সোমবার ● ২০ এপ্রিল ২০২০
প্রথম পাতা » কৃষি » কৃষকের ধান কেটে দিচ্ছেন ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা-কর্মীরা
কৃষকের ধান কেটে দিচ্ছেন ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা-কর্মীরা
শেখ সাইফুল ইসলাম কবির, বাগেরহাট প্রতিনিধি :: বাগেরহাটের কচুয়া উপজেলার কৃষকদের পাশে দাড়ালো সুরক্ষিত কচুয়া কমিটি। এই কমিটির উদ্যোগে উপজেলার গরীব, হত দরিদ্র ও বর্গা চাষীদের পাকা ধান কেটে দিচ্ছেন ছাত্রলীগ ও যুবলীগসহ নেতা-কর্মীরা। আজ সোমবার ২০ এপ্রিল দুপুরে ২০ জনের একটি দল উপজেলার রাড়িপাড়া ইউনিয়নের কাকার বিলের তিনজন কৃষকের পাকা ধান কাটার মাধ্যমে এই কর্মসূচি শুরু হয়। এসময়, কচুয়া উপজেলা যুবলীগের সদস্য সরদার আক্তারুজ্জামান অনু, জেলা ছাত্র লীগের সহ-সভাপতি শাহরিয়ার রহমান রাসেল, যুবলীগ নেতা সোয়েব ইসলামসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন। পর্যায়ক্রমে আরও অনেক চাষীর ধান কেটে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন নেতাকর্মীরা। এদিকে দেশের এই সংকটের সময় বিনা পারিশ্রমিকে স্বেচ্ছাশ্রমে এভাবে ধান কেটে দেওয়ায় খুশি এলাকাবাসী ও কৃষকরা।
কৃষক মনিরুল ইসলাম ও বাবুল মোল্লা বলেন, ধান কাটার সময় চিন্তিত ছিলাম। হঠাৎ করে সুরক্ষিত কচুয়া কমিটির উদ্যোগে ছাত্রলীগ ও যুবলীগের নেতাকমীরা ধান কেটে দেওয়ার কথা বলেন। সকালে এসেই ধান কাটা শুরু করেন। আমি খুবই আনন্দিত। আগে কখও এভাবে দেখেনি।
ধান কাটতে আসা যুবলীগ ও ছাত্রলীগ নেতারা বলেন, করোনা পরিস্থিতিতে জাতি এক ধরণের ক্রান্তিকাল পার করছেন। এই পরিস্থিতিতে মাঠের বেশিরভাগ কৃষকের ধান পেকে গেছে। শ্রমিক সংকটে চাষীরা ধান কেটে ঘরে ওঠাতে পারছেন না। তাই আমাদের সংসদ সদস্য শেখ তম্ময় ভাইয়ের নির্দেশনায় দলের নেতাকর্মীদের নিয়ে স্বেচ্ছাশ্রমে গরীব, হত দরিদ্র ও বর্গা চাষীদের পাকা ধান কেটে দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছি। এটা চলমান থাকবে।
সুরক্ষিত কচুয়ার প্রধান সমন্বয়কারী অধ্যক্ষ সাইফুল ইসলাম বলেন, বাগেরহাট-২ আসনের সংসদ সদস্য শেখ তম্ময়ের নির্দেশে কচুয়া উপজেলার যেসব কৃষকরা ধান কাটতে শ্রমিক সংকটে ভুগছেন আমরা তাদের তালিকা করেছি। সকালে তালিকা অনুযায়ী ছাত্র লীগ ও যুবলীগের নেতা কর্মীরা অর্থ্যাৎ সুরক্ষিত কচুয়া কমিটির স্বেচ্ছাসেবকরা ধান কাটা শুরু করেছে। পর্যায়ক্রমে উপজেলার সকল অসহায় ও বর্গা চাষীর ধান স্বেচ্ছাসেবকরা কেটে দেওয়া হবে।
বাগেরহাট কৃষি স¤প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক রঘুনাথ কর বলেন, বাগেরহাট জেলায় এবছর ৫২ হাজার ৯৩০ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ হয়েছে। যার লক্ষ্যমাত্রা ২ লাখ ৪৩ হাজার মেট্রিকটন ধান। কিন্তু করোনা পরিস্থিতিতে অনেক কৃষকরা পাকা ধান ঘরে তোলা নিয়ে বেশ সমস্যায় পড়ছে। আমরা দেখছি অনেক সংগঠন কৃষকদের পাকা ধান কেটে দিচ্ছে বিনামূল্যে। কৃষি স¤প্রসারণ অধিদপ্তর থেকেও কৃষকদের পাকা ধান ঘরে তুলতে লজিস্টিক সাপোর্ট দেওয়া হচ্ছে। এভাবে সবাই এগিয়ে আসলে কৃষকদের কষ্ট লাঘব হবে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
