শিরোনাম:
●   সূর্যের দেখা নেই, আত্রাইয়ে আবারও বাড়েছে শীতের তীব্রতা ●   মিরসরাইয়ে গাছের চারা বিতরণ ●   কাপ্তাইয়ে জাতীয় সমাজসেবা দিবস উদযাপন ●   বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে সমস্যা জানালেন সিজিএএ নেতারা ●   খাগড়াছড়িতে ট্রাক চাপায় মোটরসাইকেল চালক নিহত ●   নবীগঞ্জে বীর মুক্তিযোদ্ধা বিজয় রায়ের পরলোক গমন ●   কাপ্তাইয়ে হালদা নদীর মৎস্য প্রজনন ক্ষেত্র ও সংরক্ষণে উদ্বুদ্ধকরণ সেমিনার অনুষ্ঠিত ●   ঈশ্বরগঞ্জে ছাত্রদলের ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত ●   খাগড়াছড়িতে ছাত্রদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত ●   পানছড়িতে তারণ্যের উৎসব ২০২৫ উদযাপন ●   এম.এ হায়দার প্রাথমিক ও উচ্চ বিদ্যালয়ের মা সমাবেশ ●   রাউজানে বাঁধাকপি ও ফুলকপির বাম্পার ফলন ●   ভারত তীর্থমুখ পৌষ মেলায় আইন-শৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখার লক্ষ্য সকল প্রস্তুতি গ্রহন ●   ঈশ্বরগঞ্জে শ্রমিক দলের আনন্দ মিছিল ●   ভদন্ত জোতির্ময় মহাথেরোর মাতা মনিবালা বড়ুয়ার স্মরনে সংঘদান অনুষ্ঠিত ●   ঈশ্বরগঞ্জে সাংবাদিকদের সাথে নবাগত ইউএনওর মতবিনিময় ●   রাঙামাটিতে স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের মতবিনিময় সভার বিষয়ে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির প্রতিবাদ ●   দুই মালিক সমিতির দ্বন্দ্বে বাস চলাচল বন্ধ : ৫ হাজার শ্রমিক বেকার ●   শামছুল হক স্মৃতি আইডিয়াল স্কুলের বার্ষিক পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ ●   ফাতেমা নগর নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে অর্থলুটের অভিযোগ ●   মিরসরাইয়ে সোনালী স্বপ্নের উদ্যোগে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ ●   ঘোড়াঘাটে অবৈধ দখলে রাস্তা ও ফুটপাথ জনদূর্ভোগ চরমে ●   কাউখালী পাইন বাগান দারুল উলুম ইসলামিয়া মাদ্রাসার বার্ষিক সভা অনুষ্ঠিত ●   কুষ্টিয়ায় সমিতির টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বে যুবকের হাত কর্তন ●   অপহরণ, ধর্ষণ ও নির্যাতনে নয় পাপিয়া মারা গেছে ক্যান্সারে ●   রাউজান পৌরসভা যুবলীগের নেতাকে অপহরণ করে ২০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি ●   নান্দাইলে এক হাজার পিস ইয়াবা সহ মাদক ব্যবসায়ী আটক ●   শ্রমিকরা স্বস্তিতে না থাকলে সরকারেও স্বস্তি আসবেনা : সাইফুল হক ●   খাগড়াছড়িতে ভূমিখেকো সহোদর দুই ভাইয়ের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন ●   ঈশ্বরগঞ্জে আন্তঃক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদের মানববন্ধন
রাঙামাটি, শনিবার, ৪ জানুয়ারী ২০২৫, ২১ পৌষ ১৪৩১



CHT Media24.com অবসান হোক বৈষম্যের
বুধবার ● ২৭ মে ২০২০
প্রথম পাতা » ঢাকা » ছুটি শেষে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চলবে স্বাস্থ্যবিধি অনুযায়ী
প্রথম পাতা » ঢাকা » ছুটি শেষে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চলবে স্বাস্থ্যবিধি অনুযায়ী
বুধবার ● ২৭ মে ২০২০
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

ছুটি শেষে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চলবে স্বাস্থ্যবিধি অনুযায়ী

---অনলাইন ডেস্ক :: দেশব্যাপী চলমান করোনার বিস্তার রোধ ও শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তায় গত ১৭ মার্চ থেকে আগামী ৩০ মে পর্যন্ত ছুটি চলছে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে। এই সময়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ছুটির সময় ঘরে বসেই শিক্ষার্থীদের অনলাইনে পাঠদানের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।তবে এই ছুটি বাড়তে পারে এমন সম্ভাবনায় সব শিক্ষার্থীকে পাঠদানের আওতায় আনার চেষ্টা করা হচ্ছে। করোনা কারণে সৃষ্ট পরিস্থিতিতে ছুটির পর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো আবার চালু হলে আগের মতো পরিচালিত হবে না।

এক্ষেত্রে শিক্ষার পাশাপাশি সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব পাবে শিক্ষার্থীর স্বাস্থ্য সচেতনতা। তবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষা কার্যক্রম চললেও অনলাইন শিক্ষা কার্যক্রম গুরুত্ব পাবে বেশি। মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সংশ্লিষ্টরা জানান, ক্লাসে আগে যেমন একসঙ্গে পাশাপাশি অনেক শিক্ষার্থীর বসার ব্যবস্থা ছিল, তা থাকবে না। টিফিনে দল বেঁধে আড্ডা দেওয়ার পরিবেশও বদলে যাবে। সামাজিক দূরত্ব মেনে শিক্ষার্থীদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আসা-যাওয়া করতে হবে। এসব বিষয় চিন্তা করে স্বাস্থ্য অধিদফতরের স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চালাতে আগে থেকেই প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। তবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা হোক বা না হোক বিকল্পভাবে পাঠদান চলবে সারাবছরই।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতরের পরিচালক (কলেজ ও প্রশাসন) অধ্যাপক মো. শাহেদুল খবির চৌধুরী বলেন, ‘করোনা বিস্তার কমে গেলে যদি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হয়, তবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চলবে। আগের মতো করে স্বাভাবিক নিয়মে ক্লাসসহ শিক্ষা কার্যক্রম চলবে না। কারণ করোনাভাইরাসের এই সমস্যা রাতারাতি নির্মূল হচ্ছে না। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার আগেই সব প্রস্তুতি নিতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিলে যে জটলা সৃষ্টি হবে তা কীভাবে সমন্বয় করা হবে তা নিয়ে ভাবা হচ্ছে। শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা সুস্থ আছেন কিনা তা যাচাই করতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কারোনা রোগ নিয়ন্ত্রণের পূর্ণ ব্যবস্থা নিতে হবে। পাশাপাশি অনলাইনে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হবে বিকল্প হিসেবে।’

এর আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার ভাষণে জানিয়েছিলেন পরিস্থিতি খারাপ হলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দেওয়া হবে। বর্তমানে ৩০ মে পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে।

তবে করোনা পরিস্থিতি ভালোর দিকে গড়ায় তাহলে দীর্ঘদিন বন্ধ না রেখে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হতে পারে। আর সেই পরিপ্রেক্ষিতে আগে থেকেই প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালনা করার।

বন্ধ থাকা কালে মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের জন্য ‘আমার ঘরে আমার স্কুল’ শিরোনামে সংসদ টেলিভিশনে ক্লাস চলছে এবং ইউটিউব চ্যানেলে ভিডিও ক্লাস আপলোড করা হচ্ছে শিক্ষার্থীদের জন্য। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য ‘ঘরে বসে শিখি’ শিরোনামে সংসদ টেলিভিশনে ভিডিও ক্লাস চলছে। এছাড়া ‘ঘরে বসে শিখি’ শিরোনামে একটি ওয়েব পোর্টাল ডেভেলপ করা হচ্ছে।

এই পরিস্থিতির মধ্যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার পর কীভাবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চলবে তার একটি গাইড লাইন দেয় শিক্ষা অধিদফতর। গত ২ মে প্রকাশিত ‘বাংলাদেশে কোভিড-১৯ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ এবং অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড ক্রমান্বয়ে চালু করার সুবিধার্থে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, স্থাপনা ও পেশার জন্য কারিগরি নির্দেশনা’ শীর্ষক পুস্তিকায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য একটি গাইডলাইন দেওয়া হয়। এই গাইডলাইন ধরেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালনার নির্দেশনা দেবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। ওই গাইডলাইন বাস্তবায়নের পদক্ষেপ নেবে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর।

করোনা পুরো নির্মূল না হলে বা পরিস্থিতি খুবই অনুকূলে না গেলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখা কঠিন হবে বলে মনে করেন শিক্ষা সংশ্লিষ্টরা। কারণ, রাজধানীর বেশ কিছু প্রতিষ্ঠানসহ দেশের বেসরকারি অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গাদাগাদি করে ক্লাস নেওয়া হয়। বেসরকারি অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বেঞ্চগুলো চার বা সাড়ে চার ফিট। এসব বেঞ্চে বসানো হয় তিন থেকে চারজন শিক্ষার্থী। এ কারণে সব শিক্ষার্থীর উপস্থিতি নিশ্চিত করে শারীরিক দূরত্ব মেনে ক্লাস করানো সম্ভব হবে না।

ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ফওজিয়া রেজওয়ান বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা নির্দিষ্ট সময়ে একসঙ্গে ঢোকার সময় এবং ক্লাস নেওয়ার সময় শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখা সবচেয়ে কঠিন কাজ। তাছাড়া শারীরিক দূরত্ব বজায় রেখে ক্লাস চালাবে এমন অবকাঠামো বেশির ভাগ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নেই। তাই করোনা সংকট না কাটলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া ঝুঁকির বিষয়। তাছাড়া অনলাইনে শিক্ষা কার্যক্রম চলছে। প্রয়োজেন শিক্ষাবর্ষ বাড়িয়ে করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলা করা যেতে পারে।’

এবিষয়ে কুমিল্লা জেলার প্রত্যান্ত গ্রামের একটি বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান মোঃ রুহুল আমিন বলেন, সরকারের নেয়া সকল উদ্যোগই প্রশংসার দাবি রাখে। তিনি বলেন, লকডাউন খুলে দেয়ার পর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেয়া হলে সবচেয়ে ঝুঁকির মধ্যে পড়বে গ্রাম অঞ্চলের প্রতিষ্ঠান সমূহ। কারন গ্রামের শিশুরা শহরের শিশুদের চেয়ে কম সচেতন। বিশেষ করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বিরতী দেয়ার পর যেভাবে শিশুরা দৌড়ে শ্রেণিকক্ষ থেকে বের হয় আবার বিরতী শেষে শ্রেণিকক্ষে ঢুকে এক্ষেত্রে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা কঠিন হবে। তাছাড়া অনেক প্রতিষ্ঠানেই প্রয়োজনীয় বসার ব্যাঞ্চ নেই, আবার শিক্ষার্থীর সংখ্যা অনেক বেশি। তাই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেয়ার পূর্বে এসব বিষয়গুলি বিবেচনায় নিতে হবে। তবে শিক্ষা কর্মকর্তাগনের তদারকি বাড়ানো গেলে সমস্যা অনেকটা হয়তো সমাধান করা যেতে পারে। তিনি বলেন, যথেষ্ট নিরীক্ষান্তে সংশ্লিষ্ট কর্তাব্যক্তিগন এবিষয়টি বিবেচনায় নিবেন আশা করি। আমরা মনে করি করোনার কারনে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় কোমলমতি শিশুরা শিক্ষায় যথেষ্ট পিছিয়ে পড়েছে। তাছাড়া কোন বন্ধ পেলে গ্রামের শিশুরা লেখা-পড়া করতে বসতে চায়না। তাই যতদ্রুত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেয়া যাবে ততই শিক্ষার্থীরা উপকৃত হবে। তবে শিশুদেরকে স্বাস্থ ঝুঁকিতে রেখে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেয়া ঠিক হবে না।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে অধ্যাপক মো. শাহেদুল খবির চৌধুরী বলেন, ‘পরিস্থিতি খারাপ হলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া অনিরাপদ হবে। তবে পরিস্থিতি ভালোর দিকে গড়ালে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার বিষয়টি ভাবতে হবে। সে ক্ষেত্রে শিফটিং ও রেশনিং করে ক্লাস নেওয়ার ব্যবস্থা নিতে হবে। প্রতিষ্ঠান খুলে দিলে অনলাইনে ক্লাস চলবে, ভার্চ্যুয়াল ক্লাসও চলবে। কিছু প্রতিষ্ঠান হয়তো অনলাইনে ভালো করেছে, কিন্তু আমাদের টার্গেট দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলসহ সব শিক্ষার্থী। তাই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান যদি খুলে দেওয়া হয়, সেক্ষেত্রে সামাজিক ও শারীরিক দূরত্ব মেনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চালানোর জন্য যা করা দরকার তা আমাদের করতে হবে।’

