শিরোনাম:
●   বেগম রোকেয়া এ্যাওয়ার্ড পেলেন সাংবাদিক সাব্বির ●   বারইয়ারহাট ঔষধ ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি ফারুক,সম্পাদক ইউসুফ ●   দীঘিনালায় গলায় ফাঁস দেয়া যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার ●   ট্রাক্টরের চাকায় পিষ্ট হয়ে মা নিহত, ছেলে আহত ●   পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের পরিচালনা বোর্ড ২য় সভা অনুষ্ঠিত ●   রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের মাসিক সভা অনুষ্ঠিত ●   মোরেলগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন ●   মানিকছড়িতে ট্রাকের নীচে মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু ●   আল ফালাহ ইসলামি একাডেমীর সবক প্রদান অনুষ্ঠান ●   ১১ দফা অবহিতকরণে আত্রাইয়ে আলোচনা সভা ●   পার্বতীপুর রেলওয়ে ইর্য়াডের আম গাছে যুবকের আত্মহত্যা ●   রংধনু ক্লাবের কার্যকরী পরিষদ গঠিত ●   কাউখালী তাহেরিয়া রশিদা সুন্নিয়া দাখিল মাদরাসার সভা ●   পাকুন্দিয়ায় ইয়ুথ পিস অ্যাম্বাসেডর গ্রুপ গঠিত ●   বৈরী আবহাওয়ায় ও শীতের তীব্রতায় বাড়ছে কৃষকের দুশ্চিন্তা ●   কোন হটকারিতায় গণঅভ্যুত্থানের অর্জন নষ্ট করা যাবেনা ●   তরফভাইখাঁ সমাজকল্যাণ পরিষদের উদ্যোগে শীতবস্ত্র বিতরণ ●   মিরসরাইয়ে শীতার্তের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ ●   ঈশ্বরগঞ্জে জিয়াউর রহমান স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন ●   লংগদু এস এস সি পরীক্ষার্থীদের শিক্ষা সামগ্রী বিতরন ●   ঐক্যমতের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে ২০২৫ এর মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন সম্ভব ●   হালদা থেকে বিপন্ন গাঙ্গেয় প্রজাতির মৃত ডলফিন উদ্ধার ●   খাগড়াছড়ির আলুটিলায় পর্যটকবাহী বাস উল্টে আহত-২০ ●   পানছড়িতে লোগাং জোন এর অনুদান সামগ্রী প্রদান ●   আত্রাইয়ে কুলি-বেদে সম্প্রদায়ের মাঝে জেলা প্রশাসকের কম্বল বিতরণ ●   চুয়েটে স্থাপত্য বিভাগের ১ম জাতীয় কনফারেন্স শুরু ●   বিজিবির অভিযানে খাগড়াছড়িতে ১২ অনুপ্রবেশকারী আটক ●   ঈশ্বরগঞ্জে জাতীয় প্রবাসী দিবস পালিত ●   কুষ্টিয়ায় বালুঘাট দখল নিতে তাণ্ডব চালিয়েছে সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা ●   রাউজানে বিকাশ প্রতারকের ফাঁদে নারী উদ্যোক্তা তানিয়া
রাঙামাটি, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০ পৌষ ১৪৩১



CHT Media24.com অবসান হোক বৈষম্যের
মঙ্গলবার ● ২৮ জানুয়ারী ২০২০
প্রথম পাতা » উপ সম্পাদকীয় » চীনের করোনা ভাইরাস রুখতে হবে
প্রথম পাতা » উপ সম্পাদকীয় » চীনের করোনা ভাইরাস রুখতে হবে
মঙ্গলবার ● ২৮ জানুয়ারী ২০২০
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

