শিরোনাম:
●   একেএম মকছুদ আহমেদ এর সাংবাদিকতা পেশায় ৫৫ বছর পূর্ণ উপলক্ষে সিএইচটি মিডিয়া পরিবারের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা ●   জয়পুরহাটে কাপড় ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার ●   পার্বতীপুরে সিয়াম ফুটবল গোল্ডকাপ ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত ●   ঈশ্বরগঞ্জে চুরি ও ডাকাতি মামলার ৩ আসামী গ্রেফতার ●   চট্টগ্রাম থেকে খাগড়াছড়ি জেলা আওয়ালীগের সাংগঠনিক সম্পাদক দিদারসহ গ্রেফতার-৪ ●   রাউজানে চার ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিয়েছে পরিবেশ অধিদপ্তর ●   এনসিটিএফ রাঙামাটির বার্ষিক সাধারণ সভা ●   ঈশ্বরগঞ্জে সুজনের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত ●   ছোটহরিণায় ১২ বিজিবি এর টহলদলের অভিযানে ১০৭৪ ঘনফুট সেগুন কাঠ উদ্ধার ●   জয়পুরহাটে মাদ্রাসা ছাত্র হত্যা মামলায় তিন জনের যাবজ্জীবন ●   সদ্য পুনর্গঠিত খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদ বাতিলের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন ●   রাঙামাটিতে সুজনের ২২ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন ●   ৪৮ ঘন্টার মধ্যে ঘোষিত প্রজ্ঞাপন বাতিল করা না হলে কঠোর কর্মসূচী ঘোষনা করা হবে ●   রাউজানে মাদ্রাসা শিক্ষাকের লাশ উদ্ধার ●   হত্যা মামলার পলাতক আসামি অন্তর্বর্তী রাঙামাটি জেলা পরিষদের সদস্য, ওসি বললেন কাগজপত্র দেখে ব্যবস্থা গ্রহন করবো ●   সাংবাদিকদের সাথে খাগড়াছড়ি রিজিয়ন কমান্ডারের মতবিনিময় ●   পিসিজেএসএস সন্তু গ্রুপ কর্তৃক মিটন চাকমাকে হত্যার ঘটনায় চার সংগঠনের নিন্দা ●   আজ শপথ নিলেন আরও তিন উপদেষ্টা ●   কাপ্তাই লেকের ড্রেজিং হওয়া জরুরী : সুপ্রদীপ চাকমা ●   পানছড়িতে সন্তু গ্রুপের সশস্ত্র হামলায় ইউপিডিএফ এর সংগঠক মিটন চাকমা হত্যার নিন্দা ●   ঘোড়াঘাটে পুকুরের পানিতে ডুবে এক শিশুর মৃত্যু ●   শহীদ নূর হোসেন দিবসে গণতন্ত্র মঞ্চের শ্রদ্ধা জ্ঞাপন ●   ঘোষিত প্রজ্ঞাপন বাতিল করে কাউখালী থেকে প্রতিনিধি অন্তভূক্ত করা না হলে আন্দোলনের হুশিয়ারী ●   ট্রাম্প বা মোদিকে নিয়ে গণহত্যার অপরাধী আওয়ামী লীগের পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ নেই ●   কাপ্তাই লেক পার্বত্য অঞ্চলের মানুষের জীবন ও জীবিকার উন্নয়ন ঘটাবে : সুপ্রদীপ চাকমা ●   যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর থেকে নিবন্ধন পেলো মিরসরাই সমাজকল্যাণ যুব সংস্থা ●   বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি গণতন্ত্র মঞ্চের পরবর্তী সমন্বয়কের দায়িত্বে ●   খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদে প্রথম নারী চেয়ারম্যান ●   ঈশ্বরগঞ্জে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস অনুষ্ঠিত ●   এফপিএবি রাঙামাটি শাখার নির্বাচন-২০২৪ সম্পন্ন : সভাপতি সাহিদা আক্তার ও কোষাধ্যক্ষ আবুল কালাম নির্বাচত
রাঙামাটি, শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ১ অগ্রহায়ন ১৪৩১



CHT Media24.com অবসান হোক বৈষম্যের
বৃহস্পতিবার ● ৩ ডিসেম্বর ২০১৫
প্রথম পাতা » জাতীয় » আমার মুক্তিযুদ্ধে যোগদান
প্রথম পাতা » জাতীয় » আমার মুক্তিযুদ্ধে যোগদান
বৃহস্পতিবার ● ৩ ডিসেম্বর ২০১৫
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

