শিরোনাম:
●   ভয়েস অফ আমেরিকার সাংবাদিকদের বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প ●   রাঙামাটিতে পিসিজেএসএস সন্তু গ্রুপ কর্তৃক ইউপিডিএফ সদস্যকে হত্যার নিন্দা ●   কাপ্তাই যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে যুব ঋন বিতরণ ●   ধর্ষকদের মৃত্যুদন্ডের দাবীতে ফটিকছড়িতে ছাত্রসেনার মানববন্ধন ●   অসহায় পাহাড়ী পরিবারকে বাড়ি নির্মান করে দিল কাপ্তাই সেনা জোন ●   আত্রাইয়ে স্বাধীনতা দিবসের প্রস্তুতি সভা ●   ঝালকাঠিতে জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষে প্রেস ব্রিফিং ●   কাপ্তাই সড়কে টোকেন বাণিজ্য বন্ধ ও চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ ●   সিগারেট করকাঠামোয় সংস্কার করতে হবে ●   পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের “পরিচালনা বোর্ড” এর সভা অনুষ্ঠিত ●   রাঙামাটিতে ধর্ষণের প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি ●   পার্বতীপুরে প্রিপেইড মিটার স্থাপন বন্ধের দাবি সংবাদ সম্মেলন ●   পিসিজেএসএস নেতা কে এস মং পুত্র অং অং মং এর নেতৃত্বে রাজধানীতে পুলিশের উপর হামলা ●   ভিমরুলের কামড়ে প্রান গেলো সাবেক সেনা সদস্যের ●   ছাত্র-জনতার ওপর গুলি চালানো সেই ওসি পদোন্নতি পেয়ে বেপরোয়া ●   ফটিকছড়িতে মেশিনে তৈরি মুড়িতে বাজার সয়লাব ●   চুয়েট শিক্ষক সমিতির ইফতার ●   ঝালকাঠিতে হত্যা ঘটনার রহস্য উদঘাটন : পুলিশ সুপারের প্রেস ব্রিফিং ●   রাউজানে হামলার শিকার উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা ●   হাটহাজারীতে অগ্নিকান্ডে দোকান ও বসতঘর পুড়ে ছাই ●   রাঙামাটিতে ৩ বছরের শিশুকে যৌন নির্যাতনের দায়ে জাগুলুক্কে চাকমাকে পুলিশে দিল গ্রামবাসি ●   হত্যা মামলায় ফাঁসানোর ভয় দেখিয়ে পুলিশের টাকা আদায় ●   রাঙামাটি জেলা পরিষদকে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবার মানোন্নয়নে অংশীজনদের সাথে সংলাপের প্রস্তাব ●   নারী নির্যাতনের প্রতিবাদে রাবিপ্রবিতে ছাত্রদলের মানববন্ধন ●   রাঙামাটি জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান বৃষকেতুসহ ৭২ জনের নামে মামলা ●   ধর্ষণের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দাবিতে রাঙামাটিতে ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের বিক্ষোভ ●   দেশব্যাপী ধর্ষণ ও সহিংসতার প্রতিবাদে মানববন্ধন রাঙামাটি কলেজ ছাত্রদল ●   জিয়া হায়দার বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেস্টা হলেন ●   আত্রাইয়ে আউটসোর্সিং ও ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণের উদ্বোধন ●   ফিলিপাইনের রাষ্ট্রীয় খেতাবে ভূষিত অলিউর রহমান
রাঙামাটি, মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ ২০২৫, ৪ চৈত্র ১৪৩১



CHT Media24.com অবসান হোক বৈষম্যের
বৃহস্পতিবার ● ১৩ আগস্ট ২০২০
প্রথম পাতা » অর্থ-বাণিজ্য » করোনার থাবায় রেশম শিল্পের ক্ষতি প্রায় ৩০০ কোটি টাকা
প্রথম পাতা » অর্থ-বাণিজ্য » করোনার থাবায় রেশম শিল্পের ক্ষতি প্রায় ৩০০ কোটি টাকা
বৃহস্পতিবার ● ১৩ আগস্ট ২০২০
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

করোনার থাবায় রেশম শিল্পের ক্ষতি প্রায় ৩০০ কোটি টাকা

ছবি : সংবাদ সংক্রান্তমাইনুল হাসান, রাজশাহী প্রতিনিধি :: অস্তিত্ব সংকটে রাজশাহীর রেশম শিল্প।বিশ্বব্যাপী মহামারী করোনা ভাইরাসের কারণে ধুঁকে ধুঁকে চলা এ শিল্পখাত আবার অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে। করোনা ভাইরাসের কারণে গত দুই মাসের লকডাউনে কোটি কোটি টাকার লোকসানে পড়েছে সিল্কের তৈরি পোশাকখাত।এখন সিল্কের তৈরি পোশাকের শো-রুম খোলা থাকলেও বেচাবিক্রি নেমে এসেছে অর্ধেকে।বেচাবিক্রি না থাকায় কারখানার উৎপাদনও কমে গেছে।অথচ সব জনবলকে বেতন দিতে গিয়ে হিমশিমে পড়তে হচ্ছে সিল্কের তৈরি পোশাক উৎপাদনকারীদের।

ব্যবসায়ীদের মতে, করোনাভাইরাসের কারণে সারাদেশে রেশম শিল্পে প্রায় ৩০০ কোটি টাকার মতো লোকসান হবে। তাই এ খাতকে টিকিয়ে রাখতে সরকারি প্রণোদনাসহ রেশম শিল্পকে বাঁচাতে সরকারি বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া ছাড়া ধ্বংসপ্রায় এ শিল্পকে টিকিয়ে রাখার কোনো সম্ভাবনা নাই।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জে কয়েকটি প্রতিষ্ঠান নিজস্ব কারখানায় পোশাক তৈরি ও বিপণন করছেন। অন্যান্য প্রতিষ্ঠান কারখানায় থানকাপড় তৈরি করলেও পোশাক তৈরি করে না। তারা থান কাপড় উৎপাদন করে দেশের বিভিন্নস্থানে তা বিক্রি করে।গত এক দশক আগেও রাজশাহী মহানগরীর সপুরা এলাকায় ১৫টির মতো প্রতিষ্ঠান নিজস্ব কারখানায় পোশাক তৈরি ও বিপণন করলেও এখন তা মাত্র চার পাঁচটিতে নেমে এসেছে।করোনা ভাইরাসের কারণে লকাউনের কারণে ২৬ মার্চ থেকে ১২ এপ্রিল পর্যন্ত সিল্কের কাপড় কারখানা ও শো-রুম বন্ধ ছিলো। রোজার ঈদের আগে সীমিত পরিসরে খোলা হলেও বেচাবিক্রি তেমন হয়নি। ৩১ মে পর থেকে লকাউন তুলে দেওয়া হলে শো-রুম ও কারখানা চালু করা হয়েছে। তবে বেচাবিক্রি আর আগের মতো জমে উঠেনি।বেচাবিক্রি নেমে এসেছে অর্ধেকে। কারখানা খোলা থাকলেও বেচাবিক্রি না থাকায় উৎপাদন কমে এসেছে অর্ধেকে।

মহানগরীর সপুরা এলাকায় প্রতিষ্ঠিত রাজশাহী সপুরা সিল্ক ইন্ডাস্ট্রিজ ১৯৭৯ সাল থেকেই রেশমের তৈরি পোশাক উৎপাদন ও বিপণনের সঙ্গে জড়িত। রেশমের সুতা তৈরি ও সেই সুতা থেকে কারখানায় পোশাক তৈরি করে থাকে প্রতিষ্ঠানটি।তবে সেই সুতাতে তাদের পুরো চাহিদা না মেটায় চীন থেকে সুতাসহ অন্যান্য কাঁচামাল আমদানি করতে হয়।

