বুধবার ● ২২ ডিসেম্বর ২০২১
প্রথম পাতা » সকল বিভাগ » বিশ্বনাথে দুই গ্রুপের সংর্ঘষে নারীসহ আহত ৩৫
বিশ্বনাথে দুই গ্রুপের সংর্ঘষে নারীসহ আহত ৩৫
বিশ্বনাথ প্রতিনিধি :: সিলেটের বিশ্বনাথে পূর্বশত্রু তার জের ধরে দুই গ্রুপের সংর্ঘষে পথচারীসহ উভয় পক্ষে নারীসহ অন্তত ৩৫ জন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
এর মধ্যে বশির আহমদ (৪৫), মধ্যস্থতাকারী স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান কবির হোসেন ধলা মিয়া (৫৫) ও পিয়ারা বেগম (৪০) নামের এক নারী গুরুতর আহত হয়েছেন।
মঙ্গলবার (২২ ডিসেম্বর) উপজেলার লামাকাজী ইউনিয়নের মাহতাবপুর গ্রামের হেলাল উদ্দিন মেম্বারের ভাতিজা রুহুল আমীন সুন্দর গং ও মৃত ওয়াছির আলীর ছেলে বশির আহমদ গংদের মধ্যে এ সঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
আহতদের সিলেট ওসমানী মেডিকেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করে।
তবে ঘটনাস্থল থেকে বদরুজ্জামান (৪২), আফরুজ আলী (২৪), ইকবাল হোসেন (২০), ইমন আহমদ (১৯) ও ফরহাদ আহমদ (২০) নামের দু’পক্ষের ৫ জনকে আটক করে থানায় নিয়ে যায় পুলিশ। ফের সংঘর্ষ এড়াতে সেখানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সিলেট-সুনামগঞ্জ মহাসড়কের মাহতাবপুর মাছ বাজারের দোকান কোঠা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বশির আহমদ ও হেলাল উদ্দিন মেম্বারের মধ্যে বিরোধ চলছে। এ নিয়ে একাধিকবার সংঘর্ষের ঘটনাও ঘটে।
বেলা ১২টার দিকে বশির আহমদ মোটর সাইকেল নিয়ে বাড়িতে যাওয়ার পথে রুহুল আমীন সুন্দরের বাড়ির সামনেই তার ওপর হামলা করা হয়। এতে বশির আহমদ গুরুতর আহত হন।
তার সাথে থাকা অনটেস্ট পালসার মোটর সাইকেল ভাঙচুর করা হয়। কিছুক্ষণ পরে মাহতাবপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে আবারও দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। এতে স্থানীয় চেয়ারম্যানসহ মধ্যস্থতাকারী ২ জন, বশির মিয়াসহ তার পক্ষে ১৫ জন এবং রুহুলসহ তার পক্ষে ৭ জন ও পথচারীসহ ৩৫ জন আহত হয়েছেন।
সংঘর্ষের ঘটনায় আহতরা হলেন, বশির আহমদ (৪৫), তার ভাতিজা ভুট্টু মিয়া (৪০), সহিদ হাসান (১২), সাহিদুর (২৫), চাচাতো ভাই আমরুজ আলী (২৫), আলী নুর (৩৮), জামিল আহমদ (২৫), আলী আমজদ (২৪), আলী আকবর (২২), ছয়দুল হক (২৫), প্রতিপক্ষ রুহুল আমীন (৩৫), তার পক্ষের শফাত আলী (৪০), গিয়াস উদ্দিন (৫০), জামিল আহমদ (২৩), জুয়েল (২৫), আলম হোসেন (২৪), ফারুক আহমদ (২৭), ফকির আলী (২০), সাদিক আলী (২১)।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ৫ জনকে আটকের সত্যতা নিশ্চিত করেন বিশ্বনাথ থানার অফিসার ইন-চার্জ (ওসি) গাজী আতাউর রহমান বলেন, ‘ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। পরিস্থিতি এখন শান্ত রয়েছে। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে তিনি জানান।
বিশ্বনাথে প্রতিবেশীদের বিরুদ্ধে মামলা করে বিপাকে গৃহবধূ
বিশ্বনাথ :: সিলেটের বিশ্বনাথে বসতঘরে আগুন দেওয়ার ঘটনায় মামলা করে বিপাকে পড়েছেন এক গৃহবধূ।
আসামিরা বাদী ও তার পরিবারকে হুমকি দিচ্ছেন। তার স্বামীকেও ধরে নিয়ে মারধরের চেষ্টা হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
গত ১২ ডিসেম্বর গভীর রাতে বসতঘরে আগুন দেয় কয়েকজন প্রতিবেশী। এ ঘটনায় ১৪ ডিসেম্বর চারজনকে আসামি করে মামলা করেন দৌলতপুর ইউনিয়নের সাতপাড়া গ্রামের আব্দুল কাহারের স্ত্রী ফাতেমা বেগম (৫০)।
আসামিরা হলেন- মৃত আব্দুল মতলিবের ছেলে দিলশাদ মিয়া (৪৫), মৃত আব্দুল গফুরের ছেলে আব্দুল খালিক (৫০), ডালিম (২৬) ও মজম্মিল আলীর ছেলে আব্দুর রব (৪০)।
এ মামলায় এখনো কাউকে গ্রেফতার করেনি পুলিশ। উল্টো বাদী পক্ষকে নানা হুমকি ধমকি দেওয়া হচ্ছে। এ ঘটনায় এলাকায় চরম ক্ষোভ বিরাজ করছে।
মামলার বাদী ফাতেমা বেগম অভিযোগ করে বলেন, মামলা করার তিনদিন পর ১৭ ডিসেম্বর আসামিরা আমাকে রাস্তায় আক্রমণ করে। এ সময় তিনি প্রাণ বাঁচতে পার্শ্ববর্তী ছাতক থানার লাকেশ্বর গ্রামের আব্দুল হান্নানের বাড়িতে আশ্রয় নেন।
