শনিবার ● ২৪ ডিসেম্বর ২০২২
প্রথম পাতা » প্রধান সংবাদ » সিলেটে হকারদের দখলে কিনব্রিজ
সিলেটে হকারদের দখলে কিনব্রিজ
স্টাফ রিপোর্টার :: সিলেটের সুরমা নদীতে ব্রিটিশ আমলে নির্মিত কিনব্রিজের ওপর অবৈধভাবে ভ্রাম্যমাণ দোকানপাট বসাচ্ছেন হকাররা। সেতুর একাংশ দখল করে সবজি, ফল, কাপড়সহ নানা ধরনের দোকানপাট বসানো হচ্ছে।
এতে হেঁটে সেতু পারাপার হতে গিয়ে দুর্ভোগে পড়ছে পথচারীরা। এ ছাড়া সেতু সংকুচিত হয়ে যান চলাচলেও প্রতিবন্ধকতা তৈরি হচ্ছে।
পথচারী ও যানবাহনের চালকদের অভিযোগ, সেতু দিয়ে প্রতিদিন হাজারো মানুষ চলাচল করে। কিন্তু সেতুর একাংশ দখল করে হকাররা দোকানপাট বসানোর কারণে মানুষ নির্বিঘ্নে যাতায়াত করতে পারে না। এ ছাড়া সেতু এলাকায় যানজটও বেড়েছে। তবে সিটি করপোরেশন কর্তৃপক্ষ বলছে, হকারদের উচ্ছেদে নিয়মিত অভিযান চালানো হয়। তবু তাঁরা আবার দোকানপাট বসান।
সরেজমিনে দেখা গেছে, সেতুর উত্তরাংশের অনেক জায়গা দখল করে অন্তত ১৫ থেকে ২০ জন হকার সবজি, ফল, কাপড়, জুতা ও ইলেকট্রনিক সামগ্রীর পসরা সাজিয়ে বসেছেন। সেসব পণ্য দরদাম করে কিনছেন অসংখ্য ক্রেতা। ক্রেতা-বিক্রেতার ভিড়ে সেতুর উত্তর থেকে দক্ষিণাংশের শুরুর বাঁ পাশে তুলনামূলক ভাবে ভিড় বেশি। ওই অংশে যানজট দেখা যায়।
দক্ষিণ সুরমার ভার্তখলা এলাকার বাসিন্দা আনসার উদ্দিন বলেন, ব্যস্ত একটি সেতুর ওপরে হকাররা এভাবে দেদারসে দোকানপাট বসালেও সিটি করপোরেশন কর্তৃপক্ষ তাঁদের উচ্ছেদে কোনো ব্যবস্থাই নিচ্ছে না। অথচ পথচারীদের নিয়মিত দুর্ভোগ সহ্য করে যাতায়াত করতে হচ্ছে। হকাররা সেতুর একাংশ দখল করে রাখায় যান চলাচলের পথও সংকুচিত হয়ে পড়েছে।
সিটি করপোরেশন কর্তৃপক্ষ জানায়, সিলেট শহরকে উত্তর ও দক্ষিণ দুই ভাগে বিভক্ত করেছে সুরমা নদী। দুই অংশকে সংযুক্ত করতে নদীর ওপর ১৯৩৬ সালে ধনুকের মতো বাঁকা একটি সেতু নির্মাণ করা হয়। ১ হাজার ১৫০ ফুট দৈর্ঘ্য ও ১৮ ফুট প্রস্থের লোহার তৈরি এ সেতুর নাম কিনব্রিজ।
এটি এখন দেশ-বিদেশে সিলেটের প্রতীক হিসেবে পরিচিত। তবে যানবাহনের ভার বহন করে সেতুটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ায় ঐতিহ্যবাহী স্থাপনাটি টিকিয়ে রাখার স্বার্থে কয়েক বছর আগে এখান দিয়ে সব ধরনের ভারী যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। এখন সেতু দিয়ে ঠেলাগাড়ি, রিকশা, মোটরসাইকেল, সিএনজি চালিত অটোরিকশাসহ হালকা যান চলাচল করে থাকে।
সিএনজিচালিত অটোরিকশার চালক মাজের মিয়া বলেন, হকাররা সেতুর ওপর বিভিন্ন পণ্যের দোকানপাট বসানোর কারণে জায়গা সংকুচিত হয়ে গেছে। এতে পথচারীরা সেতুর মাঝখান দিয়ে হেঁটে চলাচল করছে। এ অবস্থায় স্বাচ্ছন্দ্যে যানবাহন নিয়ে চলাচল করা যায় না।
সেতুর একাংশ বেদখল থাকায় চালকদের বেশি সমস্যায় পড়তে হয়। সেতু থেকে হকারদের স্থায়ীভাবে সরিয়ে দেওয়া উচিত বলে তিনি মনে করেন।
সেতুর আশপাশের এলাকার একাধিক বাসিন্দা ও ব্যবসায়ী জানান, সেতুতে অস্থায়ী দোকানপাট থাকায় ময়লা-আবর্জনাও ছড়িয়ে পড়ছে সেতুতে। এ ছাড়া সেতুর প্রকৃত সৌন্দর্যও আড়াল হয়ে যাচ্ছে। সেতুর দক্ষিণাংশে সিলেটের সবচেয়ে বড় বাসস্ট্যান্ড কদমতলী বাস টার্মিনাল ও সিলেট রেলস্টেশন।
