শুক্রবার ● ১ মে ২০২০
প্রথম পাতা » খুলনা বিভাগ » মোরেলগঞ্জে করোনা সন্দেহে মৃত আরো এক ব্যক্তির নমুনা সংগ্রহ
মোরেলগঞ্জে করোনা সন্দেহে মৃত আরো এক ব্যক্তির নমুনা সংগ্রহ
শেখ সাইফুল ইসলাম কবির, বাগেরহাট প্রতিনিধি :: বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে উপজেলার চিংড়াখালী ইউনিয়নের সিংজোড় গ্রামে করোনা সন্দেহে মৃত. আলতাফ হোসেন (৫০) নামের এক ব্যক্তির নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার গভীর রাতে দিকে লাশ দাফনের পূর্বে তার নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে বলে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মুফতি কামাল হোসেন ও ইউপি চেয়ারম্যান আলি আক্কাস বুলু নিশ্চিত করেছেন।
জানা গেছে, অত্র গ্রামের ওসমান গণির পুত্র আলতাফ হোসেন ২৯ এপ্রিল জ্বর ও কাশি নিয়ে পার্শ্ববর্তী ইন্দুরকানী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মেডিকেল অফিসার ডা. আমিনুল ইসলাম এর কাছে চিকিৎসা নেয়। ডা. আমিনুল ইসলাম জানান, আলতাফ হোসেন চিকিৎসাপত্র দেয়ার পাশাপাশি টাইফয়েডের পরীক্ষা করানো হয়। তবে তার টাইফয়েড ছিলনা। পাতলা পায়খানা ছিল। লিভার ও কিডনী সমস্যায় ভুগছিল। ৩০ এপ্রিল তিনি মারা যান। বিষয়টি সিভিল সার্জনকে অবহিত করা হয়েছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মুফতি কামাল হোসেন জানান, রাত সাড়ে ৩ টার দিকে আলতাফ হোসেন নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য শুক্রবার প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি দীর্ঘদিন শ্বাস কাঁশ ও শ্বাস কষ্টে ভুগছিলেন। তবে মনে হয়না তিনি করোরা উপসর্গে মারা গেছে। টেষ্টে নিশ্চিত হওয়া যাবে।
এদিকে হোগলাবুনিয়া ইউনিয়নের বড়বাদুরা গ্রামে ইসমাইল হাওলাদারের পুত্র দুলাল হাওলাদার(৪০) এর মৃতদেহ ঢাকা থেকে নিয়ে এসে গ্রামের বাড়িতে গত সোমবার দাফন দেয়া হয়। করোনা সন্দেহে দাফনের পূর্বে তার নমুনা সংগ্রহ ও ষ্টেষ্টে করোনা পজেটিভ ধরা পড়ে। রাতেই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. কামারুজ্জামান , থানা অফিসার ইন চার্জ কেএম আজিজুল ইসলাম সহ পুলিশের টিম ঘটনাস্থলে গিয়ে ৫০ পরিবার লকডাউন করে দেন। এ গ্রামের করোনা পরীক্ষার জন্য ১৪ জনের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। এ পর্যন্ত মোরেলগঞ্জে করোনা পরীক্ষার জন্য ৩৫ জনের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। ১৭ জনের রেজাল্ট পাওয়া গেছে। এর মধ্যে ১৬ জন নেগেটিভ ও ১ জনের পজেটিভ পাওয়া গেছে বলে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মুফতি কামাল হোসেন জানান।
মানুষের সেবা করতে চায় আসাদুজ্জামান পেশায় একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার
বাগেরহাট :: মানুষের সেবা করতে চায় বাগেরহাটের সন্তান মোঃ আসাদুজ্জামান পেশায় একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার বাগেরহাট বাসির জন্য আইটি বিষয় মানুষের সেবা করতে চায়। সে বাগেরহাটের মোড়েলগঞ্জ উপজেলার ৩নং পুঁটিখালি ইউনিয়নের সোনাখালি গ্রামের এক মুসলিম সম্রান্ত পরিবারে ১৯৮৮ সালে জন্ম গ্রহন করেন।তার পিতা মাওলানা আব্দুল গনি সোনাখালি আজিজিয়া সিনিয়র মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ছিলেন। উনি আমৃত্যু বাগেরহাট জেলার বিভিন্ন স্থানে একাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও ধর্মীয় উপসনালয় তৈরি করেছেন।
মোঃ আসাদুজ্জামান । বর্তমানে একজন সফল সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার।মাইক্রোসফট, গুগল, ফেসবুক, লিংকডইন সহ ডিজিটাল মার্কেটিং এর উপর গ্লোবাল প্রফেশনাল স্পেশালিষ্ট ও সারটিফাইড।সম্প্রতি সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার সাহেব ঢাকা ইউনিভার্সিটির আইবিএ থেকে ডিজিটাল মার্কেটিং এর উপর প্রোফেসনাল ডিগ্রি অর্জন করছেন।
সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার সাহেব ঢাকার নিজস্ব অফিসে বসে দেশ ও বিদেশের নামি দামি ব্রান্ড ও কোম্পানির সব ধরনের সফটওয়ার,ওয়েব অ্যাপ্লিকেশান,ওয়েবসাইট,ই-কমার্স ওয়েবসাইট, অ্যাপ (অ্যান্ড্রয়েড আইওএস) ডেভেলপমেন্ট সহ ফেসবুক, লিংকডইন , ইউটিউব এর সব ধরনের সোস্যাল মিডিয়া তে প্রফেশনাল মার্কেটিং সেবা পরিচালনা করে আসছে।আইটি বিষয়ক সব ধরনের সমাধান পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
উল্লেখ্য যে সফটওয়ার ইঞ্জিনিয়ার এর বড় ভাই ডাক্তার মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান,এম বি বি এস, এফ সি পি এস (সার্জারী) ,এম এস ( লিভার,পিত্তথলী,পিত্তনালী ও প্যানক্রিয়াস সার্জারি ) বর্তমানে কর্মরত আছেন শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রলাইভার হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউট এ।মেজ ভাই তার বাবার প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আছেন এবং বড় বোন মোড়েলগঞ্জ থানার একমাত্র মহিলা মাদ্রাসার সুপার হিসাবে কর্মরত আছেন।