আমার মুক্তিযুদ্ধে যোগদান

---

আমার মুক্তিযুদ্ধে যোগদানের পটভুমি ৬৯ সালের গণ আন্দোলন থেকেই সৃষ্টি হয়। বঙ্গবন্ধুর ডাকে প্রতিরোধ আন্দোলন ও পরবর্তীতে প্রত্যক্ষ যুদ্ধের সুচনাতে যে কজন সামরিক অফিসার যোগদান করেছিলেন আমি তাদের একজন। প্রতিরোধ আন্দোলনের শুরুতে সরাসরি অন্য কোন সামরিক অফিসার যোগ দিয়েছিল কিনা আমার জানা নেই। তবে আমি ১লা মার্চ, প্রকৃত অর্থে ৬৯ এর গণ আন্দোলনের সুচনা থেকেই প্রতিরোধ আন্দোলনে সম্পৃক্ত হয়েছিলাম। সে সময়ের অনেকগুলো ঘটনার মধ্যে মাত্র একটির কথা উল্লেখ করে আমি সরাসরি মার্চে চলে আসবো। কারণ সে ঘটনার সাথে ৭১ এর একটি বড় ঘটনা সম্পর্কিত।

৬৯ এর গণ অভ্যূত্থানের সময় আমরা বাঙ্গালী সামরিক অফিসারেরা কি করতে পারি সে বিষয়ে আলোচনা করার একটা উদ্যোগ আমি নিয়েছিলাম এই জন্যে যে, প্রয়োজনে যাতে বাঙ্গালী সৈনিকদের অর্গানাইজ করে আমরা কোথ (অস্ত্রাগার) গুলো দখল করে নিতে পারি রাজনৈতিক ক্ষেত্রে শক্তি যোগানোর জন্যে। মূলত আমার এই চিন্তার সাথে অন্যদের সম্পৃক্ত করার লক্ষ্যে আমি গোপন আলোচনার উদ্যোগ নিয়েছিলাম। কুমিল্লা সেনা নিবাসের তৎকালিন সিনিয়র মোষ্ট বাঙ্গালী অফিসার এর কাছে আমার চিন্তাটির কথা ব্যক্ত করতে গিয়ে মস্তবড় হোচট খেলাম। তিনি আমাকে সাট আপ করালেন এই বলে, “ডোন্ট ডিসকাস পলিটিক্স, ইটস্ এ ডার্টি সাবজেক্ট।” কিন্তু দূঃখের বিষয় হলো এই তথা কথিত ডার্টি সাবজেক্টের প্রথম শিকার হলেন তিনি নিজেই, ৭১ এর মার্চ মাসে পাকিস্তানিদের হামলার সূচনাতেই। তিনি যদি আন্দোলনের গতি প্রকৃতির সাথে সম্পৃক্ত থাকতেন তাহলে এভাবে বেঘোরে নিহত হতেন না। যাই হোক অন্যান্য আরও অনেকের সাথে আলোচনা করেও কোথ দখল করার বিষয়টি নিয়ে আমি আর এগুতে পারি নি।

তখন থেকেই আমার অনুভতি ছিল পূর্ব পাকিস্তানকে স্বাধীন হতেই হবে। তাই ৭১ এর প্রথম দিকে যখন রাজনৈতিক উত্তেজনা বিরাজ করছিল তখন আমি আমার রেজিমেন্টের সাথে পশ্চিম পাকিস্তান না গিয়ে মায়ের গুরুতর অসুস্থতার অজুহাতে এক মাসের ছুটি নিলাম। পহেলা মার্চের সংসদ অধিবেশন স্থগিত ঘোষনায় যে গণরোষ প্রদর্শিত হয়েছিল তার সাথে আমিও শরিক হলাম। ৭ই মার্চের ঐতিহাসিক জনসভায় শরিক হলাম। তখনকার সব রাজনৈতিক সমাবেশে আমার উপস্থিতি ছিল অবধারিত। বঙ্গবন্ধুর প্রত্যেকটি কথায় পলে পলে শিহরিত হলাম। সরকারি কর্মচারিদের প্রতি বঙ্গবন্ধুর আদেশকে শিরধার্য করে নিলাম। আর মাথায় ঘুরছিল যুদ্ধ করতে হলে কিভাবে কোথায় দিয়ে শুরু করবো।

