বৃহস্পতিবার ● ৮ এপ্রিল ২০২১
প্রথম পাতা » সকল বিভাগ » এসআই জাকিরুলের বিরুদ্ধে ঘুষ গ্রহণের অভিযোগ
এসআই জাকিরুলের বিরুদ্ধে ঘুষ গ্রহণের অভিযোগ
স্টাফ রিপোর্টোর :: সিলেটের বিশ্বনাথ থানার পাসপোর্ট তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই জাকিরুল ইসলামের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে ঘোষ দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। জাকিরুল ঘুষের টাকার সন্তুষ্ট নয়, সাথে খাদ্য সামগ্রীও নিয়ে থাকেন এমন অভিযোগ এখন মানুষের মুখে মুখে। তিনি পাসপোর্টধারি যে কাউকে ফোন করার সাথে সাথে দেখা না করলে তাদের সাথে অশুভ আচরণও করে থাকেন বলে বিস্তর অভিযোগ রয়েছে।
পাসপোর্ট আবেদনকারী উপজেলার সৈয়দপুর সদুরগাঁও গ্রামের তাহির মিয়া জানান, তিনি পাসপোর্টের তৈরির জন্য আবেদন করেন। শুক্রবার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই জাকিরুল তাকে ফোন করে দ্রুত বিশ্বনাথ আসতে বলেন। প্রথমে দেখা করে নানা ভয়ভীতি ও অশোভন আচরণ করেন। এক পর্যায়ে তাহির মিয়াকে মুসলিম সুইটমিট দোকানে নিয়ে বড় অংকের টাকা দাবি করেন। এতে তাহির মিয়া ১ হাজার টাকা ও দুই লিটার গাভীর দুধ দিয়ে রেহাই পান। উপজেলা আ’লীগের দফতর সম্পাদক সাইদুর রহমান শাহিদ জানান, এসআই জাকিরুল তাহির মিয়ার সাথে চরমভাবে খারাপ আচরণ করেছেন।
এদিকে গেল কিছুদিন আগে বিশিষ্ট কলামিষ্ট, সমাজ বিশ্লেষক ও সিলেট জেলা আওয়ামীলীগের এক সদস্যের দুই ছেলে মেয়ের পাসপোর্টের তদন্ত আসলে এসআই জাকিরুল তাঁর কাছে টাকা বাদী করেন। পরে তিনি অন্য একজনের মাধ্যমে ১ হাজার টাকা পাঠিয়েছেন। এসআই জাকিরুল প্রকাশ্যে যত্রতত্র বসে লোকজনের কাছ থেকে টাকা নেন। ভিডিও’সহ টাকা নেয়ার অনেক প্রমাণও রয়েছে লোকজনের কাছে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে থানার ওসি শামীম মূসা সাংবাদিকদের বলেন, এসআই জাকিরুল একজন জ্ঞানহীন লোক। তার চলা চরিত্র ভাল নয় দেখে আমরা তার বিরুদ্ধে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিকট রিপোর্ট দিয়েছি।
বিশ্বনাথে ২৪ ঘন্টায় নতুন করে ৩ জন করোনা আক্রান্ত
বিশ্বনাথ :: সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলায় গেল ২৪ ঘন্টায় নতুন করে আরও ৩ জন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। তাদের মধ্যে ষাটোর্ধ্ব দুই নারী ও ছত্রিশ বছর বয়সি একজন যুবক রয়েছেন। সিলেটের মাউন্ট এডোরা, রাগীব-রাবেয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও শহীদ সামস উদ্দিন মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে করোনা শনাক্ত হয় তাদের।
এ নিয়ে সব মিলিয়ে এ উপজেলায় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়ালো ২৩৯ জনে। এদের মধ্যে সুন্থ হয়ে স্বাভাবিক জীবনে ফিরেছেন ২১৩জন। প্রাণ হাারিয়েছেন ৭জন। বর্তমানে হোম আইসোলেশনে আছেন ১৯জন রোগী।
এ বিষয়ে কথা হলে বিশ্বনাথ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আবদুর রহমান মুসা বলেন, পরীক্ষার হার বাড়লে আক্রান্ত শনাক্তের হারও বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে।
বিশ্বনাথে হত্যা মামলার আসামিকে ছেড়ে দিয়েছে থানার এসআই
বিশ্বনাথ :: সিলেটের বিশ্বনাথে চাঞ্চল্যকর দয়াল হত্যা মামলার আসামি কবির আহমদকে গ্রেফতারের পর ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে বিশ্বনাথ থানা পুলিশের এসআই রিগানের বিরুদ্ধে।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, গতকাল মঙ্গলবার সকাল ১১টার দিকে উপজেলার দৌলতপুর ইউনিয়নের দশপাইকা বাজারে জনতার সহায়তায় ধাওয়া করে আসামিকে গ্রেফতারের পর ছেড়ে দেয় পুলিশ। আসামি করিব আহমদ দশপাইকা গ্রামের মৃত ইরফান আলীর পুত্র।
এ ঘটনায় আসামিকে গ্রেফতার ও পুলিশের বিরুদ্ধে তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সিলেট পুলিশ সুপার বরাবরে একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন মামলার বাদি আহমদ আলী।
গত ২৮ জানুয়ারী দশঘর মৎস্যজীবি সমবায় সমিতি ও সাবলীজ গ্রহীতার একটি বাহিনী রহস্যজনকভাবে কৃষক ছরকুম আলী দয়ালের জমানো খাল থেকে পানি ছেড়ে দেয়। এই সংবাদ পেয়ে বৃদ্ধ দয়াল জমিতে গিয়ে পানি প্রত্যাহার না করতে আপত্তি করলে তাকে মারপিট করা হয় এবং ঘটনাস্থলে তার মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় দয়ালের ভাতিজা আহমদ আলী বাদি হয়ে কবির আহমদসহ বেশ কয়েক জনকে আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করেন। যার থানা মামলা (নং-০৩ জিআর-৩৫/২১, তারিখ-০২/০২/২০২১ ইং)।
তাছাড়া চাউলধনী হাওরের ইজারাদারের লীজ বাতিল, কৃষকদের উপর সকল মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, কৃষকদের হয়রানী বন্ধ, ছরকুম আলী দয়াল হত্যা মামলার আসামীদের গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি, সরকারি জলাশয়ের সীমানা নির্ধারণ এবং ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের ক্ষতিপূরণের দাবীতে সিলেট প্রেসক্লাবে এক সাংবাদিক সম্মেলন ও মানববন্ধন করে কৃষক বাঁচাও আন্দোলন কমিটি।
গতকাল (৬ এপ্রিল) মঙ্গলবার সকাল ১১টার দিকে আসামি কবির আহমদকে গ্রেফতারের জন্য এসআই রিগানের নেতৃত্বে দশপাইকা বাজারে যায় একদল পুলিশ। আসামি করিব আহমদকে জনসম্মূখে ধাওয়া করে গ্রেফতার করেন পুলিশ। আটক করে কিছুদুর আসার পর আসামিকে ছেড়ে দিয়েছেন এসআই রিগান। এ ঘটনায় এলাকায় নানা গুঞ্জন সৃস্টি হয়েছে।
বিষয়টি তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন ও আসামি করিব আহমদকে ফের দ্রুত গ্রেফতারের জন্য সিলেট জেলা পুলিশ সুপার বরাবরে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন আহমদ আলী।
বিশ্বনাথ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শামিম মুসার সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি অভিযোগের বিষয়টি মিথ্যা দাবি করে সাংবাদিকদের বলেন, আসামি গ্রেফতার করা হলে ছাড়ার কোন প্রশ্নই আসে না। এছাড়া থানা পুলিশ পলাতক আসামিদের গ্রেফতারের জন্য সর্বদা অভিযান অব্যাহত রেখেছে।
বিশ্বনাথে প্রবাসী আ.লীগ নেতার বিরুদ্ধে মামলা : মিথ্যা প্রমানিত
বিশ্বনাথ :: সিলেটের বিশ্বনাথে দলিল জালিয়াতির এক মামলার ফাইনাল রিপোর্ট (চার্জশীট) আদালতে দাখিল করেছে সিআইডি। ২০১৯সালের ৬ জুলাই মামলাটি দায়ের করেন উপজেলার রামপাশা ইউনিয়নের বুবরাজান প্রকাশিক পালের চক গ্রামের মৃত ইরর্শাদ আলীর পুত্র ও বিএনপি নেতা জমির আলী, (বিশ্বনাথ সিআর-১৯৮/২০১৯)। মামলায় যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ নেতা ছইল মিয়া ও মনজুর মিয়াকে আসামি করে এ মামলা দায়ের করা হয়।
মামলা সূত্র জানা গেছে, উপজেলার বুবরাজান মৌজার জেএল নং ৬৩, বিএস খতিয়ান নং ১৯৭ এর অন্তগত ৯৯৭ দাগে ৩৩ একর ভুমিতে এককভাবে মালিক বুবরাজান গ্রামের ইয়াকুব আলী পুত্র ইলিয়াস আলী অর্থাৎ বাদীর চাচা এবং বিএস ২০৩ খতিয়ান ১০০০ দাগের ইরশাদ আলীর নামে চুড়ান্তভাবে প্রকাশিত হয়।
মামলার এজহারে আরো দেখা গেছে, ২০১১ সালের ১২ ডিসেম্বর বিবাদী ছইল মিয়া স্বাক্ষরিত নামজারি মোকদ্দমা নং -৩৮৩ এর প্রতিবেদনে দেখা যায় ১৯৯৫ সালের ৮আগষ্ট তারিখে বিশ্বনাথ সাব রেজিষ্ট্রি কবালা দলিল নং ২৫১০ মুলে রেকডিয় মালিক ইলাছ আলী ও ইরশাদ আলী কাছ থেকে ১ ও ২ নং বিবাদী ৪ একর ও ৯৯৭ দাগের বাগানসহ মোট ২৬ একর ভূমি ক্রয় করেছে বলে নামজারি মোকদ্দমা দায়ের করেন। বাদি ২০১৯ সালে জাবেদা নকল সংগ্রহ করিয়া দেখিতে পান উক্ত দলিলের গ্রহীতা টেংরা গ্রামের মৃত হামিদ উল্লাহর পুত্র মন্তাজ আলী, সুনাহর আলী এবং দাতা মৃত নৈমুল্লার পুত্র সরিফ উল্লাহ এ দলিলটি ৯৫ সালে রেজি: জেএল নং ৬৮ স্থির ২৭০ ও ৩৭২৩ হাল দাগে ৫২০ খতিয়ানে ৩৮৪৭ নং দাগে সাড়ে তিন শতক ভুমি ১ ও২ নং বিবাদী পরস্পরের সহযোগীতায় মন্তাজ আলী গংদের নামে রেজিষ্ট্রি দলিলের নাম্বার ব্যবহার করে বাদির পিতা ও চাচার নামে মোট ২৬ একর ভুমি উল্লেখ করিয়া দলিল তৈরী করে ভুমি অফিসে জাল দলিলকে খাটি হিসেবে ব্যবহার করে নামজারি মোকদ্দমা তৈরী করে মালিকানা স্বত্ব করার জন্য চেষ্টা করেন।
একপর্যায়ে মামলাটি সঠিক তদন্তের জন্য সিআইডতে প্রেরণ করা হলে, সিআইডির তদন্তকারি কর্মকর্তা রোকেয়া বেগম মামলাটি দীর্ঘ তদন্তের পর কোন প্রকার সত্যতা না পেয়ে আদালতে চুড়ান্ত (ফাইনাল) রিপোর্ট দাখিল করেন। এতে মামলার বাদি জমির আলী রিপোর্টের উপর সন্তুষ্ট না হওয়ায় আদালতে পুণরায় আপত্তি করে নাজারি প্রদান করেন। বিজ্ঞ আদালত মামলার তদন্তকারি কর্মকর্তার নথিপত্র ও চুড়ান্ত রিপোর্ট পর্যালোচনা করে নারাজি না মঞ্জুর করেন এবং আসামি প্রবাসী ছইল মিয়া ও মনজুর মিয়াকে মামলা হতে অব্যহতি প্রদান করা হয়। এদিকে, বিজ্ঞ আদালত মামলার বাদি জমির আলীর বিরুদ্ধে ২১১ প্রসিকিউশন দাখিলের আবেদন মঞ্জুর করেন।
আর-রাহমান এডুকেশন ট্রাষ্ট এর উদ্দ্যোগে নগদ অর্থ প্রদান
বিশ্বনাথ :: সিলেটের বিশ্বনাথে আর-রাহমান এডুকেশন ট্রাষ্ট বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এলাহাবাদ রহমান মঞ্জিল ইসলামাবাদ আলোর কুঁড়ির উদ্দ্যোগে আজিমুর রহমান হামিম ও আতিকুর রহমান তোয়াছিন কে নগদ বিশ হাজার টাকা প্রদান করা হয়েছে।এসময় উপস্তিত, ছিলেন পীর আমিনুর রহমান, এম.মাহফুজুর রহমান, এম.আবিদুর রহমান
প্রতি মাসে অনেক অসহায় পরিবারের হাতে আর-রাহমান এডুকেশন ট্রাষ্ট ইউকে নিরবে সাহায্য করে যাচ্ছেন।
যারা সমাজের সবার নিকট যাইতে পারেনা ।
ইসলামি শরিয়তের দৃষ্টিতে মুমিনের পারস্পরিক সম্পর্ক হলো- একটি দেহের ন্যায়।
দেহের একটি অঙ্গ যেকোনো ধরনের বিপদে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে অন্য অঙ্গ তাকে সাহায্যের জন্য উদগ্রীব হয়ে উঠে। উদাহরণ স্বরূপ- কারো চোখে কোনো কিছু পড়ার সঙ্গে সঙ্গে দেহের অন্য সব অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের আপন কাজ বন্ধ হয়ে যায় এবং তারা সবাই কিভাবে চোখকে তার বিপদ থেকে রক্ষা করবে সেদিকে নিমগ্ন হয়ে পড়ে।
প্রয়োজনে অন্যেরও শরণাপন্ন হয়। অনুরূপ কোনো মুসলমান ভাই যখন কোনো প্রকার বিপদে পড়ে, তখন অপর মুসলমান ভাইয়ের কর্তব্য হলো- তাকে সাহায্য করা। কেননা যে মানুষকে সাহায্য করে মহান আল্লাহতায়ালা তাকে সাহায্য করেন।
প্রতিটি ভালো কাজই একটি দান। হাদিসে এসেছে, প্রত্যেক সৎকাজই একটি দান। তুমি তোমার ভাইয়ের সঙ্গে হাসি মুখে সাক্ষাৎ করবে এবং তোমার ভাইয়ের পানির পাত্রে তোমার বালতি থেকে (পানি) ঢেলে দেবে; এটাও সৎকাজ (সুতরাং এটাও দান)। যে ব্যক্তি অতি গোপনে দান করবে, তার জন্য রয়েছে অনেক বড় নিয়ামাত।
বৃটেনের অনেক পরিবার আর-রাহমান এডুকেশন ট্রাষটের কার্যক্রমকে যারা আমাদের উৎসাহ প্রদান করে যাচ্ছেন হাজী আবুল কাশেম, ফাতিমা আক্তার নার্গিস, হাজী নেহারুন নিসা, হাজী সপ্না খাতুন, মুরশিদা খাতুন, মাও রুম্মান আহমেদ, হাজী রফিক উদ্দীন, লুটন কাউন্সিলার আবদুল মতিন . কাউন্সিলর হিনা ফিরদাউসী চৌ.মোহাম্মদ হুমায়ুন আহমেদ, মোহাম্মদ আলি আসকার, হাজী আবুল বাসার, মোহামমদ নুরুল ইসলাম, মোহাম্মদ জাকারিয়া, হাজী আবিদ আহমেদ, সৈয়দ জমিরুল হক, মোহাম্মদ ইকবাল, হাজী কবির মল্লিক, শাপলা বিবি, মাও: সিদ্দিকুর রহমান, ইমাম মাও: নুরুর রহমান আল্লাহ তাদের কে উওম প্রতিদান করুন এবং
আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে গরিব ও অসহায়দের মাঝে দান করার তাওফিক দান করুন।
বিশ্বনাথে করোনার দ্বিতীয় ডোজ টিকা কার্যক্রম শুরু
বিশ্বনাথ :: সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলায় করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ডোজ টিকা প্রদান শুরু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স টিকাদান কেন্দ্রে দ্বিতীয় ডোজ টিকা গ্রহণ করেন ২১ জন।
এর আগের দিন সিলেট সিভিল সার্জন অফিস থেকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আসে টিকার দ্বিতীয় ডোজের পাঁচটি ভায়েল। চাহিদা অনুযায়ী ক্রমান্বয়ে আরো টিকা আনা হবে বলে জানিয়েছেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আবদুর রহমান মুসা।
তিনি জানান, উপজেলায় এখন পর্যন্ত প্রথম ডোজ টিকা গ্রহণ করেছেন ২ হাজার ৮২১ জন। আজ থেকে দ্বিতীয় ডোজ টিকা প্রদানের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। সেই সাথে টিকা গ্রহণে আগ্রহীদের নতুন রেজিস্ট্রেশনও করা হচ্ছে।
সূত্র জানায়, গেল ৭ ফেব্রুয়ারি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স-এর টিকাদান কেন্দ্রে ১৩৫৫ ভায়েল নিয়ে করোনা ভাইরাসের প্রথম ডোজ টিকা দেওয়া শুরু হয়। এর কয়েক দিন পর ভয় ও জড়তা কাটিয়ে ভ্যাকসিন গ্রহণে আগ্রহী হন সাধারণ মানুষ।
গেল ২৯ মার্চ পর্যন্ত সব মিলিয়ে প্রথম ডোজ টিকা গ্রহণ করেন ২ হাজার ৮২১ জন নারী-পুরুষ। এতে ব্যবহার হয় মাত্র ২৮৮টি ভায়েল। টিকা নিতে অনীহা থাকায় ১ হাজার ৫০ ভায়েল (১০ হাজার ৫শ ডোজ) টিকা মার্চ মাসের শেষ দিকে ফেরত পাঠানো হয় সিলেট জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ে।