শিরোনাম:
●   সামাজিক সংগঠন ‘ইগনাইট মিরসরাই’র আত্মপ্রকাশ ●   আত্রাইয়ে জাতীয় যুব দিবস পালন ●   অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির সকল উসকানির বিরুদ্ধে সতর্ক থাকতে হবে ●   রাউজানে আগুনে ৫ দোকান ভস্মিভূত ●   ঘোড়াঘাটে দৈনিক সকালের বাণীর ১ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত ●   রাঙামাটিতে জাতীয় যুব দিবস পালিত ●   ছেলেকে ফিরে পেতে এক মায়ের আকুতি ●   কাউখালীতে অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য অপহরণ ●   ঈশ্বরগঞ্জে জাতীয় যুব দিবস পালিত ●   মিরসরাইয়ের বিএনপি নেতা হত্যার মামলায় ছাত্রলীগ নেতা ফিরোজ গ্রেফতার ●   আত্রাইয়ে নবাগত ইউএনও‘র যোগদান ●   খাগড়াছড়িতে ইউপিডিএফ’র সড়ক অবরোধ পালিত ●   মিরসরাইয়ের ধুমে পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু ●   কুষ্টিয়াতে আাধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে আপন দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা ●   ঈশ্বরগঞ্জে জিয়ারুল হত্যা মামলার প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার-২ ●   নেপালকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ ●   সবার জন্য ভিটামিনসমৃদ্ধ নিরাপদ ভোজ্যতেল নিশ্চিত করতে হবে ●   ঘোড়াঘাটে জমিজমা বিরোধে মা ছেলেকে কুপিয়ে হত্যার চেষ্টা ●   ঈশ্বরগঞ্জে দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত-১ : আহত ২ ●   তারল্য সংকটে ন্যাশনাল ব্যাংক, সিলেটের শিবগঞ্জে ক্ষুব্ধ গ্রাহকদের তালা ●   খাগড়াছড়িতে তিন ইউপিডিএফ কর্মীকে গুলি করে হত্যা : অবরোধের ডাক ●   বারইয়ারহাট থেকে বিদেশি মদসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার ●   গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে রাজনৈতিক দল ও প্রতিষ্ঠানেরও সংস্কার জরুরী ●   তিন পার্বত্য জেলা পরিষদে মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তাদের আর্থিক ক্ষমতা না থাকায় উন্নয়ন কাজে বন্ধ্যাত্ব বিরাজ করছে ●   রাঙামাটিতে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন অবহিতকরণ বিষয়ক সেমিনার ●   ঈশ্বরগঞ্জে উচ্চ বিদ্যালয়ে নিয়োগের প্রলোভনে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ ●   উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা’র সাথে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ ●   নবীগঞ্জে ছাত্রীকে শ্লীলতাহানি, উত্তপ্ত শহিদ কিবরিয়া চত্বর,মহাসড়ক অবরোধ ●   কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে নিখোঁজের ৩৪ ঘণ্টা পর এএসআই সদরুলের মরদেহ উদ্ধার ●   আসামি ধরতে গিয়ে হামলায় রামগড়ে এসআই আহত
রাঙামাটি, শনিবার, ২ নভেম্বর ২০২৪, ১৮ কার্তিক ১৪৩১



CHT Media24.com অবসান হোক বৈষম্যের
মঙ্গলবার ● ২৭ আগস্ট ২০১৯
প্রথম পাতা » কক্সবাজার » এ সব কি হচ্ছে মাননীয় প্রধান মন্ত্রী ? সময় থাকতে ব্যবস্তা নিন
প্রথম পাতা » কক্সবাজার » এ সব কি হচ্ছে মাননীয় প্রধান মন্ত্রী ? সময় থাকতে ব্যবস্তা নিন
মঙ্গলবার ● ২৭ আগস্ট ২০১৯
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

এ সব কি হচ্ছে মাননীয় প্রধান মন্ত্রী ? সময় থাকতে ব্যবস্তা নিন

---সিএইচটি মিডিয়া :: মিয়ানমারে সবশেষ রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসিত হয়েছিল ২০০৫ সালের ২৮ জুলাই। এই দীর্ঘ সময়ে প্রত্যাবাসনের বারবার সময়সীমা ঘোষণার পরও কোনো রোহিঙ্গাকে প্রত্যাবাসিত করা যায়নি। উপরন্তু মিয়ানমারে নির্যাতনের মুখে ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট নতুন করে ৮ লক্ষাধিক রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আসে।
নতুন-পুরনো মিলে এখন উখিয়া-টেকনাফের ৩০টি ক্যাম্পে ১১ লক্ষাধিক রোহিঙ্গা বসবাস করছে। ১১ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গাকে বাংলাদেশ সরকার আশ্রয় দিয়েছে। বর্তমানে কক্সবাজারের উখিয়া টেকনাফের ৩২ টি ক্যাম্পে নতুন পুরাতন মিলে তাদের সাথে যোগ হয়েছে গত দুই বছরে জন্ম নেওয়া ৯১ হাজার শিশু।
বাংলাদেশে আসার পর পর রোহিঙ্গাদের বিরদ্ধে মানবপাচার, ৩৯টি হত্যা, নারী ব্যবসা, ধর্ষণ, ইয়াবা পাচার, সড়কে গাছ কাটা,বন ভুমি ধ্বংস,স্থানীয়দের জমি দখল, অগ্নিসংযোগ, বৌদ্ধ মন্দিরে হামলা, সন্ত্রাসী বাহিনী গঠনসহ বিভিন্ন রাষ্ট্রদ্রোহী কর্মকান্ডে লিপ্ত থাকার অভিযোগ রয়েছে । সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে রোহিঙ্গাদের নিয়ে যে সব ছবি, আলোচনা-সমালোচনা ও ভিডিও গুরুত্ব পাচ্ছে তা নিয়ে সিএইচটি মিডিয়া টুয়েন্টিফোর ডটকম এর বিশেষ প্রতিবেদন।---
মানবিক ছিলেন অমানবিক হবেন কি করে ? Saykat Ranjan Chowdhury লিখেছেন …
রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেয়া নিয়ে প্রথম থেকেই বিরোধীতা করি এখন ও করি তবে তখন যারা তাদের আশ্রয়ককে সমর্থন করেছে তারাই এখন অনেকে বিরোধীতা করছে।
একটি সমাবেশ এটি সাদা চোখে যদি শুধুমাত্র একটি সমাবেশই ভাবে তাহলে ভূল হবে। সমাবেশ ও তাদের আচরন দেখে কিছু প্রশ্ন আমার মনেও উঁকি দেয়।
১) রোহিঙ্গারা এতোবড় সমাবেশ করবে প্রশাসন কেন জানবে না ?
