শিরোনাম:
●   পার্বতীপুর রেলওয়ে ইর্য়াডের আম গাছে যুবকের আত্মহত্যা ●   রংধনু ক্লাবের কার্যকরী পরিষদ গঠিত ●   কাউখালী তাহেরিয়া রশিদা সুন্নিয়া দাখিল মাদরাসার সভা ●   পাকুন্দিয়ায় ইয়ুথ পিস অ্যাম্বাসেডর গ্রুপ গঠিত ●   বৈরী আবহাওয়ায় ও শীতের তীব্রতায় বাড়ছে কৃষকের দুশ্চিন্তা ●   কোন হটকারিতায় গণঅভ্যুত্থানের অর্জন নষ্ট করা যাবেনা ●   তরফভাইখাঁ সমাজকল্যাণ পরিষদের উদ্যোগে শীতবস্ত্র বিতরণ ●   মিরসরাইয়ে শীতার্তের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ ●   ঈশ্বরগঞ্জে জিয়াউর রহমান স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন ●   লংগদু এস এস সি পরীক্ষার্থীদের শিক্ষা সামগ্রী বিতরন ●   ঐক্যমতের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে ২০২৫ এর মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন সম্ভব ●   হালদা থেকে বিপন্ন গাঙ্গেয় প্রজাতির মৃত ডলফিন উদ্ধার ●   খাগড়াছড়ির আলুটিলায় পর্যটকবাহী বাস উল্টে আহত-২০ ●   পানছড়িতে লোগাং জোন এর অনুদান সামগ্রী প্রদান ●   আত্রাইয়ে কুলি-বেদে সম্প্রদায়ের মাঝে জেলা প্রশাসকের কম্বল বিতরণ ●   চুয়েটে স্থাপত্য বিভাগের ১ম জাতীয় কনফারেন্স শুরু ●   বিজিবির অভিযানে খাগড়াছড়িতে ১২ অনুপ্রবেশকারী আটক ●   ঈশ্বরগঞ্জে জাতীয় প্রবাসী দিবস পালিত ●   কুষ্টিয়ায় বালুঘাট দখল নিতে তাণ্ডব চালিয়েছে সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা ●   রাউজানে বিকাশ প্রতারকের ফাঁদে নারী উদ্যোক্তা তানিয়া ●   যোবায়ের-সাদপন্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ইজতেমা মাঠ : নিহত ৩ ●   মিরসরাইয়ে মধ্য তালবাড়ীয়া স্পোর্টিং ক্লাবের কমিটি গঠন ●   জিয়া কিংবা শেখ মুজিব নয়; জনগণই মুক্তিযুদ্ধের মূল নায়ক : টিপু ●   নবীগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় কলেজ ছাত্রের প্রাণহানি ●   জাতীয় ঐকমত্য কমিশন এর নেতৃত্বে থাকবেন ড. ইউনূস ও আলী রীয়াজ ●   রেডব্রিজ কমিউনিটি ট্রাস্ট ইউকে বিজয় দিবস উদযাপন ●   ঈশ্বরগঞ্জ প্রেসক্লাবের নির্বাচন : সভাপতি আউয়াল, সম্পাদক আতাউর ●   কাউখালীতে মহান বিজয় দিবস উদযাপন ●   দীপংকর তালুকদার এর অবৈধ সম্পদের তদন্তে নেমেছে দুদক ●   ঈশ্বরগঞ্জে বিজয় দিবস পালিত
রাঙামাটি, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১



CHT Media24.com অবসান হোক বৈষম্যের
রবিবার ● ২৮ জুলাই ২০১৯
প্রথম পাতা » উপ সম্পাদকীয় » রাজনৈতিক কৌশলে গুল, গুঞ্জন ও গুজবের মতো বদঅভ্যাসে লিপ্ত মানুষ
প্রথম পাতা » উপ সম্পাদকীয় » রাজনৈতিক কৌশলে গুল, গুঞ্জন ও গুজবের মতো বদঅভ্যাসে লিপ্ত মানুষ
রবিবার ● ২৮ জুলাই ২০১৯
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

রাজনৈতিক কৌশলে গুল, গুঞ্জন ও গুজবের মতো বদঅভ্যাসে লিপ্ত মানুষ

---নজরুল ইসলাম তোফা :: বর্তমানে বাংলাদেশে খুবই হৈচৈ বা মাতামাতির একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় গুজব। এই গুজব আসলেই আভিধানিক অর্থ হলো- রটনা, ভুল বা অসঙ্গত তথ্য প্রচার। এমন ”ভুল বা অসঙ্গত তথ্য” নিয়ে প্রতারণার উদ্দেশ্যেই যেন কিছু মানুষ তা ছড়ানোর মতো বদঅভ্যাসে লিপ্ত। আবার মনে করা যেতে পারে, রাজনৈতিক কৌশল হিসাবে শক্তিশালী হাতিয়ার এই ‘গুজব’। ইতিহাসের আলোকেই বলতে হয়, গুজব বরাবর একটি গুরুত্বপূর্ণ কৌশল হিসাবে ব্যবহার করেছে দলিও জণগন ও রাজনীতিবিদরা। এ ক্ষেত্রে প্রতি পক্ষ সম্পর্কে- ইতিবাচক গুজব এর পরিবর্তেই নেতিবাচক গুজব সর্বদা অধিক কার্যকর হতেও দেখা গেছে। জনরব বা মুখেমুখে রটে-যাওয়া কথা কিংবা ভিত্তিহীন প্রচার এবং মিথ্যা রটনা এমন রকম বহু প্রতিশব্দ ব্যবহার করেই যেন কুচক্রী মহল ফায়দা লুটছে। সামাজিক বিজ্ঞানের ভাষায়, ‘গুজব’ হলো, এমন কোন বিবৃতি- যার সত্যতা ‘অল্প সময়ের মধ্যে’ অথবা কখনই তা নিশ্চত করাও সম্ভব হয় না। অনেক পন্ডিতের মতে, গুজব হল প্রচারণার একটি উপসেট মাত্র। ‘অক্সফোর্ড’ ডিক্শনারীতে দেখা যায় Rumour শব্দ। এতে বলছে- Report of doubtful accuracy. এ গুলো গুজবের মানে হতে পারে কিন্তু তার সংজ্ঞা বলা যায় না। আসলেই “সংজ্ঞা” ভাবতে গিয়ে সংজ্ঞাহীন হবার যোগাড়। সুতরাং মিথ্যে রটনা বলতেই পারি।

গুজব ৩ অক্ষরের আপাত দৃষ্টিতে নিরীহ এই শব্দটি কখনো কখনো ভীষণ অপ্রতিরোধ্য। এমন গুজবের গতিবেগ আলোর গতির চাইতেও দ্রুত। তাই প্রখ্যাত মার্কিন কথা সাহিত্যিক- মার্ক টোয়েনের ভাষ্য মতেই বলতে হয়, ‘সত্য তার জুতোর ফিতে বাঁধতে বাঁধতেই গুজব বা মিথ্যা সমস্ত পৃথিবী প্রদক্ষিণ করে আসতে সক্ষম।’ গুজব অতীতেও হয়েছে এখনও হচ্ছে, তবে তার রূপরেখা আলাদা। অতীতে ‘সাধারণ মানুষ’ যে সব গুজব রটাতো সরল বিশ্বাসেই রটাতো কখনোই ভয়ঙ্কর ছিলনা। ডিজিটাল তথ্য প্রযুক্তি যুগে হয়েছে তা তীব্র ভয়ঙ্কর। বর্তমান সময় তাকে কোনো একটি বিশেষ গোষ্ঠী বা ব্যক্তি তাদের নিজেদের সামাজিক অবস্থানকেই ভিন্ন ভাবে উপাস্থপনের জন্য গুজবের আশ্রয় নিচ্ছে। নিশ্চিত ভাবেই গুজবকে মোকাবেলা করতে হবে। কেন না বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এই গুলো ব্যাপক ক্ষতির কারণ হতে পারে। সবসময়ে শুনবেন লোকে বলে- গুজবে কান দেবেন না। কান দেবো না তো কি দেবো, নাক দেবো? ‘গুজব’ তো এমন যুগের অনেকের কাছে- Main Job হয়েছে। গুল, গুঞ্জন ও গুজব এই তিন বস্তু বা শব্দ ছাড়া সাধারন লোকেরা কিংবা বিশেষ করে স্ত্রীলোক বাঁচতেই পারে না। গুল থেকে গুঞ্জন আর গুঞ্জন থেকেই গুজব।

তথ্যসূত্র মতেই বলতে হয়, গুজবের কবলে জড়িয়ে পড়ছে এই বাংলাদেশ তার অজস্র উদাহরণ দেওয়া যেতে পারে। একটি মহল আন্দোলনের নামে সকল শিক্ষার্থীদের লেলিয়ে দিয়ে ছিল “গুজব” নামক নগ্ন খেলায়। সকলের জানা বিষয় ছোট ছোট বাচ্চাদের কাঁধে ভর করেই আন্দোলনে যোগ দিয়ে ছিল- প্রায় দেউলিয়া হয়ে যাওয়া “রাজনৈতিক বেশ কিছু দল”। তখন তাদের স্লোগান হয়েছিল উই ওয়ান্ট জাস্টিস-কে কলঙ্কিত করে। এই স্লোগানের আড়ালেই তাদের মুল ইস্যু হয়ে যায় ‘উই ওয়ান্ট গভর্মেন্ট ফল’। তারা একের পর এক ‘মিথ্যা লাশের খবর’ ভিডিও করেই সামাজিক সব যোগাযোগ মাধ্যম- ফেসবুক, গুগল, ইউটিউব, টিকটক, হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করে তা ছড়িয়ে দিয়েছিল। কয়েকটি মেয়েকে তারা ব্যবহার করে এ প্ল্যান বাস্তবায়নও করেছিল। সে মেয়েগুলো কান্নাকাটি করে এমন ভঙ্গিতে ভিডিওগুলোতে কথা বলেছিল যেনো তারা নিজের চোখেই দেখে আসছে লাশ আর ধর্ষিতদের। ভারতের কয়েকটি লাশ এবং ধর্ষিতদের ছবি এডিট করে সেইগুলো বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের ছবি বলে গুজব ছড়িয়ে ছিল। সুতরাং- সে সময়ে সেই ঘটনা অধিকাংশ মানুষ এ গুজবটাও বিশ্বাস করা শুরু করেছিল। সবার জানা তখনি সেই আন্দোলন সহিংস রূপ ধারণ করেছিল। তার পরেই আনেদালনরত শিক্ষার্থী’রা তাদের সহপাঠীর “মৃত্যুর গুজব” যাচাই বাছাই না করেই যেন আবেগে হামলা করতে চলেও গিয়ে ছিল সেই ধানমন্ডি ঝিগা তলায় অবস্থিত আওয়ামীলীগের দলীয় সভানেত্রীর নিজস্ব কার্যালয়ে। ইটপাটকেল ও লাঠিসোঁটা নিয়েই হামলা করেছিল নেতা কর্মী বা দলীয় কার্যালয়ে। এই দিকে পুলিশ- দলীয় কার্যালয়ে থাকলেও তারা তখন ছিল নির্বিকার। কারণ- নির্দেশনা ছিল, সেই শিক্ষার্থীদের আঘাত করা যাবে না। তাই তারা চুপ করে ছিল। সে দিন সেখানে নেতা, কর্মী থাকায় শিক্ষার্থীদের হামলা বা গুজবের হামলা সর্বোচ্চ সহনশীলতার মনোভাবে প্রতিরোধ করেছিল।

জানা দরকার সে শিক্ষার্থীরা শরীরে সাদা কাপড়ের ব্যান্ডেজ করে মিথ্যা আহত হওয়ার ‘ছবি বা ভিডিও’ ফেসবুকে ছড়িয়ে দিয়েছিল। কিছু শিক্ষার্থীর ব্যাগে-চাপাতি, ইটের টুকরা এবং পাথর পাওয়া গিয়েছিল। দোকানে দোকানে- সাদা শার্ট বানানোর হিড়িক, রক্ত মেখে রাস্তায় শুয়ে থাকা, ভুয়া আইডি কার্ড ছাপিয়ে গলায় ঝুলিয়ে এই আন্দোলনে অনেকে আগ্রাসী ও উগ্রবাদী আচরণ করতে প্রস্তুত হয়েছিল। এই মিথ্যা-গুজবটা দেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে দেশের বাইরেও চলে গিয়ে ছিল এবং তারা সেই গুজব বিশ্বাস করে ছিল।
আশ্চর্যজনক বিষয় হলো শিক্ষিত মানুষরা এমন এ গুজবে কমবেশি হলেও কান দিয়েছিল। কিন্তু কেউ তখন লাশের সন্ধান দিতেও পারেনি কিংবা যে কেউ ধর্ষিত হওয়ার প্রমাণ দিতে পারেনি, কেউ চোখ তুলে নেয়ার প্রমাণ পায়নি। কারও পরিবার আসেনি সেই দিন অভিযোগ নিয়ে তাদের সন্তান নিখোঁজ হয়েছে। থানায় কোন ব্যক্তি ডায়েরি করেনি- আহত বা নিহত হওয়ার ব্যাপারে। তাহলে শুধু শুধু কেনই এই গুজব ছড়িয়ে মানুষের মনে ক্ষোভ তৈরি করবার অপচেষ্টা করেছিল। আমাদের আসলে বুঝতে হবে, অতীতের গুজব আর বর্তমানের গুজব গুলো এক নয়। এখন অতীতের চেয়ে দিনেদিনেই তা যেন বিভিন্ন ধারাতেই রুপ দিয়ে ভয়াবহ গুজবে দিকে নিয়ে যাচ্ছে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এমন গুজব অহরহ চোখে পড়ে। যেমন- ‘পদ্মা সেতু নির্মাণে মাথা লাগবে’। অবশ্য ফেসবুকের আগে প্রথম ‘ইউটিউবে’ ভিডিও শেয়ারিংয়ের মাধ্যমেই এমন গুজব ছড়ানো হয়। এর জেরে আবার- ছেলেধরা সন্দেহে এ দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে ৮ জনকে নৃশংসভাবে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। সেই গুজবের জেরে প্রায় প্রতি দিনই নিরীহ মানুষ গণপিটুনির শিকার হচ্ছে। সুতরাং এই গুজব ছড়ানো কিংবা গণপিটুনি নিয়ে বাংলাদেশের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, সেই সব মানুষকে জড়িত থাকার অভিযোগে প্রায় শতাধিক ব্যক্তিকেই গ্রেফতার করেছে। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সূত্রমতে বলতেই হয়, ক’জন গ্রেফতার হওয়া ব্যক্তিকেই যেন তারা জিজ্ঞাসাবাদ ও তদন্তে নিশ্চিত হয়েছে। গুজব সৃষ্টিকারী এ দেশের উন্নয়ন কর্ম কাণ্ড বাধাগ্রস্ত করা সহ অস্থিরতা সৃষ্টির জন্যেই পরিকল্পিত ভাবে গুজব ছড়াচ্ছে। এর পেছনে হোতাদের চিহ্নিত করার জন্য পুলিশের সাইবার বিভাগগুলো সর্বোচ্চ চেষ্টা করেও যাচ্ছে। এরমধ্যে দুবাইয়ে একজন মাস্টার মাইন্ডকে চিহ্নিত করা হয়েছে। বলতেই হয়, ভাইরাসের মতো এই গুজব ছড়িয়ে পড়েছে সব জায়গায়। এতে করে নিরাপত্তাহীনতার আতঙ্ক তৈরি হচ্ছে। প্রিয় সন্তানটি ছেলেধরার খপ্পরে পড়তে পারে- অনেকে সন্ত্রস্ত এই কারণে; কেউ সন্ত্রস্ত ছেলেধরা সন্দেহে গণপিটুনিতে মৃত্যুর ভয়ে। এগুজবকে কাজে লাগিয়েই স্বার্থান্বেষী মহল নিজেদের ব্যক্তিগত শত্রুদের টার্গেট করতেও পারে- এমন আশঙ্কা হিসাবে রাখা উচিত। অনেকের ধারণা, সুপরিকল্পিতভাবে গুজব ছড়িয়ে ও সেটিকে ব্যবহার করে এবং মানুষের অন্ধ বিশ্বাস কিংবা এই কুসংস্কারকে কাজে লাগিয়ে এ দেশের পরিস্থিতিকে অস্থিতিশীল করে তোলার অপচেষ্টাটা অস্বাভাবিক হবে না। তাই কোনো মহল পরিকল্পিতভাবেই গুজব ছড়াচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে বর্তমান সরকার যেন কঠিন আইনি ব্যবস্থা নিচ্ছে। পুলিশদের ভাষ্য মতে, আবার যারা “গুজব” বিশ্বাসী হয়ে আইন নিজের হাতে তুলে নিচ্ছে তারা ফৌজদারি অপরাধে জড়াচ্ছে। সুতরাং, তাদের বিরুদ্ধে যেন কঠোর ব্যবস্থা নিতে চান আইন -শৃঙ্খলা বাহিনী বা বর্তমান সরকার। কোথাও গুজব ছড়ানো সন্দেহজনক হলে ৯৯৯ এ কল দিয়ে পুলিশ বাহিনীকেই জানানো দরকার। গুজবে অপরাধকারী সন্দেহ হলে গণপিটুনিতে হত্যা করার আইনটা হাতে তুলে নেওয়ার অধিকার কাউকে দেননি সরকার।

লেখক : নজরুল ইসলাম তোফা, টিভি ও মঞ্চ অভিনেতা, চিত্রশিল্পী, সাংবাদিক, কলামিষ্ট এবং প্রভাষক’।





উপ সম্পাদকীয় এর আরও খবর

পার্বত্য চুক্তির ২৭ বছর : শান্তি চুক্তি পাহাড়ে বসবাসরত সকল জনগোষ্ঠীর অধিকার রক্ষায় সম্পূর্ণ ব্যর্থ পার্বত্য চুক্তির ২৭ বছর : শান্তি চুক্তি পাহাড়ে বসবাসরত সকল জনগোষ্ঠীর অধিকার রক্ষায় সম্পূর্ণ ব্যর্থ
একেএম মকছুদ আহমেদ এর সাংবাদিকতায় ৫৫ বছর :  গণমাধ্যমের ওপর উদ্দেশ্যপ্রণোদিত আক্রমণ, হামলা ও হুমকি বৈষম্যবিরোধী চেতনার পরিপন্থি একেএম মকছুদ আহমেদ এর সাংবাদিকতায় ৫৫ বছর : গণমাধ্যমের ওপর উদ্দেশ্যপ্রণোদিত আক্রমণ, হামলা ও হুমকি বৈষম্যবিরোধী চেতনার পরিপন্থি
বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী মৌলভীবাজারের পাঁচগাঁওয়ের দূর্গাপূজা ও কিছু কথা বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী মৌলভীবাজারের পাঁচগাঁওয়ের দূর্গাপূজা ও কিছু কথা
পার্বত্য চুক্তির ২৬ বছরে পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণ কি-কি বৈষম্যের স্বীকার তা নিয়ে একটি পর্যালোচনা পার্বত্য চুক্তির ২৬ বছরে পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণ কি-কি বৈষম্যের স্বীকার তা নিয়ে একটি পর্যালোচনা
আন্তর্বর্তীকালিন সরকার পাহাড়ের বিষয়ে যেকোনো সিদ্ধান্ত নিলে নিতে হবে গভীর বিচার-বিশ্লেষণের মাধ্যমে আন্তর্বর্তীকালিন সরকার পাহাড়ের বিষয়ে যেকোনো সিদ্ধান্ত নিলে নিতে হবে গভীর বিচার-বিশ্লেষণের মাধ্যমে
সবকিছু কেড়ে নিয়েছে স্বৈরাচারী খুনি হাসিনার আওয়ামীলীগ সবকিছু কেড়ে নিয়েছে স্বৈরাচারী খুনি হাসিনার আওয়ামীলীগ
রাঙামাটিতে ঐক্যবদ্ধ বড়ুয়া সমাজ গড়ে তোলার সম্ভবনার পথ দেখা দিয়েছে রাঙামাটিতে ঐক্যবদ্ধ বড়ুয়া সমাজ গড়ে তোলার সম্ভবনার পথ দেখা দিয়েছে
বর্তমান প্রেক্ষাপটে ১৯০০ সালের রেগুলেশান, (সংশোধিত) ১৯২০ আইনটি পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির পরিপন্থি নয় কি ? বর্তমান প্রেক্ষাপটে ১৯০০ সালের রেগুলেশান, (সংশোধিত) ১৯২০ আইনটি পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির পরিপন্থি নয় কি ?
আগামীতে  কারা দেশ চালাবে ? …সাইফুল হক আগামীতে কারা দেশ চালাবে ? …সাইফুল হক
সীমান্ত সড়ক পশ্চাদপদ পার্বত্য অঞ্চলকে উন্নয়নের স্রোতধারায় একীভূত করেছে সীমান্ত সড়ক পশ্চাদপদ পার্বত্য অঞ্চলকে উন্নয়নের স্রোতধারায় একীভূত করেছে

আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)