বুধবার ● ১২ অক্টোবর ২০২২
প্রথম পাতা » সকল বিভাগ » বিশ্বনাথ পৌর নির্বাচন : তথ্য গোপন করে মনোনয়নপত্র দাখিল
বিশ্বনাথ পৌর নির্বাচন : তথ্য গোপন করে মনোনয়নপত্র দাখিল
বিশ্বনাথ প্রতিনিধি :: সিলেটের বিশ্বনাথ পৌরসভা নির্বাচনে ৮নং ওয়ার্ডের দক্ষিণ মশুলা (জানাইয়া) এলাকার শাহ মো. আমির উদ্দিন নামের এক ব্যক্তি ভোটার তালিকায় তার নাম গোপন করে অভিনব পন্থায় যুক্তরাজ্য প্রবাসী আপন বড় ভাইয়ের নামে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
এমন অভিযোগ রির্টানিং কর্মকর্তার কাছে দাখিলের পরও তার মনোনয়নপত্রটি বৈধ ঘোষণা করেছেন উপজেলা নির্বাচন অফিসার।
অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, দক্ষিণ মশুলা (জানাইয়া) গ্রামের মো. রইছ আলীর দ্বিতীয় পুত্র মো. কামাল উদ্দিন দীর্ঘদিন ধরে স্ব-পরিবারে যুক্তরাজ্যে বসবাস করছেন। তার ছোট ভাইয়ের নাম শাহ মো. আমির উদ্দিন। তিনি এলাকায় ও একাডেমিক রেকর্ডপত্রে শাহ মো. আমির উদ্দিন নামে পরিচিত।
কিন্তু ভোটার তালিকায় তিনি শাহ মো. আমির উদ্দিন এর পরিবর্তে বড়ভাই মো. কামাল উদ্দিন নামে ভোটার তালিকায় অন্তভুক্ত হন। আর ভোটার তালিকা অনুযায়ী তার জন্ম তারিখ ১৯৪২ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারী। কিন্তু প্রকৃত পক্ষে তার বয়স আনুমানিক ৩৭ বছর হবে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত ০৫/১১/২০১৩ ইং তারিখে ইউনিয়ন পরিষদের প্যাডের একটি প্রত্যয়নপত্রেও তার নাম শাহ মো. আমির উদ্দিন, এছাড়াও তার ফেসবুক আইডিতেও শাহ মো. আমির উদ্দিন, জেলা ও উপজেলা যুবদলের প্যাডে শীল স্বাক্ষরেও একই নাম। বিশ্বনাথ থানার মামলা নং-৮, তারিখ ০৭/০১/২০১৫ইং, মামলা নং ১৮, তারিখ ২৭/১১/২০১৫ইং, মামলা নং-৮, তারিখ ০৯/১২/২০১৫, মামলা নং-০৬, তারিখ ০৬/০৭/২০১৬ইং, দক্ষিণ সুরমা থানার মামলা নং-১৪, তারিখ ২৬/১১/২০১৩,। এসব মামলার রেকর্ডপত্রে শাহ মো. আমির উদ্দিন আসামি ছিলেন এবং আদালতে এসব মামলার হাজিরাও দিচ্ছেন।
এলাকাবাসির অভিযোগ, আমির উদ্দিনের বড় ভাই কামাল উদ্দিনের নাম, ভোটার নং ব্যবহার করে অভিনব কায়দায় আমির উদ্দিন মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। মনোনয়নপত্র যাচাই-বাচাইয়ে অতি কৌশলে বৈধ ঘোষনা করা হয়। তার মনোনয়নপত্র বাতিলের জন্য সোমবার উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন স্হানীয় বাসিন্দা কয়েছ আহমদ।
মশুলা গ্রামের ইউপি সদস্য ইউনুছ আলী বলেন, ‘শাহ মো. আমির উদ্দিনের বড় ভাই মো. কামাল উদ্দিন যুক্তরাজ্যে থাকেন। শুনেছি তার বড় ভাইয়ের নামে সে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছে।’
একই ওয়ার্ডে সাবেক মেম্বার নুরুল হক বলেন ‘মো. কামাল উদ্দিন লন্ডনে থাকেন। আর শাহ আমির উদ্দিন কামাল উদ্দিনের ছোট ভাই। আমিও শুনেছি নির্বাচন করতে সে তার ভাইয়ের নামে মনোনয়পত্র দাখিল করেছে।’
কাউন্সিলর পদপ্রার্থী মৃত ইন্তাজ আলীর পুত্র নাজিম উদ্দিন বলেন, ‘আমির উদ্দিনের ভাই মো. কামাল উদ্দিন। আমির উদ্দিন আমার কেইছ পাটনার। তিনি আমির উদ্দিন নামে কোর্টে হাজিরা দিচ্ছেন।