২) প্রশাসনের অনুমোতি ছাড়া কি করে সমাবেশ করে ?
৩) অনেক গেঞ্জিতে একই লগো একই ধরনের পোষাক আসলো কোথা থেকে ?
৪) অশিক্ষিত রোহিঙ্গারা ইংরেজিতে ব্যানার বানালো কি করে ?
৫) রোহিঙ্গারা এ সমাবেশ করে কি মেসেজ দিল ?
৬) জোর করে ফেরত পাঠালে পরিনাম ভাল হবে না এ হুঁশিয়ারি কি করে দেয় ?
৬) তারা বারবার নিজেদের বাংলাদেশী বলে দাবী করার চেষ্টা করে কারন কি ?
৭) নিজ দেশে ফেরার জন্য বাংলাদেশকে শর্ত দেয় কি করে ?
৮) অসচ্ছল রোহিঙ্গাদের কাছে এতো দামী মোবাইল আসে কোথা থেকে ?
৯) দেশের মানুষের উপর হামলা করে মেরে ফেলার সাহস দেখায় কি করে ?
১০) যেখানে আমাদের সিম নিতে আইডি কার্ড সহ অনেক কিছু দিতে হয় সেখানে তারা রবির সিম অবলীলায় পায় কি করে ?
১১) কোন দেশের পাসপোর্ট নিয়ে রোহিঙ্গারা বিভিন্ন সম্মেলনে যোগ দিতে বিদেশে যায় ?
১২) কেন তারা বাংলাদেশেই থাকতে চায় ?
১৩) তার সকল অধিকার রক্ষার জন্য তারা কেন শুধু বাংলাদেশকেই চাপ দেয় ?
১৪) এতো ইয়াবা তাদের মাধ্যমে আসে কি কর ?
১৫) এদের নিয়ে আমাদের কি অবস্থা হবে আগামীতে ?
এতো সব প্রশ্নের উত্তর খোঁজতে গেলে কোনভাবেই আপনি সাধারন মানুষ হিসেবে রোহিঙ্গাদের প্রতি মানবিক থাকতে পারবেন না তবে যেহেতু আগে মানবিক ছিলেন এখন আর অমানবিক হবেন কি করে ?
---
রোহিঙ্গা নেতা মুহিবুল্লাহ আমেরিকা গেল কেমনে ? Bibek Chowdhury Bappa লিখেছেন …
গতকাল রোহিঙ্গারা যে সভা করেছে তার নেতৃত্বে এই লোক,নাম তার মুহিবুল্লাহ।
এইতো কয়দিন আগে প্রিয়া সাহার সাথে সেও আমেরিকা গিয়ে ট্রাম্পের সাথে দেখা করে এসেছে। আমি ভাবি সে আমেরিকা গেল কেমনে ? পাসপোর্ট পাইল কই,তারে ওইখান পর্যন্ত পৌঁছাইল কারা এইগুলা বের করাই এখন খুব জরুরি।রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এতগুলা ডিজিটাল ব্যানার আসে কেমনে?কারা ছাপিয়ে দেয়? হাতে হাতে মোবাইল আসল কই থেকে,ওইগুলার সিম পাইল কই??
