মঙ্গলবার ● ১০ আগস্ট ২০২১
প্রথম পাতা » সকল বিভাগ » করোনা রোগীদের পাশে বিশ্বনাথের তরুণরা
করোনা রোগীদের পাশে বিশ্বনাথের তরুণরা
মো. আবুল কাশেম, বিশ্বনাথ প্রতিনিধি :: সিলেটের বিশ্বনাথে করোনা রোগীদের পাশে কাজ করছেন এক ঝাঁক তরুণ যুবক ওরা পৌর শহর থেকে শুরু করে প্রত্যন্ত গ্রাম অঞ্চলে বাড়িতে গিয়ে অক্সিজেন সেবা পৌঁছে দিচ্ছে। আর ফোন দিলেই বিনা মূল্যে এই সেবা পাওয়া যাচ্ছে।
আর এই সেবা চলছে ২৪ ঘন্টা। এই সেবায় যুবকদের মধ্যে সাংবাদিক, স্বেচ্ছাসেবী, শিক্ষার্থীই অধিকাংশে কাজ করে আসছেন।
এদিকে, কোভিড-১৯ করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় ফ্রি অক্সিজেন সাপোর্ট বিশ্বনাথ “একদল টিম ফজল খানের নেত্রত্বে এক ঝাঁক তরুণ যুবক প্রতিদিন অক্সিজেন সাপোর্ট নিয়ে মাঠে কাজ করছে।
করোনা ভাইরাস সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় সরকারি বেসরকারি কোন হাসপাতালে আইসিইউ বেড বা সাধারণ বেড খালি নাই, অক্সিজেন সংকটে রোগীদের পরিবার হাহাকার করছেন। ছুটছেন এক হাসপাতাল থেকে আরেক হাসপাতালে।
ঠিক এই সময় বিশ্বনাথ উপজেলা ও উপজেলার বাহির থেকে একটি মোবাইল কল আসলেই চলে যান ফ্রি অক্সিজেন সাপোর্ট বিশ্বনাথ টিম। তাদের সংগঠনের নিজ খরচে রোগীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ডাক্তারের পরামর্শে সম্পূর্ণ ফ্রি অক্সিজেন সাপোর্ট দিয়ে আসছে।
এই পর্যন্ত ৫০ জন রোগী অধিক অক্সিজেন সাপোর্ট পেয়েছেন বলে জানা গেছে। সম্পূর্ণ প্রবাসী ও ব্যবসায়ীদের অর্থায়নে তাদের হাতে ১৫টি ছোট অক্সিজেন সিলিন্ডার ও ৩ টি বড় অক্সিজেন সিলিন্ডার রয়েছে। আরো ৫ টি অক্সিজেন সিলিন্ডার ক্রয় করার সিদ্ধান্ত করেছেন।
রোগীদের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় ফ্রি অক্সিজেন সাপোর্ট বিশ্বনাথ স্বেচ্ছাসেবক টিম এর সহযোগিতায় গতকাল (৮ আগস্ট) বিশ্বনাথ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কোভিড-১৯ আইসোলিশন ২০ বেডে’র ওয়ার্ড সম্পূর্ণ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করে, বিদ্যুৎ লাইন, ওয়াস রুম মেরামত করে, নতুন ফ্যান, লাইট, নতুন বেডসিট সহ ওয়ার্ড টি সুন্দর পরিবেশ তৈরী করে দিয়েছে। আজ (৯ আগস্ট) ৪ জন রোগী ভর্তি করে অক্সিজেন সাপোর্ট দিয়ে চিকিৎসা দেওয়া শুরু করে দিয়েছে কর্মরত ডাক্তার বৃন্দ।
দুপুর ১টায় ফ্রি অক্সিজেন সাপোর্ট বিশ্বনাথ টিম লিডার মো. ফজল খানের সভাপতিত্বে ও স্বেচ্ছাসেবক আব্দুল বাতিনের পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন, উপজেলা স্বাস্থ্য পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ আব্দুর রহমান মুসা।
এ সময় আরো বক্তব্য রাখেন, উপজেলা সহকারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তা আব্দুল জলিল, শওকত আলী, স্বেচ্ছাসেবক মো, আমিনুল ইসলাম, মো, ইকবাল হোসেন, মো, আব্দুন নূর, মো, মিয়াদ আহমেদ, মো, মঈন উদ্দিন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, মো, শিপন মিয়া, মো, আকবর আলী, মো, সাহাব উদ্দিন, মো, অলিউর রহমান, মোঃ এমদাদুল হক মিলন, মো, কামরুল ইসলাম সাব্বির, মো, লিমন আহমেদ, মো, হাসন আলী, তুষার পাল, মো, রিজুয়ান আহমেদ, মো, মাজহারুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বিশ্বনাথে প্রেমিকার সাথে অভিমান করে আত্মহত্যা
বিশ্বনাথ :: সিলেটের বিশ্বনাথে প্রেমিকার সাথে অভিমান করে বিষপানে মারা যাওয়া যুবকের নাম জিল্লুর রহমান (২২) তিনি উপজেলার খাজাঞ্চী ইউনিয়নের চন্দ্রগ্রাম গ্রামের আঞ্জব আলীর ছেলে।
মোবাইল ফোনের পরিচয় গড়ায় প্রেমে। দীর্ঘদিন পর প্রেমিকাকে বিয়ের ইচ্ছে জানায় প্রেমিক। তখনই বেকে বসেন প্রেমিকা। এতে অভিমান আর ক্ষোভে বিষপান করেন প্রেমিক।
পরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু ঘটে তার। ঘটনাটি ঘটে উপজেলায়।
গত রবিবার (৮ আগস্ট) বিকেল সাড়ে ৩টায় সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। এর আগে, গত বুধবার (৪ আগস্ট) সন্ধ্যায় জিল্লুর বিষপান করলে ওইদিনই তাকে হাতপাতালে ভর্তি করা হয়।
জিল্লুর রহমানের বড় ভাই মুহিবুর রহমান জানান, ‘সিলেট ও চট্টগ্রাম পুলিশ লাইনসহ বিভিন্ন জায়গায় দর্জির কাজ করতো জিল্লুর। প্রায় চার মাস পূর্বে চট্টগ্রাম পুলিশ লাইনে দর্জির কাজে থাকাবস্থায় মুঠোফোনে ঢাকার একটি মেয়ের সাথে পরিচয় হয় তার।
পরিচয় থেকে তারা প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে। সম্পর্কের এক পর্যায়ে সে তাকে বিয়ের ইচ্ছে জানালে, মেয়েটি তাকে বিয়ে করতে অপারগতা জানায়। এতে রাগে-ক্ষোভে জিল্লুর গত বুধবার (৪ আগস্ট) পরিবারের সকলের অগোচরে বিষপান করে। আশঙ্কাজনক অবস্থায় ওইদিনই আমরা তাকে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করি। চিকিৎসাধীন থাকাবস্থায় রবিবার বিকেলে সে মারা যায়।
বিশ্বনাথ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) অমিত সিংহ জানান, ‘আমি এখন সিলেট ওসমানী হাসপাতালে আছি। লাশের ময়নাতদন্ত এখনো শেষ হয়নি। শেষ হলে পরিবারের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হবে।
এ বিষয়ে কথা হলে বিশ্বনাথ পুলিশ স্টেশনের অফিসার ইন-চার্জ গাজী আতাউর রহমান বলেন, ‘এ ঘটনায় অপমৃত্যু মামলা করা হয়েছে।
বিশ্বনাথে গৃহবধুর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বিশ্বনাথ :: সিলেটের বিশ্বনাথে সাবিনা বেগম (২৩) নামের এক গৃহবধুর রহস্য জনক মৃত্যু হয়েছে। সাবিনা বেগম উপজেলার রামপাশা ইউনিয়নের কাদিপুর লামারচক গ্রামের মতি উল্লার ২য় মেয়ে। গত শনিবার সকাল ৮ টার দিকে জগন্নাথপুর উপজেলার চন্ডি হেদায়েতপুর (পীরের গাঁও) গ্রামে তার স্বামীর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
তার পিত্রালয়ের দাবি তাকে তার স্বামী গলায় রশি পেচিয়ে হত্যা করে আত্নহত্যার নাটক সাজিয়েছে। এই গৃহবধুর মৃত্যু নিয়ে দুই উপজেলায় রহসের সৃষ্টি হয়েছে।
সাবিনার মা করফুলা বিবি জানান, প্রায় ১১ বছর পূর্বে জগন্নাথপুর উপজেলার চন্ডি হেদায়েতপুর (পীরের গাঁও) গ্রামের হুরমত আলীর ছেলে আলী হোসেনের সাথে সাবিনা বেগমকে ইসলামি সরিয়াহ মোতাবেক বিবাহ দেন।
বিবাহের পর থেকেই স্বামী আলী হোসেনের সংসারে অভাব অনটন দেখা দেয়। প্রায়ই তার শশুর বাড়ি থেকে কখনও বিকাশের মাধ্যমে আবার কখনও সরাসরি টাকা নিতেন। কখনও তার চাহিদা অনুযায়ী টাকা দিতে না পারলে স্ত্রী সাবিনাকে নানা ভাবে নির্যাতন করত। এনিয়ে সালিশ বৈঠকও হয়েছে।
সাবিনার মৃত্যুর ১৫দিন আগেও তাকে স্বামী বেধড়ক পিটিয়ে আহত করেছিল। এসব নির্যাতনের বেশ প্রমানও রয়েছে। গত শনিবার সকাল ৮টার দিকে সাবিনা আত্নহত্যা করেছে এমন খবর আসে তার পিত্রালয়ে।
সেখানে গিয়ে সাবিনাকে একটি খাটের উপর শুয়ানো অবস্থায় দেখতে পান। তার গলায় একটি রশির চিহ্ন রয়েছে এবং সাবিনা আত্নহত্যা করেছে বলে প্রচার করতে থাকে তার স্বামী। সাবিনার মা ও উপস্থিত অনেকেরই প্রশ্ন সাবিনা যদি আত্নহত্যাই করে থাকে তবে তাকে ঝুলন্ত অবস্থা দেখতে পায়নি পুলিশসহ আশ-পাশের কেউই।
তাছাড়া আত্নহত্যা করলে তার গলার শ্বাস নালির উপরে রশির দাগ থাকার কথা। কিন্তু এ দাগ তার গলার শ্বাস নালির অনেক নিছে রয়েছে। যা দেখলেই বুঝা যায়, এটি আত্নহত্যা নয় এটি একটি পরিকল্পিত হত্যা।
এদিকে, সাবিনার ৫ বছরের কন্যা শিশু ছামিয়াকে জিজ্ঞাসা করা হলে সে বলছে, ‘আমার আম্মারে আমার আব্বায় গলাত রছি লাগাইয়া মারিলিছইন,। ‘আমি দেইক্কা কানছি। বাদে আমারে দোকান নিয়া ছকলেট লইয়া দিছইন,।
এ ঘটনায় জগন্নাথপুর থানা একটি অপমৃত্যু দায়ের করা হয়েছে। সাবিনার স্বামী আলী হোসেনের মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হয়ে ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
এ ব্যাপারে জগন্নাথপুর থানার এসআই আব্দুস সাত্তার সাংবাদিকদের বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারনা করা হচ্ছে এটি একটি আত্নহত্যা। তার পরও পোষ্টমর্টেম রিপোর্ট আসলে বুঝা ঝাবে হত্যা না আত্নহত্যা।
বিশ্বনাথে বিধিনিষেধ না মানায় ১০ জনকে জরিমানা
বিশ্বনাথ :: সরকারি নিদের্শনা ও স্বাস্থ্যবিধি না মানায় সিলেটের বিশ্বনাথে ১০ জনকে জরিমানা করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১০ আগষ্ট বিকেল সাড়ে ৪টায় বিশ্বনাথ নতুন ও পুরাতন বাজারে পুলিশ-সেনাবাহিনী সাথে নিয়ে অভিযানে নামেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সুমন চন্দ্র দাস।
অভিযানকালে বিধিনিষেধ না মানায় ওইসব ব্যক্তিদের বিভিন্ন হারে অর্থদন্ড দেন
ভ্রাম্যমাণ আদালত। এসময় মাস্ক না পড়ায়, বিধিনিষেধ না মেনে দোকাটপাট খোলা
রাখা ও সড়ক পরিবহন আইনে দন্ডপ্রাপ্তদের কাছ থেকে বিভিন্ন হারে জরিমানার ৯
হাজার ২শত টাকা আদায় করা হয়।
এ বিষয়ে কথা হলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সুমন চন্দ্র দাস বলেন, স্বাস্থ্যবিধি পালন ও সরকারি বিধি নিষেধ বাস্তবায়নে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে, জনস্বার্থে আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
বিশ্বনাথে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজিন সিলিন্ডার দিলেন এমপি এহিয়া
বিশ্বনাথ :: করোনাতে আক্রান্ত রোগীদের প্রাথমিক চিকিৎসা সেবা প্রদানের জন্য সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২০টি আইসোলেশন বেড প্রস্তুত করা হয়েছে। গত রবিবার থেকে চিকিৎসা সেবা প্রদান কার্যক্রম শুরুর পর থেকে ইতিমধ্যে ওই আইসোলেশন ওয়ার্ডে ৫ জন রোগী ভর্তি হয়েছেন। তাদের মধ্যে আবার দুই জন করোনা পজেটিভ।
গ্রামাঞ্চলেও করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার কারণে দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। এমতাবস্থায় সরকারি-বেসরকারী হাসপাতালগুলোতে আইসিইউ ও অক্সিজেন সংকট দেখা দেওয়ার ফলে বিশ্বনাথের মানুষ যাতে প্রাথমিক দূর্ভোগ কাটিয়ে উঠতে পারেন সেজন্য সরকারের পাশাপাশি বিশ্বনাথ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেন সিলিন্ডার প্রদানের পাশাপাশি চিকিৎসা সামগ্রী প্রদানে এগিয়ে এসেছেন অনেকেই।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে করোনা রোগীদের চিকিৎসা সেবা প্রদানে পর্যাপ্ত অক্সিজেন সর্বরাহ, ঔষধ প্রদান ও ডাক্তার নিয়োগে সহযোগিতা প্রদানের আশ্বাস দিয়েছেন সিলেট-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ইয়াহ্ইয়া চৌধুরী এহিয়া। এরি ধারাবাহিকতায় ইয়াহ্ইয়া চৌধুরী এহিয়ার পক্ষ হতে তার ছোট ভাই সিলেট জেলা পরিষদের সদস্য মাওলানা সহল আল রাজী চৌধুরী মঙ্গলবার (১১ আগষ্ট) সকালে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ আব্দুর রহমান মুসার কাছে ৬টি বড় অক্সিজেন সিলিন্ডার হস্তান্তর করেছেন।
এছাড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রোগী ভর্তি সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় অক্সিজেন সর্বরাহ ও রিফিল করতে সার্বিক সহযোগীতা অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেন সাবেক এই সংসদ সদস্য।
এছাড়া হাসপাতালে করোনা আইসোলেশনের ২০টি বেড প্রস্তুত করতে ওয়ার্ড পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন করা থেকে শুরু করে রোগীদের দেখাশুনায় সার্বক্ষণিক নিয়োজিত রয়েছেন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘ফ্রি অক্সিজেন সাপোর্ট বিশ্বনাথ’ এর সদস্যরা।
প্রবাসীসহ বিভিন্ন ব্যক্তিবর্গে অর্থায়নে ওই সংগঠনের সংগ্রহকৃত হতে ১৫টি ছোট অক্সিজেন সিলিন্ডার ও ৩টি বড় অক্সিজেন সিলিন্ডার ইতিমধ্যে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রদান করা হয়েছে সংগঠনটি।
উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ আব্দুর রহমান মুসা বলেন, করোনা রোগীদের প্রাথমিক চিকিৎসা প্রদান করতে আইসোলেশন ওয়ার্ডে ২০টি বেড প্রস্তুত করা হয়েছে। রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণ অক্সিজেনও। রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধি পেলে অক্সিজেন সরবরাহের বৃদ্ধির পাশাপাশি আইসোলেশন বেডের সংখ্যাও বৃদ্ধি করা হবে।
সিলেটের হাসপাতালগুলোতে ভিড় না করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা সেবা গ্রহন করতে তিনি সকলের প্রতি আহবান জানান। সঙ্কটময় শুহুর্তে সহযোগিতা করতে এগিয়ে আসায় সাবেক সংসদ সদস্য সহ সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি তিনি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
সাবেক এমপি ইয়াহ্ইয়া চৌধুরী এহিয়ার পক্ষ হতে অক্সিজেন সিলিন্ডার হস্তান্তরকালে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পরিসংখ্যানবিদ আলী আহমদ, উপজেলা জাতীয় পার্টির সাবেক যুগ্ম আহবায়ক এ কে এম দুলাল, আবুল খয়ের মেম্বার, ফিরুজ আলী, জাতীয় পার্টি নেতা নাছির উদ্দিন মেম্বার, আনোয়ার আলী, সুহেব মিয়া, স্বপন রাজ, ফ্রি অক্সিজেন সাপোর্ট বিশ্বনাথের টিম লিডার ফজল খান, সদস্য আব্দুল বাতিন প্রমুখ।