শনিবার ● ২৬ অক্টোবর ২০১৯
প্রথম পাতা » প্রধান সংবাদ » পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধি ক্রেতা দিশেহারা
পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধি ক্রেতা দিশেহারা
বিশ্বনাথ প্রতিনিধি :: সিলেটের বিশ্বনাথে পেঁয়াজের ঝাঁজ বেড়েই চলছে। পেঁয়াজের এমন ঝাঁজে ক্রেতারা এখন দিশেহারা। প্রতিদিন পেঁয়াজের দাম লাফিয়ে লাফিয়ে বেড়েই চলছে। বিশ্বনাথে পাইকারি বাজারে প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১১০ থেকে ১২০ টাকা। আর খুচরা বাজারে প্রতি কেজি পেঁয়াজ ১১৫ থেকে ১২৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। পেঁয়াজের অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধির ফলে ক্রেতা সাধারণ হিমশীম খাচ্ছেন। বিশেষ করে নিম্ন আয়ের মানুষ পড়ছেন চরম বিপাকে। তাদের প্রতিদিন গড় আয় ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা। তাদের আয়ের সঙ্গে ব্যয়ের কোনো সংগতি নেই। চাল-ডাল তরি-তরকারি কেনার পর নিম্ন আয়ের মানুষগুলোর অন্যান্য নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিষপত্র কেনা দুঃসাধ্য। পেঁয়াজের দাম লাগামহীন ভাবে বেড়ে যাওয়ায় তারা অত্যন্ত ক্ষুব্দ।
এদিকে, গত দুইদিন ধরে থেমে থেমে বৃষ্টিপাত হচ্ছে। ফলে দিনমজুর মানুষগুলো কাজে যেতে পারছেনা। যারা প্রতিদিনে কাজ বের হলে, ঘরে খাবার আসে। তারা পড়ছেন বড় বিপাকে। এরমধ্যে পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় দিশেহারা হয়ে পড়েছেন নিম্মআয়ের মানুষগুলো। অনেকে দামের কারণে পেঁয়াজ ক্রয় না করে বাড়ি ফিরছেন।
ক্রেতারা বলছেন, সরকার তুরস্ক, মিয়ানমারসহ অন্যান্য দেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানীর পরও কেন দাম কমছে না। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এর দায় এড়াতে পারবেন না। গুটি কয়েক আমদানীকারক এবং আড়ৎদারেরা জোগসাজসে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করেছে। পেঁয়াজের দাম লাগামহীনভাবে বেড়ে গেছে। এক সপ্তাহ আগেও আগে প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৬০ থেকে ৭০ টাকা দরে। কিন্তু বর্তমানে কেজি প্রতি ৫৫ থেকে ৬৫ টাকা বেড়ে গেছে। এভাবে চলতে থাকলে নিম্ন আয়ের মানুষগুলোর দুর্ভোগের সীমা থাকবে না।
(২৬ অক্টোবর) শনিবার সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, উপজেলা সদরের পুরান বাজার ও নতুন বাজারের অধিকাংশ দোকানে প্রতি কেজি পেঁয়াজ ১১০ থেকে ১২০ টাকা দরে বিক্রি করছে। এ সময় পেঁয়াজের দাম নিয়ে কয়েকজন ক্রেতা-বিক্রেতার মধ্যে বাকবিতন্ডা চলতেও দেখা যায়।
দিনমজুর মনির মিয়া বলেন, ৪/৫দিন আগেও প্রতি কেজি পেঁয়াজের দাম ছিল ৮০-৮৫ টাকা। আর এখন বলছে ১২০ টাকা।
উপজেলা সদরের পুরান বাজার মুদি ব্যবসায়ী রিশন মালাকার বলেন, আমরা কী করবো। প্রতি কেজি পেঁয়াজ ১১০ টাকায় পাইকারি দামে কিনেছি। এখন ১১৫ টাকায় বিক্রি করছি। তিনিও ক্ষোভের সঙ্গে বলেন, ব্যবসা করতে আর ভালো লাগছে না। পেঁয়াজের দাম নিয়ে প্রতিদিন ক্রেতাদের সঙ্গে ঝগড়া-ঝাটি করতে হয়।