আমেরিকা বিভিন্ন দেশে তাদের এজেন্ট নিয়োগ করে বিভিন্ন পরিচয়ে, আমার মনে হয় রোহিঙ্গাগুলার মাঝে বিদেশী যত এনজিও কর্মি আছে তার বেশিরভাগই এজেন্ট। শুধু আমেরিকার সিআইএ না মোসাদ,আইসআই সহ চীন ভারত থেকে শুরু করে সবদেশের গোয়েন্দা সংস্থার এজেন্ট এখানে আছে ছদ্দবেশে,যাদের উদ্দেশ্য রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন না তাদের উদ্দেশ্য বাংলাদেশের অভ্যন্তরে রোহিঙ্গা দিয়ে গোলযোগ তৈরি করে উদ্ভুত পরিস্থিতিতে ফায়দা লুটা,আমাদের ভূখণ্ডে তাদের শিকড় গাঢ়া। এইক্ষেত্রে এইসব এনজিও কর্মিগুলার পিছনে খুব ভালভাবেই নজর দেওয়া উচিৎ, আর তাদের কার্যক্রম আরো সীমাবদ্ধ করে দেওয়া উচিৎ। তারা যা সাহায্য করতে চায় তা বাংলাদেশ সরকারের কোষাগারে জমা দিক।এইগুলারে সরাসরি রোহিঙ্গাদের কাছে যাওয়া সীমিত করা হোক।আর পুরা রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মোবাইল নেটওয়ার্ক জ্যাম করে দেওয়া হোক যেন কেউ মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে না পারে।যেসব কোম্পানির সিম রোহিঙ্গাদের হাতে ওইসব কোম্পানিগুলোকে জরিমানা করা হোক,লাইসেন্স বাতিলের মত শাস্তি প্রদান করা হোক।
এইগুলার শরীর দিয়ে এখন যেন তেল বেয়ে পড়ে,ফ্রি পাইয়া খাইয়া বেইচা বেশি আরাম পাইছে প্রত্যেকটা একেকটা যেন তাগড়া ষাড়।এখন থেকে এইগুলারে দিনে একবার খাবার দেওয়া হোক,মানবতা এইগুলার পশ্চাতদেষ দিয়ে ভরে দেওয়া হোক।শুয়োরের বাচ্চাগুলার সাহস বেড়ে গেছে হুমকি দেয়।যেভাবে আসছে ওইভাবে বিদায় করার ব্যবস্থা করা হোক আর নাহয় সোনার বাংলা ধ্বংস হতে বেশিদিন লাগবেনা।
আর এখনো এইগুলার জন্য যারা মায়াকান্না করে তাদেরকেও এইগুলার সাথে পুটলা বাইন্ধা পাঠানোর ব্যবস্থা করা হোক।
@মোশাররফ সাহেদ।
---
এখনো সময় আছে এদের লাগাম টানেন Rocel Barua লিখেছেন …
এখনো সময় আছে এদের লাগাম টানেন। না হলে একদিন এরাই টেকনাফ উকিয়া কক্সবাজার দখল করবে। আজকের সমাবেশ দিয়ে তারা বুঝিয়ে দিয়েছে। তারা এক হলে কি হতে পারে। দেশ বাসিকে বলছি এক হও। তাদের মোবাইল সংযোগ বন্ধ করে দেয়া হোক। তাদেরকে একটি এলাকায় নিয়ে এসে তারের বেড়া দিয়ে সেনাবাহিনী মোতায়েন করতে হবে যেন সে এলাকা থেকে কোন রকম কেউ বাহির হতে পারে না। কোন এনজিও প্রবেশ করতে পারবে না। শুধু সেনাবাহিনী মোতায়েন করতে হবে। খাবার প্রয়োজনের চেয়ে কম দিতে হবে। কোন বাড়িতে বিদুৎ লাইন থাকবে না। দেখবেন সব পালাবে।
রোহিঙ্গা এখন বাংলাদেশের জন্য অভিশাপ!! Asgor Kabir‎ to Asgor Kabir মোহাম্মদ এরশাদ চৌধুরী  লিখেছেন …
এদেশে জামাই আদরে আশ্রিত রোহিঙ্গা নেতারা গতকাল সমাবেশে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছে, তাদেরকে মায়ানমার পাঠানোর চেষ্টা করা হলে বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভয়াবহ হবে।
এবার প্রস্তুতি দেখুন –
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সরবরাহের জন্য উখিয়া কোটবাজারে কামারের দোকানে ১০ হাজার দেশীয় অস্ত্র বানাচ্ছে NGO সংস্থা
এবার ষড়যন্ত্র দেখুন —-
ছবিতে গোল চিহ্ন দেখা যাচ্ছে দুই জন মানুষ
ঐখানে মহিলাটি হলো NGO সংস্থার লোক
এই NGO সংস্থার লোকগুলোর প্রকাশ্য ইন্ধনে গতকালের লক্ষ রোহিঙ্গাদের সমাবেশ করেছে আর ছবির পাশের লোকটির নাম মহিববুল্লাহ। তিনিই কিছুদিন আগে প্রিয়া সাহার সাথে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল টাম্প এর সাথে সাক্ষাত করে গোপনীয় ট্রেনিং করে আসছে এখন তিনিই রোহিঙ্গাদের বড় নেতা এবং গতকাল লক্ষ মানুষেরড সমাবেশটিও উনার নেতৃত্বে হয়েছে।
এবার বুঝেন ষড়যন্ত্র কারী কে বা কারা এবং কাদের ইন্ধনে —-?? আমি আগেই বলছিলাম, আমাদের প্রিয় জন্মভুমিতে
শকুনদের নজর পড়ছে—’” সরকার আগে বুঝলে দেশের জন্য ভালো আর পরে বুঝলে দেশের সব অর্জন শেষ ৷৷
---
এ সব কি হচ্ছে মাননীয় প্রধান মন্ত্রী ? সময় থাকতে ব্যবস্তা নিন। Mohammed Ismail C.I.P  লিখেছেন …
গতকাল রোহিঙ্গারা যে সভা করেছে তার নেতৃত্বে এই লোক, তার নাম মুহিবুল্লাহ।
এইতো কয়দিন আগে প্রিয়া সাহার সাথে সেও আমেরিকা গিয়ে ট্রাম্পের সাথে দেখা করে এসেছে। আমি ভাবি সে আমেরিকা গেল কেমনে?পাসপোর্ট পাইল কই,তারে ওইখান পর্যন্ত পৌঁছাইল কারা এইগুলা বের করাই এখন খুব জরুরি।রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এতগুলা ডিজিটাল ব্যানার আসে কেমনে?কারা ছাপিয়ে দেয়? হাতে হাতে মোবাইল আসল কই থেকে,ওইগুলার সিম পাইল কই?