ইয়াহিয়া-ভূট্টোর প্লেন আক্রমণ করার প্রয়াস
ইয়াহিয়া-ভূট্টো চক্রের আলোচনা প্রহসন প্রত্যহ শ্বাস রুদ্ধকর অবস্থায় প্রত্যক্ষ করতে থাকলাম। আলোচনা যখন ব্যর্থ হতে চলেছে তখন মাথায় একটা খেয়াল চাপলো; ইয়াহিয়া-ভূট্টোর প্লেনকে গুলি করে ভুপাতিত করবো। ঢাকার মনিপুরি পাড়ার যে বাড়িতে আমি থাকতাম সেখান থেকে প্লেন উড্ডয়নের দৃশ্য প্রতিনিয়ত দেখা যেত। টেক অফ করে মনিপুরি পাড়ার ওপর দিয়ে প্লেন যেত খুব নিচু অবস্থায়; যেহেতু ‘টেক অফ পয়েন্ট’ থেকে মনিপুরি পাড়া খুব কাছে। রানওয়ের মাথা বরাবর মনিপুরি পাড়ার ভেতর থেকে গুলি করলে তা লাগানো যাবে এবং তাতে প্লেনের ফুয়েল ট্যাংকে আগুন ধরে ক্রাশ করবে এই ধারণার বশবর্তী হয়ে কাজ করা শুরু করলাম।

তখনকার দিনের পিআইএ’র শ্রমিক ইউনিয়ন আন্দোলনে খুব সক্রিয় ছিল। শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতি জনাব রেদওয়ান (বর্তমানে মৃত) আমার প্রস্তাবে অতি উৎসাহের সাথে সম্পৃক্ত হলেন। বিস্তারিত আলোচনা হল। রেদওয়ান দায়িত্ব নিলেন অস্ত্র যোগাড় করার। আমি দায়িত্বও নিলাম যথাযথ স্থান নির্বাচন ও গুলি করার। ইয়াহিয়া-ভুট্টোর ফ্লাইট সিডিউল বের করার দায়িত্ব নিলেন রেদওয়ান ও তার সহকর্মীরা। আমি র‌্যাকী করা শুরু করলাম। স্থানও নির্ধারন করলাম। ফ্লাইট উঠা নামার দৃশ্য আরও মনযোগ সহকারে পর্যবেক্ষন করতে থাকলাম । টান টান উত্তেজনা; ইয়াহিয়া-ভূট্টো চক্রকে আক্রমন করতে যাচ্ছি। কিন্তু শেষ পর্যন্ত অস্ত্র আসে আসে করে আর এলো না। ইয়াহিয়া ভূট্টো আমার নাকের ডগার ওপর দিয়ে উড়ে চলে গেল।

ক্র্যাক ডাউনের পরবর্তী রাতে আমার অবস্থানের বাড়িতে, রানওয়ে রক্ষায় নিয়োজিত, পাকিস্থানি সৈনিকেরা অতর্কিতে গুলি চালায় এবং একটু পরে এসে আমাদের বাড়িটি ঘিরে ফেলে। সবাইকে বের করে বেধে ফেলে। এক আত্মীয় আমার সামরিক পরিচয় দিতে নিচু গলায় বললে, আমি তাকে এ ব্যাপারে আর কিছু না বলার জন্য চোখে ইশারা করি। পরিচয় পেলে আমাকে হয়তো এই কাহিনী বলার জন্য বেচে থাকতে হতো না। তারা বাড়ির ভিতর প্রবেশ করে কিছুক্ষন খোজাখুজি করে এবং আরো কিছু অপকর্ম করে যা আমি আর উল্লেখ করতে চাই না। যাহোক সম্ভবত তাদের অপরাধ বোধের কারনে বা অন্য কোন কারনে তারা আমাদেরকে হত্যা করলো না।

পরবর্তী সুযোগেই ঢাকা থেকে বের হয়ে পড়লাম। উদ্দেশ্য, কুমিল্লার বর্ডার এলাকায় পৌঁছা। এই এলাকায় আমার কাছে ট্রেনিং প্রাপ্ত একটা মোজাহিদ কোম্পানীর সৈনিকদের বসত বাড়ি। তৎকালে প্রতি বছর আমার রেজিমেন্টের তত্বাবধানে এই সব বাংগালী মোজাহিদদের রিফ্রেসার ট্রেনিং হত। সচারাচার আমিই তাদের ট্রেনিং ইন চার্জ থাকতাম। এই মোজাহিদদের সংগঠিত করে আমি যুদ্ধে লিপ্ত হব এই পরিকল্পনা নিয়ে ঢাকা থেকে বের হয়ে পড়লাম।