বিশ্বনাথ উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) বর্নালী পাল বলেন, এ সমস্যা এখন সারা দেশব্যাপী চলছে। তারপরও উপজেলা প্রশাসন নিয়মিত বাজার মনিটরিং করছেন।
বিশ্বনাথে দুই পক্ষের সংর্ঘষের ঘটনায় মামলা, গ্রেফতার-২
বিশ্বনাথ প্রতিনিধি :: সিলেটের বিশ্বনাথে পূর্ব বিরোধদের জের ধরে দুই পক্ষের সংর্ঘষের ঘটনায় এক পক্ষ থানায় মামলা দায়ের করেছে। (২৫ অক্টোবর) শুক্রবার রাতে উপজেলার দুর্লভপুর গ্রামের মৃত মখন আলীর ছেলে আহত তাজ উদ্দিন বাদি হয়ে ১১জনের নাম উল্লেখ করে ও আরও ১০-১২জনকে অজ্ঞাত আসামি রেখে এ মামলা দায়ের করেন। মামলা নং ১৮।
মামলার অভিযুক্তরা হলেন-উপজেলার দুর্লভপুর গ্রামের এতিম উল্লার ছেলে ছবির আহমদ (৩৩) আমির আলী (৩৫), একই গ্রামের মৃত তৈয়ব আলীর ছেলে আছকর আলী (৩৬), আখলুছ আলী (৩৮), আপ্তাব আলীর ছেলে ইন্তাজ আলী (৫২), ইন্তাজ আলীর ছেলে আবদুস সামাদ (২৬), সোনা উল্লার ছেলে ওয়াহিদ আলী (২৮), মৃত মনা উল্লার ছেলে বক্কর মিয়া (২৮), মৃত ইছাক আলীর ছেলে আলা উদ্দিন (৫৫), ইমাম উদ্দিন (৩৮) ও আবদুর রউফের ছেলে আবদুল কাইয়ুম (২৮)। মামলার দায়েরের পরপরই পুলিশ শুক্রবার রাতে থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে ওই মামলার দুই আসামিকে গ্রেফতার করে। গ্রেফতারকৃতরা হলেন-উপজেলার দুর্লভপুর গ্রামের মৃত এতিম উল্লাহর ছেলে আমির আলী (৩৫) একই গ্রামের আবদুর রউফের ছেলে আবদুল কাইয়ুম (২৮)। শনিবার (২৬ অক্টোবর) দুপুরে গ্রেফতারকৃত আসামিদের আদালতে প্রেরণ করে পুলিশ।
মামলা দায়ের ও দুই আসামি গ্রেফতারের সত্যতা স্বীকার করে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা বিশ্বনাথ থানার এসআই মিজানুর রহমান বলেন, মামলার অপর আসামিদের গ্রেফতারের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
উল্লেখ্য, বিশ্বনাথে পূর্ব বিরোধের জের ধরে গত মঙ্গলবার সকালে উপজেলার লামাকাজী ইউনিয়নের দুর্লভপুর গ্রামের মৃত মখন আলীর ছেলে তাজ উদ্দিন ও মৃত আঞ্জব আলীর ছেলে সোনা উল্লাহ পক্ষের লোকজনদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের মহিলাসহ ৮ জন আহত হন। এরই মধ্যে গুরুতর আহতদের সিলেট ওসমানী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
বিশ্বনাথে মুখে কালো কাপড় বেঁধে পুলিশি হামলার প্রতিবাদে শিক্ষকরা
বিশ্বনাথ প্রতিনিধি :: দাবি আদায়ের জন্য দেশের সব প্রাথমিক শিক্ষক গত ২৩ অক্টোবর ঢাকার মহাসমাবেশে গিয়ে পুলিশের হামলার শিকার হয়। শিক্ষকদের ওপর হামলার প্রতিবাদে আজ শনিবার বেলা ১১টায় সিলেটের বিশ্বনাথের সকল প্রাথমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রায় দেড় হাজার শিক্ষক ১০ মিনিট ক্লাস বর্জন করে মুখে কালো কাপড় বেঁধে প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করেন।
স্ব স্ব বিদ্যালয় অফিস রুমে ও বিদ্যালয চত্বরে শিক্ষকরা কর্মসূচি পালনকালে জানান, গত ২৩ অক্টোবর ঢাকায় শিক্ষকদের ওপর যে বর্বরোচিত হামলা হয়েছে, সেই হামলায় জড়িত পুলিশ সদস্যদের শাস্তির দাবিতে সারা দেশের মতো বিশ্বনাথে শিক্ষকরাও এই প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করেন।