আমেরিকা বিভিন্ন দেশে তাদের এজেন্ট নিয়োগ করে বিভিন্ন পরিচয়ে, আমার মনে হয় রোহিঙ্গাগুলার মাঝে বিদেশী যত এনজিও কর্মি আছে তার বেশিরভাগই এজেন্ট। শুধু আমেরিকার সিআইএ না মোসাদ, আইসআই সহ চীন ভারত থেকে শুরু করে সবদেশের গোয়েন্দা সংস্থার এজেন্ট এখানে আছে ছদ্দবেশে, যাদের উদ্দেশ্য রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন না তাদের উদ্দেশ্য বাংলাদেশের অভ্যন্তরে রোহিঙ্গা দিয়ে গোলযোগ তৈরি করে উদ্ভুত পরিস্থিতিতে ফায়দা লুটা, আমাদের ভূখণ্ডে তাদের শিকড় গাঢ়া। এইক্ষেত্রে এইসব এনজিও কর্মিগুলার পিছনে খুব ভালভাবেই নজর দেওয়া উচিৎ, আর তাদের কার্যক্রম আরো সীমাবদ্ধ করে দেওয়া উচিৎ। তারা যা সাহায্য করতে চায় তা বাংলাদেশ সরকারের কোষাগারে জমা দিক। এইগুলারে সরাসরি রোহিঙ্গাদের কাছে যাওয়া সীমিত করা হোক।আর পুরা রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মোবাইল নেটওয়ার্ক জ্যাম করে দেওয়া হোক যেন কেউ মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে না পারে।যেসব কোম্পানির সিম রোহিঙ্গাদের হাতে ওইসব কোম্পানিগুলোকে জরিমানা করা হোক, লাইসেন্স বাতিলের মত শাস্তি প্রদান করা হোক।
এইগুলার শরীর দিয়ে এখন যেন তেল বেয়ে পড়ে,ফ্রি পাইয়া খাইয়া বেইচা বেশি আরাম পাইছে প্রত্যেকটা একেকটা যেন তাগড়া ষাড়।এখন থেকে এইগুলারে দিনে একবার খাবার দেওয়া হোক,মানবতা এইগুলার পশ্চাতদেষ দিয়ে ভরে দেওয়া হোক।শুয়োরের বাচ্চাগুলার সাহস বেড়ে গেছে হুমকি দেয়।যেভাবে আসছে ওইভাবে বিদায় করার ব্যবস্থা করা হোক আর নাহয় সোনার বাংলা ধ্বংস হতে বেশিদিন লাগবেনা।
আর এখনো এইগুলার জন্য যারা মায়াকান্না করে তাদেরকেও এইগুলার সাথে পুটলা বাইন্ধা পাঠানোর ব্যবস্থা করা হোক।
এসব কি বানানো হচ্ছে? আমাদের দেশে এটা কিশের আলামত।
উখিয়ার কোটবাজারের ভালুকিয়ায় একটি কামারের দোকানে এসব কি বানানো হচ্ছে?
যেগুলো নাকি রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সরবরাহ করতে একটি এনজিও অর্ডার দিয়েছে।
একদিকে রোহিঙ্গাদের মহাসমাবেশ, অন্যদিকে এসব কি দেখছি?
এভাবে ছাড় নয়, তদন্ত দরকার।
প্রশাসন দৃষ্টি দিন।
---
ইতারা আইন কানুন কিছু বুঝেনা রোহিঙ্গা অল Rano Dip Kiron Kiron লিখেছেন …
ইতারাত্তে মিনিমাম মানষোর প্রতি মান্য গণ্য শ্রদ্ধা সহনশীল আছেনা???
ইতারা প্রতি বেশি কষ্ট লাগেদে ইতারা আজও বর্বর সেকেলে থাকি গিয়েগোই। খোদায় না করুক রোহিঙ্গা অলে ভাতে পানিয়ে উপোস তাহিলে মানষোর মাংস পর্যন্ত হায় পেলাইবো ইয়েন সাম্প্রতিক ওগগো রোহিঙ্গা দেখাশুনা কর্মী মারি পেলায়ে হবর শুনি আত্তুন ধারণা লাগের।
মনর হষ্টর হতা তাই যাইগোই। আঁই রোহিঙ্গা অলর লাই খোদার দরবারে প্রার্থনা গরি যেন তারা আবেগ বি
---
এনজিওগুলোকে ঢাকায় ফেরত পাঠান Alean Tusar লিখেছেন …
রোহিঙ্গাদের দেশে ফেরত পাঠানোর প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে সেখানকার এনজিওগুলোকে ঢাকায় ফেরত পাঠান।
এতো টাকার মধ্যে থাকলে রোহিঙ্গা, এনজিও কেউই উখিয়া ছাড়তে চাইবে না…
---
হাতে হাতে মোবাইল আসল কই থেকে,ওইগুলার সিম পাইল কই?? Sami Cox‎ to World In Bangladesh লিখেছেন…
গতকাল রোহিঙ্গারা যে সভা করেছে তার নেতৃত্বে এই লোক,নাম তার মুহিবুল্লাহ।
এইতো কয়দিন আগে প্রিয়া সাহার সাথে সেও আমেরিকা গিয়ে ট্রাম্পের সাথে দেখা করে এসেছে। আমি ভাবি সে আমেরিকা গেল কেমনে?পাসপোর্ট পাইল কই,তারে ওইখান পর্যন্ত পৌঁছাইল কারা এইগুলা বের করাই এখন খুব জরুরি।রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এতগুলা ডিজিটাল ব্যানার আসে কেমনে?কারা ছাপিয়ে দেয়? হাতে হাতে মোবাইল আসল কই থেকে,ওইগুলার সিম পাইল কই??
আমেরিকা বিভিন্ন দেশে তাদের এজেন্ট নিয়োগ করে বিভিন্ন পরিচয়ে, আমার মনে হয় রোহিঙ্গাগুলার মাঝে বিদেশী যত এনজিও কর্মি আছে তার বেশিরভাগই এজেন্ট। শুধু আমেরিকার সিআইএ না মোসাদ,আইসআই সহ চীন ভারত থেকে শুরু করে সবদেশের গোয়েন্দা সংস্থার এজেন্ট এখানে আছে ছদ্দবেশে,যাদের উদ্দেশ্য রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন না তাদের উদ্দেশ্য বাংলাদেশের অভ্যন্তরে রোহিঙ্গা দিয়ে গোলযোগ তৈরি করে উদ্ভুত পরিস্থিতিতে ফায়দা লুটা,আমাদের ভূখণ্ডে তাদের শিকড় গাঢ়া। এইক্ষেত্রে এইসব এনজিও কর্মিগুলার পিছনে খুব ভালভাবেই নজর দেওয়া উচিৎ, আর তাদের কার্যক্রম আরো সীমাবদ্ধ করে দেওয়া উচিৎ। তারা যা সাহায্য করতে চায় তা বাংলাদেশ সরকারের কোষাগারে জমা দিক।এইগুলারে সরাসরি রোহিঙ্গাদের কাছে যাওয়া সীমিত করা হোক।আর পুরা রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মোবাইল নেটওয়ার্ক জ্যাম করে দেওয়া হোক যেন কেউ মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে না পারে।যেসব কোম্পানির সিম রোহিঙ্গাদের হাতে ওইসব কোম্পানিগুলোকে জরিমানা করা হোক,লাইসেন্স বাতিলের মত শাস্তি প্রদান করা হোক।
এইগুলার শরীর দিয়ে এখন যেন তেল বেয়ে পড়ে,ফ্রি পাইয়া খাইয়া বেইচা বেশি আরাম পাইছে প্রত্যেকটা একেকটা যেন তাগড়া ষাড়।এখন থেকে এইগুলারে দিনে একবার খাবার দেওয়া হোক,মানবতা এইগুলার পশ্চাতদেষ দিয়ে ভরে দেওয়া হোক।শুয়োরের বাচ্চাগুলার সাহস বেড়ে গেছে হুমকি দেয়।যেভাবে আসছে ওইভাবে বিদায় করার ব্যবস্থা করা হোক আর নাহয় সোনার বাংলা ধ্বংস হতে বেশিদিন লাগবেনা।
আর এখনো এইগুলার জন্য যারা মায়াকান্না করে তাদেরকেও এইগুলার সাথে পুটলা বাইন্ধা পাঠানোর ব্যবস্থা করা হোক।
ক্যাম্পে তারা ফ্রি খেয়ে সুখে আছে- মেহেদী হাসান পলাশ লিখেছেন …
দ্বিতীয়বারের মত রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের উদ্যোগ ব্যর্থ হয়ে গেলো। প্রশ্ন হচ্ছে, কেন রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানো যাচ্ছে না? নাগরিক উত্তর- ক্যাম্পে তারা ফ্রি খেয়ে সুখে আছে- তাই যেতে চায় না। খোদ পররাষ্ট্র মন্ত্রীও নাগরিক সুরে কণ্ঠ মিলিয়ে বলেছেন, রোহিঙ্গাদের আরাম কমানো হবে। আসলে কি তাই? সুখে থাকলেই কি দেশ ছেড়ে, পৈত্রিক ভিটে-মাটি ছেড়ে, শৈশব স্মৃতি ছেড়ে থাকা যায়? যারা প্রবাসে থাকেন তারা তারা এই প্রশ্নের উত্তর ভাল দিতে পারবেন।
তাহলে কেন রোহিঙ্গারা যেতে চাইছে না বা তাদের পাঠানো যাচ্ছে না? উত্তর:
১. রোহিঙ্গারা বাংলাদেশ ছেড়ে যাক- পৃথিবীতে সম্ভবত বাংলাদেশ ছাড়া আর কোনো দেশ চাই কিনা নিশ্চিত নই।(বাংলাদেশের সকলেও অবশ্য এই মূহুর্তে সেটা চাই কিনা গবেষণার ব্যাপার)। কনজারভেটিভলি বলি, রোহিঙ্গারা বাংলাদেশ ছেড়ে যাক এটা পৃথিবীতে যত লোক চায়, তার চেয়েও বহুগুণ বেশী লোক চায় তারা বাংলাদেশে থাকুক।
২. রোহিঙ্গাদের দেখিয়ে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থা বিশ্ব থেকে বিলিয়ন ডলার ফান্ড কালেকশন করছে। রোহিঙ্গারা চলে গেলে তাদের ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাবে।
৩. রোহিঙ্গারা চলে গেলে বহু বাংলাদেশী এনজিওতে বা সংশ্লিষ্ট প্রজেক্টে লালবাত্তি জ্বলবে, তারাও চায় না রোহিঙ্গারা চলে যাক।