স্বাস্থ্য অধিদফতরের গাইডলাইনে বলা হয়েছে: শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার আগে মহামারি প্রতিরোধক মাস্ক, জীবাণুনাশক এবং নন-কন্ট্যাক্ট থার্মোমিটার সংগ্রহ করতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রবেশপথে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও বহিরাগত শিক্ষাদানকর্মীদের শরীরের তাপমাত্রা নিতে হবে। যাদের শরীরের তাপমাত্রা বেশি পাওয়া যাবে তাদের প্রবেশ নিষেধ করতে হবে। শ্রেণিকক্ষসহ মেঝে ও ঘরের দরজার হাতল, সিঁড়ির হাতলসহ বিভিন্ন বস্তুর তলপৃষ্ঠ ঘন ঘন পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত করতে হবে। শিক্ষাদান কর্মকর্তা ও শিক্ষার্থীদের মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। হাত ধোয়াসহ অন্যসব স্বাস্থ্যবিধি শক্তিশালী করতে হবে। হাঁচি দেওয়ার সময় মুখ ও নাক ঢাকতে টিস্যু বা কনুই ব্যবহার করতে হবে।দ্রুত হাত শুকানো জীবাণুনাশক বা জীবাণুনাশক টিস্যু ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। সূত্র : দুর্বারনিউজ





ঢাকা এর আরও খবর

বিশিষ্ট ব্যবসায়ী হামিদ শরীফ আর নেই বিশিষ্ট ব্যবসায়ী হামিদ শরীফ আর নেই
লামায় বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগের প্রতিবাদে রাজধানীতে পিসিপির বিক্ষোভ লামায় বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগের প্রতিবাদে রাজধানীতে পিসিপির বিক্ষোভ
সচিবালয়ে আগুন সচিবালয়ে আগুন
দ্রুত বাজার নিয়ন্ত্রণের ডাক দিয়েছে গণতন্ত্র মঞ্চ দ্রুত বাজার নিয়ন্ত্রণের ডাক দিয়েছে গণতন্ত্র মঞ্চ
বেগম রোকেয়া এ্যাওয়ার্ড পেলেন সাংবাদিক সাব্বির বেগম রোকেয়া এ্যাওয়ার্ড পেলেন সাংবাদিক সাব্বির
কোন হটকারিতায় গণঅভ্যুত্থানের অর্জন নষ্ট করা যাবেনা কোন হটকারিতায় গণঅভ্যুত্থানের অর্জন নষ্ট করা যাবেনা
ঐক্যমতের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে ২০২৫ এর মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন সম্ভব ঐক্যমতের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে ২০২৫ এর মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন সম্ভব
জাতীয় ঐকমত্য কমিশন এর নেতৃত্বে থাকবেন ড. ইউনূস ও আলী রীয়াজ জাতীয় ঐকমত্য কমিশন এর নেতৃত্বে থাকবেন ড. ইউনূস ও আলী রীয়াজ
অপরাধ আর পাপের কারণেই আওয়ামী লীগ নিয়মতান্ত্রিক গণতান্ত্রিক রাজনীতি থেকে ছিটকে পড়েছে অপরাধ আর পাপের কারণেই আওয়ামী লীগ নিয়মতান্ত্রিক গণতান্ত্রিক রাজনীতি থেকে ছিটকে পড়েছে
২০২৪ এর গণঅভ্যুত্থান শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্বপ্ন বাস্তবায়নের সুযোগ করে দিয়েছে ২০২৪ এর গণঅভ্যুত্থান শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্বপ্ন বাস্তবায়নের সুযোগ করে দিয়েছে

আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)