শুক্রবার ● ১০ এপ্রিল ২০২০
প্রথম পাতা » খুলনা বিভাগ » চিতলমারী-টুঙ্গিপাড়া সীমান্তবর্তী সেতুতে চেকপোস্ট : করোনা রোগী সনাক্ত-২
চিতলমারী-টুঙ্গিপাড়া সীমান্তবর্তী সেতুতে চেকপোস্ট : করোনা রোগী সনাক্ত-২
শেখ সাইফুল ইসলাম কবির,বাগেরহাট প্রতিনিধি :: বাগেরহাটের চিতলমারী ও গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া উপজেলার সীমান্তবর্তী শেখ লুৎফর রহমান (পাটগাতী) সেতুতে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে চিতলমারীর মচন্দপুর ঘাট এলাকায় প্রশাসন ও স্থানীয় জনসাধরণের সহযোগিতায় চিতলমারী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মারুফুল আলম জরুরি পরিসেবা ব্যতিত সকল প্রকার যান চলাচল ও জনসাধরণের চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে রাস্তার এ চেকপোস্ট বসান।
গত বৃহস্পতিবার গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া উপজেলার গেমাডাঙ্গা গ্রামের একই পরিবারের দুই সদস্য কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হওয়ায় চিতলমারী উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা পরিষদের উদ্যোগে চিতলমারী ও টুঙ্গিপাড়া সেতুর সংযোগ সড়কে এ চেকপোস্ট বসানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন চিতলমারী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অশোক কুমার বড়াল, চিতলমারী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পীযূষ কান্তি রায়, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান শেখ মাহাতাবুজ্জামান প্রমুখ।
এ ব্যাপারে চিতলমারী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অশোক কুমার বড়াল জানান, টুঙ্গিপাড়ায় ২ জন করোনা ভাইরাস আক্রান্ত রোগী সনাক্ত হওয়ায় বাগেরহাট জেলা প্রশাসক মহোদয়ের নির্দেশক্রমে চিতলমারী ও টুঙ্গিপাড়ার এ সেতুতে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে।
কর্মহীন অসহায় ১৫০০ পরিবারকে খাদ্যসহায়তা দিলেন এ্যাড: মিলনএমপি
বাগেরহাট :: বাগেরহাট-৪ আসনের নবনির্বাচিত সংসদ সদস্য এ্যাডভোকেট আমিরুল আলম মিলন শরণখোলার চারটি ইউনিয়নের দেড় হাজার করোনায় কর্মহীন অসহায় পরিবারকে খাদ্যসহায়তা দিয়েছেন। শুক্রবার দুপুরে উপজেলা পরিষদ চত্বরে দশ পরিবারের হাতে খাদ্যসামগ্রীর প্যাকেট তুলে দিয়ে বিতরণের উদ্বোধন করেন তিনি।
এসময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সরদার মোস্তফা শাহিন, ওসি এসকে আব্দুল্লাহ আল সাইদ, আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আজমল হোসেন মুক্তা, আওয়ামীলীগ নেতা এমএ রশিদ আকন, এম সাইফুল ইসলাম খোকন, আব্দুল হক হায়দার, গোলাম মোস্তফা মধু, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান হাসানুজ্জামান পারভেজ, রায়েন্দা ইউপির চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান মিলন, খোন্তাকাটা ইউপির চেয়ারম্যান জাকির হোসেন খান মহিউদ্দিন প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন।
দলীয় সূত্র জানায়, করোনা প্রতিরোধে সামাজিক দুরত্ব নিশ্চিত ও জনসমাগম এড়াতে তালিকাভুক্ত বাকি উপকারভোগীদের ইউনিয়ন পরিষদ ও দলের নেতাদের মাধ্যমে তাদের বাড়ি বাড়ি এ সহায়তা পৌঁছে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। প্রতি প্যাকেটে ১০ কেজি চাল, এক কেজি ডাল, এক লিটার তেল, এক কেজি লবণ, দুই কেজি আলু ও একটি সাবান রয়েছে।