আসামি দিলশাদ মিয়াসহ ৭/৮জনের একটি দল তার পিছু নিয়ে ‘চোর’ বলে ওই বাড়িটি ঘেরাও করে ফেলে। পরে বাড়ির মালিক আব্দুল হান্নানের ভাই আব্দুল গফ্ফার ও স্থানীয় সাবেক মেম্বার আজিজুর রহমানের হস্তক্ষেপে রক্ষা পান আমার স্বামী।
তিনি আরও বলেন, ঘটনাটি মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই সাইফুল মোল্লাকে জানানো হলে ওইদিন রাতেই আমার বাড়িতে গিয়ে খারাপ আচরণ করেন।
পরে নিরুপায় হয়ে গত রোববার পুলিশ সুপারের কাছে যাই। পরে পুলিশ সুপার ওসিকে ঘটনা তদন্তের নির্দেশ দেন।
এ ঘটনায় সোমবার থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন ফাতেমা বেগম।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মামলার আসামি দিলশাদ মিয়া অভিযোগ করে বলেন, বাদীর স্বামী আব্দুল কাহার আমার ঘরে হামলা করে স্বর্ণালঙ্কার লুট করায় তাকে ধরে নেওয়ার চেষ্টা করেছি মাত্র।
বাদিনীর স্বামীকে ধরে নেয়ার চেষ্টার ঘটনাকে আড়াল করার চেষ্টা করলেও আসামি দিলশাদ মিয়া শিকার করেছেন।
তিনি বলেন ওইদিন বাদিনীর স্বামী তার ঘরে হামলা করে স্বর্ণালংকার লুটপাট করায় তাকে ধরে নেয়ার চেষ্টা করেছেন।
বিশ্বনাথ থানার এসআই সাইফুল মোল্লা বলেন, আব্দুল কাহারকে মারধরের বিষয়টি নিয়ে বাদীর বক্তব্য আমার কাছে সত্য মনে হয়নি।
কারণ বাদীর স্বামী বয়স্ক। তার পক্ষে দৌঁড়ে পার্শ্ববর্তী থানায় এলাকায় যাওয়া সম্ভব নয়।
বিশ্বনাথ থানার অফিসার ইন-চার্জ (ওসি) গাজী আতাউর রহমান বলেন, ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এছাড়া আগুন দেওয়ার ঘটনার মামলাটি তদন্তাধীন আছে বলে জানান তিনি।
বিশ্বনাথের দুই ইউনিয়নে তৃণমূলের ভোটে নৌকার মাঝি হলেন শংকর-ফয়ছল
বিশ্বনাথ : : ষষ্ঠ ধাপে আগামী ৩১ জানুয়ারী অনুষ্ঠিতব্য ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলার লামাকাজী ও খাজাঞ্চী ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী নির্ধারণের জন্য মঙ্গলবার সকালে উপজেলা আওয়ামী লীগের বিশেষ বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বর্ধিত সভায় তৃণমূলের ভোটে লামাকাজী ইউনিয়নে ৯টি ভোট পেয়ে ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি ফয়ছল আহমদ ও খাজাঞ্চী ইউনিয়নে ১০টি ভোট পেয়ে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শংকর চন্দ্র ধর নৌকার মাঝি নির্বাচিত হয়েছেন।
লামাকাজী বাজারের আল-নূর কমিউনিটি সেন্টারে অনুষ্ঠিত বিশেষ বর্ধিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও স্থানীয় সাবেক এমপি আলহাজ্ব শফিকুর রহমান চৌধুরী। প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট নাসির উদ্দিন খান। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাভোকেট মাহফুজুর রহমান মাহফুজ।
লামাকাজী ইউনিয়নে নৌকার মাঝি হওয়ার লড়াইয়ে থাকা অপর দুই প্রার্থীর মধ্যে উপজেলা আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক প্রভাষক জহুরুল হোসেন জহির পেয়েছেন ৮টি ভোট, সাবেক স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক শাহনুর হোসাইন পেয়েছেন ১টি ভোট এবং বাতিল হয়েছে ১টি ভোট।
খাজাঞ্চী ইউনিয়নে নৌকার মাঝি হওয়ার লড়াইয়ে থাকা অপর দুই প্রার্থীর মধ্যে বৃহত্তর সিলেট আওয়ামী পরিবার জেদ্দার সভাপতি আরশ আলী গণি পেয়েছেন ৭টি ভোট এবং বিশ্বনাথ উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক ও বিশ্বনাথ সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের আহবায়ক মুহিবুর রহমান সুইট পেয়েছেন ৩টি ভোট।