এ ব্যাপারে শাহ মো. আমির উদ্দিন বলেন, ‘আমি শাহ মো. আমির উদ্দিন নামে সবার কাছে পরিচিত হলেও ভোটার তালিকায় আমার নাম মো. কামাল উদ্দিন। আমার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ সঠিক নয়। তাছাড়া কামাল উদ্দিন নামে আমার কোন ভাইও নেই। একটি পক্ষ আমাকে ঘায়েল করতে মিথ্যা অভিযোগ করেছে।’
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা সারওয়ার হোসেন বলেন, ‘শাহ আমির উদ্দিনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দেয়া হয়েছে মনোনয়নপত্র যাচাইয়ের পর। তাই আমরা কোন ব্যবস্থা নিতে পারিনি। এটা আপিল বিভাগে শুনাননির জন্য পরামর্শ দেয়া হয়েছে।’
বিশ্বনাথে হামলা-হুমকি ও নৌকাসহ মালামাল চুরির অভিযোগে থানায় মামলা
বিশ্বনাথ :: সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলার চাউলধনী হাওরে অবৈধভাবে মাছ আহরণ ও ইজারাদার পক্ষের লোকজনের উপর হামলা-খুন-জখমের হুমকি প্রদান ও নৌকাসহ মালামাল চুরির অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
দশঘর মৎস্যজীবি সমবায় সমিতি লিমিটেডের সহ সভাপতি ও মৎস্যজীবি জুনাব আলী রোববার (৯ অক্টোবর) মামলাটি দায়ের করেন। মামলা নং ৬ (তাং ৯.১০.২২ইং)। মামলার বাদী জুনাব আলী উপজেলার কামারগাঁও গ্রামের মৃত আব্দুল মনাফের পুত্র।
মামলার এজাহারভ‚ক্ত অভিযুক্তরা হলেন- উপজেলার মীরগাঁও গ্রামের মৃত আব্দুল গফুরের পুত্র আবুল কালাম, উত্তর দৌলতপুর গ্রামের মৃত ইমান আলীর পুত্র আনোয়ার হোসেন ধন মিয়া, চৈতননগর গ্রামের মৃত কলমদর আলীর পুত্র আফজল, উত্তর দৌলতপুর গ্রামের মৃত ছনুফর আলীর পুত্র কুতুব উদ্দিন, দশপাইকা গ্রামের আনফর আলীর পুত্র গিয়াস উদ্দিন, মৌলভীরগাঁও গ্রামের আব্দুর রাজ্জাকের পুত্র মাহফুজুর রহমান, কামারগাঁও গ্রামের মৃত আব্দুল রজাকের পুত্র রুশন আলী, মৌলভীরগাঁও গ্রামের সাইবুর রহমানের পুত্র হোসন মিয়া, দশপাইকা গ্রামের মোবারক আলীর পুত্র জুনাব আলী, উজাইজুরী গ্রামের আব্দুল কদ্দুছের পুত্র আব্দুল কাদির, মৌলভীরগাঁও গ্রামের মৃত মোশাহিদ আলীর পুত্র জাহিদুল হক। এছাড়া মামলায় আরো ৫/৬ জন অজ্ঞাতনামা অভিযুক্ত রয়েছেন।
বাদী মামলার অভিযোগপত্রে উল্লেখ করেছেন- দশঘর মৎস্যজীবি সমবায় সমিতি লিঃ বিগত ১৪২৪-২৯ বাংলা পর্যন্ত চাউলধনী হাওর জলমহালটি বন্দোবস্থ এনে মাছ আহরণ করে আসছে। কিন্তু মামলার অভিযোক্তরা তাদের সহযোগী সন্ত্রাসী বাহিনী লেলিয়ে দিয়ে বন্দোবস্থকৃত জলমহালে বিভিন্ন সময়ে বে-আইনীভাবে প্রবেশ করে সন্ত্রাসী কার্যকলাপ ও খুন-জখমের ভয়ভীতি দেখাইয়া মৎস্য আহরণ, বিষ প্রয়োগে মৎস্য সম্পদের ক্ষতিসাধন ও মাছ চুরি করিয়া ক্ষতিগ্রস্থ করে আসছে।
এনিয়ে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা-মোকাদ্দমা চলমান ও বিচারাধীন আছে। এমনকি অভিযুক্তরা নিজেদের প্রভাব কাটিয়ে চৈতননগর গ্রামে জমিতে পানি সেচ ও রাস্তা নির্মাণকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের মারামারি ও সুমেল হত্যা মামলায় বাদীসহ মৎস্যজীবি সম্প্রদায়ের অনেককে শত্রæতামূলকভাবে অভিযুক্ত করেছে।
