সোমবার ● ৩০ নভেম্বর ২০২০
প্রথম পাতা » খুলনা বিভাগ » কারিশমা হিজড়া হত্যার মূলরহস্য উদঘাটন হয়নি : স্বজনরা হতাশ
কারিশমা হিজড়া হত্যার মূলরহস্য উদঘাটন হয়নি : স্বজনরা হতাশ
জাহিদুর রহমান তারিক, ঝিনাইদহ প্রতিনিধি :: ঝিনাইদহের আলোচিত কারিশমা হিজড়া হত্যার ঘটনায় ৮০ দিন পেরিয়ে গেলেও মূলরহস্য উদঘাটন না হওয়ায় হতাশায় দিন কাটাচ্ছে তার স্বজনরা। গত ৯ সেপ্টেম্বর সকালে সদর উপজেলার উদয়পুর গ্রামে নিজ ঘর থেকে কারিশমা (৪০) নামে তৃতীয় লিঙ্গের এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। কারিশমা সদর উপজেলার কাশিমপুর গ্রামের মৃত সুলতান আলীর সন্তান। কারিশমার বড় ভাই নুরুন্নবী বলেন, উদয়পুর গ্রামে ওই বাড়িতে কারিশমা একাই থাকতো। সম্প্রতি অন্যত্র বাড়ি তৈরী করায় শহরের টার্মিনাল এলাকার কাজল নামের এক ব্যক্তির কাছে তিনি বাড়িটি বিক্রি জন্য বায়না করে। বুধবার দুপুরে ওই বাড়িতে ক্রেতারা গেলে তার নিজ ঘরে লাশ দেখতে পায়। তিনি আরও অভিযোগ করেন, বিছানায় বসা অবস্থায় ফ্যানের সাথে ঝুলতে দেখা যায় কারিশমার মৃতদেহ। টাকা ও গহনার কারণে কে বা কারা তাকে নির্মমভাবে এই হত্যাকান্ড ঘটিয়েছে। তিনি তদন্ত স্বাপেক্ষে কারিশমা হত্যার মূল রহস্য উদঘাটন ও সুষ্ঠ বিচার দাবি করেন। কারিশমার ভাই শরাফত হোসেন অভিযোগ করেন, মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তাকে আমাদের পরিবারের পক্ষ থেকে মামলার অগ্রগতির জন্য সার্বিক সহযোগিতা করা হলেও পুলিশ বিষয়টি সঠিকভাবে আমলে না নেওয়ায় ফলে মামলার মোটিভ একেক সময় একেক দিকে মোড় নিচ্ছে। যে কারণে কারিশমার হত্যাকারীরা ধরা ছোয়ার বাইরে থেকে যাচ্ছে। তাই মামলাটি সিআইডিতে হস্তান্তরের জন্য প্রশাসনের উর্দ্ধোতন কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করছি। এব্যাপারে মামলার বর্তমান তদন্তকারী কর্মকর্তা ওসি অপারেশন আবুল খায়ের শেখ বলেন, এটি একটি ক্লুলেস হত্যা। ময়নাতদন্তের রিপোর্টে হত্যা প্রমাণিত হয়েছে। ঘটনার সূত্র ধরে প্রথমেই আলামত জব্দ করা হয়েছে। এ বিষয়ে তথ্য প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন তথ্যের ভিত্তিতে এঘটনার রহস্য উদঘাটনে সর্বাত্বক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। আশা করি দ্রুতই এ ঘটনার রহস্য উদঘাটন করা সম্ভব হবে।
কেন্দ্রের সিন্ধান্তের অপেক্ষায় বিএনপি প্রার্থীরা
ঝিনাইদহ :: ইউপি নির্বাচনের দিন যতই ঘনিয়ে আসছে, ততই প্রার্থীরা দৌড় ঝাঁপ,রাজনৈতিক লবিং ও ভোটারদের মন জয় করার চেষ্টা করছেন। যোগ দিচ্ছেন বিভিন্ন ধর্মীয়,সামাজিক ও রাজনৈতিক অনুষ্ঠানে। সাহায্যের হাতও বাড়িয়ে দিচ্ছেন বিভিন্নভাবে। নির্বাচনী জয়ী হলে এলাকার উন্নয়নের জন্য কি কি করবেন সেই সব প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন। এবারও দলীয় প্রতীকে ইউপি নির্বাচন হবে বলে জানা গেছে।
