বাড়িতে মুরগীর খামারে বিদ্যুৎ সংযোগ দিচ্ছিল। এসময় হঠাৎ করে সোহরাবের হাত তারের সাথে স্পর্শ হলে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান।