শুক্রবার ● ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
প্রথম পাতা » সকল বিভাগ » ভ্রাম্যমাণ ব্যবসায়ীদের পুনর্বাসন রমজানের আগে : সিসিক মেয়র
ভ্রাম্যমাণ ব্যবসায়ীদের পুনর্বাসন রমজানের আগে : সিসিক মেয়র
হাফিজুল ইসলাম লস্কর, সিলেট :: সিলেটের মানুষের প্রাণের দাবী হকার মুক্ত নগরী গড়তে এবং ভ্রাম্যমাণ ব্যবসায়ীদের পুনর্বাসন রমজানের আগেই হবে বলে জানিয়েছেন সিসিক মেয়র মো. আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী। বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারী) বিকালে হকারদের জন্য নির্ধারিত স্থান লালদিঘীরপার অস্থায়ী মার্কেট নিমার্ণ কাজ পরিদর্শনকালে তিনি এ তথ্য জানান।
আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী বলেন, হকারদের পুনর্বাসনে বহু উদ্যোগ গ্রহন করলেও কার্যত কোন সফলতা আসেনি। আমি নির্বাচিত প্রতিনিধি হিসেবে এ সমস্যা সমাধানের জন্য প্রতিজ্ঞা করেছিলাম। তারই প্রেক্ষিতে হকারদের নির্ধারিত স্থানে পুনর্বাসন করে নগরবাসীকে যানজট ও ফুটপাত মুক্ত শহর উপহার দিব। এ প্রকল্প দ্রুত বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ইতিমধ্যে ১০টি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে কাজ বন্টন করে দেয়া হয়েছে। নগরবাসীর সহযোগিতায় কিছুদিনের মধ্যে এই সমস্যা সমাধান হবে এবং সিলেটবাসীর দুর্ভোগ লাঘব হবে।
এসময় সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইফতেখার আহমদ চৌধুরী, প্রধান প্রকৌশলী নূর আজিজুর রহমান, সিসিকের জনসংযোগ কর্মকর্তা সাজলু লস্করসহ বিভিন্ন শাখার কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক মোবাশ্বির আলী, সিলেট মহানগর যুবলীগের সভাপতি আলম খান মুক্তি, যুক্তরাজ্য কমিউনিটি নেতা ড. মিছবাউর রহমান প্রমুখ।
সিলেট একসঙ্গে চার সন্তানের জন্ম : মা ও নবজাতকেরা সুস্থ্য
সিলেট :: সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে একসঙ্গে চার সন্তানের জন্ম দিয়েছেন এক প্রসূতি মা। বৃহস্পতিবার রাতে অপারেশনের মাধ্যমে এই চার শিশুর জন্ম হয়। চার সন্তান জন্মদাত্রী মায়ের নাম ফৌজিয়া বেগম। তিনি কানাইঘাট উপজেলার রাজাগঞ্জ ইউপির রুহুল আমিনের স্ত্রী।
শুক্রবার (২৩ ফেব্রুয়ারী) দুপুরে সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
হাসপাতাল সুত্রে জানাযায়, বৃহস্পতিবার রাত ৯টা ৫১ মিনিটে প্রসূতি মা ফৌজিয়া বেগমকে প্রফেসর ডা. রাশিদা আকতারের তত্ত্বাবধানে সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। রাতেই অপারেশন করা হলে চারটি সন্তানের জন্ম হয়। পরে শিশু চারটিকে নবজাতক নিবিড় যত্ন ইউনিটে (এনআইসিইউ) রাখা হয়। বর্তমানে তারা আশংকামুক্ত। এছাড়া প্রসূতি মা ফৌজিয়া বেগমও সুস্থ আছেন।