দেশে সরকারিভাবে লকডাউনের ঘোষণার পর, ২৬ মার্চ থেকে ১২ এপ্রিল পর্যন্ত তাদের কারখানা ও শো-রুম বন্ধ ছিলো। ৩১ মার্চ লকডাউন তুলে নেওয়ার পর এখন শো-রুম ও কারখানা দুটোই চালু করা হয়েছে।

রাজশাহী সপুরা সিল্ক ইন্ডাস্ট্রির পরিচালক সাজ্জাদ আলী জানান, লকডাউনের সময় কারখানা ও শো-রুম বন্ধ থাকলেও লকডাউন তুলে নেওয়ার পর এখন দুটোই চালু করা হয়েছে।আগে সকাল থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত শো-রুম ও দিনরাত ২৪ ঘণ্টাই কারখানা খোলা রাখলেও এখন শো-রুম সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৭ টা পর্যন্ত খোলা রাখা হয়।আর কারখানা চালু রাখা হয় সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।
তিনি জানান, লকডাউনের সময় শো-রুম ও কারখানা বন্ধ থাকলেও তিনশো জন শ্রমিক-কর্মচারীকে নিয়মিত বেতন দিয়েছি। ঈদের বোনাস দিয়েছি। এখন কারখানা ও শো-রুম পূর্ণাঙ্গভাবে চালু করতে না পারলেও শ্রমিক-কর্মচারীদের পুরো বেতনই দিচ্ছি।বেচাবিক্রি চারভাগের এক ভাগে নেমে এলেও কাউকে ছাঁটাই করিনি। এসব করতে গিয়ে ব্যাংকে ঋণের পরিমাণ বাড়ছে। শুধু লকাউনের দুই মাসে আমার তিন কোটি টাকার মতো লোকসান হয়েছে।এখন লোকসান গুণেই কারখানা ও শো-রুম চালু রাখতে হচ্ছে।

তিনি আরো জানান, গত ১০ বছর ধরেই সিল্কের তৈরি কাপড় উৎপাদন ও বিপণনের সাথে জড়িত সব প্রতিষ্ঠানই ধুঁকে ধুঁকে চলছিলো। অনেকে টিকতে না পেরে বাধ্য হয়ে কারখানা বন্ধ করে দিয়েছে। এখন করোনাভাইরাস আবার তাদের নতুনভাবে অস্তিত্ব সংকেট ফেলে দিলো।

ঊষা সিল্ক ইন্ডাস্ট্রিজের ম্যানেজার জহিরুল ইসলাম বলেন, পহেলা বৈশাখ ও দুই ঈদকে কেন্দ্র করেই আমাদের বেচাবিক্রি বেশি হয়। করোনা ভাইরাসের কারণে পহেলা বৈশাখে তো বিক্রিই করতে পারিনি। তখন কমপক্ষে ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। আর ঈদের প্রতিদিন যেখানে কয়েক লাখ টাকার বিক্রি হতো সেখানে প্রতিদিন ৫০ হাজার টাকারও বিক্রি হয়নি। অথচ কারখানা ও শো-রুম মিলে প্রায় শতাধিক শ্রমিক-কর্মচারীকে প্রতি মাসেই বেতন দিচ্ছেন মালিক।করোনা ভাইরাসের কারণে প্রায় দুই কোটি টাকার লোকসান হয়েছে বলে জানান তিনি।

তিনি আরো জানান, ধনী ব্যক্তিরা মার্কেটে না আসায় বেচাবিক্রি স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে অর্ধেকে নেমে এসেছে। এখন এই শিল্পকে টিকিয়ে রাখাই চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে জানান তিনি।কতদিনে এই পরিস্থিতির উন্নতি হবে তা তো কেউ জানিনা। ততোদিনে এই শিল্প টিকিয়ে রাখাই কঠিন হয়ে পড়বে। বেচাবিক্রি না হলে কতদিন লোকসান দিয়ে চালানো যাবে?

