শনিবার ● ২৭ জুন ২০২০
প্রথম পাতা » বিদ্যুৎ -জ্বালানি » বিশ্বনাথে বিদ্যুতের সমস্যা নিয়ে জরুরী বৈঠক : আগামী মাস থেকে রিডিং অনুযায়ী বিল
বিশ্বনাথে বিদ্যুতের সমস্যা নিয়ে জরুরী বৈঠক : আগামী মাস থেকে রিডিং অনুযায়ী বিল
মো. আবুল কাশেম, বিশ্বনাথ প্রতিনিধি :: বিশ্বনাথে আগামী মাস থেকে মিটারের রিডিং বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে সংগ্রহ করা হবে এবং গ্রাহকদের রিডিং খাতায় লিখে দেয়া হবে। আর রিডিং অনুযায়ী সঠিক বিল প্রস্তুত করে বাড়িতে বাড়িতে পৌছে দেয়া হবে বলে বিশ্বনাথবাসীকে এমন প্রতিশ্রুতি দিলেন সিলেট পল্লীবিদ্যুৎ সমিতির জিএম প্রকৌশলী এসএম হাসনাত হাসান।
করোনার সময়ে বিদ্যুতের বাড়তি বিল এটা ভূলব:শত হয়েছে জানিয়ে তিনি জানান, কাউকে এক টাকাও অতিরিক্ত বিল দিতে হবে না। এ নিয়ে দুশ্চিন্তা না করে সংশ্লিষ্ট বিদ্যুৎ অফিস গেলেই বিল ঠিক করে দেয়া হবে।
শুক্রবার (২৬জুন) সকাল ১১টায় উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে বিশ্বনাথে পল্লীবিদ্যুতের ভূতুড়ে বিল, লোডশেডিংসহ নানা বিষয় নিয়ে জরুরী বৈঠকে তিনি এসব প্রতিশ্রুতি দেন।
এসময় ঘন ঘন লোডশেডিং বিষয়ে জিএম বলেন, লাইনে মেরামতের কাজ চলতেছে। কিছুদিনের মধ্যেই কাজ শেষ হলে লোডশেডিং আর থাকবে না। এছাড়া বিদ্যুৎ বিলে উল্লেখিত মিটার ভাড়া ও ডিমান্ড চার্জের বিষয়েও বিস্তারিত ব্যাখ্যা দেন তিনি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মো.কামরুজ্জামানের সভাপতিত্বে বৈঠকের সমন্বয়কারী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ্ব পংকি খান বলেন, করোনার সংকটকালীন সময়ে রিডিং সংগ্রহকারীরা বাড়িতে বাড়িতে যেতে না পারায় এরকম একটি উদ্ভট সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। এই সমস্যা শুধু বিশ্বনাথেই হচ্ছে না, সারা দেশেই হচ্ছে। ইতিমধ্যে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী এই সমস্যার বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি, যাদের রিডিং থেকে বিল বেশী এসেছে তারা বিদ্যুৎ অফিসে গিয়ে ঠিক করার জন্য আহবান জানান। এছাড়া উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় পল্লীবিদ্যুতের কাজ চলতেছে, সে কাজে বাধাঁ না দিয়ে তাদেরকে সহযোগিতা করারও আহবান জানান তিনি।
এসময় বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন, পল্লীবিদ্যুৎ বিশ্বনাথ জোনাল অফিসের ডিজিএম সামিউল কবীর, এজিএম নাজমুল হাসান, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল আজিজ সুমন, বিশ্বনাথ প্রেসক্লাবের সভাপতি কাজী জামাল উদ্দিন, সাংবাদিক নবীন সোহেল, সচেতন বিশ্বনাথ সমাজ কল্যাণ সংস্থার আহবায়ক ফজল খান, সদস্য সচিব মো. আব্দুল বাতিন, সংস্কৃতিকর্মী শিল্পি জামাল উদ্দিন, সংগঠক বিভাংশু গুণ বিভূ, আমিনুল ইসলামসহ আন্দোলনকারী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
প্রসঙ্গত, বিশ্বনাথে পল্লী বিদ্যুতের মনগড়া ভূতুড়ে বিদ্যুৎ বিল ও ঘনঘন লোডশেডিং এর প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার আন্দোলনের ডাক দেয় সচেতন বিশ্বনাথ সমাজ কল্যাণ সংস্থা। পরবর্তিতে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. কামরুজ্জামান, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ্ব পংকি খান ও বিশ্বনাথ প্রেসক্লাবের সভাপতি জামাল উদ্দিনের হস্তক্ষেপে আন্দোলন স্থগিত করে বৈঠকের সিদ্ধান্ত হয়।
বিশ্বনাথে বেড়েই চলছে নদ-নদীর পানি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
বিশ্বনাথ :: সিলেটের বিশ্বনাথে গত কয়েক দিনের টানা ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে উপজেলার সবকটি নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় উপজেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। বৃষ্টিপাত ও পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। এভাবে আরও দুই-তিনদিন পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকলে উপজেলাজুড়ে বন্যা দেখা দিতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন সংশ্লিষ্টরা।
জানা গেছে সুরমা নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় উপজেলার লামাকাজি ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের বেশ কয়েকটি গ্রাম প্লাবিত রয়েছে। বাড়ির বসত ঘরে এখনো পানি ওঠেনি, তবে ছুঁইছুঁই করছে। তবে বাড়ির আঙ্গিনায়-রাস্তাঘাট পানিতে তলিয়ে গেছে। ফলে কয়েকটি পরিবারের মানুষ বাড়িতে পানিবন্ধি অবস্থায় রয়েছেন। গবাদিপশু নিয়ে পড়েছেন অনেক কৃষক বিপাকে। সুরমা নদীর পানি আরও বৃদ্ধি পেলে নদীর পাড়ে অবস্থিত বিশ্বনাথ উপজেলার লামাকাজী ইউনিয়নের মির্জারগাঁও, মাহতাবপুর, মাধবপুর, কাজীবাড়ি, রাজাপুর, তিলকপুর, হাজারীগাঁও, আকিলপুর, রসুলপুর, সোনাপুর এলাকার মানুষ ক্ষয়ক্ষতির শিকার হবেন বলেও জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
এছাড়া টানা বৃষ্টি ও উজানের ঢলের উপজেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হওয়া বাসিয়া নদীসহ উপজেলার সবকটি নদীর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে।
এ বিষয়ে লামাকাজি ইউপির ২ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আবুল কালাম বলেন, ওয়ার্ডের কয়েকটি গ্রামের মানুষ পানি বন্ধি রয়েছেন।
লামাকাজি ইউপি চেয়ারম্যান কবির হোসেন ধলা মিয়া বলেন, তবে এভাবে বৃষ্টি হলে ইউনিয়নের বেশ কয়েকটি গ্রাম তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) কামরুজ্জামান বলেন, টানা বৃষ্টি ও উজানের ঢলের পানিতে উপজেলার নিম্নাঞ্চলের বেশ কয়েকটি গ্রামে পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। সার্বক্ষণিক পরিস্থিতি নজরদারী করা হচ্ছে ও বর্তমান পরিস্থিতি অবনতি হলে মানুষকে সাহায্য করার জন্য উপজেলা প্রশাসন প্রস্তুত রয়েছে। তবে এখনও উপজেলায় বন্যা হয়নি বলে তিনি জানান।
বিশ্বনাথে জোড়া খুনের ঘটনায় চেয়ারম্যান কে আসামি করে মামলা
বিশ্বনাথ :: সিলেটের বিশ্বনাথ থানার অলংকারী ইউনিয়নের মনোকোপা গ্রামের চাঞ্চল্যকর জোড়া খুনের ঘটনায় থানায় পৃথক দুইটি খুনের মামলা দায়ের করা হয়েছে। অলংকারী ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার ফজলু মিয়ার ভাই মনোকোপা জামে মসজিদের মোতায়াল্লী নিহত মখলিছুর রহমানের পুত্র আকরাম হোসেন বাদী হয়ে অলংকারী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নাজমুল ইসলাম রুহেলকে খুনের হুকুমদাতা হিসাবে আসামী করে ৩১ জনের বিরোদ্ধে দন্ডবিধি আইনের ৩০২/৩২৩/৩২৪/৩২৫/৩২৬ ধারায় থানায় মামলা দায়ের করেন, (মামলা নং ১৬)।
অপর দিকে একই ধারায় প্রতিপক্ষের নিহত ওয়ারিছ আলীর স্ত্রী নুরুননেছা ২০ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাতনামা ৮/১০ জনকে আসামী করে থানায় অপর মামলাটি দায়ের করেন, (মামলা নং-১৫)।