নৌবাহিনী,পুলিশ ও উপজেলা প্রশাসনের নানামুখী উদ্যেগ থাকলেও জনসচেতনতা বাড়ছে না
বাগেরহাট :: বাগেরহাটের মোংলায় সরকারি নিদর্শেনা ও সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করতে নৌ বাহিনী,পুলিশ নানামুখী উদ্যেগ এবং উপজেলা প্রশাসনের দফায় দফায় ভ্রম্যমান আদালতের অভিযান অব্যহত রয়েছে। আইনশৃংখলা বাহিনীর এ তৎপরতায় থাকলেও জনসাধারণেন মধ্যে তেমন সচেতনতা দেখা যাচ্ছে না। শহরের বিভিন্ন এলাকায় সরকার তথা প্রশাসনের নির্দেশনা উপেক্ষা করে বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান উম্মুক্ত রাখছে ব্যাবসায়ীরা। আর একারনে প্রশাসনের পক্ষ থেকে করা হয়েছে অর্থ জরিমানা, করা হয়েছে ভ্রাম্যমান আদালত ও।
এ দিকে ব্যাংকিং ব্যবস্থা ৫ দিনের পরিবর্তে ২ চালু এবং সীমিত করায় স্থানীয় বিভিন্ন ব্যাংক সমুহে গ্রহকদের উপড়ে পড়া ভীড় চোখে পড়ার মতো।
সকাল থেকে ব্যাংকের সীমানা ছাড়িয়ে শহরের মুল সড়কে গ্রহকদের দীর্ঘ লাইন দেখা গেছে। তবে সামাজিক দূরত্ব মেনে গ্রহকদের সেবা প্রদান করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ব্যাংক কর্তৃপক্ষ।
দ্রব্যমূল্যের উর্দ্ধগতি কর্মহীনরা বিপাকে
বাগেরহাট :: বৈশ্বিক দূর্যোগ করোনা ও রমজানকে সামনে রেখে দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন উর্দ্ধগতিতে নিম্ন আয়ের ও কর্মহীন মানুষের নাভিশ্বাস উঠেছে। নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি সরবরাহ না থাকা ও এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেটের কারনে পন্যের বেড়েই চলেছে। কাগজে কলমে সরকারিভাবে বাজার মনিটরিং এর ব্যবস্থাপনা কমিটি থাকলেও বাস্তবে বাস্তবে সেটি কোন কাজেই আসছে না।
যে কারনে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি ক্রয় ক্ষমতা ক্রেতা সাধারনের নাগালের বাইরে চলে গেছে।বাগেরহাটের রামপাল উপজেলার সদর বাজার, ভাগা বাজার, ফয়লা বাজারসহ বিভিন্ন বাজার ঘুরে পাওয়া গেছে এসব তথ্য। ক্রেতারা অভিযোগ করে বলেন, করোনার অজুহাতে মোটা চালের মূল্য দ্বিগুন বাড়িয়ে দিয়েছে ব্যবসায়ীরা। যে চাল দুই মাস পূর্বে ১৩’শ টাকা বস্তা (৫০ কেজি) ছিল সে চাল এখন ২ হাজার বা তার বেশি টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
এভাবে অন্যান্য চালের মূল্য প্রতি বস্তায় হাজার টাকা থেকে বার’শ টাকা বেড়েছে। ভজ্যতেল ও মসলার দামও আগের তুলনায় অনেক বেড়েছে। যে পেয়াজ ২০ দিন পূর্বে ২০/২৫ টাকায় বিক্রি হয়েছিল তা এখন বেড়ে ৬০ টাকায় এবং ৬০ টাকার রসুন ১’শ ২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তরকারির দাম কিছুটা কম থাকলেও তার দাম বাড়তে শুরু করেছে। করোনার থাবায় কর্মহীন হয়েপড়া মানুষ অনাহারে অর্ধাহারে দিন পার করছে। তার উপর রমজানকে সামনে রেখে দ্রব্যমূল্যের উর্দ্ধগতিতে সাধারণ মানুষ পড়েছেন বিপাকে।