চীনের করোনা ভাইরাস রুখতে হবে

---অধ্যাপক এ.কিউ. এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী :: মাত্র ১৭/১৮ দিনে চীনের নতুন ছোঁয়াচে করোনা ভাইরাস রোগ চীন তো বটেই সারা পৃথিবীতে আতন্ক সৃষ্টি করেছে। আমাদের দেশে আতন্কিত হওয়ার মতো কিছু হয়নি এটা যেমন সত্য এবং এটাও সত্য চীনের সঙ্গে বিভিন্ন কারণে আমাদের যাতায়াত এবং যোগাযোগ উপেক্ষা করার মতো নয়। এ ছাড়া পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ছড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে মালয়েশিয়া এবং থাইল্যান্ডে এই ভাইরাস রোগী সনাক্ত করা হয়েছে।
করোনা ভাইরাস কি?
করোনা ভাইরাস সংক্ষেপে সিওভি। এইটি নতুন ভাইরাস। যা মনুষ্য সমাজে আগে কখনো ছিল না। চীনের ইউনান প্রদেশের একটি বাজারে যেখানে বন্য পশু এবং মাছ বিক্রি হতো সেখান থেকেই প্রথম মানুষ সংক্রমণ হয় এভাবে জন্তু-জানোয়ার থেকে মানুষের দেহে এই নতুন ভাইরাস প্রবেশ করে। তারপর এটা বিদ্যুৎ গতিতে মানুষ থেকে মানুষের মধ্যে (ছোঁয়াচে রোগ) ছড়িয়ে পড়েছে।আশ্চর্য্ হওয়ার কিছু নেই। ইবোলা, এইচআইভি সংক্রমণের মতো এটাও মানব সমাজের উপর একটি নতুন ভাইরাসের আক্রমণ। এর ফলে এই ভাইরাস ও রোগ সম্পর্কে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা দ্রুতগতিতে এর সমাধান খুঁজছে। বর্তমানে চীনের সমস্ত পূর্বাঞ্চল এবং দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের সমস্ত প্রদেশে এটা এপেডিমিক পর্যায়ে ছড়িয়ে গেছে অত্যন্ত দ্রুতগতিতে।
অন্য দেশে
চীনেই এটা থেমে থাকেনি। পৃথিবীর অন্যান্য দেশে এর সংক্রমণ চলছে। দেখা গেছে, চীন থেকে যারা অন্যান্য দেশে গেছেন তাদের মধ্যে এই রোগ দেখা যাচ্ছে। হংকং, তাইপে, কোরিয়া, মালয়েশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, ফিলিপাইন ও থাইল্যান্ডে। এ ছাড়াও ফ্রান্স এবং যুক্তরাষ্ট্রে এই রোগী শনাক্ত করা গেছে। সবক্ষেত্রেই যারা সম্প্রতি চীন ঘুরে এসেছেন তাদের মধ্যে এ রোগ ধরা পড়েছে। গত ২৬ জানুয়ারি পর্যন্ত প্রকাশিত চীনের পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায় শনাক্ত করা দুই হাজার রোগীর মধ্যে ৫৬ জন মারা গেছেন (শতকরা ২ দশমিক ৮ ভাগ)। এখনো গুরুতর অসুস্থ ৩০০ জন (শতকরা ১৫ ভাগ) ১৬/১৭ দিনে এই অবস্থা। পরিস্থিতি উদ্বেগজনক এতে কোনো সন্দেহ নেই।
এ রোগের উপসর্গ ও লক্ষণ
করোনা ভাইরাস এটি শ্বাসনালী সংক্রমক ভাইরাস। সুতরাং এর গুরুত্বপূর্ণ্ তিনটি উপসর্গ হচ্ছে: জ্বর, কাশি এবং শ্বাসকষ্ট। গুরুতর শ্বাসকষ্ট একটি মারাত্মক উপসর্গ। যার মানে হচ্ছে রোগটি নিউমোনিয়ায় দিকে যাচ্ছে। বিশেষ করে বৃদ্ধ এবং শিশুদের নিউমোনিয়া অত্যন্ত মারাত্মক পরিণতির দিকে নিয়ে যেতে পারে। শেষ পর্যায়ে লিভার এবং কিডনি বিকল হয়ে যেতে পারে
চিকিৎসা
এ রোগের এখন পর্যন্ত খুব ভালো চিকিৎসা বের হয়নি। প্রথমত রোগী থেকে সংক্রমণ যাতে না ছড়াতে পারে সেজন্য তাকে আলাদা রাখতে হবে। এর জন্য সংক্রামক হাসপাতালে (ইনফেকশাস হসপিটাল) তাকে ভর্তি করতে হবে। এই হাসপাতালে ছোঁয়াচে রোগের জন্য বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত চিকিৎসক ও সেবক/ সেবিকার মাধ্যমে চিকিৎসা দেওয়া হয়। এ পর্যন্ত করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে যেসব ওষুধ ব্যবহার করা হয়েছে তারমধ্যে প্রোটিএইচ ইনহিবিটর, যথা লোপেনাভির এবং রেটোনাভির এজেন্ট। (নিউমোনিয়া রোগীদের জন্য) এক্সপেরিমেন্টাল জন্তুদের উপরে ইন্টারফেরন ব্যবহার করা হয়েছে। মানুষের উপর ব্যবহারের ফলাফল এখনো জানা যায়নি এবং এই রোগের বিরুদ্ধে এখনো কোনো ভ্যাকসিন আবিষ্কার হয়নি। তবে চেষ্টা শুরু হয়েছে।
রোগ নিরাময়ের চাইতে রোগ প্রতিরোধ সহজ ও সস্তা
এখন পর্যন্ত রোগ প্রতিরোধের পুরোপুরি ব্যবস্থা সম্পর্কে আমরা জানি না। তবে এটা জানা যায়, মানুষ থেকে মানুষে এ্র রোগ সংক্রমিত হয়। আমরা এখন এও জানি যার ভিতরে এই জীবাণু প্রবেশ করেছে তার থেকে সুস্থ মানুষের মধ্যে এ জীবাণু প্রবেশ করার পর ১০/১২ দিন পর রোগের উপসর্গ প্রকাশ পায়। কিন্তু উপসর্গ প্রকাশ করার আগে থেকেই জীবাণু তার ভিতরে প্রবেশ করার কারণে তিনি ছোঁয়াচে হয়ে যান। প্রথম পর্যায়ে তাই তিনি একজন সুস্থ মানুষ হিসেবে সমাজে বিচরণ করতে পারেন।
সাধারণত নিঃশ্বাসের মাধ্যমে মানুষ থেকে মানুষে সংক্রমিত হয়। তাদের হাঁচি, কাশিতে অজস্র জীবাণু বের হয়। সুস্থ মানুষ নিঃশ্বাসে অথবা ভেজা চোখের মাধ্যমে সংক্রমিত হতে পারে। হাতে বা আঙ্গুলে জীবাণু থাকলে সেটা নাক, চোখ স্পর্শ করার ফলে হাতের মাধ্যমে এ রোগ ছড়াতে পারে দ্রুতগতিতে। একটি গবেষণায় দেখা গেছে, মানুষ সারাদিনে ২০/২৩ বার তার হাত বা আঙ্গুল মুখে, চোখে, নাকে লাগায় প্রতি ঘণ্টায়। সুতরাং জাগ্রত অবস্থায় ১৮ ঘন্টায় ৩৬০ বার মুখমন্ডলে চোখ বা নাকে হাত দেয়। এক) সেই জন্য বার বার হ্যান্ড লোশন সাবান দিয়ে হাত ধোয়া সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। দুই) মাস্ক বা মুখোশ পরা আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তবে মাস্কের বড় অসুবিধা এতে চোখ ঢেকে রাখা যায় না। মাস্কের আশেপাশে ঢিলা থাকে এবং মাস্ক বারবার বদলানো যায় না।এর জন্য বড় এবং টাইট মাস্ক ব্যবহার করা প্রয়োজন।
কোথা থেকে রোগ ছড়ায়
এক) রোগীর বাড়ি থেকে।
দুই) যেখানে অনেক জনসমাগম হয়। যেমন: জনসভা, ধর্মীয় সভা, বাচ্চাদের স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, হাসপাতালের আউটডোর, ব্যক্তিগত ও সরকারি সামাজিক আয়োজন। পার্টি সেন্টার পার্ক, সিনেমাহল ইত্যাদি। চীনের অভিজ্ঞতার প্রেক্ষিতে ইউনান প্রদেশে এই সমস্ত স্থানগুলো সাময়িকভাবে বন্ধ করা হয়েছে। গণপরিবহণ, উড়োজাহাজ, রেলগাড়ি ইত্যাদি। এগুলো আমাদের মনে রাখতে হবে। এয়ারপোর্ট, সমুদ্র বন্দর, রেল স্টেশন হাসপাতাল আউটডোর ইত্যাদি জনবহুল স্থানে স্ক্যান করতে হবে।
চীনে ব্যবহৃত জ্বর দেখার স্ক্যানার জোগাড় করতে হবে। এটা শুধু কপালের কাছে লাগালেই গাণিতিক অক্ষরে স্পষ্টভাবে দেখা যাবে, যা ভাইরাসের প্রথম উপসর্গ জ্বর।
টিভি, রেডিও, সংবাদপত্রকে তাদের যোগ্য ও প্রত্যাশিত ভূমিকা পালন করতে হবে। কেমন করে আত্মরক্ষা করতে হবে তা শিখিয়ে দিতে হবে। কেউ যেন ভয় না পায় সেটাও দেখতে হবে।
শেষ কথা
সরকার ও চিকিৎসক, সেবক/সেবিকাসহ জনস্বাস্থ্য বিষয়ক কর্মীদের এসব ব্যাপারে প্রধান ভূমিকা পালন করতে হবে। এ ব্যাপারে ন্যাশনাল কমিটি অফ এক্সপার্ট্ অবিলম্বে গঠন করা উচিত। আমাদের স্মরণে আছে, বহু বছর আগে প্রতিবেশী দেশে প্লেগের আবির্ভাব হয়েছিল।তখনকার জাতীয় কমিটিতে স্বাস্থ্য বিভাগ, পুলিশ, বিডিআরসহ জাতীয় কমিটির সাফল্যের ফলে একটি প্লেগ রোগীকেও বাংলাদেশে শনাক্ত করা যায়নি।

