শিরোনাম:
●   খাগড়াছড়ি প্রেসক্লাবের নির্বাচিত নতুন কমিটির প্রথম সভা ●   খেজুর গাছের দায়িত্ব নিলো মানুষ যে সেচ্ছাসেবী নামের সংগঠন ●   শ্রমিক নেতা শহীদুল্লাহ চৌধুরীর মৃত্যুতে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির শোক ●   কাপ্তাইয়ে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ছাত্রের পুনর্বাসনে মানবিক সহায়তায় ৪১ বিজিবি ●   সূর্যের দেখা নেই, আত্রাইয়ে আবারও বাড়েছে শীতের তীব্রতা ●   মিরসরাইয়ে গাছের চারা বিতরণ ●   কাপ্তাইয়ে জাতীয় সমাজসেবা দিবস উদযাপন ●   বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে সমস্যা জানালেন সিজিএএ নেতারা ●   খাগড়াছড়িতে ট্রাক চাপায় মোটরসাইকেল চালক নিহত ●   নবীগঞ্জে বীর মুক্তিযোদ্ধা বিজয় রায়ের পরলোক গমন ●   কাপ্তাইয়ে হালদা নদীর মৎস্য প্রজনন ক্ষেত্র ও সংরক্ষণে উদ্বুদ্ধকরণ সেমিনার অনুষ্ঠিত ●   ঈশ্বরগঞ্জে ছাত্রদলের ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত ●   খাগড়াছড়িতে ছাত্রদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত ●   পানছড়িতে তারণ্যের উৎসব ২০২৫ উদযাপন ●   এম.এ হায়দার প্রাথমিক ও উচ্চ বিদ্যালয়ের মা সমাবেশ ●   রাউজানে বাঁধাকপি ও ফুলকপির বাম্পার ফলন ●   ভারত তীর্থমুখ পৌষ মেলায় আইন-শৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখার লক্ষ্য সকল প্রস্তুতি গ্রহন ●   ঈশ্বরগঞ্জে শ্রমিক দলের আনন্দ মিছিল ●   ভদন্ত জোতির্ময় মহাথেরোর মাতা মনিবালা বড়ুয়ার স্মরনে সংঘদান অনুষ্ঠিত ●   ঈশ্বরগঞ্জে সাংবাদিকদের সাথে নবাগত ইউএনওর মতবিনিময় ●   রাঙামাটিতে স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের মতবিনিময় সভার বিষয়ে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির প্রতিবাদ ●   দুই মালিক সমিতির দ্বন্দ্বে বাস চলাচল বন্ধ : ৫ হাজার শ্রমিক বেকার ●   শামছুল হক স্মৃতি আইডিয়াল স্কুলের বার্ষিক পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ ●   ফাতেমা নগর নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে অর্থলুটের অভিযোগ ●   মিরসরাইয়ে সোনালী স্বপ্নের উদ্যোগে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ ●   ঘোড়াঘাটে অবৈধ দখলে রাস্তা ও ফুটপাথ জনদূর্ভোগ চরমে ●   কাউখালী পাইন বাগান দারুল উলুম ইসলামিয়া মাদ্রাসার বার্ষিক সভা অনুষ্ঠিত ●   কুষ্টিয়ায় সমিতির টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বে যুবকের হাত কর্তন ●   অপহরণ, ধর্ষণ ও নির্যাতনে নয় পাপিয়া মারা গেছে ক্যান্সারে ●   রাউজান পৌরসভা যুবলীগের নেতাকে অপহরণ করে ২০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি
রাঙামাটি, শনিবার, ৪ জানুয়ারী ২০২৫, ২১ পৌষ ১৪৩১



CHT Media24.com অবসান হোক বৈষম্যের
শুক্রবার ● ১০ জানুয়ারী ২০২০
প্রথম পাতা » জাতীয় » বঙ্গবন্ধু’র জন্মশতবর্ষের ক্ষণগণনা উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
প্রথম পাতা » জাতীয় » বঙ্গবন্ধু’র জন্মশতবর্ষের ক্ষণগণনা উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
শুক্রবার ● ১০ জানুয়ারী ২০২০
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

বঙ্গবন্ধু’র জন্মশতবর্ষের ক্ষণগণনা উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