এ সেতু দিয়ে দেশের অন্যান্য অঞ্চল থেকে আসা মানুষের উত্তরাংশে; অর্থাৎ মূল শহরে ঢুকতে হয়। তাই সেতুটি হকারদের দখলে থাকায় বিষয়টি পর্যটকদের কাছেও নেতিবাচক ভাবে উপস্থাপিত হচ্ছে বলে অনেকে মতামত দেন।
সিলেট সিটি করপোরেশনের প্রধান প্রকৌশলী নূর আজিজুর রহমান বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, সেতু থেকে প্রায়ই হকারদের উচ্ছেদ করা হয়। কিন্তু সরিয়ে দেওয়ার পরও তাঁরা আবার সেখানে দোকানপাট বসান। এখন বিষয়টি আরও কড়াকড়িভাবে দেখা হবে বলে তিনি জানান।
বিশ্বনাথে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ডাকাতি ৫ লাখ টাকার মালামাল লুট
বিশ্বনাথ :: প্রবাসী অধ্যূষিত সিলেটের বিশ্বনাথে একটি বাড়িতে ডাকাতি সংঘটিত হয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার (২২ডিসেম্বর) দিবাগত রাত তিনটার দিকে উপজেলার হিমিদপুর গ্রামের মৃত ইজার আলী মেম্বারের বাড়িতে ওই ডাকাতির ঘটনা ঘটে।
এসময় ডাকাতদল মৃত ইজার আলী মেম্বারের ছেলে ইউসুফ আলী ও মৃত ইদ্রিস আলীর ছেলে রাজন মিয়ার ঘরে থাকা নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকারসহ প্রায় ৫ লাখ টাকার মালামাল লুট করে নিয়ে যায়।
ঘটনার খবর পেয়ে রাতেই থানা পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে বলে জানান ভুক্তভোগীরা।
তবে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে বলে জানা নেই জানিয়েছেন বিশ্বনাথ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা গাজী আতাউর রহমান।
ইউসুফ আলী জানান, বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত আড়াইটা থেকে তিনটার দিকে ২৭ জনের মুখোশধারী একদল ডাকাত বাড়িতে হানা দেয়।বসতঘরের ফটিকের দরজা ভাঙে পরে মূল ঘরের দরজা ভেঙ্গে ১০-১৫জন ভিতরে প্রবেশ করে অস্ত্রের মুখে সবাইকে জিম্মি করে হাত-পা বেঁধে রাখে। একই সময় পাশের আরেকটি ঘরে ডাকাতি করে।
তিনি জানান, তাদের ঘরে থাকা দেড় ভরি স্বর্ণালংকার, নগদ কয়েক হাজার টাকা ও স্যামসাং গ্যালাক্সি ৫টি ফোন এবং কাপড়চোপড়সহ সাড়ে তিন লাখ টাকার মালামাল লুট করে।
একই সময় ওই বাড়িতে রাজন মিয়ার ঘর থেকে নগদ ৩২ হাজার টাকা ও এক ভরি স্বর্ণালংকারসহ এবং একটি স্বর্ণের আংটি ডাকাত দল লুট করে নিয়ে যায় বলে জানান রাজন মিয়ার বড়ভাই রোমান মিয়া। তবে রাজন মিয়া অসুস্থ থাকায় তারা কেউ ঘরে ছিলেন না।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে বিশ্বনাথ থানার অফিসার ইন-চার্জ (ওসি) গাজী আতাউর রহমান বলেন, ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে বলে আমার জানা নেই।
বিশ্বনাথ পৌরসভার ১নং প্যানেল মেয়র হিসেবে নির্বাচিত হলেন রফিক হাসান
বিশ্বনাথ ::বিশ্বনাথ পৌরসভার প্যানেল নির্বাচন উপলক্ষে এক বিশেষ সাধারণ সভা বৃহস্পতিবার (২২ ডিসেম্বর) পৌরসভার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। পৌর মেয়র মুহিবুর রহমানের সভাপতিত্বে সভায় পৌরসভার নির্বাচিত কাউন্সিলর ও পৌর প্রশাসনিক কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
সভায় সর্বসস্মতিক্রমে ৫নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর রফিক হাসানকে ১নং প্যানেল মেয়র হিসেবে নির্বাচিত করা হয়। রফিক হাসান পৌরসভার ৫নং ওয়ার্ডের মিরেরচর গ্রামের মরহুম জবেদ আলীর কনিষ্ঠপুত্র। তিনি বিশ্বনাথ সদর ইউনিয়ন পরিষদের ১নং ওয়ার্ডের সাবেক সদস্য ও ১নং প্যালেন চেয়ারম্যান হিসেবে সুনামের সাথে দায়িত্ব পালন করেন।
প্যানেল মেয়র নির্বাচন সভায় উপস্থিত ছিলেন ১নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর রাজুক মিয়া রাজ্জাক, ২নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ফজর আলী, ৩নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মোহাম্মদ সুমন, ৪নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মুহিবুর রহমান বাচ্ছু, ৫নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর রফিক হাসান, ৬নং ওযার্ডের কাউন্সিলর বারাম উদ্দিন, ৭নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর জহুর আলী, ৯নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর শামীম আহমদ, সংরক্ষিত ১নং ওয়ার্ডের মহিলা কাউন্সিলর সাবিনা ইয়াছমিন, সংরক্ষিত ২নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর রাসনা বেগম ও ৩নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর লাকী বেগম।
সভায় সংরক্ষিত ১নং ওয়ার্ডের মহিলা কাউন্সিলর সাবিনা ইয়াছমিনকে ২নং প্যানেল মেয়র ও ৩নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মোহাম্মদ সুমনকে ৩নং প্যানেল মেয়র হিসেবে নির্বাচিত করা হয়।
বিশ্বনাথে সামাজিক সম্প্রীতির কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বিশ্বনাথ :: সিলেটের বিশ্বনাথ প্রেসক্লাবে বৃহস্পতিবার (২২ ডিসেম্বর) সর্বদলীয় নেতাকর্মীদের অংশ গ্রহনে সামাজিক সম্প্রীতির কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। পিস ফ্যাসিলিটেটর গ্রæপ (পিএফজির) উদ্যোগে সামাজিক সম্প্রীতির কর্মশালায় আওয়ামী লীগ, বিএনপি, গণফোরাম, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, ছাত্রদল ও সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও পিএফজি বিশ্বনাথ উপজেলা অ্যাম্বাসেডর মোহাম্মদ আসাদুজামানের সভাপতিত্বে ও বিশ্বনাথ প্রেসক্লাবের সভাপতি তজম্মুল আলী রাজু’র পরিচালনায় কর্মশালায় বক্তব্য রাখেন উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক প্রভাষক মোনায়েম খান, উপজেলা যুবলীগ নেতা মুহিবুর রহমান সুইট।
এসময় সামাজিক সম্প্রীতির কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন গণফোরাম বিশ্বনাথ উপজেলা সভাপতি তরিকুল ইসলাম, বিশ্বনাথ উপজেলা কৃষক দলের আহবায়ক ইরণ মিয়া মেম্বার, ডেফোডিল এসোসিয়েশনের সভাপতি এমদাদুল হক নাঈম, পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব আহমদ দুলাল মিয়া, পৌর যুবদলের সদস্য ওয়াসিম উদ্দিন, পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক তছলিম উদ্দিন, উপজেলা ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক এনামুল হক, ছাত্রদল নেতা আক্তার আহমদ, এমদাদুল হক, সংগঠক আশিক মিয়া প্রমুখ।
বিশ্বনাথে দুই মাস ধরে এলাহাবাদ মাদরাসার ২২ শিক্ষকের বেতন বন্ধ
