শিরোনাম:
●   কাল দেশের সামগ্রিক পরিস্থিতি সম্পর্কে বক্তব্য তুলে ধরবেন গণতন্ত্র মঞ্চ ●   সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় ব্রহ্মচারীকে চট্টগ্রামে পাঠালো ডিবি ●   জাগ্রত প্রতিভার কার্যকরী পরিষদের দায়িত্ব হস্তান্তর ●   কিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে তরুণ নেতৃত্ব বিকাশ বিষয়ক প্রশিক্ষণ সমাপ্ত ●   ঈশ্বরগঞ্জে ৪০ বছর পর শ্মশানের জায়গা বুঝিয়ে দিল প্রশাসন ●   নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকার সহ আত্মসাৎকারী নিউটন গ্রেফতার ●   কক্সবাজার টু সেন্টমার্টিন জাহাজ চলাচলের অনুমতি ●   চুয়েটে পাবলিক প্রকিউরমেন্ট এন্ড ফাইনান্সিয়াল ম্যানেজমেন্ট শীর্ষক কর্মশালা ●   খাগড়াছড়ি বাজার ব্যবসায়ী সমিতির অভিষেক অনুষ্ঠান ●   বাড়ির কাছেই মিলছে উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ ●   খাগড়াছড়ি রিজিয়ন কাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন ●   মাটিরাঙ্গায় ট্রাক্টর উল্টে চালক নিহত ●   অদম্য সেরাদের সেরা আইডল অন্বেষণ-২০২৪ শুরু ●   ঘোড়াঘাটে যৌথ বাহিনীর অভিযান অস্ত্রসহ যুবক আটক ●   রাঙমাটি জেলা পরিষদে থেকে আওয়ামীপন্থী সদস্যদের নিয়োগ বাতিল করার দাবীতে মানববন্ধন ●   ঈশান তালুকদার মহামুনি বৌদ্ধ বিহারে গুরু আচারিয পূজা ও সংঘদান অনুষ্ঠান সম্পন্ন ●   নবীগঞ্জে মোবাইল চুরির হিড়িক ●   বাংলাদেশ রেলওয়ে কেন্দ্রীয় লোকোমোটিক কারখানায় জনবল সংকট ●   সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যু বার্ষিকীতে মানুষের ঢল ●   মিরসরাইয়ে শান্তিনীড় বৃত্তি পেলো ১১৫ জন শিক্ষার্থী ●   বাংলাদেশের সকল সম্প্রদায়ের সাথে আমাদের সংযোগ বাড়াতে চাই : পার্বত্য উপদেষ্টা ●   বিনা প্রয়োজনে রেললাইন স্টেশন স্থাপনে অর্থ লুটপাট : রেল উপদেষ্টা ●   ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করা নির্বাচন কমিশনের পবিত্র দায়িত্ব ●   গাজীপুরে ঝুঁকিপূর্ণ রেলক্রসিংয়ে ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন ●   ঘোড়াঘাটে কারাবরণকৃত নেতাকর্মীদের সাথে বিএনপির মতবিনিময় ●   নবীগঞ্জে পরোয়ানাভুক্ত আসামি গ্রেফতার ●   নতুন নির্বাচন কমিশন নাসির উদ্দীন ●   আত্রাইয়ে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত ●   ঈশ্বরগঞ্জে দন্ত চিকিৎসকের ভুল চিকিৎসায় গুরুতর অসুস্থ রোগী ●   যমুনা রেলওয়ে সেতুর দ্বার উন্মোচন হতে যাচ্ছে : নির্মাণে ৫০ কোটি টাকা সাশ্রয়
রাঙামাটি, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১২ অগ্রহায়ন ১৪৩১



CHT Media24.com অবসান হোক বৈষম্যের
রবিবার ● ৬ জানুয়ারী ২০১৯
প্রথম পাতা » উপ সম্পাদকীয় » জ্ঞান অন্বেষণে বই বিতরণ উৎসবের কোনো বিকল্প নেই
প্রথম পাতা » উপ সম্পাদকীয় » জ্ঞান অন্বেষণে বই বিতরণ উৎসবের কোনো বিকল্প নেই
রবিবার ● ৬ জানুয়ারী ২০১৯
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

