বুধবার ● ১৩ জানুয়ারী ২০২১
প্রথম পাতা » খেলা » রাঙামাটিতে প্রতিবন্ধীদের এ্যাথলেটিক্স,নানিয়ারচরে ফুটবল প্রশিক্ষণ ও প্রশিক্ষণোত্তর ফুটবল প্রতিযোগিতা
রাঙামাটিতে প্রতিবন্ধীদের এ্যাথলেটিক্স,নানিয়ারচরে ফুটবল প্রশিক্ষণ ও প্রশিক্ষণোত্তর ফুটবল প্রতিযোগিতা
ক্রীড়া প্রতিবেদক :: রাঙামাটি জেলা ক্রীড়া অফিসের আয়োজনে রাঙামাটি সদরে রাঙামাটি প্রতিবন্ধী স্কুল অঙ্গনে টিস্টিক ও প্রতিবন্ধী ছাত্র-ছাত্রীদের অংশ গ্রহনে আজ বুধবার ১৩ জানুয়ারি সকাল ৯.৩০ ঘটিকা হতে ক্রীড়া সচেতনতা বিষয়ক ও ক্রীড়াই উদ্বুদ্ধকরনের লক্ষ্যে এ্যাথলেটিক্স প্রতিযোগিতা পুরস্কার বিতরণী মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে। পুরস্কার বিতরণ করেছেন রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য ও ক্রীড়া বিষয়ক আহ্বায়ক বিপুল ত্রিপুরা। অনুষ্ঠানে প্রতিবন্ধীদের কল্যানে পরিষদ থেকে নিজ প্রাপ্য ভাতা হতে ৫,০০০/=(পাঁচ হাজার টাকা) প্রদান করেছেন বিপুল ত্রিপুরা।
নানিয়ারচর উপজেলা সদর মাঠে স্কুল ছাত্রদের অংশ গ্রহনে চলমান ফুটবল প্রশিক্ষণ গতকাল ১২ জানুয়ারী-২০২১ তারিখে সমাপন করে আজ ১৩ জানুয়ারী-২০২১ প্রশিক্ষণোত্তর প্রতিভা যাচাই লক্ষ্যে এক ফুটবল খেলা প্রতিযোগিতা আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিযোগীদের পুরস্কার বিতরণী মধ্য দিয়ে সম্পন্ন করা হয়েছে। ফুটবল প্রশিক্ষনাথীদেরকে খেলার জার্সি ও সনদপত্র বিতরণ করা হয়েছে।খেরা সমাপনী অনুষ্ঠানে নানিয়ারচর উপজেলা নির্বাহী অফিসার শিউলি রহমান তিন্নী সভাপতিত্বে নানিয়ারচর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রগতি চাকমা প্রধান অতিথি হয়ে উপস্থিত থেকে বিজয়ী প্রতিযোগীদেরকে খেলার জার্সিসহ চ্যাম্পিয়ন ও রানার্স-আপ ট্রপি পুরস্কার বিতরন করেছেন। এছাড়া নানিয়ারচর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান নুর জামাল ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান আসমা আক্তার,রাঙামাটি জেলা ক্রীড়া অফিসার স্বপন কিশোর চাকমা এসময় বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন। প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহনকারী প্রতিযোগীদের মধ্যে ‘‘লাল জার্সি দল ও সবুজ জার্সি দলে’’ বিভক্ত করে ভলিবল প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সবুজ দল ৫-৪ ট্রাইবেকার গোলে লাল দলকে দলকে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে। রাঙামাটি জেলা ফুটবল দলের গোল রক্ষক ও বাংলাদেশ ভলিবল ফেডারেশনের ভলিবল প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত প্রশিক্ষক মাসব্যাপি ফুটবল প্রশিক্ষণ ও ফুটবল খেলাটি পরিচালনা ও রেফারীর দায়িত্ব পালন করেছেন। তাঁকে সহযোগিতা করেছেন শাহ উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক সহকারী শিক্ষক ও সাবেক ক্রীড়াবিদ আবুল বাশার চৌধুরী।