রবিবার ● ১২ এপ্রিল ২০২০
প্রথম পাতা » খুলনা বিভাগ » বাগেরহাটে করোনা ভাইরাস সন্দেহে পরীক্ষার জন্য ৭ জনের নমুনা সংগ্রহ
বাগেরহাটে করোনা ভাইরাস সন্দেহে পরীক্ষার জন্য ৭ জনের নমুনা সংগ্রহ
শেখ সাইফুল ইসলাম কবির, বাগেরহাট প্রতিনিধি :: বাগেরহাটের চিতলমারীতে করোনা ভাইরাস সন্দেহে পরীক্ষার জন্য ৭ জনের নমুনা সংগ্রহ করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ পর্যন্ত যাদের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে তারা সকলেই সম্প্রতি ঢাকা ও নারায়নগঞ্জ থেকে এ উপজেলায় এসেছেন। আজ রবিবার দুপুরে চিতলমারী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ মামুন হাসান মিলন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
ডাঃ মামুন হাসান মিলন জানান, করোনার প্রাথমিক লণ থাকায় চিতলমারী সদর ইউনিয়নের পাটরপাড়া গ্রামের ২ জন, আড়ুয়াবর্ণী গ্রামের একজন, কলিগাতির একজন, বড়বাড়িয়া এলাকার ২ জন ও চরবানিয়ারী ইউনিয়নের খলিশাখালী গ্রামের একজনের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। যাদের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে তারা প্রত্যেকেই হোম কোয়ারেন্টাইনে রয়েছেন। দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে এর ফলাফল জানা যাবে তারা করোনা আক্রান্ত কিনা। যাদের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে তারা প্রত্যেকেই পুরুষ বলে তিনি উল্লেখ করেন।
করোনা : বাগেরহাটে সামাজিক দুরত্ব না মানায় ২৪৪ জনকে ১ লক্ষ ৫৫ হাজার জরিমানা
বাগেরহাট :: বাগেরহাটে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে সামাজিক দূরত্ব না মানায় আরও ৯১ জনকে জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। এদের কাছ থেকে ৬১ হাজার ৯০০ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। গেল ২৪ ঘন্টায় জেলার ৯ উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় এই ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালিত হয়। এর আগে দুই দিনে ১৫৩ জনকে ৯৪ হাজার ৬০ টাকা জরিমানা করে ভ্রাম্যমান আদালত। এই নিয়ে সামাজিক দূরত্ব না মানায় গত তিন দিনে জেলায় ২৪৪ জনকে ১ লক্ষ ৫৫ হাজার ৯‘শ ৬০ টাকা জরিমানা আদায় করেছে ভ্রাম্যমান আদালত।
আজ রবিবার (১২ এপিল) দুপুরে বাগেরহাটের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. শাহীনুজ্জামান বলেন, বাগেরহাটের মানুষকে ঘরবন্দি ও সামাজিক দুরত্ব বজায় রাখতে জেলা প্রশাসনের ৩০টিরও বেশি ভ্রাম্যমাণ আদালত মাঠে কাজ করছে। সামাজিক দুরত্ব না মানার অপরাধে জেলার বিভিন্ন উপজেলায় অভিযান চালিয়ে ৯১ জনকে ৬১ হাজার ৯০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী প্রতিদিন ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
যৌনপল্লী বাগেরহাটে দ্বিতীয় দফায় খাদ্যসামগ্রী বিতরণ