ঝিনাইদহ সদর উপজেলায় ১৭টি ইউনিয়ন। ১৭টির মধ্যে ২টি ঝুলে আছে সীমানা জটিলতার মামলায়। বাকী ১৫টিতে স্বাভাবিক নিয়মেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে জানা গেছে। ঝিনাইদহ সদর উপজেলার ১ নং সাধুহাটি ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের সম্ভাব্য প্রার্থীরা হলেন উপজেলা কৃষক লীগের সভাপতি শফি উদ্দিন আহমেদ মিন্টু, সাধুহাটি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি রেজাউল মন্ডল, সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান চেয়ারম্যান কাজী নাজির উদ্দিন,বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থীরা সাধুহাটি ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র সহ সভাপতি আব্দুর রহমান কামাল ও সাবেক চেয়ারম্যান (স্বতন্ত্র প্রার্থী) মিজানুর রহমান মিজান।
তবে এসব প্রার্থীদের মধ্যে আলোচনায় রয়েছে-ঝিনাইদহ সদর উপজেলা কৃষক লীগের সভাপতি শফি উদ্দিন আহম্মেদ মিন্টু। তিনি আওয়ামী লীগ পরিবারের সদস্য। তার দাদা সাধুহাটি ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মৃত মুনসুর আলী বিশ্বাস ওরফে হারান বিশ্বাস। উচ্চ শিক্ষিত মিন্টু ১৯৯১ সালে ছাত্র জীবন থেকে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত রয়েছেন। তাছাড়া তিনি দীর্ঘদিন ধরে এলাকার মানুষের উপকারের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। শিক্ষাগত যোগ্যতা, ভদ্রতা, পারিবারিক ঐতিহ্য এবং দলের প্রতি অনুগত্যের কারনে আওয়ামী লীগের অন্য প্র্রার্থীদের তুলনায় তিনি অনেকটা এগিয়ে রয়েছেন বলে জানা যায়।
এবারে মিন্টুর দলীয় মনোনয়ন যুদ্ধের প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান চেয়ারম্যান কাজী নাজির উদ্দীন বলে জানা গেছে। তবে কাজী নাজির উদ্দির সব সময় কৌশলী রাজনীতি করে থাকেন। ২০১১ সালে সাধুহাটি ইউনিয়ন নির্বাচনে জামাত নেতা মাওলানা আতিয়ার রহমান চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়। একই সাথে কাজী নাজির উদ্দিন ইউপি সদস্য নির্বাচিত হন। এরপর রাজনৈতিক কারনে জামায়াতের চেয়ারম্যান আতিয়ার রহমান এলাকা ছাড়া হয়ে যান। কাজী নাজির উদ্দীন বিএনপি থেকে আওয়ামী লীগে যোগদান করেন এবং ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হয়ে যান। ২০১৬ সালে আওয়ামী লীগ থেকে দলীয় মনোনয়ন না পেয়ে আওয়ামী লীগের সতন্ত্র প্রার্থী হন এবং নৌকা প্রতীকের প্রার্থীকে পরাজিত করে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। এবার নির্বাচনকে সামনে রেখে তিনি দলীয় মনোনয়নের জন্য জেলা নেতাদের সাথে জোর লবিং চালিয়ে যাচ্ছেন বলে জানা যায়।
অন্যদিকে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি রেজাউল মন্ডল। তিনি ২০০৪ সাল থেকে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। ২০১১ সালের নির্বাচন ও ২০১৬ সালের দলীয় প্রতিকের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসাবে দলীয় মনোনয়ন পান তিনি। ২০০১ সালের নির্বাচনের আগে তিনি জাতীয় পার্টি থেকে আওয়ামী লীগে যোগদান করেন। পর পর ২ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সমর্থন ও দলীয় মনোনয়ন পেলেও তিনি পাশ করতে পারেননি। তবে তিনি এবারও দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। এছাড়াও সাধুহাটি ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র সহ সভাপতি আব্দুর রহমান কামাল ও সাবেক চেয়ারম্যান (স্বতন্ত্র প্রার্থী) মিজানুর রহমান মিজান এই দুজন বিএনপির টিকিটে নির্বাচন করবেন বলে এলাকায় প্রচার করছেন। গোপনে ও বিভিন্নভাবে ভোটারদের জানান দিচ্ছেন। তারা কেন্দ্রের সিন্ধান্তের দিকে তাকিয়ে আছেন। কেন্দ্র নির্বাচনের জন্য গ্রীন সিগনাল দিলে নির্বাচনী মাঠে ঝঁপিয়ে পড়বেন বলে জানা গেছে।