বিগত ১৪২৭-২৮ বাংলা সনে বন্দোবস্থকৃত গ্রুপ জলমহালে মৎস্য আহরণ ও চুরি করিয়া ক্ষতিগ্রস্ত করায় সমিতির পক্ষে বাদী ও আব্দুল জলিল জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার বরাবরে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। এর প্রেক্ষিতে গত ১৪ সেপ্টেম্বর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে বিশ্বনাথে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও), থানার অফিসার ইন-চার্জ (ওসি), জনপ্রতিনিধি ও সাংবাদিকসহ এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতি অনুষ্ঠিত সভায় আলোচনা সাপেক্ষে সিদ্ধান্ত হয় মাছ আহরণে ইজারাদারদের কেউ কোন প্রকার বাঁধা দিতে পারবে না বলে সিদ্ধান্ত হয়।
কিন্তু সেই সভার সিদ্ধান্তের পর মামলার ১নং অভিযুক্তের নেতৃত্বে বন্দোবস্তকৃত জলমহালের বিভিন্ন পয়েন্টে ভেল জাল, কারেন্ট জাল, ফুরা জাল উরফে কোনা জাল দিয়ে অন্যায় ও বেআইনিভাবে মাছ করিতে থাকিলে আমরা (সমিতির নেতৃবৃন্দ) প্রশাসনের বিভিন্নস্তরে অভিযোগ করিলেও অভিযুক্তরা ও তাদের সন্ত্রাসী বাহিনীর সদস্যরা বে-আইনী মৎস্য আহরণ বন্ধ করে নাই। উল্টো অভিযুক্তরা একে অন্যের সহযোগীতায় বিভিন্ন সময়ে অস্ত্রের মহড়া দিয়ে বন্দোবস্তকৃত জলমহালের শ্রমিক ও পাহাড়াদার মৎস্যজীবিদের খুন-জখমের ভয়-ভীতি দেখাইয়া তাড়াইয়া দেয়।
বাদী মামলার অভিযোগপত্রে আরো উল্লেখ করেছেন- জলমহালটি অরক্ষিত করার পায়তারার অংশ হিসেবে গত ৩ অক্টোবর সকালে মামলার ৩-৭নং স্বাক্ষীগণ বাশের লাটি, খুঁটি, জাল নিয়ে লিজকৃত বিলে যাওয়ার পথিমধ্যে প্রধান অভিযুক্তের নেতৃত্বে অপরাপর অভিযুক্তরা দেশীয় অস্ত্র-সস্ত্রে (রামদা, ডেগার, লোহার লাইপ) সজ্জিত হয়ে তাদের (৩-৭নং স্বাক্ষীগণ) পথরোধ করে হামলা করে গূরুত্বর আহত করে।
এসময় অভিযুক্তরা মৎস্য আহরণে ব্যবহৃত বিভিন্ন সাইজের প্রায় ৫০ হাজার টাকার বাঁশের খুটিসহ প্রায় ২ লাখ ২০ হাজার টাকা মূলের মালামাল ও মৎস্য আহরণে ব্যবহৃত প্রায় দেড় লাখ টাকা মূল্যের দুটি নৌকা চুরি করে নিয়ে যায়। এরপর আমরা গূরুত্বর আহত আমতৈল গ্রামের সিরাজ আলীর পুত্র মাসুম আহমদকে ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য প্রথমে বিশ্বনাথ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও ৬ অক্টোবর এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করি।
এব্যাপারে মামলার প্রধান অভিযুক্ত আবুল কালাম ও দ্বিতীয় অভিযুক্ত আনোয়ার হোসেন ধন মিয়ার সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করার চেষ্ঠা করা হলে তাদের পাওয়া যায়নি।
এঘটনায় মামলা দায়েরের সত্যতা স্বীকার করে বিশ্বনাথ থানার অফিসার ইন-চার্জ (ওসি) গাজী আতাউর রহমান বলেন, তদন্ত সাপেক্ষে এব্যাপারে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে বলে তিনি জানান।
বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলে প্রশিক্ষণ কর্মশালা : সিলেটের ৪ সাংবাদিক
বিশ্বনাথ :: বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলা উপজেলার প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় কর্মরত রুরাল জার্নালিস্ট ফাউন্ডেশনের সদস্যদের অংশগ্রহণে বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল আয়োজিত ‘প্রেস কাউন্সিল আইন ও আচরণবিধি এবং তথ্য অধিকার আইন অবহিতকরণ’ শীর্ষক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। উক্ত শীর্ষ দিনব্যাপী কর্মশালায় অংশগ্রহণ করে বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল’র সনদপত্র পেলেন সিলেটের চার উদীয়মান তরুণ সাংবাদিক।
সোমবার (১০ অক্টোবর) সকালে ঢাকার পুরানা পল্টনে অবস্থিত ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের সম্মেলন কক্ষে এ প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
শীর্ষ দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালায় সমগ্রহ বাংলাদেশ থেকে ৭০ জন পেশাদার সাংবাদিকে পেশাগত দক্ষতার জন্য নির্বাচিত করা হয়। তারমধ্যে সিলেট জেলার চার উদীয়মান তরুণ সাংবাদিক-কে নির্বাচিত করা হয়। তারা হচ্ছেন- দৈনিক সিলেট এক্সপ্রেস পত্রিকার- বার্তা সম্পাদক মোঃ আবুল হোসেন, স্টাফ রিপোর্টার মোঃ রায়হান হোসেন, গোলাপগঞ্জ সংবাদদাতা আইয়ুব আলী ওরফে দুলাল ও দৈনিক উন্নয়ন বার্তা পত্রিকার সিলেট জেলা সংবাদদাতা আফজালুর জামান চৌধুরী।
প্রশিক্ষণ কর্মশালা শেষে তাদের হাতে সম্মাননা ও সনদপত্র তুলে দিলেন- প্রেস কাউন্সিল’র চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. নিজামুল হক নাসিম, বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল’র সচিব (অতিরিক্ত সচিব) মো. শাহ আলম, রুরাল জার্নালিস্ট ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান এস,এম জহিরুল ইসলাম ও ফাউন্ডেশনের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব আল-আমিন শাওন।
প্রশিক্ষণ কর্মশালায় সাংবাদিকদের পেশাগত মান উন্নয়ন, আইন, আচরণবিধি এবং তথ্য অধিকার আইন বিষয়ে আলোচনা করা হয়। প্রশিক্ষণে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রেস কাউন্সিল’র চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. নিজামুল হক নাসিম বলেন, ১৯৭৪ সালে সাংবাদিকদের সার্বিক উন্নয়ন ও মান উন্নয়নের জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এই প্রেস কাউন্সিল প্রতিষ্ঠা করেন। তার হাত ধরে এ কাউন্সিলের পথচলা।
তিনি আরও বলেন, আমরা দায়িত্ব নেবার পর থেকে আইন বিষয়ে বিশেষ বিবেচনা দিয়ে কাজ করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। এছাড়া কোন সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে যদি কোন অভিযোগ থাকে তাহলে সেটি প্রেস কাউন্সিলে অভিযোগ করবে প্রথমে, তারপর সেখান থেকে বিচার করা হবে। যদি এ ট্রাইব্যুনালের মাধ্যমে বিচারের আওতায় আনা সম্ভব না হয় তবে সেটি যথাযথস্থানে পাঠিয়ে বিচার করা হবে।
এটি করার চেষ্টা করছি কারণ সাংবাদিকদের সম্মান রক্ষাতে এবং হয়রানির শিকার থেকে বাঁচাতে।
সাংবাদিকদের ডাটাবেজ বিষয়ে বলেন, সাংবাদিকদের ডাটাবেজ তৈরি করা হচ্ছে, যাতে করে প্রকৃত সাংবাদিকদের একটা ডাটা রাষ্ট্রের কাছে যেনো থাকে।
উল্লেখ্য, প্রশিক্ষণ কর্মশালা শেষে ৭০জন সাংবাদিকদের সনদ বিতরণ করা হয়।