মঙ্গলবার ● ১২ মে ২০২০
প্রথম পাতা » গাইবান্ধা » কৃষকদের মাঝে ফলজ ও বনজ চারা বিতরন
কৃষকদের মাঝে ফলজ ও বনজ চারা বিতরন
সাইফুল মিলন, গাইবান্ধা :: গাইবান্ধায় গ্রামীন উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে কৃষকদের মাঝে ফলজ ও বনজ চারা বিতরন করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (১২মে) দুপুরে গাইবান্ধা কৃষি প্রশিক্ষণ ইন্সটিটিউটে এ ফলজ ও বনজ চারা বিতরণ করা হয়। প্রধান অতিথি জাতীয় সংসদের হুইপ মাহাবুব আরা গিনি ১৮০ জন কৃষকের মাঝে মাল্টা, থাই পেয়ারা, আম, লিচুসহ সাত প্রকারের চারা বিতরন করেন।
এসময় রংপুর কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক মোহাম্মদ আলী, উপ-পরিচালক কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কৃষিবিদ মো: মাসুদুর রহমানের সভাপতিত্বে গাইবান্ধা কৃষি বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
কৃষকের ধান কেটে বাড়িতে পৌঁছে দিলেন জাতীয় কৃষক পার্টি
গাইবান্ধা :: করোনার প্রাদুর্ভাবে দেশের মানুষ যখন গৃহবন্দী, ঠিক তখনই শুরু হয়েছে বোরো ধান কাটার মৌসুম। এমন পরিস্থিতিতে বেশ বিপাকে পড়েছেন কৃষকরা। সুন্দরগঞ্জ উপজেলার দরিদ্র কৃষকদের ধান কেটে বাড়িতে পৌঁছে দিচ্ছেন জাতীয় কৃষক পার্টির নেতৃবৃন্দ।
জাপার অতিরিক্তি মহাসচিব (রংপুর) ও ২৯ গাইবান্ধা-১ (সুন্দরগঞ্জ) আসনের সাংসদ ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারীর নির্দেশনায় এবং উপজেলা জাতীয় কৃষক পার্টির সভাপতি গোলাম মোস্তফা ও সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম মিয়ার নেতৃত্বে মঙ্গলবার সকাল থেকে দুই কৃষকের ৫৩ শতাংশ জমির ধান কেটে তাদের বাড়িতে পৌঁছে দেয়া হয়। কৃষক দুজন হলেন উপজেলার রামজীবন ইউনিয়নের নিজপাড়া গ্রামের মৃত মোনছোর আলীর ছেলে হাফিজার রহমান (৪০) ও মৃত ইছমাইল হোসেন প্রামাণিকের ছেলে শাহ আলম প্রামাণিক (৪৫)।
ধান কেটে সহায়তা করার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞা জানিয়ে কৃষকরা জানান, এ ধরণের সহযোগিতায় দেশের সকল রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের এগিয়ে আসা উচিৎ।
স্থানীয় সাংসদ ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারীর বলেন, করোনার প্রাদুর্ভাবে দেশের মানুষ যখন গৃহবন্দী, ঠিক তখনই শুরু হয়েছে বোরো ধান কাটার মৌসুম। এমন পরিস্থিতিতে বেশ বিপাকে পড়েছেন কৃষকরা। আর তাদের সহায়তা করতেই আমাদের এ কর্মপরিকল্পনা। এবং এ সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি।
শিক্ষা খাতে ২৫% বরাদ্দের দাবিতে ছাত্রফ্রন্টের মানববন্ধন
গাইবান্ধা :: আসন্ন জাতীয় বাজেটে শিক্ষা খাতে ২৫% বরাদ্দের দাবিতে মঙ্গলবার সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট গাইবান্ধা জেলা শাখার উদ্যোগে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে এক মানববন্ধন কর্মসূচী পালন করা হয়। মানববন্ধন শেষে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে অর্থ ও শিক্ষা মন্ত্রী বরাবরে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।
মানববন্ধন চলাকালে বক্তব্য রাখেন সংগঠনের জেলা সভাপতি পরমানন্দ দাস, সহ-সভাপতি মাহবুব আলম মিলন, সাধারণ সম্পাদক রাহেলা সিদ্দিকা প্রমুখ।
বক্তারা আসন্ন জাতীয় বাজেটে শিক্ষা খাতে ২৫% বরাদ্দ, করোনাকালিন সময়ে ছাত্রদের বাড়ি ও মেস ভাড়া মওকুফে রাষ্ট্রীয় বরাদ্দ, জেলা শহরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে অন্তত পক্ষে এক বছরের বেতন ফি মওকুফ, অস্বচ্ছল শিক্ষার্থীদের তালিকা তৈরী করে সরকারের পক্ষ থেকে এবং স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষের উদ্যোগে তাদেরকে এক কালিন আর্থিক সহযোগিতা প্রদানের দাবি জানান।