বুধবার ● ৭ মার্চ ২০১৮
প্রথম পাতা » চট্টগ্রাম » ৭ই মার্চ বঙ্গবন্ধুর সাহসী ঘোষণায় বাঙালি জাতি পেয়ে যায় স্বাধীনতার দিক-নির্দেশনা
৭ই মার্চ বঙ্গবন্ধুর সাহসী ঘোষণায় বাঙালি জাতি পেয়ে যায় স্বাধীনতার দিক-নির্দেশনা
চট্টগ্র্রাম প্রতিনিধি :: (২৩ ফাল্গুন ১৪২৪ বাঙলা: বাংলাদেশ সময় রাত ৯.৪৫মি.) বঙ্গবন্ধুর সাহসী ৭ই মার্চের ভাষণ রণকৌশললের দিক দিয়ে অসাধারণত্ব আবেগ আর স্বতস্ফূর্ততার পরিচায়ক। ৭১ এর ৭ই মার্চ বঙ্গবন্ধুর সাহসী ও উদ্দীপ্ত ঘোষণায় বাঙালি জাতি পেয়ে যায় স্বাধীনতার দিক-নির্দেশনা। এরপরই দেশের মুক্তিকামী মানুষ ঘরে চূড়ান্ত লড়াইয়ের প্রস্তুতি নিতে শুরু করে। বঙ্গবন্ধুর এই বজ্রনিনাদে আসন্ন মহামুক্তির আনন্দে বাঙালি জাতি উজ্জীবিত হয়ে ওঠে। যুগ যুগ ধরে শোষিত বঞ্চিত বাঙালি ইস্পাতকঠিন দৃঢ়তা নিয়ে এগিয়ে যায় কাঙ্খিত মুক্তির লক্ষ্যে। এরপরই সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ী হয়ে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর স্বাধীনতা চিনিয়ে আনে বাঙালি জাতি। এ বিজয়ের মধ্যদিয়ে বিশ্ব মানচিত্রে জন্ম নেয় স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। ডিজিটাল বাংলাদেশ পাবলিসিটি কাউন্সিলের ৭ই মার্চের আলোচনায় বক্তারা একথা বলেন।
জাতীয় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ডিজিটাল বাংলাদেশ পাবলিসিটি কাউন্সিলের উদ্যোগে আজ বুধবার ৭ই মার্চ সন্ধ্যা ৬টায় নগরীর মোমিন রোডস্থ সুপ্রভাত স্টুডিও হলে সংগঠনের সিনিয়র সহ-সভাপতি মো.জসিম উদ্দিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে ৭ই মার্চ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন, প্রবীণ রাজনীতিবিদ স্বপন সেন। প্রধান অতিথি’র বক্তব্যে স্বপন সেন বলেন, ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ বঙ্গবন্ধুর ভাষণে গর্জে ওঠে উত্তাল সমুদ্র। লাখ লাখ মানুষের গগনবিদারী শ্লোগানের উদ্দামতায় বসন্তের মাতাল হাওয়ায় সেদিন পত্ পত্ করে উড়ে বাংলাদেশের মানচিত্র খচিত লাল সবুজের পতাকা। সেদিন লক্ষ শপথের বজ্রমুষ্টি উত্থিত হয় আকাশে। বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ ছিল স্বাধীনতার পূর্ব প্রস্তুতি ও দিক-নির্দেশনা। সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক স.ম. জিয়াউর রহমানের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন, প্রকৌশলী সঞ্চয় কুমার দাশ, প্রকৌশলী টি কে সিকদার, প্রকৌশলী নিক্সন চৌধুরী, মো. জামাল উদ্দিন, এম এ নেওয়াজ, সৈয়দা শাহানা আরা, ব্যাংকার টিটু কুমার দাশ, শিক্ষিকা সাথী দাশ, এইচ এম মোবিন সিকদার, কুতুব উদ্দিন রাজু, শেখ আব্দুল্লাহ শেকাব, মোস্তাফিজুর রহমান মানিক ও এস এম লিয়াকত হোসেন প্রমুখ।