---ঢাকা :: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবাষির্কী উপলক্ষে বছরব্যাপী মুজিব বর্ষ উদযাপনের জন্য আজ ক্ষণগণনার উদ্বোধন করেছেন। পাকিস্তানের বন্দিদশা থেকে মুক্তি পেয়ে বঙ্গবন্ধু ১৯৭২ সালের এই দিনে দেশে ফিরে আসেন।
প্রধানমন্ত্রী নগরীর পুরাতন বিমান বন্দরে আয়োজিত এক বণার্ঢ্য অনুষ্ঠানে মুহূর্তটিকে বঙ্গবন্ধু’র ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস হিসাবে উৎসর্গ করে বলেন, ‘আমি ক্ষণগণনার শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করছি।’ বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের বন্দিদশা থেকে মুক্ত হয়ে তাঁর স্বাধীন বাংলাদেশের মাটিতে প্রথম পা রাখেন এই স্থানেই।
বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ কন্যা শেখ রেহানা ও নাতি সজীব ওয়াজেদ জয় এ সময় মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন।
শেখ হাসিনা আশা প্রকাশ করেন, বাংলাদেশের জনগণ জাতির পিতার স্বপ্নের ‘সোনার বাংলাদেশ’ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বাংলাদেশকে বিশ্বে মযার্দার আসনে অধিষ্ঠিত করবে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু আমাদের হাতে বিজয়ের মশাল তুলে দিয়েছেন, আমরা এখন এই বিজয় নিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে চাই।
১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানের দখলদারিত্ব থেকে বাংলাদেশ স্বাধীন হবার কয়েক সপ্তাহ পরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু ব্রিটিশ রাজকীয় এয়ার ফোর্সের একটি বিমানে করে লন্ডন থেকে নয়াদিল্লী হয়ে দেশে ফিরে তেজগাঁওয়ে ঢাকা আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে অবতরণ করেন।
বঙ্গবন্ধুকে বহনকারী বিমানের অনুরূপ একটি বৃটিশ সি-১৩০জে বিমান সম্প্রতি সংগ্রহ করা হয়। এটি বিমানবন্দরের টারমাকে স্থাপন করা হয় এবং বঙ্গবন্ধু হাত নেড়ে এগিয়ে আসছেন লেজার লাইট প্রক্ষেপণের মাধ্যমে তার অনুকরণ করা হয়।
১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি যেদিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেছিলেন সেদিন বাজানো সন্ধ্যা মুখার্জির গান -‘বঙ্গবন্ধু ফিরে এলে তোমার স্বপ্নের স্বাধীন বাংলায়, তুমি আর ঘরে ঘরে এত খুশি তাই,’ গানটি অনুষ্ঠানে মাইকে বাজানো হয় ।
পাশাপাশি জনতার মধ্য থেকে জাতীয় পতাকা নেড়ে প্রতীকী বিমানকে স্বাগত জানানো হয়।
এই আয়োজনে প্রতীকী বিমান অবতরণ ছাড়াও রয়েছে আলোক প্রক্ষেপণে বঙ্গবন্ধুর অবয়ব তুলে ধরা, ২১ বার তোপধ্বনি ও সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর চৌকশ দলের গার্ড অব অনার প্রদান। ১৯৭২ সালে যেভাবে এদেশের সংগ্রামী জনতা বঙ্গবন্ধুকে বরণ করে নিয়েছিল, প্রতীকীভাবে সেই ক্ষণটিও ফুটিয়ে তোলা হয়, ওড়ানো হয় এক হাজার লাল-সবুজ বেলুন এবং অবমুক্ত করা হয় একশ’টি সাদা পায়রা।
প্রধানমন্ত্রী স্মৃতিচারণ করে বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বর (১৯৭১) বিজয় লাভের পর থেকে জাতি বঙ্গবন্ধুর প্রত্যাবর্তনের জন্য অধীর আগ্রহের সঙ্গে অপেক্ষা করছিল।
তিনি আরো স্মরণ করেন যে, সেদিন তাঁর মাতা, ছোট বোন এবং তিনি নিজে তাঁদের বাসায় বসে ঐতিহাসিক মুহূর্তটির ধারাবিবরণী রেডিওতে শুনছিলেন। কারণ, তারা তাঁর ছোট পুত্র জয় এবং ছোট ভাই রাসেলকে রেখে কোথাও যেতে পারছিলেন না।