বাগেরহাট :: করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে বাগেরহাটের একমাত্র যৌনপল্লীর কার্যক্রম স্থগিত করার পর ওই পল্লীতে খাদ্য সংকট দেখা দেয়। এ অবস্থায় তাদের দ্বিতীয় দফায় খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। আজ রবিবার ১২ এপ্রিল সকালে যৌনকর্মীদের চাল, ডাল, তেল, আলু, লবন ও ডিমসহ নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী প্রদান করা হয়। এসময় বাগেরহাট সদর উপজেলার মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রিজিয়া পারভীন, পৌরসভার সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর তানিয়া খাতুন, পৌর মহিলা লীগ নেত্রী ঝিমি মন্ডলসহ পুলিশ কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে ২৩ মার্চ বাগেরহাট জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন, বাগেরহাট পৌরসভা ও সদর উপজেলা পরিষদের কর্মকর্তারা যৌথভাবে যৌন পল্লীর কর্মীদের খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেন।
যৌনপল্লীর সরদার নাসরিন বলেন, করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে আমরা সচেতন রয়েছি। জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনের লোকজন আমাদের কার্যক্রম সাময়িক বন্ধ রাখার জন্য বলেন। আমাদের সকল কার্যক্রম আপাতত বন্ধ রেখেছি।
কর্মহীন মানুষের খাদ্য সামগ্রী নিয়ে প্রতিটি বাড়িতে যাচ্ছেন আমিরুল আলম মিলন এমপি
বাগেরহাট :: বাগেরহাটের মোড়েলগঞ্জে প্রাণঘাতি করোনায় কর্মহীন মানুষের খাদ্য সামগ্রী নিয়ে প্রতিটি বাড়িতে যাচ্ছেন বাগেরহাট-৪, আসনের সংসদ সদস্য কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সদস্য এ্যাডভোকেট আমিরুল আলম মিলন।
আজ রবিবার বিকেলে উপজেলার কুঠিবাড়ি আশ্রয়ন কেন্দ্রের ৪০ পরিবার ও নদীগর্ভে বিলীন হওয়া ৮টি পরিবারের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেন তিনি। এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. কামরুজ্জামান, সহকারি কমিশনার(ভূমি) রঞ্জন চন্দ্র দে, থানা অফিসার ইনচার্জ কেএম আজিজুল ইসলাম, খুলনা সিটি কর্পোরেশনের অবসরপ্রাপ্ত প্রশাসনিক কর্মকর্তা রনজিৎত কুমার ঘরাই, ভাইস চেয়ারম্যান মোজাম্মেল হক মোজাম, যুবলীগের যুগ্ন আহ্বায়ক এ্যাডভোকেট তাজিনুর রহমান পলাশসহ বিভিন্ন নেতৃবৃন্দ।
একই দিনে দুপুরে সংসদ সদস্য এ্যাড. মিলন বনগ্রাম ইউনিয়নে ২শ’ কর্মহীন পরিবারের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেন। এছাড়াও তার পক্ষে পুটিখালী ও হোগলাপাশা ইউনিয়নে ৬শ’ পরিবারের মাঝে খাদ্য সহায়তা তুলে দেন পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হারুন অর রশীদ, ভাইস চেয়ারম্যান মোজাম্মেল হক মোজাম, এ্যাডভোকেট তাজিনুর রহমান পলাশ, ইউপি চেয়ারম্যান রেজাউল ইসলাম নান্না, আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুল রাজ্জাক।
সংসদ সদস্য আমিরুল আলম মিলন বলেন, করোনা প্রতিরোধে সকলে নিজ গৃহে অবস্থান করতে হবে। প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা অনুযায়ী প্রতিটি সাধারণ মানুষের গৃহে নির্দিষ্ট সময়ে খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে যাবে।
মোংলায় কর্মহীন তিন হাজার অসহায় শ্রমিককের পাশে বন্দর কর্তৃপক্ষ
বাগেরহাট :: অবশেষে মোংলা বন্দরের কর্মহীন প্রায় তিন হাজার শ্রমিকের ত্রাণ সহায়তায় এগিয়ে আসলেন মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ। রোববার বিকেলে শ্রমিক সংঘ কার্যালয়ে এ ত্রাণ সরবরাহের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন খুলনা সিটি কর্পোরেশনের মেয়র তালুকদার আঃ খালেক। করোনা ভাইরাসের প্রার্দুভাবে মোংলা বন্দরে জাহাজ আগমন কমে যাওয়ায় এখানে ‘নো ওয়ার্ক, নো পে’ ভিত্তিতে কর্মরত প্রায় তিন হাজার শ্রমিক কর্মহীন হয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছিল। বিভিন্ন মিডিয়ার মাধ্যমে সংবাদও প্রকাশিত হয়।
জানা গেছে, করোনা ভাইরাসের আগে এখানে কর্মরত প্রায় সাড়ে তিন হাজার শ্রমিক ‘নো ওয়ার্ক, নো পে’ ভিত্তিতে জাহাজ ও জেটিতে পণ্য বোঝাই খালাস কাজ করে মোটামুটিভাবে ভালই সংসার চালিয়ে আসছিলেন। সে সময় মোংলা বন্দরে প্রতিদিন গড়ে ১৫/১৬টি দেশী-বিদেশী বানিজ্যিক জাহাজের অবস্থানে থাকতো। সেই সাথে বন্দর জেটিতেও বেশ কিছু পণ্য ওঠানামা করায় শ্রমিকরা কাজে নিয়োজিত থাকতো। কিন্তু সাম্প্রতিককালে করোনার প্রভাবে এ বন্দরে এখন গড়ে প্রতিদিন ৮/১০ টি জাহাজের অবস্থানে থাকছে। পাশাপাশি কমে যায় বন্দর জেটির অভ্যন্তরের অনেক কাজ। এতে অনেকটা বেকার হয়ে পড়ে এখানকার বন্দরের শ্রমিকরা।
মোংলা বন্দর ব্যবহারী ও শ্রমিক ঠিকাদারদের প্রতিষ্ঠান মোংলা বন্দর বার্থ এন্ড শিপ অপারেটর এ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক এর প্রতিনিধি মেসার্স ইউনিয়ন এন্টারপ্রাইজের ম্যানেজিং ডিরেক্টর -সৈয়দ মো. মোস্তাক মিঠু জানান, সামাজিক মূল্যবোধ ও মানবিক কারণে ২৮শ শ্রমিকের মাঝে রোববার বিকেলে তাদের পরিবারকে সহায়তা হিসেবে ত্রাণের এ বিশেষ প্যাকেজ তুলে দেয়া হয়। এ বিশেষ প্যাকেজের মধ্যে রয়েছে চাল, ডাল, তেলসহ নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি। তিনি আরো জানান, কর্মহীন শ্রমিক পরিবারকে এই দুর্যোগে সহায়তা হিসেবে যে ত্রাণ তারা দিয়েছেন তাতে কিছুটা হলেও শ্রমিক পরিবারগুলো উপকৃত হবেন।
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিচালক (ট্রাফিক) মোস্তফা কামাল জানান, কর্মহীন এসব শ্রমিকদের সহায়তার জন্য শ্রমিকদের মালিক পক্ষের সংগঠন বার্থ এন্ড শিপ অপারেটরদের (পণ্য খালাস ও বোঝাইকারী ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান) অনুরোধ জানানো হয়েছিল। বিশ্বব্যাপি করোনা ভাইরাসে এ দুর্যোগের সময় আমাদের বন্দরের শ্রমিকরা অনেকটাই কর্মহীন হয়ে পড়ে। তাই একটু হলেও শ্রমিকদের সহায়তায় এগিয়ে আসতে পেরেছি আমরা।
খুলনা সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আলহাজ্ব তালুকদার আব্দুল খালেক বলেন, সরকারের নির্দেশনা মোতাবেক দক্ষিন-পশ্চিমাঞ্চলের মোংলা বন্দর, উপজেলা ও পৌরসভায় প্রথম পর্যায় ত্রান তৎপরতা শেষ হয়েছে এখন দ্বিতীয় পর্যায় চলছে। তাই সকলকে সমন্বয় করে খাদ্য সামগ্রী বিতরন করলে এখানকার কর্মহীন কেউ বাদ পরবেনা। তার পরেও ত্রান তৎপরতা নিয়ে যদি কোন ব্যাক্তি রাজনৈতিক ফায়দা লুটতে চায় সে যেই হোক তাকে আইনের আওতায় এনে কঠোর ব্যাবস্থা গ্রহন করা হবে। এছাড়া, মরন ঘাতক এ করোনা ভাইরাসে কেউ অযথা ঘোরা-ফেরা না করে ঘরে অবস্থান করার জন্য কঠোর নির্দেশ প্রদান করেন স্থানীয় প্রশাসনকে।
বাগেরহাটে সরকারী ৪ বস্তা চাল সহ আটক১
বাগেরহাট :: বাগেরহাটে চুলকাঠি এলাকা থেকে ১০ টাকা কেজি দামের ৪ বস্তা সরকারী চাল উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনার সাথে জড়িত থাকার সন্দেহে পুলিশ একজনকে আটক করেছে।