রাজশাহীর সিল্কের অন্য শোরুমগুলোর চিত্রই এমনই। লোকসানে পড়ছে সব পোশাকখাতের শো-রুম।
প্রায় সব শোরুমগুলোর মালিকরা জানালেন, এই করোনা ভাইরাসে তাদের কোটি কোটি টাকা লোকসানে পড়েছেন।

ধুঁকছে সরকারি প্রতিষ্ঠানও :
বেসরকারিভাবে উৎপাদনকৃত সব প্রতিষ্ঠানের মতো সরকারি প্রতিষ্ঠানের চিত্রও একই। ধুঁকে ধুঁকে চলছে বাংলাদেশ রেশম উন্নয়ন বোর্ডও। এই প্রতিষ্ঠান লোকবল ও আর্থিক সংকটে ভুগছে।চাহিদার তুলনায় খুবই নগণ্য পরিমাণ সুতা ও কাপড় উৎপাদন করে থাকে তারা।বরং বেসরকারিভাবে উৎপাদনকৃত সিল্কের পোশাকই বাংলাদেশের সিল্কের তৈরি কাপড়ের চাহিদা মেটায়। প্রতিষ্ঠানটির বড় কারখানা থাকলেও শুধুমাত্র লোকবল ও আর্থিক সঙ্গতির অভাবে কারখানা পুরোদমে সচল করতে পারছে না।

খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, বাংলাদেশ রেশম উন্নয়ন বোর্ডের সারাদেশে বিদ্যমান ১২টি মিনিফিলেচার থেকে প্রাপ্ত সুতা দিয়ে রাজশাহীর রেশম কারখানায় থান কাপড় তৈরি করা হয়। সেইসব কাপড়ও আবার ডাইং, প্রিন্ট করে শাড়ি, টাই, ডো-পিয়ন, বলাকা থান কাপড়, রঙিন বলাকা থান কাপড়সহ বিভিন্ন কাপড় তৈরি করে রেশম উন্নয়ন বোর্ডের নিজস্ব শো-রুম রেখে বিক্রি করা হয়। দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর রাজশাহীর রেশম কারখানার ৩৮টি লুম মেরামত করে সচল করা হয়েছে।পর্যায়ক্রমে সবসময় ৬টি লুম চালু রাখা হয়। রেশম উন্নয়ন বোর্ডের তথ্যমতে, ২০১৯-২০ অর্থবছরে ১২ টি মিনিফিলেচার থেকে প্রাপ্ত সুতা দিয়ে ৪ হাজার ৭৭০ মিটার কাপড় উৎপাদন করা হয়েছে।লকাউনের মধ্যে এপ্রিল মাস কারখানা বন্ধ থাকলেও গত জুলাই মাসে ৪০০ মিটার কাপড় উৎপাদন করা হয়েছে।

রাজশাহীর রেশম কারখানার ম্যানেজার আবুল কালাম আজাদ জানান, সারাদেশের ১২ টি মিনিফিলেচার থেকে প্রাপ্ত সব সুতা দিয়েই রাজশাহীর রেশম কারখানায় কাপড় তৈরি করা হয়। এই কাপড় দিয়ে শাড়িসহ বিভিন্ন কাপড় তৈরি রেশম উন্নয়ন বোর্ডের নিজস্ব শো-রুমে রেখে তা বিক্রি করা হয়।

বাংলাদেশ রেশম শিল্প মালিক সমিতির সভাপতি লিয়াকত আলী জানান, রেশম শিল্প দুইভাবে কাজ করে। এক হচ্ছে পলু পোকা থেকে সুতা উৎপাদন এবং দুই নম্বর হচ্ছে তার সুতা থেকে বস্ত্র তৈরি। রেশম শিল্পের সাথে শুধু রাজশাহী অঞ্চলে ৪০ হাজার শ্রমিক-কর্মচারী যুক্ত রয়েছে। সারাদেশে এক লাখের বেশি শ্রমিক-কর্মচারী হবে। সারাদেশে বহু প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা সিল্কের তৈরি পোশাক উৎপাদন ও বিপণনের সাথে জড়িত। এছাড়া গুটি থেকে সুতা উৎপাদনের সাথে যুক্ত রয়েছে হাজার হাজার শ্রমিক।করোনা ভাইরাসের কারণে রেশম শিল্পের সাথে জড়িত এইসব শ্রমিকও কর্মহীন হয়ে পড়ার শঙ্কায় রয়েছে।বেচাবিক্রি এভাবেই কমতে থাকলে এই শিল্পকে টিকিয়ে রাখাই কঠিন হয়ে পড়বে।

তিনি জানান, আমরা হিসেবে করে দেখেছি, করোনাভাইরাসের কারণে সারাদেশে রেশম শিল্পে প্রায় ৩০০ কোটি টাকার মতো লোকসান হবে। তাই এ খাতকে টিকিয়ে রাখতে সরকারি প্রণোদনাসহ রেশম শিল্পকে বাঁচাতে সরকারি বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া ছাড়া ধ্বংসপ্রায় এ শিল্পকে টিকিয়ে রাখার কোনো সম্ভাবনা নাই।





অর্থ-বাণিজ্য এর আরও খবর

চাইল্ড পার্লামেন্টের সুপারিশে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে বাজেট বৃদ্ধির আশ্বাস ডেপুটি স্পিকারের চাইল্ড পার্লামেন্টের সুপারিশে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে বাজেট বৃদ্ধির আশ্বাস ডেপুটি স্পিকারের
খাগড়াছড়িতে ফ্রিল্যান্সিং করে সুমন এর আয় মাসে ৮ লাখ টাকা খাগড়াছড়িতে ফ্রিল্যান্সিং করে সুমন এর আয় মাসে ৮ লাখ টাকা
ঠিকাদার-বিসিকের টানাপোড়নে আটকে আছে রাউজান বিসিক শিল্প নগরী কাজ ঠিকাদার-বিসিকের টানাপোড়নে আটকে আছে রাউজান বিসিক শিল্প নগরী কাজ
রাউজানে শেষ মুহূর্তে জমে উঠেছে কোরবানির পশুর হাট রাউজানে শেষ মুহূর্তে জমে উঠেছে কোরবানির পশুর হাট
ঈদকে সামনে রেখে আত্রাইয়ে প্রস্তুত ৪৮ হাজার কোরবানির পশু ঈদকে সামনে রেখে আত্রাইয়ে প্রস্তুত ৪৮ হাজার কোরবানির পশু
আক্কেলপুরে দ্রব্যমূল্যের ঊধর্বগতি দিশেহারা মানুষ আক্কেলপুরে দ্রব্যমূল্যের ঊধর্বগতি দিশেহারা মানুষ
বিশ্বনাথে এবি ব্যাংকের উপশাখার শুভ উদ্বোধন বিশ্বনাথে এবি ব্যাংকের উপশাখার শুভ উদ্বোধন
আকমল পর্তুগালে দেশের সেরা তৃতীয় রেমিট্যান্সযোদ্ধা নির্বাচিত আকমল পর্তুগালে দেশের সেরা তৃতীয় রেমিট্যান্সযোদ্ধা নির্বাচিত
চট্টগ্রামের বারইয়ারহাটে বাড়ছে মাছের দাম চট্টগ্রামের বারইয়ারহাটে বাড়ছে মাছের দাম
সিলেটে ব্রয়লার মুরগের দাম আকাশচুম্বী সিলেটে ব্রয়লার মুরগের দাম আকাশচুম্বী

আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)