কমিউনিটি পুলিশিং ডে’তে বিশ্বনাথে র্যালী-সভা
বিশ্বনাথ প্রতিনিধি :: ‘পুলিশের সঙ্গে কাজ করি, মাদক-জঙ্গী-সন্ত্রাসমুক্ত দেশ গড়ি’ প্রতিপাদ্য বিষয়টিকে সামনে রেখে কমিউনিটি পুলিশিং ডে উপলক্ষ্যে সিলেটের বিশ্বনাথে থানা পুলিশের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও র্যা লী অনুষ্ঠিত হয়েছে। উপজেলার নতুন বাজারস্থ একটি কমিউনিটি সেন্টারে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভা শেষে র্যা লী অনুষ্ঠিত হয়। র্যা লীটি উপজেলার প্রধান সড়কগুলো প্রদক্ষিণ করে।
বিশ্বনাথ থানার অফিসার ইন-চার্জ (ওসি) শামীম মুসার সভাপতিত্বে ও এসআই দেবাশীষ শর্ম্মার পরিচালনা সভায় আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন হাজী মফিজ আলী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ নেহারুন নেছা, উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক মকদ্দছ আলী, শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম সিরাজ, উপজেলা শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান হাবিব, উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক আলতাব হোসেন, উপজেলা হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সমরেন্দ্র বৈদ্য সমর, বিশ্বনাথ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক প্রনঞ্জয় বৈদ্য অপু, উপজেলা ছাত্রলীগের সহ সভাপতি পার্থ সারথী দাশ পাপ্পু, রামপাশা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি আরব শাহ।
অনুষ্ঠানের শুরুতে কোরআন তেলাওয়াত করেন সিরাজ মিয়া ও স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিশ্বনাথ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) রমা প্রসাদ চক্রবর্তী। এলাকার অপরাধ দমনে পুলিশকে সহযোগীতা করার আহবান করে সভায় বক্তারা বলেন, আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সুস্থ, সুন্দর ও নিরাপদ সমাজ গড়ে দিতে হলে পুলিশ ও জনতা ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। কোন ধরণের গুজবে কান না দিয়ে স্পর্শকাতর বিষয়গুলো সম্পর্কে সাথে সাথে আইন-শৃংখলা বহিনীর সদস্যদের অবহিত করলে এলাকায় কোন ধরণের উত্তেজনা ছড়াবে না। মাদক-জঙ্গী-সন্ত্রাস নির্মূলে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার কোন বিকল্প নেই।
সভা ও র্যা লীতে উপস্থিত ছিলেন উপজেলার লামাকাজী ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান-১ এনামুল হক এনাম মেম্বার, রামপাশা ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার ইছহাক আলী, জামাল আহমদ, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন, সাবেক সহ প্রচার সম্পাদক বশির আহমদ, আওয়ামী লীগ নেতা রফিজ আলী, উপজেলা শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি ময়না মিয়া, উপজেলা শ্রমিক লীগের যুগ্ম সম্পাদক শাহজাহান সিরাজ, বিশ্বনাথ প্রেসক্লাবের যুগ্ম সম্পাদক এমদাদুর রহমান মিলাদ, সদস্য নূর উদ্দিন, সাংবাদিক অসিত রঞ্জন দেব, ফজল খান, বিশ্বনাথ নতুন বাজার বনিক কল্যাণ সমিতির কমিশনার এমদাদ হোসেন নাইম, যুবলীগ নেতা আবদুর রুপ, দবির মিয়া, রাজু আহমদ খান, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা রফিক আলী, মাহফুজুর রহমান দুলু, উপজেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জুবায়ের আহমদ জয়, মাসুদ আহমদ, ছাত্রলীগ নেতা জাকির আহমদ, কয়েছ আহমদ, ব্যবসায়ী খলিল মিয়া প্রমুখসহ বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার ব্যক্তিবর্গ।
বিশ্বনাথে তিনজনের বিরুদ্ধে সাইবার ট্রাইব্যুনালে মামলা
বিশ্বনাথ প্রতিনিধি :: মহাব্বত শেখ নামে এক লন্ডন প্রবাসীর বিরুদ্ধে ফেসবুকে স্ট্যাটাস ও অনলাইন পত্রিকায় সংবাদ প্রচার করায় সিলেটের বিশ্বনাথে এক স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা ও দুই সাংবাদিকের বিরুদ্ধে সাইবার ট্রাইব্যুনালে মামলা হয়েছে।
গত ১৩ অক্টোবর ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনাল আদালতে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২০১৮ এর ২৫(১)ক/২৬(১)/২৯/৩১ ধারায় এ মামলাটি দায়ের করেন (পিটিশন মামলা নং ৩৪৪/১৯) মহব্বত আলী।
সাইবার ট্রাইব্যুনাল আদালতের বিচারক জগলুল মামলাটি আমলে নিয়ে আগামী ৬০ দিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দিতে বিশ্বনাথ থানা পুলিশকে আদেশ দিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) এ মামলাটি বিশ্বনাথ থানায় এসে পৌঁছলে তদন্তের দায়িত্ব পান বিশ্বনাথ থানার ওসি (তদন্ত) রমা প্রসাদ চক্রবর্তী।
বিষয়টি নিশ্চিত করে মামলা তদন্তকারী কর্মকর্তা বিশ্বনাথ থানার ওসি (তদন্ত) রমা প্রসাদ চক্রবর্তী বলেন, বৃহস্পতিবার রাতে মামলাটির তদন্তের দায়িত্বভার তিনি পেয়েছেন। আগামী দু’মাসের মধ্যে তদন্ত শেষে প্রতিবেদন পাঠাবেন বলেও জানিয়েছেন তিনি।
মামলায় প্রধান আসামি করা হয়েছে উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা রফিক আলীকে (৩৫)। মামলার অপর আসামিরা হলেন ‘‘নিউজ মিরর টুয়েন্টিফোর ডটকম’ অনলাইন পত্রিকার সম্পাদক সৈয়দ ইয়ারব আলী বাপ্পী ওরফে সৈয়দ বাপ্পী (৩৫) এবং ওই পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক মাহমোদ হোসেন (২৭)।
মামলার প্রধান আসামি রফিক আলী সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলার শাহজির গাঁওয়ের আরজান আলীর ছেলে। আর মামলার বাদী যুক্তরাজ্যের ‘নরউইচ’ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মহাব্বত শেখ বিশ্বনাথ উপজেলার দশপাইকা গ্রামের রাহাত উল্লাহর ছেলে।
মহাব্বত শেখ বলেন, গত ২৫ মে থেকে তাকে জড়িয়ে নিজ ফেসবুক আইডির টাইমলাইনে একাধিক সময়ে একাধিক স্ট্যাটাস দেন রফিক আলী। অন্যদিকে মামলার অপর দুই আসামি তাদের পত্রিকায় তার (প্রবাসী মহাব্বত শেখ) স্ত্রীর খালাতো বড়বোন হাওয়ারুন নেছাকে জড়িয়ে পরকীয়ার মিথ্যা মানহানিকর সংবাদ প্রকাশ করে ফেসবুকে পোষ্ট করেন। সেসকল স্ট্যাটাসগুলোর স্ক্রিনশট নিয়ে অবশেষে মহাব্বত শেখ ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালে গিয়ে ডিজিটাল নিরাপত্তা (২০১৮) আইনে মামলা দায়ের করেন বলে জানান তিনি।