এ ব্যাপারে রামপাল উপজেলা উন্নয়ন সংগ্রাম সমন্ময় কমিটির সভাপতি এ্যাডভোকেট মহিউদ্দিন শেখ বলেন, দ্রব্যমূল্য স্থীতিশীল রাখতে বাজার মনিটরিং ব্যবস্থা জোরদার করতে হবে। পাশাপাশি অসাধু ব্যবসায়ীদের তালিকা করে তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা করতে গ্রহণ করতে হবে। রামপাল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তুষার কুমার পাল জানান, ব্যবসায়ীদের উপর কঠিনভাবে নজরদারী করা হচ্ছে, যাতে করে কোন অবস্থাতে কেউ সিন্ডিকেট করতে না পারে।
বাজারে যাতে ভোগ্য পন্য সরবরাহ বৃদ্ধিপায় সে জন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে সবধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। সরকারের বিভিন্ন প্যাকেজের মাধ্যমে দরিদ্রদের খাদ্য সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে, যা আরও বৃদ্ধি হরা হবে।
বাগেরহাটে বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ও মটরসাইকেল চালককে ভ্রাম্যমান আদালতের জরিমানা
বাগেরহাট :: বাগেরহাটের মোংলায় নৌবাহিনী কন্টিনজেন্টের সদস্যদের সাথে নিয়ে উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) নয়ন কুমার রাজবংশী ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করেন।
রবিবার (১৯ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০ টায় এ অভিযান পরিচালনা করারহয়।
সরকারি নির্দেশনা উপেক্ষা করে দোকান খোলা রাখার অপরাধে ব্যবসায়ীদের জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমান আদালত।
এসময়ে অপ্রয়োজনে বাইরে ঘোরাঘুরি করার অপরাধে কয়েকজন ব্যক্তিকে জরিমানা করা হয়।
মেসার্স শেখ নুরুল আমিন এন্টারপ্রাইজ ২০ হাজার টাকা, আরিফ গার্মেন্টস ৭শত টাকা, রেডরোজ টেইলার্স ২ শত টাকা,বুলবুল স্টোর ৩ হাজার ১ শত টাকা, পথচারী রফিক ৫ শত টাকা, মোটরসাইকেল চালকে ৯০ টাকা জরিমানা করা হয়,
সহকারি কমিশনার নয়ন কুমার রাজবংশী বলেন, বার বার সতর্ক করার পরেও যেসব প্রতিষ্ঠান খোলা রাখা হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে জরিমানা করা হয়েছে। ভবিষ্যতে এ কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
এ বিষয়ে নৌবাহিনীর কন্টিনজেন্ট কমান্ডার লেফটেন্যান্ট কমান্ডার আরিফুল ইসলাম আরও বলেন, ”নৌবাহিনীর কন্টিনজেন্ট শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক, ফেরি ঘাট, বাজারসহ জনবহুল এলাকাসমূহে করোনা ভাইরাস সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির নিমিত্তে লিফলেট বিতরণ ও মাইকিং এর মাধ্যমে বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করে যাচ্ছে। এ
ছাড়াও মোংলা শহরের বিভিন্ন এলাকায় টহলের পাশাপাশি জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করা ও ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনায় স্থানীয় প্রশাসনকে সহায়তা প্রদান করে এবং স্থানীয় জনগণকে সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিতকরণ, জরুরী প্রয়োজনে বাড়ির বাহিরে অবস্থানের ক্ষেত্রে মুখে মাস্ক পরিধানের জন্য বাধ্য করা হয়।
হাজেরা খাতুন ক্লিনিকে টেলি মেডিসিন ও ভ্রাম্যমান মেডিকেল টিম চালু
বাগেরহাট :: করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে বাগেরহাটের কচুয়ায় হাজেরা খাতুন হেলথ কেয়ার লি. এর উদ্যোগে টেলি মেডিসিন সেবা ও ভ্রাম্যমান মেডিকেল টিম চালু করা হয়েছে। এছাড়া বেসরকারি স্বাস্থ্য সেবাদানকারী এই প্রতিষ্ঠানটির উদ্যোগে করোনা উপজেলার প্রত্যেক ইউনিয়নে করোনা প্রতিরোধে স্বেচ্ছাসেবক তৈরি করেছে। এই স্বেচ্ছাসেবকরা এলাকার মানুষের খোজ খবর নিবেন এবং করোনা পরিস্থিতে এলাকার মানুষের পাশে থাকবেন। এছাড়া উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের ৬৩ টি ওয়ার্ডে অসহায়, দরিদ্র ও কর্মহীন মানুষদের মাঝে বিনামূল্যে মাস্ক বিতরণ, বিনামূল্যে ঔষধ সরবরাহ করার উদ্যোগ নিয়েছে। এর পাশাপাশি সচেতনতা মূলক প্রচার প্রচারনা চালানো হচ্ছে।
সোমবার (২০ এপিল) দুপুরে কচুয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এস এম মাহফুজুর রহমান এসব কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন। এসময় ক্লিনিকের চেয়ারম্যান সাবেক উপসচিব স্বপন কুমার মন্ডল, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুজিদ দেবনাথ, কচুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোঃ মঞ্জুরুল আলম, কচুয়া সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শিকদার হাদিউজ্জামান, ক্লিনিকের পরিচালক শিকদার মইনুল ইসলামসহ স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
সাবেক উপসচিব ক্লিনিকের চেয়ারম্যান স্বপন কুমার মন্ডল বলেন, করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে আমাদের স্বেচ্ছাসেবকরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সচেতনতা তৈরি,লিফলেট ও স্টিকার বিতরন করছি।অসহায় ও দরিদ্র দের তথ্য সংগ্রহ করে তাদের প্রয়োজনীয় ঔষধ ও অন্যান্য জিনিস পত্র পৌছে দেওয়া হচ্ছে। রোগীদের জরুরী পরিবহনের ব্যবস্থা করা এবং ক্ষেত্রবিশেষ হাসপাতালে পৌছে দেয়া হচ্ছে। এছাড়াও আমাদের ক্লিনিকের পক্ষ থেকে উন্নত স্বাস্থ্যসেবার পাশাপাশি স্বাস্থ্যশিক্ষা, পুষ্টি, নিরাপদখাদ্য সরবরাহ, শরীরচর্চা, নৈতিকশিক্ষা প্রদান করা হয়ে থাকে। প্রত্যেক সপ্তাহে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে বিনামূল্যে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দ্বারা স্বাস্থ্য সেবা প্রদান করা হয়।
হাজেরা খাতুন হেলথ কেয়ার লি. এর টেলিমেডিসিন সেবা ও ভ্রাম্যমান মেডিকেল টিমের সেবা পাওয়ার ফোন নম্বর ০১৭১৩-২২৭৪১৬,০১৭১৩-২২৭৪১৭।
কচুয়া উপজেলার বিভিন্ন পর্যায়ের ২০ জন উদ্যোক্তা নিজ অর্থায়নে উপজেলা সদরের প্রাণকেন্দ্রে নিজস্ব জমিতে হাজেরা খাতুন হেলথ কেয়ার লিমিটেড নামের বেসরকারি এই স্বাস্থ্য সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেন।প্রতিষ্ঠানের শুরু থেকে প্রতিমাসে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প ও এলাকার মানুষকে স্বাস্থ্য সচেতন কিরতে ভূমিকা রাখছে প্রতিষ্ঠানটি। করোনা ভাইরাসের প্রাদূর্ভাব শুরু হওয়ার পর থেকে এলাকার মানুষকেব করোনা মূক্ত রাখতে নিজেদের কার্যক্রম আরও বিস্তরিত করছে প্রতিষ্ঠানটির কর্তাব্যক্তিরা।