জ্ঞান অন্বেষণে বই বিতরণ উৎসবের কোনো বিকল্প নেই

---নজরুল ইসলাম তোফা :: বই হলো, জ্ঞান অর্জন ১ম মাধ্যম। বই উৎসবটিই হচ্ছে ‘আলোর উৎসব’। নতুন বছরের শুরুতে বাংলাদেশের মানুষ বিজয়ের নতুন সূর্য দেখেছে। কোমলমতী শিশু, কিশোররা অন্তহীন আনন্দের মধ্য দিয়ে জ্ঞান অর্জনের এমন এ উৎসব আগামী দিনের স্বপ্ন দেখতে প্রস্তুত হচ্ছে। সুনগারিক গড়ে তুলতে শিশু কিশোরসহ এই দেশের জনগণের হাতে বই তুলে দেওয়া প্রয়োজন। আসলেই বইয়ের মাধ্যমে নানা ভাবনার সংমিশ্রনে ব্যক্তিগত ধারনা ও বিশ্বাস দৃঢ় হয়। যে সকল নাগরিক নিজস্ব সু-চিন্তিত মতবাদের ওপর আস্থাবান তারাই গণতন্ত্রের সম্পদ। আর এমন রকম নাগরিক পেতে হলেই দেশের শিশু থেকে শুরু করে সকল শ্রেণী, পেশার মানুষের হাতে বই তুলে দেয়ার বিকল্প নেই। সারাবিশ্বের মনীষীদের বইয়ের নেশার প্রতি দৃষ্টি দিয়ে মানব জীবনকে এক দৃষ্টান্ত মূলক উক্তি দিয়েছিলেন টলস্টয়। সেটি ঠিক এমন, ”জীবনে মাত্র তিনটি জিনিসের প্রয়োজন বই, বই, এবং বই।” জ্ঞান অর্জনের প্রধান মাধ্যমই হচ্ছে বই। তাই মানব জীবনযাত্রাকে সফলতার আলোকে আলোকিত করবার প্রধান উপায় হচ্ছে বই। সুতরাং ভালো বই পড়েই জ্ঞান অর্জন করে যথাযথ প্রয়োগ ঘটিয়েই সমাজ বা রাষ্ট্রের অনেক পরিবর্তনের চিন্তা করা বাঞ্ছনীয়।

বাংলা সাহিত্যে ‘বই পড়া’ আর ‘বই কেনা’ নিয়ে দুটি বিখ্যাত প্রবন্ধ আছে। শিক্ষিত লোকদের এই প্রবন্ধ দুটির সঙ্গে অল্পবিস্তর পরিচয় আছে। প্রথম ভারিক্কি প্রবন্ধটি প্রথম চৌধুরীর। আবার দ্বিতীয়টি রূপ-রস-গন্ধে ভরা রম্যলেখক সৈয়দ মুজতবা আলীর। প্রথম চৌধুরীর বই না পড়ার জন্য শিক্ষা ব্যবস্থাকেই দায়ী করেছে। তারপর তিনি এও দেখিয়েছে অর্থকরী নয় এমন সব কিছুই এই দেশে অনর্থক বলে বিবেচনায় নিয়েছিল। ঠিক তখন থেকে লোকজনের বই পড়ার প্রতি অনেক অনীহা। “প্রথম চৌধুরী” ব্রিটিশ আমলে বলেছে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে লব্ধ জ্ঞান পূর্ণাঙ্গ নয়। পক্ষান্তরে যদি দেখি একবার বিদ্যাসাগরের বই চুরি গেল, দুষ্প্রাপ্য- “সংস্কৃত বই”। যিনি নিয়েছিল- তিনি ফেরত দেননি এবং সে কথা আর স্বীকারও করেনি বিদ্যাসাগর পড়েছিল মুসকিলে। বন্ধু জনকেই কিছু বলতে পারেনি। তাঁর বন্ধু সেই বই বইওয়ালার কাছে বিক্রি করেছে। তাই বই বা পুস্তক নিয়েও ভালো মন্দ অনেক কথাই রয়েছে। কিন্তু আবার যদি ‘বই’ পড়ার দৃষ্টান্ত স্থাপন করি তা হলে, ‘ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর’ ও ‘মনোমোহন তর্কালঙ্কার’ কথা চলে আসে। যৌথভবে তাঁরা একটি বইয়ের দোকান দিয়েছিল। সেখানে বই বিক্রি করে লাভ করতে না পারলেও তাঁরা সবাইকে বই পড়ায় আগ্রহী করে তুলেছি। সুতরাং, বলতে হয় যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বহু অভিজ্ঞতার আলোকেই সকল জনগণকে বই প্রেমী করে তুলতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