মামলা দায়েরের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্বনাথ থানার (তদন্ত) ওসি রমা প্রশাদ। জোড়া খুনের ঘটনায় যেমন এলাকায় আতঙ্কের সৃস্টি হয়েছে, তেমনি গ্রেফতার আতঙ্কে পুরুষ মহিলারা এলাকা ছেড়ে অন্যত্র চলে গেছেন বলে স্থানীয় বাসিন্ধারা জানিয়েছেন।
এ ঘটনায় পুলিশ ৫জনকে গ্রেফতার করেছে। আটককৃতরা হলেন, নিহত মখলিছ মিয়ার ছোটভাই ইউপি সদস্য ফজলু মিয়া (৫০) ও একই গ্রামের গিয়াস উদ্দিনকে (২৫) গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। অপর পক্ষ নিহত ওয়ারিশ আলীর ছেলে রুয়েল আহমদ (২৫), সুহেল আহমদ (১৮) ও পার্শ্ববর্তী বড়তলার মানিক মিয়াকে (৩৮)কে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠিয়েছে থানা পুলিশ। প্রসঙ্গ, বেশ কিছু দিন ধরে জমি-জমা নিয়ে মনোকুপা গ্রামের সমছু মিয়া গং ও নুর ইসলাম গংদের মধ্যে বিরুধ চলে আসছিল। এ ব্যাপারে দফায় দফায় বৈঠকও হয়েছে। কিন্তু বিরুধটি কোন ভাবেই নিস্পত্তি হয়নি।
এক পর্যায়ে অলংকারি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নাজমুল ইসলাম রুহেলের কাছে দুপক্ষের ৫লাখ ৫লাখ করে টাকা জমা দেয়ার কথা ছিল। কিন্তু ২ পক্ষ ১লাখ ১লাখ করে চেয়ারম্যানের নিকট জমা দেন।
২লাখ টাকা জামানত রাখা হয়েছিল এবং ২৩ জুন মঙ্গলবার সকাল ১০টায় তৃতীয় স্থান হিসেবে দক্ষিণ সুরমা উপজেলার নিজগাঁও গ্রামের লন্ডন প্রবাসি আব্দুল আজিজের বাড়িতে নিস্পত্তির জন্য বৈঠক ছিল। কিন্তু অন্য উপজেলায় বিচার হওয়ার কারণে উপস্থিত হতে তার পক্ষকে বাধা দেন চেয়ারম্যান রুহেল। ওই বৈঠকে বৃহত্তর সিলেটের গণ্যমান্য শালিস ব্যক্তিরা অপেক্ষায়ও করেছিলেন। কিন্তু নুর ইসলাম পক্ষের লোকজন বৈঠকে উপস্থিত না হয়ে অন্যত্র প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে হামলার পরিকল্পনা করেছিল বলে বিস্তস্থ সূত্রে জানা গেছে।
তাদের পরিকল্পনা অনুযায়ী ওই দিন মঙ্গলবার আছরের নামাজ শেষে মসজিদ থেকে বের হলে হাজী মখলিছ মিয়াকে তাদের পরিকল্পনা অনুযায়ি নুর ইসলামের পক্ষ দা, চায়নিজ কুড়াল, রামদা দিয়ে কুপিয়ে রক্তাক্ত জখম করে। এতে মখলিস মিয়া ঘটনাস্থালে মারা যান। পরে উভয় পকক্ফের মধ্যে হামলার ঘটনা ঘটে। এতে নুর ইসলাম পক্ষের ওয়ারিছ আলী গুরুত্বর আহত হলে তাকে ওসমানী হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পর তিনিও মৃত্যু বরণ করেন। স্থানীয়দের অভিযোগ রুহেলকে মামলায় আসামী না করার জন্য একটি চিহ্নিত দালাল চক্র নানাভাবে চেষ্টা তদবির করে। এতে ব্যর্থ হয়ে এ চক্রটি চরমভাবে উত্তেজিত হয়ে পড়ে। ২টি হত্যাকান্ডের ঘটনায় এলাকায় থম থমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।
বিশ্বনাথে চেয়ারম্যান আমির’র ক্ষমতা : নিয়োগ বাণিজ্য আত্মসাতের অভিযোগ
বিশ্বনাথ :: সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলার দৌলতপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আ’লীগের ক্ষমতাধর ব্যক্তি ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আমির আলীর বিরুদ্ধে তথ্য সেবা কেন্দ্রে নিয়োগ বাণিজ্য ও টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। গত বুধবার গ্রামবাসির পক্ষে সিলেটের জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিতভাবে এমন অভিযোগ করেছেন একই ইউনিয়নের মিয়াজানের গাঁও গ্রামের মৃত আবারক আলীর পুত্র আব্দুল খালিক (৩০)। সেই সাথে তিনি উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর অনুলিপিও দিয়েছেন বলে উল্লেখ রয়েছে। অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, আমির আলী চেয়ারম্যান অবৈধভাবে টাকার বিনিময়ে ইউনিয়ন সেবা প্রদানকারি কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন তারই পরিষদের মেম্বার শাহিন আহমদকে। ওই মেম্বার তথ্য সেবা প্রদানকারি কর্মকর্তা হিসেবে যেমন বেতন গ্রহণের পাশাপাশি তিনি মেম্বার হিসেবেও সরকারি তহবিল থেকে ভাতা গ্রহণ করে আসছেন। তাই মিয়াজানের গাঁও গ্রামের লোকজন তথ্য সেবা গ্রহণ করতে গেলে তাদের কাছে প্রচুর পরিমানে টাকা দাবি করা হয়। তারা টাকা না দেয়ায় সরকারের দেয়া তথ্য সেবা গ্রহণ থেকে বঞ্চিত থাকতে হচ্ছেন। বিষয়টি চেয়ারম্যান আমির আলীর কাছে গিয়ে অবহিত করা হলে তিনি তাদেরকে অকথ্য ভাষায় গালি-গালাজ করে ভয়ভীতি দেখান। এছাড়াও ওই মেম্বারকে তথ্য সেবা প্রদানকারি কর্মকর্তা নিয়োগের পর থেকে মেম্বার দ্বারা চেয়ারম্যান অবৈধভাবে টাকা আত্মসাৎ করে আসছেন বলে অভিযোগে উল্লেখ করেন আব্দুল খালিক। এভাবে চেয়ারম্যান ও মেম্বার তথ্য সেবা প্রদানকারি হিসেবে অবৈধভাবে টাকা উত্তোলন করে ভাগাভাগি করে নিতেছেন। তার সুবিচার ও তারা সেবা গ্রহনের সুযোগ চেয়ে জেলা প্রশাসক বরাবরে ওই আবেদনটি করেছেন। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে চেয়ারম্যান আমির আলী বলেন- শাহিন আহমদ মেম্বার হওয়ার পূর্বে তথ্য সেবা কেন্দ্রের উদ্দোক্তা হিসেবে কাজ করেছেন। তিনি মেম্বার নির্বাচিত হওয়ার পর লিখিত দিয়ে ওই পদ থেকে অব্যহতি নিয়েছেন। প্রকৃতভাবে আমার মানসম্মান ক্ষুন্ন করার জন্য ওই আবেদনটি দেয়া হয়েছে বলে তিনি দাবি করেন।
বিশ্বনাথে সবজি চাষে প্রণোদনা পাচ্ছেন ২৫৬ কৃষক পরিবার
বিশ্বনাথ :: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় প্রতি ইঞ্চি জায়গা আবাদের আওতায় নিয়ে আসার লক্ষ্যে এবার পারিবারিক সবজি চায়ে প্রণোদনা দেয়া হচ্ছে সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলায়। উপজেলার ৮টি ইউনিয়নের ২৬৫টি কৃষক পরিবার পাচ্ছে এ সহায়তা। সম্প্রতি তাদের তালিকা প্রস্তুত করেছে উপজেলা কৃষি অফিস।
কৃষি অফিস সূত্র জানায়, শীঘ্রই তালিকানুযায়ী তাদের প্রত্যেককে দেয়া হবে ১৪ প্রকার সবজি বীজ ও ১ হাজার ৯৩৫ টাকার চেক। পারিবারিক সবজি পুষ্টি বাগান স্থাপনের লক্ষে কৃষি প্রণোদনার আওতায় এ সহায়তা দেয়া হবে।
এ বিষয়ে কথা হলে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রমজান আলী বলেন, কৃষি ও কৃষককে এগিয়ে নিতে সচেষ্ট রয়েছে সরকার। উপজেলা পরিষদের অর্থায়নে ব্রি-ধান- ৫২ এবং কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের থেকে পারিবারিক সবজি পুষ্টি বাগান স্থাপনের লক্ষে তালিকাভুক্ত কৃষক পরিবার এ সহায়তা পাবে।
দক্ষিণ বিশ্বনাথ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় এন্ড মহিলা কলেজের গভর্ণিং বডির অভিভাবক সদস্য মনোনীত
বিশ্বনাথ :: সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলার সুনামধন্য প্রতিষ্টান দক্ষিণ বিশ্বনাথ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় এন্ড মহিলা কলেজের গভর্ণিং বডির অভিভাবক সদস্য হিসাবে মনোনীত হয়ছেন বিশ্বনাথ প্রেসক্লাবের সহ সভাপতি তজম্মুল আলী রাজু। তিনি সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছেন।