শিরোনাম:
●   ঝালকাঠি স্বর্ণ মার্কেটে বোমা বিস্ফোরন ●   কাউখালীতে জাতীয় দূর্যোগ প্রস্তুতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ●   দেশব্যাপী ধর্ষণের প্রতিবাদে মিরসরাই কলেজ ছাত্রদলের মানববন্ধন ●   ঈশ্বরগঞ্জে চেয়ারম্যানসহ ৮৬ জনের গণস্বাক্ষরে অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অভিযোগ ●   সন্ত্রাসীদের দমনে বিলাইছড়িতে সেনা অভিযান ●   বাঙ্গালহালিয়াতে ভোক্তা অধিকারের অভিযান ●   ঝগড়াবিলে বনাঞ্চলে আগুন ●   রাঙামাটিতে জাতীয় ৪ রাজনৈতিক দলের ঐক্য ●   হাটহাজারীতে অগ্নিকান্ডে ৪ পরিবারের বসতঘর পুড়ে ছাই ●   আত্রাইয়ে আমীর-গালিব, সেক্রেটারী-তোজাম্মেল ●   রাউজানে কৃষিজমিতে ঘর তৈরির হিড়িক ●   রাউজানে বসতঘরে আগুন ১ শিশুর মৃত্যু ●   ফটিকছড়িতে দলিল জালিয়াতির অপরাধে প্রতারক কারাগারে ●   খাগড়াছড়িতে শিশুর রহস্যজনক মৃত্যু ●   ঝালকাঠিতে ডিবির অভিযান ইয়াবাসহ আটক-১ ●   রাঙামাটি জেলা পরিষদ পূর্নগঠন কেন অবৈধ নয় হাইকোটের রুল জারী ●   কাপ্তাইয়ে নারী দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ●   ফটিকছড়িতে রক্তছড়ি খাল খননের উদ্বোধন ●   ফটিকছড়িতে ৩২০ পরিবারকে ইফতার সামগ্রী বিতরণ ●   গ্যাসের চুলা থেকে আগুনে পুড়লো ৭ বসতঘর : আহত-৫ ●   চুয়েটে গাঁজা সেবনকালে ১৩ শিক্ষার্থী আটক ●   পাঁচ হাজার টাকার জন্য অবসরপ্রাপ্ত সৈনিককে কুপিয়ে হত্যা ●   অটোরিকশায় টোকেন বাণিজ্য সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ ●   সর্বাবস্থায় অন্তঃকরণ পবিত্র রাখতে পারার নামই রোজা : শাহেদ আলী চৌধুরী ●   মুক্তিযুদ্ধের কিংবদন্তি বিধুবাবুর ১২ তম মৃত্যু বার্ষিকী ●   ঝালকাঠি প্রেস ক্লাবে জামায়াতের এমপি প্রার্থী নেয়ামুলের মতবিনিময় ●   মিরসরাই প্রেসক্লাবের সুধী সমাবেশ ●   দক্ষিণেশ্বর কালী মন্দিরে মহোৎসব সম্পন্ন ●   হেফাজত আমিরের স্বাক্ষর জাল করে ফটিকছড়ির ইউএনওকে বদলির সুপারিশ ●   মানুষের অধিকার আর মুক্তির গণবিপ্লবের মাঝেই এই গুণী শিল্পী বেঁচে থাকবেন : সাইফুল হক
রাঙামাটি, সোমবার, ১০ মার্চ ২০২৫, ২৬ ফাল্গুন ১৪৩১



CHT Media24.com অবসান হোক বৈষম্যের
রবিবার ● ১০ জানুয়ারী ২০২১
প্রথম পাতা » চট্টগ্রাম » বর্তমান বাস্তবতায় ইনোভেশন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়- তুরস্ক রাষ্ট্রদূত
প্রথম পাতা » চট্টগ্রাম » বর্তমান বাস্তবতায় ইনোভেশন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়- তুরস্ক রাষ্ট্রদূত
রবিবার ● ১০ জানুয়ারী ২০২১
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