সারা দেশের “কোমলমতি শিক্ষার্থীরা”- ২০১৯ সালে অর্থাৎ বছরের প্রথম দিনেই নতুন বই হাতে নেওয়ার সুযোগ পেয়েছে। নতুন বইয়ের মৌ মৌ গন্ধে শিশুরা আনন্দিত, মাতোয়ারা। আবার শিক্ষা মন্ত্রীও বলেছে, দেশ ও পৃথিবীকেই ‘বই কিংবা সংবাদপত্র’ আমদের ঘরের মধ্যেই এনে দিয়েছে। ‘বই বা পত্রিকার’ প্রচার না ঘটলে জাতীয়তা বোধ ও আন্তর্জাতিক ভাবনায় কোন ধরনের বিকাশ ঘটত কিনা সন্দেহ। জননেত্রী শেখ হাসিনা’র সরকার গ্রন্থ প্রকাশনা সহক করবার জন্য একটি জাতীয় গ্রন্থনীতি প্রণয়ন করেছে। তাই, জ্ঞান অন্বেষনে বইয়ের কোনো বিকল্প নেই। সুতরাং, সারা বিশ্বের বরেণ্য মনীষীর জীবন ইতিহাস ঘাঁটলে অনেক কথার সত্যতা চোখে পড়বে। বইয়ের পাতায় পাতায় ডুবে দিয়ে ঈশ্বর চন্দ্র বিদ্যাসাগর, বঙ্কিম চন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, ইবনে সিনা, আল রাযী, ইবনে রুশদ, যুবরাজ ফাতিক, মাদাম মেরি কুরিসহ বাংলাদেশের কবি আল মাহমুদ এবং ডঃ মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ মতো বহুসংখ্যক জ্ঞান পিপাসুরাই ‘বই পাঠে’ ইতিহাস সৃষ্টি করেছে। সবার জ্ঞাতার্থের আলোকে মহৎ জীবনের আলোকে আজও তেমনি ভাবেই বই পড়ুয়া অসংখ্য ব্যক্তির সৃৃষ্টি হচ্ছে এবং আগামীতেও হবে।

নতুন প্রজন্মকেই আগামী দিনের “উন্নত বাংলাদেশ” গড়ায় বড় ভূমিকা পালন করবে এই ‘বই’। আধুনিক এবং উন্নত শিক্ষায় শিক্ষিত একটি জাতি গঠনে এই সরকার “বই বিতরণের উদ্যোগ” বাস্তবায়ন করেছে। এক সময় “পুস্তক অথবা শিক্ষা” সরঞ্জামের অভাবে কোমলমতী শিশুরা যেন স্কুলে যেত না প্রতি বছরেই অনেক শিক্ষার্থী ঝরে পড়ত। এখন সেই ঝরে পড়ার হার নেই বললেই চলে। টানা তৃতীয়বারের মতো রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য বছরের ১ম দিনেই গত দশ বছরের মত ছাত্র/ছাত্রীরা বিনামূল্যে বই পাচ্ছে। তাছাড়া শিক্ষার্থীরা উপবৃত্তির পাশাপাশি নতুন নতুন স্কুলের ভবন পাচ্ছে ও হচ্ছে। বই নিয়েই যে হবে এমন নয়, পরিবেশের সহিত তাদের আর্থিক সচ্ছলতার প্রয়োজন আছে। তাই শিক্ষার উন্নয়নসহ দেশের চলমান উন্নয়ন অব্যাহত থাকাই বাঞ্ছনীয়।

আওয়ামীলীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার সেই ২০১০ সাল থেকে প্রতি বছর যেন বছরের ১ম দিনে বিনা মূল্যে বই বিতরণের উৎসব করে আসছে। ‘বই বা পুস্তক’ লেখা আর পাঠকের হাতে তা পৌঁছানোর জোর তাগিদও দিয়েছে।গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, এই বছর চার কোটি ২৬ লাখ ১৯ হাজার ৮৬৫ জন শিক্ষার্থীর হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে- ৩৫ কোটি ২১ লাখ ৯৭ হাজার ৮৮২টি বই। আর ২০১০ সাল থেকে এ পর্যন্ত ২৯৬ কোটি ৭ লাখ ৮৯ হাজার ১৭২টি বই বিতরণ করা হয়েছে। আবার কিছু কিছু বিতর্কিত কথাও উঠে এসেছে তাহলো, বই ছাপানো নিয়ে বিতর্ক। এ বিষয়টি শিক্ষামন্ত্রী নিজেও স্বীকার করেছে। তিনি বলেছে, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এটাকে অসম্ভব মনে করলেও এমন দেশে তা সম্ভব হয়েছে। বছরের প্রথম দিনেই “বই” তুলে দেওয়া সম্ভব হচ্ছে। এখন আর বই সংগ্রহ করতে বছরের অর্ধেক সময়ে চলে যায় না। প্রধানমন্ত্রী ‘শেখ হাসিনা’ বলেন, বিগত দিনের ভুলভ্রান্তি থেকে শিক্ষা গ্রহণ করেই নতুন এই সরকার এই খাতকে আরও অগ্রাধিকার ও গুরুত্বের সঙ্গে দেখবে। আগামী বছরগুলোতেও উৎসব মুখর ভাবেই ‘জাতীয় বই বিতরণের ধারাবাহিকতা’ বজায় রাখবে। “বই” উৎসবে শিক্ষার্থীদের কাছে এবার মূল প্রতিপাদ্য হলো- ‌বই পড়া, বই ছাপানো এবং বইয়ের কপিরাইট সংরক্ষণ করাসহ ইত্যাদি বিষয়েও সকল শিক্ষার্থী এবং জনগণকে সচেতনতা বৃদ্ধি করা। যথা যোগ্য মর্যাদার সাথেই যেন-এই “বই বিতরণ উৎসব” পালিত হোক। “বই হোক নিত্যা সঙ্গী”।