৯ কেজি রূপাসহ ২ পাচারকারি আটক
ঝিনাইদহ :: ঝিনাইদহে পাচারের সময় ৯ কেজি ১’শ গ্রাম রূপাসহ ২ জনকে আটক করেছে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। সোমবার দুপুরে ঝিনাইদহ-চুয়াডাঙ্গা মহাসড়কের সদর উপজেলার সাধুহাটি এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়। আটককৃতরা হলো-চুয়াডাঙ্গার জীননগর উপজেলার গয়েশপুর গ্রামের রফিউদ্দিনের ছেলে সাইফুল ইসলাম (৩৮) ও সুন্নত আলীর ছেলে শাহজাহান আলী (৪০)। ঝিনাইদহের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আবুল বাশার জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তারা জানতে পারে চুয়াঙ্গা থেকে বাস যোগে চোরাকারবারীরা রূপা পাচার করছে। এমন সংবাদের ভিত্তিতে সাধুহাটি এলাকায় চেকপোস্ট বসানো হয়। এসময় চুয়াডাঙ্গা থেকে ঝিনাইদহগামী একটি যাত্রীবাহি বাস তল্লাসী করে শাহজাহান আলী ও সাইফুল ইসলামকে আটক করা হয়। পরে তাদের ব্যাগ তল্লাসী করে উদ্ধার করা হয় ৯ কেজি ১’শ গ্রাম রূপা। এ ঘটনায় ডিবির পক্ষ থেকে মামলার প্রস্তুতি চলছিল।
বেতন বৈষম্যে নিরসনের দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের কর্মবিরতি
ঝিনাইদহ :: বেতন বৈষম্যে নিরসনের দাবিতে ৪র্থ দিনের মত কর্মবিরতি পালন করেছে ঝিনাইদহের স্বাস্থ্য সহকারীরা। সোমবার সকাল থেকে শহরের পুরাতন হাসপাতালসহ জেলার বিভিন্ন উপজেলায় এ কর্মবিরতি পালন করছে তারা। গত ২৬ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া এ কর্মসূচী চলছে প্রতিদিন সকাল ৯ টা থেকে বিকাল ৩ টা পর্যন্ত। কর্মবিরতি দিয়ে তারা অফিস প্রাঙ্গনে বিক্ষোভ ও সমাবেশ করছেন। এসময় বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ হেলথ এ্যাসিসট্যান্ট এসোসিয়েশন জেলা শাখার সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম জোয়ার্দ্দার, সাধারণ সম্পাদক ফারুক হোসেন, সদর উপজেলা শাখার সভাপতি আব্দুর রাকিব, সাধারণ সম্পাদক কাজল কুমারসহ অন্যান্যরা। এসময় বক্তারা, স্বাস্থ্যমন্ত্রীর লিখিত প্রতিশ্রুতি মোতাবেক স্বাস্থ্য পরিদর্শকদের ১১ তম, সহকারী স্বাস্থ্য পরিদর্শকদের ১২ তম এবং স্বাস্থ্য সহকারীদের ১৩ তম গ্রেডসহ বেতন বৈষম্য নিরসনের দাবি জানান।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি ও কোভিড ব্যবস্থাপনার জন্য উপযুক্ত খাদ্য বিষয়ক সেমিনার
ঝিনাইদহ :: ঝিনাইদহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি ও কোভিড-১৯ ব্যবস্থাপনার জন্য উপযুক্ত খাদ্য বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার দিনব্যাপী জেলার সদর উপজেলার মধুপুরে বাংলাদেশ ফলিত পুষ্টি গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (বারটান)’এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। ঝিনাইদহ কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট এর অধ্যক্ষ কৃষিবিদ জাহিদুল আমিন এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বারটান এর নির্বাহী পরিচালক হাবিবুর রহমান খান। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বারটান এর পরিচালক কাজী আবুল কালাম। মুল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পুষ্টি ও খাদ্য বিভাগের সরকারী অধ্যাপক তানভীর আহমেদ। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন বাংলাদেশ ফলিত পুষ্টি গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (বারটান) ঝিনাইদহ আঞ্চলিক কার্যালয়ের উর্দ্ধতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা কৃষিবিদ নুর আলম সিদ্দিকী। বক্তারা, মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি ও কোভিড-১৯ এর জন্য খাদ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ক প্রশিক্ষণ প্রদাণ করেন। সেমিনারে জেলার বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা, শিক্ষক, কৃষিবিদ, মসজিদের ইমাম, পুরোহিতসহ নানা শ্রেণী পেশার মানুষ অংশ নেয়।
ঝিনাইদহে ইউপি নির্বাচনে একই পরিবারে চেয়ারম্যান পদে ৬ প্রার্থী
ঝিনাইদহ :: প্রার্থীরা সবাই পরস্পরের আত্মীয়। বলা যায় একই পরিবারের ৬ জন প্রার্থী। আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে ঘিরে ঝিনাইদহ সদর উপজেলার গান্না ইউনিয়নে চাচা, নিজের সন্তান, আপন ভাতিজা, শ্যালক ও পুত্রের (জামাইয়ের ভাই) লড়াই জমে উঠেছে। এই ইউনিয়নে ছোট শ্যালক আজিজুর রহমান লিটন ব্যতিত বাকী ৫ জন নৌকা প্রতিকের জন্য লড়াই করছেন এবং তারা মনোনয়ন চাইতে পারেন। এরা হলেন গান্না ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান বেতাই গ্রামের আব্দুল ওহাব, ছেলে আসাদুজ্জামান আসাদ, ভাতিজা সাবেক ছাত্রলীগ নেতা আতিকুল হাসান মাসুম, স্ত্রীর বড় ভাই কালুহাটী গ্রামের তোফাজ্জেল হোসেন বিশ্বাস ও বর্তমান চেয়ারম্যান মোঃ নাসির উদ্দীন মালিতা। নাসির মালিতা হচ্ছে আব্দুল ওহাবের জামাইয়ের ছোট ভাই। অন্যদিকে সাবেক চেয়ারম্যান আজিজুর রহমান লিটন বিশ্বাস হচ্ছে আব্দুল ওহাবের শ্যালক। তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে পারেন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এরা সবাই এলাকায় গনসংযোগে নেমে পড়েছেন। তাদের গনসংযোগের ছবি ফেসবুকে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। এদিকে গান্না মুক্তিযোদ্ধা মসিউর রহমান কলেজেরে সভাপতি আসাদুজ্জামান জানান, তার পিতা সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল ওহাব ও তিনি নৌকার মনোনয়ন চাইবেন। একই পরিবারের ৬ প্রার্থীর গনসংযোগ উপভোগ করছেন এলাকার মানুষ। সেই হিসেবে আত্মীয়তার বন্ধন ধরলে গান্না ইউনিয়নে আসন্ন নির্বাচনে ৬ জন প্রার্থী গনসংযোগ চালাচ্ছেন। একই পরিবারের ৬ প্রার্থীর নির্বাচনের খবরে এলালাকায় মুখরোচক আলোচনা শুরু হয়েছে। ভোটারদের মধ্যে উৎসুক ভাব পরিলক্ষিত হচ্ছে। তবে যোগ্যতার বিচারে বর্তমান চেয়ারম্যান নাসির উদ্দীন ও সাবেক ছাত্রলীগ নেতা মাসুম মনোনয়ন দৌড়ে এগিয়ে আছেন। ভোটারদের মতে নৌকার প্রার্থী যেই হোক মুলত লড়াই হবে বিএনপির প্রার্থীর সঙ্গে। সে হিসেবে স্বতন্ত্র হিসেবে সাবেক চেয়ারম্যান আজিজুর রহমান লিটন দাড়িয়ে থাকলে ত্রীমুখি লড়াই হতে পারে।