সেদিন পকিস্তান থেকে বাংলাদেশে আসার সময় বঙ্গবন্ধুর সফরসঙ্গী ছিলেন ড. কামাল হোসেন। ড. কামাল হোসেন ও জাতীয় অধ্যাপক আনিসুজ্জামান আজকের অনুষ্ঠানে উপস্থিত প্রায় ২,০০০ অতিথি এবং ১০,০০০ দর্শকের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন।
এর পরপরই জন্মশতবার্ষিকীর ক্ষণগণনা উদ্বোধন করেন শেখ হাসিনা। এসময় মঞ্চে তাঁর পাশে ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও প্রযুক্তি উপদেষ্টা এবং ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় এবং ছোট বোন শেখ রেহানা।
অনুষ্ঠানের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন। সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর সদস্যরা। মন্ত্রিপরিষদ সদস্যবৃন্দ, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টাগ,সংসদ সদস্যবৃন্দ, সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ের উর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিশিষ্ট নাগরিক বৃন্দ, বিভিন্ন সংবাদপত্র এবং গণমাধ্যমের সম্পাদক এবং জেষ্ট্য সাংবাদিকবৃন্দ, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, কূটনীতিক এবং জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা ড. কামাল হোসেন ও বিকল্পধারা বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট ড. একিউএম বদরুদ্দোজা চৌধুরী সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
এই দিন বিকেল ৪টা ৩৭ মিনিটের দিকে বিমান বাহিনীর একটি বিশেষ ‘সি-১৩০জে মডেলের’ উড়োজাহাজ প্রতীকী হিসেবে পুরানো বিমানবন্দরের (তৎকালিন তেঁজগাঁও বিমানবন্দর) রানওয়েতে অবতরণ করে। ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি বিকালে ব্রিটিশ রয়্যাল এয়ারফোর্সের এরকম একটি উড়োজাহাজে করেই এসেছিলেন জাতির পিতা।
বিমানটি ধীরে ধীরে এসে টারমাকে অনুষ্ঠান মঞ্চ থেকে নির্দিষ্ট দূরত্বে এসে থামে। এ সময় বাজানো হয় সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের কণ্ঠের সেই গান- ‘বঙ্গবন্ধু ফিরে এলে তোমার স্বপ্নের স্বাধীন বাংলায়’।
বিমানটি টারমাকে পৌঁছানোর পর দরজা খোলা হলে ২১ বার তোপধ্বনি দেওয়া হয়। ‘জয়বাংলা’, ‘জয় বঙ্গবন্ধু’ স্লোগানে মুখর হয়ে ওঠে চারিদিক। লেজার লাইটের মাধ্যমে বিমানের দরজার ফুটিয়ে তোলা হয় বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি। পুষ্পবৃষ্টির মধ্যে সেই আলোকবর্তিকা ধীরে ধীরে সিঁড়ি বেয়ে নেমে এসে লাল গালিচার মাথায় ছোট্ট মঞ্চে এসে থেমে যায়। এরপর গার্ড অব অনারের মাধ্যমে সশস্ত্র বাহিনীর একটি সুসজ্জিত চৌকস দল রাষ্ট্রীয় সালাম জানায়।
বঙ্গবন্ধু যে আলোকবর্তিকা হয়ে সেদিন দেশে ফিরেছিলেন, তারই প্রতীকী উপস্থাপনা ছিল এ আয়োজন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১০ জানুয়ারি আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটা দিন। যেদিন আমরা ফিরে পেলাম সেই মহান নেতাকে যিনি বাংলার দু:খী মানুষের মুখে হাসি ফোটাবার জন্য সারাটা জীবন ত্যাগ স্বীকার করেছেন।
তিনি ৭২’র ১০ জানুয়ারির স্মৃতিচারণ করে বলেন, ‘লাখো মানুষের ঢল নেমেছিল এখানে। স্বজন হারা বেদনার্র্ত আহত-নির্যাতিত মানুষ তাঁদের মহান নেতাকে ফিরে পেয়ে তাঁদের জীবনে যেন পূর্ণতা পেয়েছিলেন। হারাবার বেদনা যেন তাঁরা ভুলতে চেয়েছিলেন তাঁদের প্রাণপ্রিয় নেতাকে ফিরে পাওয়ার মধ্যদিয়ে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আন্তর্জাতিক চাপে পাকিস্তানীরা বাধ্য হয়েছিল জাতির পিতাকে মুক্তি দিতে। কারণ প্রায় প্রতিটি দেশের জনগণই আমাদের মুক্তিকামী জনগণের পাশে ছিল।’
শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের বন্ধুপ্রতীম দেশ ভারত সহ যে সকল দেশ আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে সহায়তা দিয়েছিল, শরণার্থীদের আশ্রয় দিয়েছিল, আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের ট্রেনিং এবং অস্ত্র দিয়ে সহযোগিতা করেছিল এবং জাতিসংঘে যারা আমাদের সমর্থন দিয়েছিলেন তেমন সকল দেশের সকল জনগণের প্রতি আমি আমার শ্রদ্ধা জানাচ্ছি।’
‘১০ জানুয়ারি দেশে ফিরে পরিবারের কথা না ভেবে জাতির পিতা চলে গিয়েছিলেন রেসকোর্সের ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান)। তাঁর প্রিয় জনগণের কাছে চলে গিয়েছিলেন’ মর্মে স্মৃতিচারন করে তিনি বলেন, রবীন্দ্রনাথের কবিতা-’সাত কোটি বাঙালির যে মুগ্ধ জননী, রেখেছ বাঙালি করে, মানুষ করনি,’ উদ্বৃত করে বলেন,‘কবিগুরু দেখে যান আপনার সাত কোটি বাঙালি আজ মানুষ হয়েছে, তারা যুদ্ধে জয়লাভ করেছে।’
তিনি আক্ষেপ করে বলেন, ‘আমাদের অত্যন্ত দুর্ভাগ্য যে, পাকিস্তানীরা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করতে পারেনি, তাঁকে জীবন দিতে হয়েছিল বাংলার মাটিতে।’
জাতির পিতা হত্যাকে কেন্দ্র করে পরবর্তী সময়ে বাঙালির জীবনে যে কালো অধ্যায় নেমে এসেছিল তা যেন আর কোনদিন আসতে না পারে সেজন্য সকলকে সতর্ক করেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ আজ মানুষকে উজ্জীবিত করা আড়াই হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ ভাষণের মধ্যে অন্যতম হিসেবে ইউনেস্কোর আন্তর্জাতিক প্রামাণ্য দলিলে স্থান করে নিয়েছে। আমাদের একটা অন্ধকার সময় ছিল। আজ আমরা সে অন্ধকার সময় কাটিয়ে আলোর পথে যাত্রা করেছি।’
প্রধানমন্ত্রী বক্তব্য দেওয়ার পর মুজিববর্ষের লোগো উন্মোচন ও ক্ষণগণনার উদ্বোধন করেন ল্যাপটপের বোতাম চেপে। প্রধানমন্ত্রীর হাতে লোগো তুলে দেন জাতীয় অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম ও কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী।
প্রধানমন্ত্রী উদ্বোধনের পর প্রতিটি জেলা, উপজেলা ও জনপরিসরে ক্ষণগণনা শুরু হয়। দেশের ৫৩ জেলা, দুটি উপজেলা, ১২টি সিটি করপোরেশনের ২৮টি পয়েন্ট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ রাজধানীর ৮৩টি পয়েন্টে কাউন্টডাউন ঘড়ি বসানো হয়েছে।
জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে ২০২০ সালের ১৭ মার্চ থেকে ২০২১ সালের ২৬ মার্চ পর্যন্ত ‘মুজিববর্ষ’ ঘোষণা করা হয়েছে। তাঁর আগ পর্যন্ত এই ক্ষণগণনা চলবে।
বাংলাদেশের সঙ্গে জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান এবং সাংস্কৃতিক সংস্থা ইউনেস্কো ও ‘মুজিব বর্ষ’ উদযাপন করবে। প্যারিসে অনুষ্ঠিত এর ৪০ তম সাধারণ পরিষদের সভায় এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়। এছাড়া বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সহযোগী সংগঠনগুলো বর্ষব্যাপী এই উদযাপনের জন্য বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নিয়েছে।