৪. রোহিঙ্গারা চলে গেলে এসব দেশী-বিদেশী এনজিও ও দাতা সংস্থার লক্ষাধিক কর্মকর্তা, কর্মচারী বেকার হয়ে পথে বসবে। তারাও চায় না রোহিঙ্গারা চলে যাক।
৫. রোহিঙ্গা ক্যাম্প কেন্দ্রীক বিভিন্ন ধরণের অপরাধী ও মাদক চক্র গড়ে উঠেছে, তারাও চায় না।
৬. রোহিঙ্গা ক্যাম্প কেন্দ্রীক সক্রিয় জঙ্গী গোষ্ঠী আরসা, আল ইয়াকিন চায় না।
৭. রোহিঙ্গা নির্ভর আলু পোড়া খাওয়া কিছু স্থানীয় বাঙালি নানা সুবিধায় আঙুল ফুলে কলা গাছ হয়েছে, তারাও চায় না।
৯. কক্সবাজারের হোটেল মোটেল ব্যবসায়ীরা চায় না।
১০. রোহিঙ্গা ক্যাম্প কেন্দ্রীক আমোদ-ফুর্তি ও নারী লোলুপ ব্যক্তিবর্গ
চায় না।---
১১. রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সক্রিয় ক্রিশ্চিয়ান মিশনারীরা প্রবল বেগে দাওয়াতি কার্যক্রম চালাচ্ছে, তারাও চায় না।
১২, রোহিঙ্গা ক্যাম্প সংশ্লিষ্ট বাংলাদেশী সরকারী অফিসিয়ালসদের ঢাকায় বদলী করলেও তারা তদবির করে কক্সবাজারে থেকে যায়। তারাও এ মুহুর্তে চায় না।
১৩. রোহিঙ্গা ক্যাম্পের মাঝি, সিনিয়র মাঝিরা যেতে চায় না।
১৪. আরাকানে নিঃস্ব ছিল, কষ্টে ছিল- এমন রোহিঙ্গাদের অনেকেই যেতে চায় না।
১৫. যেসব কারণে রোহিঙ্গারা দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছিল, আরাকানের পরিস্থিতি তার থেকে একটুও উন্নত, শান্ত হয়নি, তাই ভয়ে রোহিঙ্গারা যেতে চায় না।
১৬. রোহিঙ্গাদের মৌলিক দাবীর একটিও পুরণ হয়নি, তাই তারা যেতে চায় না।
১৭. মিয়ানমার চায় না তারা ফিরে আসুক তাই তারা যেতে পারছে না।
১৮. চায়না চায় না, যুক্তরাষ্ট্র চায় না, ভারত চায় না, জাতিসংঘ চায় না তারা ফিরে যাক।
১৯. বৈশ্বিক রাজনীতির নানা সমীকরণ চায় না তারা ফিরে যাক, তাই তারা যেতে পারছে না।
২০. এমনকি বাংলাদেশও কার্যকরভাবে রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে দেয়ার উদ্যোগ নিতে পারে নি। (কিছু রোহিঙ্গাকে ফিরিয়ে দিয়ে ক্রেডিট গ্রহণ আর কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ এক নয়)।
রোহিঙ্গারা কিভাবে বাংলাদেশের মোবাইল সিম ব্যবহারের করছে ? Kamruzzaman Rony লিখেছেন …
মাননীয় টেলিযোগাযোগ মন্ত্রীর কাছে জানতে চাই, রোহিঙ্গারা কিভাবে বাংলাদেশের মোবাইল সিম ব্যবহারের করছে ? তাদের হাতে হাতে মোবাইল সংযোগ দেখতে স্যাটেলাইট লাগেনা দুইখান চোখ হইলেই দেখা যাবে হাজার হাজার রোহিঙ্গা দিব্যি মোবাইল ব্যবহার করছে।
বায়োমেট্রিক রেজিস্ট্রেশন নিয়ে এতো এতো ডাকঢোল বাজাইয়া কি লাভ হইল ?

রোহিঙ্গারা যে সভা করেছে তার নেতৃত্বে দেন লোকটির নাম মুহিবুল্লাহ আমি সেই কামরুল লিখেছেন ..

এইতো কয়দিন আগে প্রিয়া সাহার সাথে সেও আমেরিকা গিয়ে ট্রাম্পের সাথে দেখা করে এসেছে। এখন প্রশ্ন হল সে আমেরিকা গেল কি করে? পাসপোর্ট পাইল কই, তাকে ওখানে পর্যন্ত পৌঁছাইল কারা এইগুলা বের করাই এখন খুব জরুরি। রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এতগুলা ডিজিটাল ব্যানার আসে কি করে? কারা ছাপিয়ে দেয়? হাতে হাতে মোবাইল আসল কোথায় থেকে, ওইগুলোর সিম পাইল কই?
আমেরিকা বিভিন্ন দেশে তাদের এজেন্ট নিয়োগ করে বিভিন্ন পরিচয়ে, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে কাজ করা সকল এনজিও গুলোর উপর তীক্ষ্ণ নজর রাখা হোক, আর ক্যাম্পে যাতায়াত নিষিদ্ধ করা হোক আজই।!!!!!