বিশ্বনাথ :: সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলার খাজাঞ্চী ইউনিয়নের এলাহাবাদ ইসলামিয়া আলিম মাদরাসার ঘুষ, দুর্নীতি ও তহবিল আত্মসাতের ঘটনা তদন্তে মিথ্যা প্রমাণিত হয়েও অধ্যক্ষসহ ২২ জনের ২ মাসের বেতন বন্ধ রয়েছে।
জানা গেছে, গত ৬ ফেব্রুয়ারী তেলিকোনা গ্রামের মৃত আব্দুর রশিদের পুত্র ফারুক আহমদ বাদী হয়ে সিলেটের জেলা ও দায়রা জজ এবং সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতে স্পেশাল মামলা নং-০৪/২০২২ দায়ের করেন।
মামলায় মাদরাসার অধ্যক্ষ আবু তাহের মোহাম্মদ হোসাইন ও শিক্ষক সালেহ আহমদকে আসামী করে ১৯৪৭সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫ (২) তৎসহ দন্ডবিধি ৪৬৫/ ৪৬৭/ ৪৬৮/৪৭১/১০৯ ধারার মাদরাসার বিপুল পরিমাণ টাকা আত্মসাতসহ বিভিন্ন অনিয়ম, দুর্নীতির অভিযোগ আনা হয়। শুনানী শেষে আদালত তদন্তের জন্য দুর্নীতি দমন কমিশনকে নিদের্শ দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশন, দুদক প্রধান কার্যালয়ে মামলাটি অনুমোদনপ্রাপ্ত হয়ে সিলেট জেলা কার্যালয়ের সমন্বয়ক সহকারি পরিচালক মো: নুরুল ইসলাম মামলাটি তদন্ত করেন। আট মাস তদন্ত শেষে গত ৯ সেপ্টেম্বর আদালতে একটি প্রতিবেদন দাখিল করেন। প্রতিবেদনে আসামী অধ্যক্ষ আবু তাহের ও শিক্ষক সালেহ আহমদ এর বিরুদ্ধে মাদরাসার তহবিল আত্মসাত, অনিয়ম ও স্বজনপ্রীতির কোন প্রমাণ পাওয়া যায়নি বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দুদক তদন্তকারি কর্মকর্তা নুরুল ইসলাম।
অধ্যক্ষ জানান, আদালতে এমন রির্পোট দাখিলের পর বিরোধী পক্ষ প্রশাসনে বিভিন্ন অভিযোগ দায়ের করলে কোন রকম তদন্ত ছাড়াই বিশ্বনাথ উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা বড় অঙ্কের ঘুষ নিয়ে একটি তদন্ত রির্পোট দাখিল করলে, উক্ত রির্পোট মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তরে প্রেরণ করা হয়। সূত্রমতে, গত অক্টোবর ও নভেম্বর মাসের বেতন ও ভাতা অধ্যক্ষ সহ ২২জনের বন্ধ রয়েছে।
অধ্যক্ষের অভিযোগ, সরকারের নিদের্শনা মতে ৮০শতক ভূমির উপর খোলা জায়গায় দু’তলা ভবন নির্মাণের প্রস্তাব করায় জামাত-শিবিরচক্র বড় অঙ্কের টাকা খরচ করে আমার অপসারণসহ নানা হয়রানী করা হচ্ছে।
মখলিছুর রহমান নামের একজন শিক্ষক প্রতি রমজান মাসে উগ্রবাদীদের রাতে প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকেন। উগ্রবাদীদের বিষয়ে অভিযোগ দায়ের করা হলে বিশ্বনাথ থানার সাবেক ওসি বড় অঙ্কের টাকার বিনিময়ে সত্যতা পাওয়া যায়নি বলে রির্পোট দাখিল করেন। এরপর থেকে চক্রটি বেপরোয়া হয়েছে।
এলাকাবাসির অভিযোগ, মাদরাসাটি নিষিদ্ধ ঘোষিত উগ্র জঙ্গি সংগঠনের ভেড়া জালে আবদ্ধ। মসজিদ, কবরস্থান, বাড়ী ও প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বাউন্ডারী সীমানার ভেতরে ৭শতক ভূমির উপর একটি পারিবারিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচালিত হয়ে আসছে। একটি সরকার প্রতিষ্টানে অধিকাংশ শিক্ষক জামাত বিএনপি’র সাথে সরাসরি জড়িত।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নুসরাত জাহানের সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।