রবিবার ● ১৯ জুন ২০২২
প্রথম পাতা » ঢাকা » বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির ১৮ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির ১৮ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে
ঢাকা :: বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির ১৮ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে আজ বিকালে সেগুনবাগিচায় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংহতি মিলনায়তনে পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়।রাজনৈতিক দল ও শ্রেণী - পেশার নেতৃবৃন্দ এবং বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ এই পুনর্মিলনীতে অংশগ্রহণ করেন এবং বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি ও পার্টির সাধারণ সম্পাদক জননেতা সাইফুল হকসহ পার্টির নেতৃবৃন্দকে শুভেচ্ছা জানান।
পুনর্মিলনীতে অংশগ্রহণ করেন এবং বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির প্রতি শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল - বিএনপির স্টান্ডিং কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, গণফোরাম এর সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, বাসদ- মার্কসবাদী এর কেন্দ্রীয় নেতা মানস নন্দি, আ ক ম জহিরুল ইসলাম, রাস্ট্র সংস্কার আন্দোলন এর প্রধান সমন্বয়ক এডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম, মাহমুদ জামাল কাদেরী, হাবিবুর রহমান , বাসদ নেতা খালেকুজ্জামান লিপন মঈনুদ্দিন , প্রগতিশীল ন্যাপ এর সভাপতি পরশ ভাসানী ও সদস্য সচিব আজহারুল ইসলাম , সোনার বাংলা পার্টির সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ হারুন রশীদ , বাংলাদেশ জাতীয় লীগের সভাপতি ডঃ শাহরিয়ার ইফতাখার, গণ অধিকার পরিষদের যুগ্ম সদস্যসচিব রাশেদ খান, কেন্দ্রীয় নেতা আতাউল্লাহ, সাদ্দাম হোসেন , ইউনাইটেড কমিউনিস্ট লীগের নেতা তৈমুর আলম অপু প্রমুখ।
বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব রঘু অভিজিৎ রায়, সাখাওয়াত হোসেন ভূইয়া প্রমুখ।
নেতৃবৃন্দ ভোটের অধিকারসহ দেশের গণতান্ত্রিক অঅভিযাত্রায় সম্মিলিত উদ্যোগ গ্রহণের প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
পুনর্মিলনীতে অতিথিদের অভ্যর্থনা জানান বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য বহ্নিশিখা জামালীর, আকবর খান, আবু হাসান টিপুসহ কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ।
অনুষ্ঠানে সংগীত পরিবেশন পরিবেশন করেন গণসংগীত শিল্পী এপোলী জামালী।
বন্যায় মারাত্মক বিপর্যস্ত অঞ্চলসমূকে ‘ দূর্গত অঞ্চল ‘ ঘোষণা করার দাবি
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক আজ গণমাধ্যমে প্রদত্ত এক বিবৃতিতে সিলেট - সুনামগঞ্জসহ বন্যায় মারাত্মকভাবে বিপর্যস্ত অঞ্চলসমূহকে
‘দুর্গত অঞ্চল’ ঘোষণা করে বন্যার বিপর্যয় রোধে সর্বাত্বক উদ্যোগ নিতে সরকার ও সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের প্রতি আহবান জানিয়েছেন এবং বলেছেন পরিস্থিতি মোকাবিলায় সশস্ত্র বাহিনীসহ প্রশিক্ষিত সকল বাহিনী ও সংস্থাসমূহকে জরুরী ভিত্তিতে কাজে লাগানা দরকার।
বিবৃতিতে তিনি বলেন সিলেট ও সুনামগঞ্জে বিদ্যুৎ না থাকায় পরিস্থিতির আরও অবনতি ঘটেছে। সুনামগঞ্জ, সিলেট, নেত্রকোনা, কুডিগ্রাম,লালমনিরহাটসহ বন্যা কবলিত অঞ্চলসমূহের লক্ষ লক্ষ পরিবার আকস্মিক ভয়াবহ বন্যায় অবর্ননীয় দূর্দশায় নিপতিত হয়েছেন। পানিবন্দী হয়ে পড়েছে অসংখ্য পরিবার।সর্বস্ব হারিয়ে তারা মহাবিপদে নিপতিত হয়েছে। অধিকাংশ পরিবারের কাছে এখনও পর্যন্ত খাদ্য ও ত্রাণ সামগ্রীর কিছুই পৌছেনি।
বিবৃতিতে তিনি জরুরী ভিত্তিতে বন্যাদুর্গত পরিবারসমূহের কাছে খাদ্য, ত্রাণসামগ্রী ও নগদ অর্থ পৌছানোর দাবি জানিয়েছেন।
একই সাথে তিনি বন্যাপীড়িত অসহায় লক্ষ লক্ষ পরিবারের পাশে দাঁড়াতে সমাজের বিত্তবানদের প্রতি আহবান জানিয়েছেন। তিনি এই দূর্যোগে মানবিক তৎপরতায় গণউদ্যোগ জোরদার করতেও ছাত্র তরুন যুবাদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানান।