সোমবার ● ১৮ এপ্রিল ২০২২
প্রথম পাতা » রাজনীতি » যুবলীগ ও ছাত্রলীগ নেতাদের বিরুদ্ধে সরকার বিরোধী কার্যক্রমের অভিযোগ
যুবলীগ ও ছাত্রলীগ নেতাদের বিরুদ্ধে সরকার বিরোধী কার্যক্রমের অভিযোগ
বিশ্বনাথ প্রতিনিধি :: সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক কমিটির দুই নেতা ও ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে সরকার ও সংগঠনবিরোধী কার্যক্রমের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
তারা হলেন- উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য রফিক মিয়া, রুহেল খান ও উপজেলা ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি পার্থ সারথী দাশ পাপ্পু।
তাদের সংগঠনবিরোধী এ ‘হীন কাজের’ নেতৃত্ব দিচ্ছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের শিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম সিরাজ।
গত ১০ এপ্রিল এমন অভিযোগ এনে সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের কাছে লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।
আর এ লিখিত অভিযোগ দেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি পংকি খান ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ফারুক আহমদ।
এছাড়াও জেলা সাংগঠনিক সম্পাদক, জেলা যুবলীগের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি এবং সাধারণ সম্পাদকের কাছে অনুলিপি দেওয়া হয়েছে।
তাদের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগটি হুবহু ধরে তুলা হলো- ‘যথাবিহীত সম্মান প্রদর্শন পূর্বক নিবেদন এই যে, সিলেটের ঐতিহ্যবাহী বিশ্বনাথ উপজেলা আওয়ামী লীগ, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন যে কোনো সময়ের চেয়ে আপনাদের নির্দেশ মোতাবেক ঐক্যবদ্ধভাবে দলীয় কার্যক্রমে গতিশীল রয়েছে।
কিন্তু উপজেলা ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি পার্থ সারথী দাশ পাপ্পু, উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য রফিক মিয়া, রুহেল খান প্রায় সময়ই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও প্রকাশ্যে উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতা, উপজেলা চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অশালীন এবং আপত্তিকর মন্তব্য করে সংগঠনবিরোধী কার্যক্রমে সরাসরি অংশগ্রহণ করত।
এতে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করে দল ও সরকারবিরোধী কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের সংগঠনবিরোধী এ হীন কাজের নেতৃত্ব দিচ্ছে উপজেলা আওয়ামী লীগের শিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম সিরাজ। পাপ্পুর অযোগ্যতা ও তার বিতর্কৃত কার্যক্রমে ইতোমধ্যে ছাত্রলীগের মধ্যে বেশ কয়েকবার বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হওয়ার কারণে উপজেলা ছাত্রলীগের কার্যক্রমে স্থবিরতা বিরাজ করছে।
তাই ছাত্রলীগ ও যুবলীগের কার্যক্রম জোরালো করতে উল্লিখিত কতিপয় নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে দলীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ করছি।
এ বিষয়ে ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি পার্থ সারথী দাশ পাপ্পু সব অভিযোগ মিথ্যা দাবি করে বলেন, বিএনপির সম্পাদক থেকে সরাসরি আওয়ামী লীগের সভাপতি হওয়ায় পংকি খান ছাত্রলীগকে সহ্য করতে পারেননি। তিনি বিএনপি-জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য আওয়ামী লীগে এসেছেন।
যুবলীগ নেতা রুহেল খানও এমন অভিযোগ মিথ্যা দাবি করে বলেন, আমরা দলে অনুপ্রবেশকারীদের বিরুদ্ধে অবস্থান করায় এ অভিযোগ করা হয়েছে। আমরা সব সময় নেত্রীর কথা মেনে চলছি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে রফিক মিয়ার মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
এ ব্যাপারে অভিযোগকারী উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ফারুক আহমদ বলেন, দলের ভেতরে সংগঠনবিরোধী কার্যক্রমে লিপ্ত থাকায় তাদের বিরুদ্ধে এ অভিযোগ দিয়েছি।
উদ্বোধনের অপেক্ষায় সিলেটের প্রথম এক্সেল লোড কন্ট্রোলার স্টেশন
বিশ্বনাথ :: কাজ শেষ হওয়ার প্রায় ৬ মাস অতিবাহিত হলেও এখনো চালু হয়নি নবনির্মিত সিলেটের প্রথম এক্সেল লোড কন্ট্রোলার স্টেশন বা ওজন নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র। সিলেট-সুনামগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়কের লামাকাজীতে অবস্থিত স্টেশনটি পুরোপুরি প্রস্তুত।
কর্মকর্তারা বলছেন, শুধু সড়ক মন্ত্রণালয়ের সবুজ সংকেতের অপেক্ষায় রয়েছেন তারা। মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা পেলেই হবে এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন।
খনিজসম্পদে ভরপুর সিলেট অঞ্চলের সড়কে পাথরবাহী পরিবহনের চাপ একটু বেশি। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে সড়ক-মহাসড়ক। ধারণ ক্ষমতার চেয়ে বেশি পণ্য বহনের কারণে সংস্কারের পর পুনরায় দ্রুত নষ্ট হয়ে যায় রাস্তাঘাট। এসব রাস্তা সংস্কারে ব্যয় করতে হয় বিপুল অঙ্কের টাকা।
এ অবস্থায় সিলেটের ৫টি সড়ক-মহাসড়কে এক্সেল লোড নিয়ন্ত্রণকেন্দ্র বসানোর উদ্যোগ নেয় সড়ক ও জনপথ অধিদফতর (সওজ)। এরমধ্যে সিলেট-সুনামগঞ্জ সড়কে নির্মিত নিয়ন্ত্রণ স্টেশনটির কাজ শেষ হয়েছে গেল বছরের মাঝামাঝি সময়ে। স্টেশনটি নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ১৫ কোটি ১২ লাখ টাকা।
জানা গেছে, সড়ক ও জনপথ অধিদফতর (সওজ) গুরুত্বপূর্ণ সড়ক-মহাসড়কে ক্ষয়ক্ষতি কমাতে ২০১৯ সালে সারাদেশে ২৮টি এক্সেল লোড নিয়ন্ত্রণকেন্দ্র স্থাপনের প্রকল্প গ্রহণ করে। সেই বছরের সেপ্টেম্বরে জাতীয় অর্থনৈতিক কাউন্সিলের নির্বাহী কমিটি (একনেক) প্রকল্পটির অনুমোদন দেয়।
এর মেয়াদকাল ধরা হয় ২০২২ সালের জুন পর্যন্ত। প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয় ১ হাজার ৬৩০ কোটি ২৮ লাখ টাকা। এই প্রকল্পের আওতায় সড়কে এক্সেল লোড কন্ট্রোলার নির্মাণ হচ্ছে।
সওজ সূত্রে জানাযায়, সিলেটের ৫টি সড়ক-মহাসড়কে এক্সেল লোড নিয়ন্ত্রণকেন্দ্র বসানোর পরিকল্পনা চূড়ান্ত থাকলেও মাত্র একটি স্টেশনের নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে। লামাকাজী স্টেশন চালুর অপেক্ষায় রয়েছে। বাকিগুলোর মধ্যে ভোলাগঞ্জ সড়কে নির্মিতব্য এক্সেল লোড কন্ট্রোলারের নির্মাণ কাজ ইতোমধ্যে ৩৫ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে।
সুতারকান্দি এক্সেল লোড কন্ট্রোলারের জমি অধিগ্রহণ ও ঠিকাদার নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। বাদাঘাট এক্সেল লোড কন্ট্রোলার স্টেশনের পরিকল্পনা প্রণয়ন হয়েছে। নির্মাণ কাজ শুরু হতে আরো কিছু সময় লাগবে। তামাবিল এক্সেল লোড কন্ট্রোলার নির্মাণের কাজ ঢাকা-সিলেট-তামাবিল মহাসড়ক ৪ লেনে (দুটি সার্ভিস লেনসহ ছয় লেন) উন্নীতকরণ প্রকল্পে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
সিলেট-সুনামগঞ্জ সড়কের লামাকাজী এক্সেল লোড কন্ট্রোলার স্টেশনের দায়িত্বে থাকা সিলেট সড়ক বিভাগের উপ সহকারী প্রকৌশলী সুমন চন্দ্র দাস জানান, ২০১৯ সালে কাজ শুরু হলেও করোনার কারণে কাজ শেষ হতে একটু বেশি সময় লেগেছে। গেল বছরের মাঝামাঝি সময়ে কাজ শেষ হয়। এখন সড়ক মন্ত্রণালয়ের সবুজ সংকেত পেলেই স্টেশনটি আমরা চালু করতে পারবো।
তিনি জানান, স্টেশনটি পরিচালনায় আনসার সদস্য নিয়োগ সংক্রান্ত সাময়িক জটিলতা ছিল, সেটিও সম্পন্ন হয়েছে। এখন মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা পেলেই স্টেশনটি চালু হবে।
সড়ক ও জনপথ অধিদফতর সিলেটের নির্বাহী প্রকৌশলী মোস্তাফিজুর রহমান জানান, ক্ষতির সম্মুখিন থেকে সড়ক-মহাসড়ক বাচাঁনোর চেষ্টার অংশ হিসেবে এক্সেল লোড তথা অতিরিক্ত ধারণ ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণ করার কেন্দ্র নির্মাণ হচ্ছে। এর আগে সিলেটের কোন সড়কে এরকম কোন স্টেশন ছিল না।
তিনি বলেন, সিলেটের ৫টি এক্সেল লোড কন্ট্রোলার নির্মাণ প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে সড়ক-মহাসড়কে অতিরিক্ত পণ্য পরিবহন বন্ধ হবে। কেউ ধারণ ক্ষমতার অতিরিক্ত পণ্য পরিবহন করলে সেটা নিয়ন্ত্রণকেন্দ্রে ধরা পড়বে। তখন তাকে নির্দিষ্ট জরিমানার মুখে পড়তে হবে বলেও জানান তিনি। প্রথম কেন্দ্র হিসেবে লামাকাজী স্টেশনটি খুব শীঘ্রই চালু হবে বলে।
বিশ্বনাথ-লামাকাজী ইউনিয়নের দুই শতাধিক পরিবার পেলেন প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার
বিশ্বনাথ :: সিলেটের বিশ্বনাথে ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’র বরাদ্ধকৃত ঈদ উপহারের ত্রাণ ও খাদ্যসামগ্রী থেকে ঈদ উপহার পেয়েছেন বিশ্বনাথ ও লামাকাজী ইউনিয়নের দুই শতাধিক পরিবার।
রবিবার (১৭ এপ্রিল) দুপুরে উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গনে বিশ্বনাথ ইউনিয়ন ও বিকেল রাগীব-রাবেয়া স্কুল এন্ড কলেজ মাঠে লামাকাজী ইউনিয়নের বাসিন্দাদের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহারের ত্রাণ ও খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করা হয়।
উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য এস এম নুনু মিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহারের ত্রাণ ও খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ্ব পংকি খান।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ফারুক আহমদ, যুগ্ম সম্পাদক আমির আলী চেয়ারম্যান, বিশ্বনাথ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ছয়ফুল হক।
এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক আব্দুল মতিন, উপ-দপ্তর সম্পাদক নূরুল হক, বিশ্বনাথ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের আহবায়ক শাহনেওয়াজ চৌধুরী সেলিম, যুগ্ম আহবায়ক আব্দুর রুপ, সদস্য লাল মিয়া, দেওকলস ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সুলতান আহমদ, পৌর আওয়ামী লীগের সদস্য দবির মিয়া, সাইদুল ইসলাম, রাজু আহমদ খান, ২নং ওয়ার্ডের যুগ্ম সম্পাদক সায়েদ আহমদ প্রমুখ।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি বিশ্বনাথ উপজেলাবাসীর জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’র বরাদ্ধকৃত এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রনালয়ের প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান সার্বিক সহযোগীতায় উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য এস এম নুনু মিয়ার বরাদ্ধ পাওয়া প্রায় অর্ধকোটি টাকা মূল্যের ২ হাজার প্যাকেট খাদ্যসামগ্রী থেকে পর্যায়ক্রমে উপজেলার প্রতিটি এলাকায় ঈদ উপহার বিতরণ করা হচ্ছে।
বিশ্বনাথে প্রবাসী পরিবারের উদ্যোগে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ
বিশ্বনাথ :: সিলেটের বিশ্বনাথে রবিবার (১৭ এপ্রিল) দুপুরে উপজেলার পূর্ব শ্বাসরাম গ্রামের বাসিন্দা ও যুক্তরাজ্য প্রবাসী কামাল মিয়া, ময়নুল ইসলাম, শফিকুল ইসলাম ও তাদের আত্নীয়-স্বজনের উদ্যোগে রমজান মাস উপলক্ষ্যে এলাকার দুই শতাধিক অসহায়-দরিদ্র-গরীব পরিবারের মধ্যে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।
প্রবাসী কামাল মিয়ার সভাপতিত্বে ও সংগঠক সুমন মিয়ার পরিচালনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন গ্রামের মুরব্বী হাজী আব্দুল করিম, বিশ্বনাথ প্রেস ক্লাবের সভাপতি তজম্মুল আলী রাজু, সংগঠক সুহেল আহমদ, পূর্ব শ্বাসরাম জান মোহাম্মদ জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা হাফিজ আব্দুল আলীম। অনুষ্ঠানে দোয়া পরিচালনা করেন মাওলানা হায়াতুল ইসলাম।
বিশ্বনাথ এইড ইউকে-প্রেসক্লাবের টানা ইফতার বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বিশ্বনাথ :: সিলেটের বিশ্বনাথে রবিবার (১৭ এপ্রিল) বিকেলে ‘বিশ্বনাথ এইড ইউকের উদ্যোগে ও বিশ্বনাথ প্রেসক্লাবের ব্যবস্থাপনায়’ পথচারীদের মধ্যে টানা ১৫ দিন ইফতার বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়েছে। প্রধান অতিথি হিসেবে ইফতার বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন বিশ্বনাথ থানার অফিসার ইন-চার্জ (ওসি) গাজী আতাউর রহমান। একার্যক্রমে প্রতিদিন শতাধিক অসহায়-গরীব ব্যক্তিকে ইফতার বিতরণ করা হবে।
বিশ্বনাথ প্রেস ক্লাবের সভাপতি তজম্মুল আলী রাজুর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক এমদাদুর রহমান মিলাদের পরিচালনায় ইফতার বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলে প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি রফিকুল ইসলাম জুবায়ের, কাজী মুহাম্মদ জামাল উদ্দিন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক প্রনঞ্জয় বৈদ্য অপু, সাবেক কোষাধ্যক্ষ মাওলানা শহিদুর রহমান, সদস্য নূর উদ্দিন, মো. আবুল কাশেম, আহমদ আলী ইরন প্রমুখ।