বিশ্বের অনেক নেতা ও আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব বর্ষব্যাপী অনুষ্ঠানের বিভিন্ন কর্মসূচিতে যোগ দিবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, ওআইসি মহাসচিব ড. ইউসেফ এ আল-ওথাইমিন, ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জী, ভারতের কংগ্রেসের সাবেক সভাপতি সোনিয়া গান্ধী, মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদ, কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো, আবুধাবির যুবরাজ শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল-নাহিয়ান, জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব বান-কি-মুন, ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগিয়েল ওয়াংচুক এবং ইউনেস্কোর সাবেক মহাপরিচালক ইরিনা বোকোভো জন্মশতবাষির্কীর অনুষ্ঠানে যোগ দিবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
বিদেশে বাংলাদেশের ৭৭টি মিশন ২৬১টি কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।
সরকার মুজিব বর্ষের বিভিন্ন অনুষ্ঠান আয়োজন করা লক্ষ্যে একটি জাতীয় কমিটি এবং একটি জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটি গঠন করেছে।
উদযাপন কমিটি দেশে ও বিদেশে বিভিন্ন ব্যক্তির প্রস্তাবিত ২৯৯টির বেশী কর্মসূচির প্রস্তাব বাছাই করেছে যা বছরব্যাপী উদযাপন করা হবে। সূত্র : বাসস





জাতীয় এর আরও খবর

জাতীয় ঐকমত্য কমিশন এর নেতৃত্বে থাকবেন ড. ইউনূস ও আলী রীয়াজ জাতীয় ঐকমত্য কমিশন এর নেতৃত্বে থাকবেন ড. ইউনূস ও আলী রীয়াজ
রাঙামাটিতে বিজিবি’র পক্ষ থেকে শহীদ বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সি আব্দুর রউফ এর সমাধিস্থলে শ্রদ্ধাঞ্জলি রাঙামাটিতে বিজিবি’র পক্ষ থেকে শহীদ বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সি আব্দুর রউফ এর সমাধিস্থলে শ্রদ্ধাঞ্জলি
উচ্চাভিলাষী লক্ষ্য পরিহার করে গণতান্ত্রিক উত্তরণে বাস্তবায়নযোগা উদ্যোগ নিন-সাইফুল হক উচ্চাভিলাষী লক্ষ্য পরিহার করে গণতান্ত্রিক উত্তরণে বাস্তবায়নযোগা উদ্যোগ নিন-সাইফুল হক
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে তিনটি বিষয়ে আলোচনা করেছেন প্রধান উপদেষ্টা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে তিনটি বিষয়ে আলোচনা করেছেন প্রধান উপদেষ্টা
চলমান অস্থিরতায় সরকারের দায়দায়িত্ব এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই : গণতন্ত্র মঞ্চ চলমান অস্থিরতায় সরকারের দায়দায়িত্ব এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই : গণতন্ত্র মঞ্চ
নতুন নির্বাচন কমিশন নাসির উদ্দীন নতুন নির্বাচন কমিশন নাসির উদ্দীন
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশগ্রহণ নিয়ে ‘দ্য হিন্দু’কে ড. ইউনূস নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশগ্রহণ নিয়ে ‘দ্য হিন্দু’কে ড. ইউনূস
গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে রাজনৈতিক দল ও প্রতিষ্ঠানেরও  সংস্কার জরুরী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে রাজনৈতিক দল ও প্রতিষ্ঠানেরও সংস্কার জরুরী
উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা’র সাথে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা’র সাথে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ
কাল জাতীয় প্রেসক্লাবের গণঅভ্যুত্থান - গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র: নাগরিক বিতর্ক শীর্ষক আলোচনা সভা কাল জাতীয় প্রেসক্লাবের গণঅভ্যুত্থান - গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র: নাগরিক বিতর্ক শীর্ষক আলোচনা সভা

আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)