জানা যায়, গরীব ও অসহায় মানুষের খাদ্য সহায়তার ১০ টাকা কেজি দামের সরকারী চাল বাগেরহাটের হাকিমপুর গ্রাম থেকে ৪ বস্তা চাল নিয়ে যাওয়ার সময় এলাকাবাসী ভ্যান সহ আটক করে স্থানীয় পুলিশকে সংবাদ দেয়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে চাল সহ চালের মালিক স্থানীয় আক্কাস শিকারীর ছেলে ইস্রাফিল শিকারীকে আটক করে।
স্থানীয় চাল নয় বলে উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা ঘটনাস্থলে এসে নিশ্চিত করেন। এ ঘটনার পর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. তানজিল্লুর রহমান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। চুলকাঠি পুলিশ তদন্তকেন্দ্রের ইনচার্জ পুলিশ ইনস্পেক্টর অসিত কুমার রায় জানান, ইস্রাফিল শিকারীর শ্যালক এ চাল এনে তার বাড়িতে পাঠানোর সময় এলাকাবাসী আটক করে। তার শ্যালকের বাড়ি যশোর নওয়াপাড়া বলে জানা যায়। এ প্রতিবেদন লেখার সময় বিশেষ মতা আইনী মামলার প্রক্রিয়া চলছিল।
কর্মহীন অসহায় সাড়ে ছয় হাজার মানুষের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
বাগেরহাট :: দেশব্যাপী করোনা ভাইরাসে প্রাদুর্ভাবে খাদ্য সংকটে পড়া মোংলার প্রায় সাড়ে ছয় হাজার মানুষের মধ্যে খাদ্য সামগ্রী বিতরন করা হয়েছে। এর মধ্যে আজ রবিবার (১২ এপ্রিল) বিকালে বসুন্ধরা গ্রুপের অর্থায়নে মোংলা পোর্ট পৌরসভার নয়টি ওয়ার্ডে তিন হাজার পাঁচশত মানুষের মাঝে বিশ ল টাকা মুল্যের খাদ্য সামগ্রী বিতরন করা হয়। মোংলার শিল্পাঞ্চলে ওইসব খাদ্য সামগ্রী বিতরন করেন খুলনা সিটি মেয়র তালুকদার আবদুল খালেক, মোংলা পৌরসভার মেয়র মোঃ জুলফিকার আলী, বসুন্ধরা সিমেন্ট সেক্টরের সিএমও খন্দকার কিংশুক হোসেন, বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের একান্ত সচিব মাকসুদুর রহমান উপস্থিত থেকে এসকল ত্রান সামগ্রী বিতরন করেন।
মোংলা পোর্ট পৌরসভার মেয়র আলহাজ্ব মো. জুলফিকার আলী জানান, বিশ্বব্যাপী মরন ঘাতক করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে। সরকারের নির্দেশনা মোতাবেক মানুষ ঘর থেকে বের হতে পারছেনা। পৌরসভাসহ উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের খেটে খাওয়া মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়ে। তাই এই সংকটময় সময় আমি বসুন্ধরা গ্রুপসহ বন্দরে এলাকায় অবস্থিত সব কটি শিল্প প্রতিষ্ঠানে সহায়তার জন্য চিঠি দিয়ে জানিয়েছি। তবে সবাই কিছু কিছু সহায়তার আশ্বাস দিয়েছ্। এ দুর্যোগময় মুহুর্তে এর মধ্যে মোংলার অসহায় কর্মহীন মানুষদের সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয় বসুন্ধরা গ্রুপ। প্রথম পর্যায় পৌরসভার প্রতিটি ওয়ার্ডের জন্য ২০ লক্ষ টাকার সাড়ে ৩ হাজার প্যাকেট খাদ্য সামগ্রী তেরী করে মানুষের মাঝে বিতরন করে।
খুলনা সিটি মেয়র তালুকদার আবদুল খালেক এ ত্রান সহায়তার মধ্যে চাল, ডাল, আলু, চিনি, তেল, সাবানসহ ওইসব খাদ্য সামগ্রী বিতরন করেন। এসময় সিটি মেয়র তালুকদার আঃ খালেক বলেন, সরকারের পাশাপাশী এ অঞ্চলের শিল্প প্রতিষ্ঠানের মালিকরা যদি করোনা ভাইরাসের প্রভাবে কর্মহীন হয়ে পড়া অসহায় মানুষদের পাশে দাড়ায় তবে কিছুটা হলেও খাদ্য সহায়তায় সচ্ছলতা পাবে। তাই করোনা ভাইরাস থেকে রক্ষা পেতে মোংলাবাসীকে ঘরে অবস্থান করে সচেতন থাকার আহবান জানান তিনি।