অধ্যাপক এ.কিউ. এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী
রোগ বিজ্ঞানের অধ্যাপক এবং সাবেক রাষ্ট্রপতি





উপ সম্পাদকীয় এর আরও খবর

পার্বত্য চুক্তির ২৭ বছর : শান্তি চুক্তি পাহাড়ে বসবাসরত সকল জনগোষ্ঠীর অধিকার রক্ষায় সম্পূর্ণ ব্যর্থ পার্বত্য চুক্তির ২৭ বছর : শান্তি চুক্তি পাহাড়ে বসবাসরত সকল জনগোষ্ঠীর অধিকার রক্ষায় সম্পূর্ণ ব্যর্থ
একেএম মকছুদ আহমেদ এর সাংবাদিকতায় ৫৫ বছর :  গণমাধ্যমের ওপর উদ্দেশ্যপ্রণোদিত আক্রমণ, হামলা ও হুমকি বৈষম্যবিরোধী চেতনার পরিপন্থি একেএম মকছুদ আহমেদ এর সাংবাদিকতায় ৫৫ বছর : গণমাধ্যমের ওপর উদ্দেশ্যপ্রণোদিত আক্রমণ, হামলা ও হুমকি বৈষম্যবিরোধী চেতনার পরিপন্থি
বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী মৌলভীবাজারের পাঁচগাঁওয়ের দূর্গাপূজা ও কিছু কথা বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী মৌলভীবাজারের পাঁচগাঁওয়ের দূর্গাপূজা ও কিছু কথা
পার্বত্য চুক্তির ২৬ বছরে পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণ কি-কি বৈষম্যের স্বীকার তা নিয়ে একটি পর্যালোচনা পার্বত্য চুক্তির ২৬ বছরে পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণ কি-কি বৈষম্যের স্বীকার তা নিয়ে একটি পর্যালোচনা
আন্তর্বর্তীকালিন সরকার পাহাড়ের বিষয়ে যেকোনো সিদ্ধান্ত নিলে নিতে হবে গভীর বিচার-বিশ্লেষণের মাধ্যমে আন্তর্বর্তীকালিন সরকার পাহাড়ের বিষয়ে যেকোনো সিদ্ধান্ত নিলে নিতে হবে গভীর বিচার-বিশ্লেষণের মাধ্যমে
সবকিছু কেড়ে নিয়েছে স্বৈরাচারী খুনি হাসিনার আওয়ামীলীগ সবকিছু কেড়ে নিয়েছে স্বৈরাচারী খুনি হাসিনার আওয়ামীলীগ
রাঙামাটিতে ঐক্যবদ্ধ বড়ুয়া সমাজ গড়ে তোলার সম্ভবনার পথ দেখা দিয়েছে রাঙামাটিতে ঐক্যবদ্ধ বড়ুয়া সমাজ গড়ে তোলার সম্ভবনার পথ দেখা দিয়েছে
বর্তমান প্রেক্ষাপটে ১৯০০ সালের রেগুলেশান, (সংশোধিত) ১৯২০ আইনটি পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির পরিপন্থি নয় কি ? বর্তমান প্রেক্ষাপটে ১৯০০ সালের রেগুলেশান, (সংশোধিত) ১৯২০ আইনটি পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির পরিপন্থি নয় কি ?
আগামীতে  কারা দেশ চালাবে ? …সাইফুল হক আগামীতে কারা দেশ চালাবে ? …সাইফুল হক
সীমান্ত সড়ক পশ্চাদপদ পার্বত্য অঞ্চলকে উন্নয়নের স্রোতধারায় একীভূত করেছে সীমান্ত সড়ক পশ্চাদপদ পার্বত্য অঞ্চলকে উন্নয়নের স্রোতধারায় একীভূত করেছে

আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)