---
রোহিঙ্গাদের জন্য দেশীয় অস্ত্র তৈরী করছে মুক্তি
রাইজিং কক্স :: উখিয়ার ভালুকিয়া রোডে কামারের দোকানে রোহিঙ্গাদের জন্য দেশীয় অস্ত্র তৈরী করছে কতিপয় এনজিও এমন পোস্ট গতকাল থেকে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হলে স্থানীয়দের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়।
আজ সোমবার (২৬ আগষ্ট) সকাল ১১ টার দিকে উখিয়া উপজেলার ভালুকিয়া রোডে অভিযান চালিয়ে কামারের দোকান থেকে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের জন্য তৈরী করা বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করেছে উখিয়া সহকারী কমিশনার (ভূমি) ফখরুল ইসলামের নেতৃত্বে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
কামার অধির জানিয়েছেন, দেশীয় অস্ত্রগুলো ভালুকিয়া এলাকার সাইফুল নামের এক ব্যাক্তি তাকে বানাতে দিয়েছে।
সুত্রে জানা গেছে, রোহিঙ্গাদের জন্য এনজিও সংস্থা মুক্তি অস্ত্রগুলো তৈরী করতে দিয়েছিল।


ওমর হত্যাকান্ড নিয়ে রোহিঙ্গা ভিশন টিভি’র মিথ্যাচার, স্থানীয়দের ক্ষোভ

আগস্ট ২৬ : যুবলীগ নেতা ওমর ফারুক হত্যাকান্ড নিয়ে মিথ্যাচার করছে অনলাইন ‘রোহিঙ্গা ভিশন টিভি’।
রাইজিং কক্স ডেস্ক :: মালয়েশিয়া হতে রোহিঙ্গা ভাষায় সম্প্রচার হওয়া রোহিঙ্গা ভিশন সংক্ষেপে আর ভিশন নামে একটি ইউটিউব সংবাদ চ্যানেলে টেকনাফে যুবলীগ নেতা ওমর ফারুক হত্যা নিয়ে বিভ্রান্তিকর সংবাদে স্থানীয়দের মাঝে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন টেকনাফের বিভিন্ন শ্রেনী-পেশার মানুষ।
গত বৃহস্পতিবার রাতে রোহিঙ্গা উগ্রপন্থী সন্ত্রাসীদের হাতে নির্মমভাবে খুন হন টেকনাফে যুবলীগ নেতা ও সমাজ সেবক ওমর ফারুক। যিনি রোহিঙ্গা আগমনের শুরুতে বিপন্ন রোহিঙ্গাদের খাবার ও আশ্রয় দিয়ে মানবিকতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিলেন। পরদিন ওমর হত্যাকান্ডের ঘটনায় এলাকাবাসী ও দলীয় নেতাকর্মীরা বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছিল। সেই ঘটনাকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করে আরভিশন প্রচার করে যে, ২৭ নম্বর জাদিমুরা রোহিঙ্গা ক্যাম্পে রোহিঙ্গাদের ঘরবাড়ি ভাংচুর, পুড়িয়ে দিয়ে লুটপাত চালিয়েছে ডাকাতদল। এছাড়া কিছু রোহিঙ্গাদের উপর গুলি চালিয়েছে ও কিছু রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে গেছে বলে উল্লেখ করা হয়। রোহিঙ্গা ও ডাকাতদলের মাঝে মীমাংসা করতে গিয়ে ওমরের মৃত্যু হয়েছে বলে তারা প্রচার করে। শুধু তাই নয় রোহিঙ্গাদের দৌড়াইয়ে দৌড়াইয়ে পিটানো হচ্ছে ও জুলুম করা হচ্ছে বলে জাদিমুরা শিবিরের রোহিঙ্গাদের বরাতে প্রচার করে তারা।
এনিয়ে স্থানীয়দের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ উক্ত সংবাদটি মিথ্যা-বানোয়াট বলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন। রাশেদুল করিম নামে একজন লিখেছেন কিভাবে রোহিঙ্গারা মিথ্যা বানোয়াট সংবাদ প্রচার করে সবাই দেখুন।
টেকনাফ সরকারী কলেজের ছাত্র সোহেল সিকদার লিখেছেন ওমর ফারুক ভাইয়ের ঘটনা কিভাবে সাজিয়েছে দেখুন।
এভাবে রোহিঙ্গা ভিশন সংবাদের বিরুদ্ধে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন আরো অনেকে।
এদিকে রোহিঙ্গা টিভি নামে একটি বাংলা ভাষায় প্রচারিত অনলাইনে যুবলীগ নেতা ওমর ফারুক কে ইয়াবা ব্যবসায়ী বলে প্রচার করেছে।
রোহিঙ্গা ভিশন টিভি’র ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশিত সেই সংবাদের বিস্তারিত লিংক : https://m.youtube.com/watch?v=jPRrmwWuPiw&feature=youtu.be
---
ভিটেবাড়ি না পেলে রোহিঙ্গারা ফেরত যাবে না: সমাবেশে নেতারা
তারিখ : August, 26, 2019 : খবর প্রতিদিন :: প্রত্যাবাসন নিয়ে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের কর্মকর্তাদের সঙ্গে সংলাপে বসতে চান রোহিঙ্গারা।
কক্সবাজারের উখিয়ার কুতুপালং ৪ নম্বর ক্যাম্পের বর্ধিত অংশের মাঠে আয়োজিত রোহিঙ্গা সমাবেশ থেকে এই সংলাপের দাবি জানানো হয়।
বাংলাদেশে রোহিঙ্গা ঢলের দুই বছর পূর্তি উপলক্ষে রোববার এই সমাবেশের আয়োজন করেন রোহিঙ্গারা। সকাল ৯টার দিকে শুরু হওয়া সমাবেশ শেষ হয় সকাল সাড়ে ১০টার দিকে।
সমাবেশ মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন আরাকান রোহিঙ্গা সোসাইটি ফর পিস অ্যান্ড হিউম্যান রাইটস নামক সংগঠনের চেয়ারম্যান মুহিব উল্লাহ ও জেনারেল সেক্রেটারি সৈয়দ উল্লাহ। অন্য রোহিঙ্গা নেতৃবৃন্দের মধ্যে নূর হাকিম, মো. কামাল, আব্দুর রহিম, নূর আলম ও নারী নেত্রী হামিদা প্রমুখ মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন। সমাবেশে মিয়ানমারে নিহত রোহিঙ্গাদের স্মরণে দোয়া করা হয়।
এই সমাবেশ ঘিরে সকাল থেকেই রোহিঙ্গারা দলে দলে সমাবেশস্থলে জড়ো হতে থাকেন। অন্তত পাঁচ লাখ রোহিঙ্গার সমাবেশ ঘটানোর লক্ষ্য নিয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে শেষ পর্যন্ত প্রায় তিন লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থী অংশগ্রহণ করেন। সমাবেশে মঞ্চে থাকা রোহিঙ্গা নেতাদের সবাই তাদের নিজস্ব রীতির সাদা পোশাক পরিহিত ছিলেন। সমাবেশে আগত রোহিঙ্গাদের অনেকেও এসেছিলেন তাদের নিজস্ব রীতির পোশাকে।
সমাবেশে রোহিঙ্গা নেতারা বলেন, প্রত্যাবাসন নিয়ে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের কর্মকর্তাদের সঙ্গে তাদের সংলাপের ব্যবস্থা করতে হবে। মিয়ানমারে তাদের নাগরিকত্ব ফিরিয়ে দিতে হবে এবং ভিটেমাটি ফিরিয়ে দিয়ে তাদের প্রত্যাবাসন করতে হবে।
এছাড়া মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনের ক্ষেত্রে রোহিঙ্গাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং সেদেশে ক্যাম্পে যে এক লাখ ২৮ হাজার রোহিঙ্গাকে রাখা হয়েছে তাদের বাসস্থানে ফিরিয়ে দেওয়ার দাবি জানান তারা।
সমাবেশে আগত রোহিঙ্গাদের উদ্দেশ্যে নেতারা বলেন, ‘আমাদের সব সময় ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। আমাদের যদি মিয়ানমারে ফিরে যেতেই হয়, তাহলে আমরা একসাথে যাব, একসাথে সীমান্ত পার হব।’---
রোহিঙ্গাদের এত বড় সমাবেশ প্রত্যাশিত ছিল না : পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।
রোহিঙ্গাদের সমাবেশের অনুমতি ছিলনা : শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মোহাম্মদ আবুল কালাম।
স্বল্প পরিসরে রোহিঙ্গাদের সমাবেশের অনুমতি দেয়া হয়েছে : কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মো. কামাল হোসেন।


এ সব কি হচ্ছে মাননীয় প্রধান মন্ত্রী ? সময় থাকতে ব্যবস্তা নিন।





কক্সবাজার এর আরও খবর

চকরিয়ায় নিত্যপণ্যের বাজার স্থিতিশীল রাখতে প্রশাসনের অভিযান চকরিয়ায় নিত্যপণ্যের বাজার স্থিতিশীল রাখতে প্রশাসনের অভিযান
টানা দুই দিনের ভারী বর্ষণে তলিয়ে গেছে কক্সবাজার : পাহাড় ধসে ছয়জনের মৃত্যু টানা দুই দিনের ভারী বর্ষণে তলিয়ে গেছে কক্সবাজার : পাহাড় ধসে ছয়জনের মৃত্যু
মিয়ানমার ৩৩০ জন নাগরিককে হস্তান্তর করলো বিজিবি মিয়ানমার ৩৩০ জন নাগরিককে হস্তান্তর করলো বিজিবি
২২৯ মিয়ানমারের বিজিপি সদস্য বাংলাদেশে ২২৯ মিয়ানমারের বিজিপি সদস্য বাংলাদেশে
নেপালে কুড়িয়ে পাওয়া ১ লক্ষ ডলার ফেরত দিলেন এক বাংলাদেশী নেপালে কুড়িয়ে পাওয়া ১ লক্ষ ডলার ফেরত দিলেন এক বাংলাদেশী
উখিয়ায় একই স্থানে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত-৩ উখিয়ায় একই স্থানে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত-৩
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে জঙ্গি আস্তানায় অভিযান : দুই জঙ্গি নেতা আটক রোহিঙ্গা ক্যাম্পে জঙ্গি আস্তানায় অভিযান : দুই জঙ্গি নেতা আটক
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং
রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের গুলি থেকে রক্ষা পেলনা রোহিঙ্গা শিশু রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের গুলি থেকে রক্ষা পেলনা রোহিঙ্গা শিশু
আজ রামু ও উখিয়ার বৌদ্ধ পল্লীতে হামলার ১০ বছর পূর্ণ হয়েছে : বিচারকাজ শুরু হয়নি আজ রামু ও উখিয়ার বৌদ্ধ পল্লীতে হামলার ১০ বছর পূর্ণ হয়েছে : বিচারকাজ শুরু হয়নি

আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)