সোমবার ● ২৯ জুলাই ২০১৯
প্রথম পাতা » কৃষি » কাঁচা মরিচে আগুন : বিপাকে ক্রেতারা
কাঁচা মরিচে আগুন : বিপাকে ক্রেতারা
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি :: বৈরি আবহাওয়া ও মাকড়ের আক্রমণে ঝিনাইদহে মরিচের ফুল নষ্ঠ হওয়ায় কাঁচা মরিচের উৎপাদন ব্যাপক কমে গেছে। এতে বাজারে কাঁচা মরিচের দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে গেছে। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের যশোর আঞ্চলিক অফিস সূত্রে জানা যায়, যশোর, ঝিনাইদহ, মাগুরা, চুয়াডাঙ্গা, মেহেরপুর ও কুষ্টিয়া জেলা দেশের অন্যতম কাঁচা মরিচ উৎপাদনকারী এলাকা। খরিপুর ১ মৌসুমে যশোরে ৬’শ ৬৫ হেক্টরে, ঝিনাইদহে ১৫’শ ৭০ হেক্টরে, মাগুরায় ৬’শ ৯৫ হেক্টরে, চুয়াডাঙ্গায় ১৩’শ ৪৯ হেক্টরে, মেহেরপুরে ৪ হাজার ২’শ ৮০ হেক্টরে ও কুষ্টিয়ায দু হাজার ৭৫ হেক্টরে মরিচের চাষ হয়। এসব জেলাগুলোতে প্রচুর মরিচ উৎপাদন হয়ে থাকে। মে জুন মাসে ক্ষেতে প্রচুর কাঁচা মরিচ ধরে। দামও একেবারেই পড়ে যায়। কোন কোন সবজি বাজারে পাইকারি প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ মাত্র ১৫-২০ টাকা দরে বিক্রি হয়। শৈলকুপা উপজেলার গোরিন্দপুর গ্রামের রিপন শেখ জানান, তারা চার ভাই অনেক দিন ধরে মরিচ চাষ করে আসছে। খরিপুর-১ মৌসুমে চাষ করা মরিচ শেষ পর্যায়ে, গাছ মরে যাচ্ছে। মাস দেড়েক আগে পাইকারী প্রতি কেজি মরচি ১৫-২০ টাকা দরে বিক্রি করেছেন। তখন ক্ষেত থেকে মরিচ তুলে ভ্যান ভাড়া দিয়ে হাটে এনে বিক্রির পর লাভ থকতো না। বৃষ্টি কম হওয়ায় মরিচ গাছ মরে যায়। গরম ও মাকড়ের আক্রমণে মরিচ গাছে ফুল ফল কম ধরে। এতে মরিচের উৎপাদন কমে যায়। দাম চড়ে যায়। বর্তমানে প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ পাইকারী একশ’ ২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। খুচরা একশত ষাট টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। যশোর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের আঞ্চলিক অফিসের উপ-পরিচালক সুরেন্দ্র শেখর মালাকার জানান, খরিপুর ১ মৌসুমে চাষ করা মরিচ শেষ পর্যায়ে। গরম ও মাকড়ের আক্রমণে মরিচের ফুল ফল নষ্ঠ হওয়ায় উত্পাদন কমে গেছে। বৃষ্টি হলে মরিচের উৎপাদন রেড়ে যাবে বলে তিনি জানান।
অবশেষে চঞ্চল্যকর মেধাবী ছাত্র সাফিন হত্যার ক্লু উদ্ধার করেছে পিবিআই
ঝিনাইদহ :: দীর্ঘ ৮ মাস পর ঝিনাইদহ সরকারী উচ্চ বালক বিদ্যালয়ের ৬ষ্ঠ শ্রেনীর মেধাবী ছাত্র সামিউল আলম সাফিন হত্যার মোটিভ ও ক্লু উদ্ধার করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন। গ্রেফতার হয়েছে হত্যার সাথে সরাসরি জড়িত প্রধান আসামি মেহেদী হাসান বিল্টু। ২য় আসামি বিল্টুর মা জাহানারা বেগম পলাতক রয়েছে। বিল্টু ঝিনাইদহ পৌরসভার গয়াশপুর গ্রামের লিয়াকত আলীর ছেলে। ঝিনাইদহ পিবিআই’র পুলিশ সুপার আবু আশ্রাফ খবরের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, সাফিন হত্যার মোটিভ ও ক্লু উদ্ধার করতে পেরে পিবিআই গর্বিত। সুত্রমতে এত দিন ঝিনাইদহ সদর থানা পুলিশের কাছে সাফিন হত্যা মামলাটি ক্লু লেস ছিল। কোন অগ্রগতি না হওয়ায় ছায়া তদন্তকারী সংস্থা হিসেবে ঝিনাইদহ পিবিআই সাফিন হত্যার মোটিভ উদ্ধারে অত্যন্ত গোপনে মাঠে নামে। শনিবার বেকালে ঝিনাইদহের বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট মোঃ রফিকুল ইসলামের আদালতে গ্রেফতারকৃত ঘাতকের ৬ পাতার জবানবন্দির মধ্য দিয়ে চঞ্চল্যকর এই মামলার রহস্য উন্মোচন করলো পিবিআই। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পিবিআইর এসআই মোঃ তৌহিদুল ইসলাম মেধাবী ছাত্র সাফিন হত্যার মোটিভ উদ্ধারে যে গল্প বর্ননা করেছেন তা রীতিমতো সিনেমার মতোই। এসআই তৌহিদুল বলেন, ঘাতক মেহেদী হাসান বিল্টুকে খুজে পেতে আমরা তার বড় ভাই লাল্টুকে টাইলসের কাজ করার কথা বলে কৌশলে পিবিআই অফিসে ডেকে নজর বন্দি করে ফেলি। এরপর তাকে নিয়ে ২৫ জুলাই ঢাকায় রওনা দেন পিবিআই’র একটি চৌকস দল। লাল্টুকে দিয়ে ফোন দিয়ে বিল্টুর অবস্থান সনাক্ত করে সেখানে হানা দেয় পিবিআই। ঢাকার পল্লবী থানার কালসি এলাকা থেকে বিল্টুকে আটক করতে সমর্থ হয়। ঝিনাইদহ পিবিআই অফিসে জিজ্ঞাসাবাদে কি ভাবে সাফিনকে হত্যা করা হয় তার বর্ননা দেন বিল্টু। বিল্টু পিবিআইকে জানিয়েছে ঝিনাইদহ প্রিন্স হাসপাতালে টাইলসের কাজ করার সময় সে ও তার মা ব্যাবসায়ী আলমগীর হোসেন আলমের বাড়িতে চুরি করার ছক কষে। ২০১৮ সালের ২৮ নভেম্বর বিল্টু ও তার মা জাহানারা বেগম আলমের বাসায় চুরি সংঘটিত করে বেরিয়ে আসার সময় স্কুল ছাত্র সাফিন তাদের দেখে ফেলে। এ সময় মা ও ছেলে দুজনে মিলে স্কুল ছাত্র সাফিনকে নির্মম ও নির্দয় ভাবে সোফার বালিশ দিয়ে শ্বাসরুদ্ধ করে হত্যার পর পালিয়ে যায়।। নিহতর পিতা কালীচরণপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও মটরসাইকেল ব্যবসায়ী আলমগীর হোসেন আলম এ ঘটনায় পরদিন ২৯ নভেম্বর ঝিনাইদহ সদর থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। মামলাটি তদন্ত করেন ঝিনাইদহ সদর থানার ওসি অপারেশন মহসিন আলী। পুলিশ এ ঘটনায় হামদহ শান্তিনগর পাড়ার মিন্টুর ছেলে রিফানকে আটক করলেও তার কাছ থেকে কোন তথ্য উদ্ধার করতে পারেনি। ৮ মাস মামলাটি মোটিভ ও ক্লুলেস থাকার পর অবশেষে ঝিনাইদহ পিবিআই’র পুলিশ সুপার আবু আশ্রাফের নিবিড় অনুসদ্ধানে মামলাটির গতি ফিরে পেল ও আলোর মুখ দেখলো। মামলার বাদী সাবেক চেয়ারম্যান ও মটরসাইকেল ব্যবসায়ী আলমগীর হোসেন আলম ঘাতককে খুজে বের করায় পিবিআইকে ধন্যবাদ জানিয়ে তাদের সাথে জড়িত থাকা খুনিদের অবিলম্বে গ্রেফতারের দাবী জানিয়েছেন।
কালীগঞ্জে ২০ মাদক মামলার আসামী লাভলী গ্রেফতার
ঝিনাইদহ :: ঝিনাইদহ কালীগঞ্জের কুখ্যাত মাদক ব্যবসায়ী ২০ মামলার আসামি লাভলী বেগমকে গ্রেফতার করেছে কালীগঞ্জ থানা পুলিশ। শনিবার রাত সাড়ে ৮ টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কালীগঞ্জ শহরের আড়পাড়া গ্রামে তার নিজ বাড়ি থেকে চিহ্নিত এই মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করা হয়। সে ওই গ্রামের নাসির উদ্দীনের স্ত্রী। তার নামে কালীগঞ্জ থানায় ২০ টি মাদক মামলা রয়েছে। আটকের পর তার দেহ তল্লাশী করে ২ বোতল ফেন্সিডিল ও ২৫০ গ্রাম গাঁজা উদ্ধার করেছে পুলিশ। সে এর আগে একাধিকবার মাদকসহ আটক হয়ে জেল হাজতে যায়। কিছুদিন পর জামিনে ফিরে এসে আবার ও মাদক ব্যবসায় জড়িয়ে পড়ে। কালীগঞ্জ থানার অফিসার্স ইনচার্জ ইউনুচ আলী জানান, মাদক মামলার চিহ্নিত ব্যবসায়ী লাভলী বেগম অনেক দিন ধরে পুলিশের চোখ ফাঁকি দিয়ে শহরে ভ্রাম্যমান ভাবে নেশা জাতীয় দ্রব্য বিক্রি করে আসছিল। শনিবার রাত সাড়ে ৮ টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তিনি একদল সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে লাভলীর আড়পাড়াস্থ বাসায় অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করেন। এ সময় তার দেহ তল্লাশী করে ২ বোতল ফেন্সিডিল ও ২৫০ গ্রাম গাঁজা উদ্ধার করা হয়। ওসি আরও জানান,লাভলীর নামে থানায় ২০ টি মাদক মামলা রয়েছে।
ক্লিনিকে প্রতিটি রোগীর কাছ থেকে নেওয়া হচ্ছে ১২’শ টাকা, এতে বিপাকে পড়ছেন গরীব রোগীরা
ঝিনাইদহ :: ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালসহ জেলার উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলোতে ডেঙ্গুর পরীক্ষা হচ্ছে না। ডেঙ্গু পরীক্ষার রিএজেন্ট না থাকাই বেসরকারী ক্লিনিকগুলোর এখন পোয়াবারো। ক্লিনিকে প্রতিটি রোগীর কাছ থেকে নেওয়া হচ্ছে ১২’শ টাকা। এতে গরীব রোগীরা অসহায় হয়ে পড়ছে। ঝিনাইদহের সিভিল সার্জন ডাঃ সেলিনা বেগম বলছেন, আমরা চাহিদা পাঠিয়েছি। কবে নাগাদ আসবে জানি না। সিভিল সার্জনের ভাষ্যমতে, প্রাথমিক পর্যায়ে থাকলে ডেঙ্গু রোগীর সাড়ে তিন’শ টাকায় একটি পরীক্ষা করেই রোগ সনাক্ত করা সম্ভব। আর ৪/৫ দিন পর আসলে আরো দুইটি পরীক্ষা করতে হয়, যা রোগীদের জন্য ব্যায়বহুল। তিনি জানান, জেলার কোন সরকারী হাসপাতালে ডেঙ্গুর পরীক্ষা করা হচ্ছে না। ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালের তত্বাবধায়ক ডাঃ আইয়ুব আলী জানান, ডেঙ্গু পরীক্ষার রিএজেন্ট রুটিন ওষুধ নয়। এ কারণে জেলার কোন হাসপাতালেই ছিল না। দেশে ব্যাপক হারে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব দেখা দেওয়ায় সবখানেই এখন রিএজেন্ট সংকট দেখা দিয়েছে বলে তিনি জানান। ডাঃ আইয়ুব আলী বলেন, আমরা রিএজেন্ট এর চাহিদা পাঠিয়েছি। হয়তো দ্রুতই চলে আসবে। এদিকে ঝিনাইদহে সন্ধান মিলেছে অনেক ডেঙ্গু রোগীর। ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে গত ২২ দিনে চিকিৎসার জন্য ভর্তি হয়েছিলেন ১০ জন। এর মধ্যে ৩ জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। ৬ জন চিকিৎসা নিয়ে চলে গেছেন। একজন এখনো ভর্তি আছেন। ডেঙ্গু আক্রান্তরা হলেন, হরিণাকুন্ডু উপজেলার শ্রীফলতলা গ্রামের মতিয়ার রহমানের ছেলে মাহবুব, হরিণাকুন্ডু শহরের আবদুল লতিফের ছেলে হাফিজুর রহমান (৩২), ঝিনাইদহ শহরের কালিকাপুর পাড়ার তোয়াজ উদ্দীনের ছেলে সাইফুল, চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার তিওরবিলা গ্রামের মিঠুনের মেয়ে অন্তরা খাতুন , শৈলকুপার চাঁদপুর গ্রামের আবু বকরের ছেলে নাঈম মন্ডল, সদর উপজেলার কংশি গ্রামের সজিবের ছেলে ও ফিলিপস কোম্পানীর জোনাল ম্যানেজার আশিকুর রহমান হিজল, পবহাটী গ্রামের আবদুল জলিলের ছেলে আলামিন, খাজুরা গ্রামের জাহাঙ্গীরের স্ত্রী রুমানা খাতুন, হামদহ এলাকার মাঝিপাড়ার বিশ্বনাথ দাশের স্ত্রী অমিতা রানী দাস ও কলাবাগানপাড়ার রাজু মিয়ার ছেলে শিবলী। ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালের তত্বাবধায়কের অফিস থেকে ডেঙ্গু রোগীর এ তথ্য পাওয়া গেছে। হাসপাতালের পরিসংখ্যান কর্মকর্তা আবদুল কাদের জানান, চলতি মাসের ৬ জুলাই প্রথম মাহবুব নামে একজনের শরীরে ডেঙ্গুর জীবানু ধরা পড়ে। তিনি চিকিৎসা নিয়ে ৯ জুলাই হাসপাতাল ত্যাগ করেন। ৯ জুলাই হাফিজুর রহমান নামে একজন জ¦র নিয়ে ভর্তি হলে তার শরীরে ডেঙ্গুর জীবানু সনাক্ত হয়। ৫ দিন পর তিনি ১৪ জুলাই হাসপাতাল ত্যাগ করেন। এরপর থেকে ধারাবাহিক ভাবে ডেঙ্গু রোগীর সন্ধান পাওয়া যাচ্ছে।
কালীগঞ্জে দেনার দায়ে জর্জরিত হয়ে মাছ ব্যবসায়ী আত্মহত্যা
ঝিনাইদহ :: ঝিনাইদহ কালীগঞ্জে দেনার দায়ে জর্জরিত হয়ে স্বরজিৎ বিশ্বাস (৩৫) নামের এক মাছ ব্যবসায়ী আত্মহত্যা করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। রবিবার ভোরে খালকুলা গ্রামের মাঠের মধ্যের একটি মেহগনি গাছে তার ঝুলন্ত লাশ দেখতে পেয়ে এলাকাবাসী পুলিশকে খবর দেয়। এরপর পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে স্বরজিতের লাশ উদ্ধার করে। নিহত স্বরজিত উপজেলার বড় তালিয়ান গ্রামের মন্টু বিশ্বাসের ছেলে। পাওনাদার অনেকে তার বাড়িতে এসে টাকার জন্য চাপ দিত। প্রায় টাকার জন্য তার সাথে ঝগড়া হত। স্থানীয় কোলাবাজার পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ আবুল কাশেম জানান, রবিবার ভোরে স্বরজিৎ বিশ্বাস বাড়ি থেকে বের হয়ে পাশের খালকুলা মাঠের একটি মেহগনি গাছে গলায় রশি দিয়ে আত্মহত্যা করে। স্বরজিৎ বহুদিন ধরে এলাকার অনেকের নিকট দায়দেনার শিকার। ফলে দেনার দায়ে স্বরজিতের আত্মহত্যা বলে পুলিশ প্রাথমিকভাবে ধারনা করছে।
দেশব্যাপী নারী-শিশু ধর্ষন ও নির্যাতনের প্রতিবাদ এবং বিচারের দাবিতে মানববন্ধন
ঝিনাইদহ :: ঝিনাইদহসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে নারী-শিশু ধর্ষন, নির্যাতনের প্রতিবাদ ও বিচারের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচী পালিত হয়েছে। রোববার সকালে ঝিনাইদহ শহরের পোষ্ট অফিস মোড়ে এ কর্মসূচীর আয়োজন করে জেলা মানবাধিকার ফোরাম। এতে ব্যানার ফেস্টুন নিয়ে মানবাধিকার কর্মী, শিক্ষক, রাজনীতিবিদসহ নানা শ্রেণী পেশার মানুষ অংশ নেয়। বক্তব্য রাখেন জেলা মানবাধিকার ফোরামের সভাপতি আমিনুর রহমান টুকু, সাধারণ সম্পাদক ও উই এর পরিচালক শরিফা খাতুন, সাংস্কৃতিক ব্যাক্তিত্ব একরামুল হক লিকু, এডাবের সভাপতি শিবু পদ বিশ্বাস, উন্নয়ন ধারার হায়দার আলীসহ অন্যান্যরা। এসময় বক্তারা, ঝিনাইদহসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে নারী-শিশু ধর্ষন, নির্যাতনের প্রতিবাদ জানান। সেই সাথে সংগঠিত অপরাধের বিচারের দাবি জানান।