বুধবার ● ১৬ জুন ২০২১
প্রথম পাতা » চট্টগ্রাম » চুয়েটে প্রথমবারের মতো ‘স্থাপত্যে বর্ষা’ শীর্ষক ভার্চুয়ালি বর্ষাবরণ
চুয়েটে প্রথমবারের মতো ‘স্থাপত্যে বর্ষা’ শীর্ষক ভার্চুয়ালি বর্ষাবরণ
সংবাদ বিজ্ঞপ্তি :: চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এর স্থাপত্য বিভাগের ‘১৯ আবর্তের শিক্ষার্থীদের আয়োজনে ‘স্থাপত্যে বর্ষা’ শিরোনামে ভার্চুয়ালি আষাঢ়ের প্রথম দিন আনন্দঘন পরিবেশে উদ্যাপন করেছে। এ উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন চুয়েট স্থাপত্য বিভাগের বিভাগীয় প্রধান স্থপতি শ্রী কানু কুমার দাশ, ভারতের যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থাপত্য বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ড. মৈনাক ঘোষ, আই.এ.বি. চট্টগ্রাম চাপ্টারের কোষাধ্যক্ষ স্থপতি বিজয় তালুকদার, চুয়েট স্থাপত্য বিভাগের সম্মানিত শিক্ষকমন্ডলী ও বিভাগের শিক্ষার্থীবৃন্দ। অনুষ্ঠানের প্রারম্ভিকায় সূচনা বক্তব্য রাখেন স্থপতি শ্রী কানু কুমার দাশ। এরপর শুরু হয় শিক্ষার্থীদের আয়োজনে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান্র্ এতে গান পরিবেশন করেন ‘১৭ আবর্তের রীতিকা বিশ্বাস, ফারিয়া মতিন সানজিদা, মৌমিতা অধিকারী, ‘১৮ আবর্তের ফৌজিয়া আফরোজ বুশরা, শাহারিয়ার মাহমুদ তামজীদ, ‘১৯ আবর্তের মানতাকা জুননুরাইন আদৃত, স্বর্ণা বনিক পাপিয়া। নৃত্য পরিবেশন করেন ‘১৭ আবর্তের ফাইজা আলম নুহি, ‘১৯ আবর্তের সুমাইয়া নাফিস রাফা এবং অনিন্দিতা দাশ এবং আবৃত্তি পরিবেশন করেন নাজিফা আনজুম।
অনুষ্ঠানের অন্যতম আকর্ষণ ছিল স্থাপত্য বিভাগের সম্মানিত শিক্ষকম-লীর অসাধারণ সব পরিবেশনা। আবৃত্তি করেছেন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মোহাম্মদ মুস্তাফিজ আল-মামুন এবং একক গান পরিবেশন করেন সহকারী অধ্যাপক দেবশ্রী মন্ডল এবং অমিত ইমতিয়াজ। একক পরিবেশনার পরপরই উপস্থিত সকল শিক্ষকের সমবেত কন্ঠে পরিবেশিত হয় ‘এই মেঘলা দিনে একলা’ গানটি। যা অনুষ্ঠানে ভিন্নমাত্রা যোগ করে। এ পর্বটি সঞ্চালনা করেন স্থাপত্য বিভাগের সহকারী অধ্যাপক তাজিয়া রহমান। এরপর ‘১৬ আবর্তের ওমকার দত্ত জয় তার নিজের লেখা ইতিহাসভিত্তিক একটি কবিতা পাঠ করেন। সবশেষে বর্ষাভিত্তিক চুয়েটের স্থিরচিত্র নিয়ে একটি ভিন্নধর্মী ডকুমেন্টারি উপস্থাপন করেন ‘১৯ আবর্তের শর্মিষ্ঠা রায়। এর মাধ্যমে যেন নতুন করে উপস্থিত সবার মাঝে নিজের ক্যাম্পাসে ফিরে যাওয়ার আকুলতা অনুভব করেন। পুরো অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন স্থাপত্য ‘১৯ আবর্তের দীপ্তিমান দাশ, জারিন তাসনিম রোদশি, মানতাকা জুননুরাইন আদৃত, নাজিফা আনজুম এবং ফারদিন হাসান আবিদ।