লেখক : নজরুল ইসলাম তোফা, টিভি ও মঞ্চ অভিনেতা, চিত্রশিল্পী, সাংবাদিক, কলামিষ্ট এবং প্রভাষক।





উপ সম্পাদকীয় এর আরও খবর

একেএম মকছুদ আহমেদ এর সাংবাদিকতায় ৫৫ বছর :  গণমাধ্যমের ওপর উদ্দেশ্যপ্রণোদিত আক্রমণ, হামলা ও হুমকি বৈষম্যবিরোধী চেতনার পরিপন্থি একেএম মকছুদ আহমেদ এর সাংবাদিকতায় ৫৫ বছর : গণমাধ্যমের ওপর উদ্দেশ্যপ্রণোদিত আক্রমণ, হামলা ও হুমকি বৈষম্যবিরোধী চেতনার পরিপন্থি
বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী মৌলভীবাজারের পাঁচগাঁওয়ের দূর্গাপূজা ও কিছু কথা বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী মৌলভীবাজারের পাঁচগাঁওয়ের দূর্গাপূজা ও কিছু কথা
পার্বত্য চুক্তির ২৬ বছরে পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণ কি-কি বৈষম্যের স্বীকার তা নিয়ে একটি পর্যালোচনা পার্বত্য চুক্তির ২৬ বছরে পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণ কি-কি বৈষম্যের স্বীকার তা নিয়ে একটি পর্যালোচনা
আন্তর্বর্তীকালিন সরকার পাহাড়ের বিষয়ে যেকোনো সিদ্ধান্ত নিলে নিতে হবে গভীর বিচার-বিশ্লেষণের মাধ্যমে আন্তর্বর্তীকালিন সরকার পাহাড়ের বিষয়ে যেকোনো সিদ্ধান্ত নিলে নিতে হবে গভীর বিচার-বিশ্লেষণের মাধ্যমে
সবকিছু কেড়ে নিয়েছে স্বৈরাচারী খুনি হাসিনার আওয়ামীলীগ সবকিছু কেড়ে নিয়েছে স্বৈরাচারী খুনি হাসিনার আওয়ামীলীগ
রাঙামাটিতে ঐক্যবদ্ধ বড়ুয়া সমাজ গড়ে তোলার সম্ভবনার পথ দেখা দিয়েছে রাঙামাটিতে ঐক্যবদ্ধ বড়ুয়া সমাজ গড়ে তোলার সম্ভবনার পথ দেখা দিয়েছে
বর্তমান প্রেক্ষাপটে ১৯০০ সালের রেগুলেশান, (সংশোধিত) ১৯২০ আইনটি পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির পরিপন্থি নয় কি ? বর্তমান প্রেক্ষাপটে ১৯০০ সালের রেগুলেশান, (সংশোধিত) ১৯২০ আইনটি পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির পরিপন্থি নয় কি ?
আগামীতে  কারা দেশ চালাবে ? …সাইফুল হক আগামীতে কারা দেশ চালাবে ? …সাইফুল হক
সীমান্ত সড়ক পশ্চাদপদ পার্বত্য অঞ্চলকে উন্নয়নের স্রোতধারায় একীভূত করেছে সীমান্ত সড়ক পশ্চাদপদ পার্বত্য অঞ্চলকে উন্নয়নের স্রোতধারায় একীভূত করেছে
মহান মে দিবস ও  শ্রমিকশ্রেণীর মুক্তির সংগ্রাম মহান মে দিবস ও শ্রমিকশ্রেণীর মুক্তির সংগ্রাম

আর্কাইভ