সরাসরি কুমিল্লা যাওয়া সম্ভব হয়নি বিধায় চাঁদপুরে পৌছালাম। সেখানে ফ্লাইট লেঃ (অবঃ) এবি সিদ্দিক এমপিএ ও জনাব মিজানুর রহমান চৌধুরী এমএনএ এর দেখা পেলাম। আমার পরিকল্পনার কথা ব্যক্ত করতেই সিদ্দিক সাহেব বললেন, তোমার বর্ডার এলাকায় যাওয়ার দরকার নেই, এখানে বিভিন্ন ফোর্সের লোকজন সমবেত হয়েছে, তুমি তাদের পরিচালনার দায়িত্ব নাও। আমি তৎক্ষনাতই রাজি হয়ে গেলাম এবং সে মত কাজ শুরু করলাম। প্রায় ২০০/৩০০ সদস্য পেলাম। আমি দায়িত্ব নিতে না নিতেই হঠাৎ চাঁদপুরে একদিন এয়ার এটাক হল। আমি আমার অসংগঠিত ফোর্স ও কিছু পুরনো অস্ত্র নিয়ে যথাসাধ্য তাদের পতিরোধ করতে চেষ্টা কলরাম। চাঁদপুর আমরা বেশ কিছুদিন মুক্ত রাখতে সক্ষম হয়েছিলাম।

এর মধ্যে বিএসএফ এর সাথে যোগাযোগ স্থাপন করার উদ্দেশ্যে সেখানকার এক ছাত্র নেতাসহ ভারতে যাই। আমার ভারতে অবস্থান কালে চাঁদপুরের পতন হয়। আমি পুনরায় চাঁদপুরে প্রবেশ করে ছত্রভঙ্গ সৈনিকদের অনেককে একত্রিত করে কুমিল্লা-লাকসাম সড়কে অবস্থান নেই। লাকসামের কাছে বাগমারায় আমার বাহিনীর সাথে পাকিস্তানিদের প্রচন্ড লড়াই হয়। প্রথম দফায় তারা পরাস্ত হয়ে পিছু হটে যায়। পরে শক্তি বৃদ্ধি করে আমাদের অবরোধ ভাংতে সক্ষম হয়। আমরা পিছু হটে গিয়ে ভারতের সোনামুরায় গিয়ে অবস্থান নেই। অতপর আমাদের মুক্তিযুদ্ধ সংগঠিত হলে আমি মতিনগর সাব সেক্টর কমান্ডার নিয়োজিত হই।

লেখক:কর্নেল (অব) মোহাম্মেদ দিদারুল আলম, বীর প্রতীক।





জাতীয় এর আরও খবর

গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে রাজনৈতিক দল ও প্রতিষ্ঠানেরও  সংস্কার জরুরী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে রাজনৈতিক দল ও প্রতিষ্ঠানেরও সংস্কার জরুরী
উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা’র সাথে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা’র সাথে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ
কাল জাতীয় প্রেসক্লাবের গণঅভ্যুত্থান - গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র: নাগরিক বিতর্ক শীর্ষক আলোচনা সভা কাল জাতীয় প্রেসক্লাবের গণঅভ্যুত্থান - গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র: নাগরিক বিতর্ক শীর্ষক আলোচনা সভা
আলী রীয়াজকে প্রধান করে সংবিধান সংস্কার কমিশনের চূড়ান্ত প্রজ্ঞাপন জারি আলী রীয়াজকে প্রধান করে সংবিধান সংস্কার কমিশনের চূড়ান্ত প্রজ্ঞাপন জারি
আমরা সকল অন্যায়ের প্রতিকারের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস আমরা সকল অন্যায়ের প্রতিকারের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস
জাতীয় নাগরিক কমিটির আত্মপ্রকাশ জাতীয় নাগরিক কমিটির আত্মপ্রকাশ
বাংলাদেশবিরোধী তৎপরতা বন্ধে মোদি সরকারের প্রতি আহবান বাংলাদেশবিরোধী তৎপরতা বন্ধে মোদি সরকারের প্রতি আহবান
গুমবিরোধী আন্তর্জাতিক সনদে যুক্ত হলো বাংলাদেশ গুমবিরোধী আন্তর্জাতিক সনদে যুক্ত হলো বাংলাদেশ
আমি বলবো আপনাদের একটু ধৈর্য ধরতে হবে : ড. মোহাম্মদ ইউনূস আমি বলবো আপনাদের একটু ধৈর্য ধরতে হবে : ড. মোহাম্মদ ইউনূস
গণঅভ্যুত্থানের বীর শহীদ আবু সাঈদের কবরে গণতন্ত্র মঞ্চের শীর্ষ নেতৃবৃন্দের শ্রদ্ধা জ্ঞাপন গণঅভ্যুত্থানের বীর শহীদ আবু সাঈদের কবরে গণতন্ত্র মঞ্চের শীর্ষ নেতৃবৃন্দের শ্রদ্ধা জ্ঞাপন

আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)