শুক্রবার ● ২১ আগস্ট ২০২০
প্রথম পাতা » কৃষি » বাগেরহাটে জোয়ারের পানি ও ভারিবর্ষনে ৫০ গ্রাম প্লাবিত
বাগেরহাটে জোয়ারের পানি ও ভারিবর্ষনে ৫০ গ্রাম প্লাবিত
শেখ সাইফুল ইসলাম কবির, বাগেরহাট প্রতিনিধি :: বাগেরহাটে নদীর পানি বেড়ে ও ভারিবর্ষনে অন্তত ৫০টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। পানি ঢুকে পড়েছে শহরের অলিগলি ও রাস্তাঘাটে। বসতঘরে পানি প্রবেশ করায় দুর্বিষহ অবস্থায় দিন কাটাচ্ছেন জেলার নদী তীরের বাসিন্দারা।
বাগেরহাট পানি উন্নয়ন বোর্ড জানায়, স্বাভাবিকের চেয়ে পানগুছি নদী,কচানদী.পশুরনদী ,দড়াটানা ও ভৈরব নদীতে দুইদিন ধরে চার-পাঁচ ফুট পানি বেড়েছে। পাশাপাশি টানা বৃষ্টির কারণে পানি জমে গেছে বিভিন্ন স্থানে। নদীর পানি গতরাত থেকে শহর ও নিন্মাঞ্চলের অন্তত ৫০টি গ্রামে ঢুকে পড়েছে।এদিকে, দুপুর থেকে বিকেলের জোয়ারের পানিতে বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ, শরণখোলা, কচুয়া, রামপাল ও চিতলমারী উপজেলার বেশকিছু এলাকা প্লাবিত হয়েছে উপজেলার নদী তীরের গ্রামগুলো। এছাড়াও উপজেলার বিভিন্ন স্থানে পানি ঢুকে তলিয়ে গেছে বসতঘর, ফসলের ক্ষেত ও মাছের ঘের। এতে বিপাকে পড়েছেন কৃষক, মৎস্যজীবীসহ সাধারণ মানুষ।
বাগেরহাটে চাষিদের মধ্যে চিংড়ি গবেষণা কেন্দ্রে উৎপাদিত গলদা রেণু বিতরণ
বাগেরহাট :: বাগেরহাট চিংড়ি গবেষণা কেন্দ্রের নিজস্ব হ্যাচারিতে উৎপাদিত গলদা চিংড়ির রেণু বিনামূল্যে চাষিদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে।
আজ শুক্রবার (২১ আগস্ট) সকালে গবেষণা কেন্দ্রের হ্যাচারি চত্বরে এ রেণু বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন চিংড়ি গবেষণা কেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা নিলুফা বেগম।
বাগেরহাট সদর উপজেলার বিভিন্ন চিংড়ি চাষিদের মধ্যে দুই হাজার করে গলদার রেণু (পোনা) বিতরণ করা হয়। পর্যায়ক্রমে উৎপদিত রেণু চাষিদের মধ্যে বিতরণ করা হবে বলে চিংড়ি গবেষণা কেন্দ্রের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। এর আগে প্রায় এক লাখ পোনা বিতরণ করা হয়।
বিতরণের সময় চিংড়ি গবেষণা কেন্দ্রের ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা রাকিবুল হাসান, ড. এএসএম তানবিরুল হক, মোসা. সাবরিনা খাতুন, বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. শরিফুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।