তৃণমূলের ভোট গ্রহনের পূর্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, আজ তৃণমূলের ভোটে কে নৌকা পাবেন, আর কে পাবেন না। সেটা বড় কথা নয়। নৌকার বিজয় নিশ্চিত করার জন্য আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। নৌকা বিজয়ী হলে শক্তিশালী হবে দল। দেশ ও জাতির উন্নয়নে নৌকার বিজয়ের কোন বিকল্প নেই। তাই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থীকে নৌকা প্রতিকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করতে এখন থেকেই কাজ করতে হবে।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি শাহ আসাদুজ্জামান আসাদের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক ফারুক আহমদের পরিচালনায় বিশেষ বর্ধিত সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি আলহাজ্ব আশফাক আহমেদ, অধ্যক্ষ সুজাত আলী রফিক, যুগ্ম সম্পাদক মোহাম্মদ আলী দুলাল, কবির উদ্দিন আহমদ, দপ্তর সম্পাদক জগলু চৌধুরী, প্রচার সম্পাদক অ্যাডভোকেট আব্বাস উদ্দীন, শিল্প ও বানিজ্য বিষয়ক সম্পাদক ইশতিয়াক আহমদ চৌধুরী, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডাঃ শাকির আহমদ শাহীন, শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক বুরহান উদ্দিন, উপ-দপ্তর সম্পাদক মজির উদ্দীন, কার্যনির্বাহী সদস্য গোলাপ মিয়া, এ এইচ এম ফিরোজ আলী, উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য এস এম নুনু মিয়া।
এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক আমির আলী চেয়ারম্যান, মকদ্দছ আলী, সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল কালাম জুয়েল, আব্দুল আজিজ সুমন, দপ্তর সম্পাদক সাহিদুল ইসলাম সাহিদ, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক রুনু কান্ত দে, রামপাশা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ আলমগীর, লামাকাজী ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান-১ এনামুল হক এনাম মেম্বার, বিশ্বনাথ পৌর আওয়ামী লীগের আহবায়ক হাজী আব্দুল জলিল জালাল, আওয়ামী লীগ নেতা পুলক ভট্টাচার্য্য, অরবিন্দু পাল, শাহনেওয়াজ চৌধুরী সেলিম মেম্বার, উপজেলা কৃষক লীগের সভাপতি ছুরাব আলী, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল হান্নান বদরুল, উপজেলা শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান হাবিব, উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক আশিক আলী, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি বদরুল আলম, উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম সম্পাদক দিপু ধর, সাংগঠনিক সম্পাদক জুবায়ের আহমদ জয় প্রমুখসহ আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
বিশ্বনাথে সমাজসেবা অধিদপ্তরের ২৬ লাখ টাকার সুদমুক্ত ক্ষুদ্র ঋণ বিতরণ
বিশ্বনাথ : : সুদমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ জাগরণী সপ্তাহ (১৪-২১ ডিসেম্বর)’ উপলক্ষে সিলেটের বিশ্বনাথে মঙ্গলবার সকালে উপজেলা বিআরডি মিলনায়তনে আলোচনা সভা ও ঋণ বিতরণ কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য এস এম নুনু মিয়া। উপজেলা সমাজসেবা অধিদপ্তরের উদ্যোগে এর আয়োজন করা হয়।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও পৌর প্রশাসক নুসরাত জাহানের সভাপতিত্বে এবং উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মোহাম্মদ আশরাফুল ইসলামের পরিচালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বিশ্বনাথ সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ছয়ফুল হক, দশঘর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এমাদ উদ্দিন খান, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কনক চন্দ্র রায়, সাংবাদিক আহমদ আলী হিরন।
‘মুজিববর্ষের আহবান দরিদ্রতার অবসান’ স্লোগানকে সামনে রেখে জাগরণী সপ্তাহ উপলক্ষে ১৩টি ঋণ স্কিমে উপজেলার ১৩০জন উপকারভোগীর মধ্যে প্রায় ২৬ লাখ টাকা বিতরণ করা হয়। জানাগেছে এ পর্যন্ত বিশ্বনাথে উপজেলায় সমাজসেবা কার্যালয় কর্তৃক প্রায় ১ কোটি ৮ লাখ টাকার ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ করা হয়েছে।