সোমবার ● ২২ জানুয়ারী ২০১৮
প্রথম পাতা » খাগড়াছড়ি » বর্তামান সরকার শিক্ষা বান্ধব সরকার : খগেশ্বর ত্রিপুরা
বর্তামান সরকার শিক্ষা বান্ধব সরকার : খগেশ্বর ত্রিপুরা
পানছড়ি প্রতিনিধি :: (৯ মাঘ ১৪২৪ বাঙলা: বাংলাদেশ সময় রাত ৮.২০মি.) জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহামান ক্ষমতায় আসার পর ৩৭ হাজার প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয় করণ করেছিল, তারই সু-যোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পর ২৬ হাজার প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয় করণ করেছে, আরো শিক্ষা প্রতিষ্টান জাতীয় করণ করার জন্য প্রকৃয়াধীন আছে। প্রতিটি উপজেলায় একটি করে মাধ্যমিক বিদ্যালয়, একটি করে কলেজ জাতীয় করণ করা হয়েছে। কারণ আওয়ামীলীগ সরকার শিক্ষা বান্ধব সরকার বলেই বাংলাদেশে এক সাথে এত গুলো শিক্ষা প্রতিষ্টান জাতীয় করণ করা হচ্ছে। অপর দিকে এই সরকার ১ম মেয়াদে ক্ষমতায় এসে এক বছরের মাথায় পার্বত্য চট্রগ্রাম শান্তি চুক্তি করেছে, এই শান্তি চুক্তির ফলে বাংলাদেশ বিশ্বের দরবারে ব্যপক ভাবে পরিচিতি লাভ করেছে। আজ সোমবার দুপুর ১২টায় পানছড়ি উপজেলার জিরানীখোলা রাচাই কার্বারী পাড়া বে-সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ও নিম্ম মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ফলক উম্মোচন শেষে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য খগেশ্বর ত্রিপুরা এসকল কথা বলেন।
রাচাই কার্বারীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, পানছড়ি থানা অফিসার্স ইনচার্জ (ওসি) মো. মিজানুর রহমান, পানছড়ি পাইলট সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক মংসাথোইয়াই মারমা, আওয়ামীলীগ নেতা মোঃ আনোয়ার হোসেন বাচ্চু, ৪নং লতিবান ইউপির ৭নং ওয়ার্ড সদস্য আম্রা মারমা প্রমূখ।
অমল ত্রিপুরার পরিচালিত জিরানীখোলা রাচাই কার্বারী পাড়া স্কুল কতৃপক্ষের আয়োজনে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি আরো বলেন, মহান মুক্তিযোদ্ধের মাধ্যমে এই দেশ স্বাধীন হয়েছে, সকল প্রকার হিংসা ও হানাহানি ভুলে সকল জাতী, ধর্ম, বর্ণ ও গোষ্টির উন্নয়নের জন্য এই দেশ ম্বাধীন করা হয়েছে। তারই অংশ হিসাবে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহামানের পার্বত্য চট্রগ্রামে ঐতিহাসিক শান্তি চুক্তি করেছে। শান্তি চুক্তির পর থেকে পাহাড়ে ব্যাপক উন্নয়ন হচ্ছে। তাই আগামী নির্বাচনে উন্নয়নের প্রতীক নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে হবে।
প্রসঙ্গত, সাংবাদিক চাইথোয়াই মারমা‘র উদ্যেগে প্রতিষ্টিত প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৪জন শিক্ষক নিয়ে ৮০জন শিক্ষার্থী ও নিম্ম মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৪জন শিক্ষক ৩০জন শিক্ষার্থী নিয়ে চলিত বছর যাত্রা শুরু করেছে।