বর্তমান বাস্তবতায় ইনোভেশন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়- তুরস্ক রাষ্ট্রদূত

ছবি: সংবাদ সংক্রান্তসংবাদ বিজ্ঞপ্তি :: তুরস্ক প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রদূত মুস্তফা ওসমান তুরান বলেছেন, “তুরস্ক ও বাংলাদেশের দ্বিপাক্ষিক সর্ম্পক অত্যন্ত চমৎকার। অর্থনৈতিকভাবেও দুইদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশের জিডিপি এবং মাথাপিছু আয় আশাব্যঞ্জকভাবে এগিয়েছে। বাংলাদেশে এখন তুরস্কের বিনিয়োগও বেড়েছে।” চুয়েটকে বাংলাদেশের প্রকৌশল ও প্রযুক্তি শিক্ষাক্ষেত্রে একটি মর্যাদাপূর্ণ বিশ্ববিদ্যালয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, “বর্তমান বাস্তবতায় বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের জন্য ইনোভেশন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বেসরকারি সেক্টরে স্কিলস ডেভেলমেন্ট ভীষণ জরুরি। প্রযুক্তিগত দক্ষতা নতুন প্রজন্মকে অনেক বেশি এগিয়ে নিয়ে যাবে। সে লক্ষ্যে দুই দেশের বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে একাডেমিক এক্সচেঞ্জ, রিসার্চ প্রোগ্রাম ও একাডেমিক কোলাবোরেশনের ব্যাপারে আমরা আগ্রহী। একইভাবে চুয়েটের সাথেও তুরস্কের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সাথে সমঝোতা স্মারকের মাধ্যমে পারস্পরিক বিনিময় বাড়াতে আশাবাদী।”

তিনি আজ ১০ জানুয়ারি রবিবার বিকালে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এর কাউন্সিল কক্ষে আয়োজিত বিশ্ববিদ্যালয়য়ের ডীন, পরিচালক ও বিভাগীয় প্রধানগণের সাথে এক মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন। পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. আয়শা আখতারের সঞ্চালনায় উক্ত মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রামস্থ তুরস্কের অনারারি কনসুল জেনারেল সালাহউদ্দিন কাসেম খান এবং চুয়েটের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম। অনুষ্ঠানের শুরুতে চুয়েটের উপর একটি প্রামাণ্যচিত্র উপস্থাপন করা হয়। বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তুরস্কের অনারারি কনসুল জেনারেল সালাহউদ্দিন কাসেম খান বলেন, তুরস্ক বাংলাদেশের উন্নয়ন সহযোগী হিসেবে কাজ করছে। দুই দেশের একাডেমিক কোলাবোরেশনের ব্যাপারে তুরস্ক আগ্রহী। এ.কে. খান ফাউন্ডেশন দেশের শিক্ষাক্ষেত্রে সহায়তা কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। চুয়েটের শিক্ষার্থীরা ধারাবাহিকভাবে আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় সফলতার স্বাক্ষর রাখছেন। এইটা আমাদের আশাবাদী করে তুলছে। চুয়েটের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম বলেন, তুরস্কের সাথে চুয়েটের সর্ম্পক পুরনো। ২০১৪ সালে তুরস্কের তৎকালীন রাষ্ট্রদূত চুয়েট ক্যাম্পাসে এসেছিলেন। বর্তমানে তুরস্কের সাথে বাংলাদেশের সম্পর্ক অনন্য মাত্রা পেয়েছে। তুরস্কের সাথে আমরা দ্বিপাক্ষিক শিক্ষক-শিক্ষার্থী বিনিময় ও যৌথ গবেষণা প্রোগ্রাম চালু করার বিষয়ে আশাবাদী। এর আগে চুয়েটের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলমের সাথে তাঁর কার্যালয়ে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন। এ সময় চট্টগ্রামস্থ তুরস্কের অনারারি কনসুল জেনারেল সালাহউদ্দিন কাসেম খান উপস্থিত ছিলেন। পরে তিনি এ.কে. খান ফাউন্ডেশনের অর্থায়নে নির্মিত শামসেন নাহার খান হল পরিদর্শন করেন।

বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মাধ্যমে স্বাধীনতা পূর্ণতা পেয়েছিল- চুয়েট ভিসি
চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এ স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ‘স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস’ যথাযথ মর্যাদায় পালিত হয়েছে। আজ ১০ জানুয়ারি রবিবার সকাল ১০.৫০ ঘটিকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে কর্মসূচির উদ্বোধন করেন চুয়েটের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের ডীন, বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার, ছাত্রকল্যাণ পরিচালক ও মুজিববর্ষ বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি উপস্থিত ছিলেন। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের কাউন্সিল কক্ষে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন চুয়েটের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম। চুয়েটে মুজিব বর্ষ বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি এবং গবেষণা ও সম্প্রসারণ দপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ড. রণজিৎ কুমার সূত্রধরের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন পুরকৌশল অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. মো. রবিউল আলম, প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম, স্থাপত্য ও পরিকল্পনা অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. মো. মইনুল ইসলাম, যন্ত্রকৌশল অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. জামাল উদ্দিন আহম্মদ, জাতীয় দিবস উদযাপন কমিটির সদস্য সচিব ও রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. ফারুক-উজ-জামান চৌধুরী এবং ছাত্রকল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মশিউল হক। বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. কাজী দেলোয়ার হোসেনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন বিভাগীয় প্রধানগণের পক্ষে পুরকৌশল বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. সুদীপ কুমার পাল, প্রভোস্টগণের পক্ষে শামসেন নাহার খান হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সামসুল আরেফিন, শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. সজল চন্দ্র বনিক, কর্মকর্তা সমিতির সভাপতি প্রকৌশলী সৈয়দ মোহাম্মদ ইকরাম, স্টাফ এসোসিয়েশনের সভাপতি মো. জামাল উদ্দিন এবং ছাত্র-ছাত্রীদের পক্ষে ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের পোস্ট গ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থী মো. মকবুল হোসেন। অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীগণ অংশগ্রহণ করেন।
এ সময় ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম বলেন, “স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস বাঙালির স্বাধীনতার ইতিহাসের ঐতিহাসিক দিন। বঙ্গবন্ধুর স্বদেশে প্রত্যাবর্তনের মাধ্যমে আমাদের স্বাধীনতা পূর্ণতা পেয়েছিল। সেদিন দেশে ফিরে বঙ্গবন্ধু সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছিলেন। কিন্তু পঁচাত্তরে কিছু স্বার্থান্বেষী বিপদগামী গোষ্ঠীর হাতে বঙ্গবন্ধু স্বপরিবারে শাহাদাত বরণ না করলে আজকের বাংলাদেশ অন্যরকম হতে পারতো। বঙ্গবন্ধুর সেই অসমাপ্ত স্বপ্ন তাঁরই সুযোগ্য কন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনা বাস্তবায়ন করে চলেছেন।  চুয়েট ভিসি আরো বলেন,  একটি দেশের উন্নয়নের মূল শক্তি কানেক্টিভিটি। বর্তমানে আমাদের দেশের কানেক্টিভিটি সর্বোচ্চভাবে এগিয়ে গেছে। বাংলাদেশ এখন দ্রুত বর্ধমান উন্নয়নের রোল মডেল। এর আগে অনুষ্ঠানের শুরুতে ঐতিহাসিক ‘স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস’ নিয়ে একটি প্রমাণ্যচিত্র উপস্থাপন করেন সহকারী রেজিস্ট্রার (সমন্বয়) মোহাম্মদ ফজলুর রহমান। এছাড়া দিবসটি উদযাপন উপলক্ষ্যে ছাত্রকল্যাণ দপ্তরের ব্যবস্থাপনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে এবং স্টাফ ওয়েল ফেয়ারের ব্যবস্থাপনায় শিশু-কিশোরদের নিয়ে অনলাইনে কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।





আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)