বুধবার ● ২ সেপ্টেম্বর ২০২০
প্রথম পাতা » খুলনা বিভাগ » মুক্তিযোদ্ধাসহ ২০ পরিবারের সংবাদ সম্মেলন
মুক্তিযোদ্ধাসহ ২০ পরিবারের সংবাদ সম্মেলন
শেখ সাইফুল ইসলাম কবির, বাগেরহাট প্রতিনিধি :: বাগেরহাটে ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলায় জামিনে মুক্ত হলেও প্রতিপক্ষের অত্যাচারে নিজ বাড়িতে ফিরতে পারছেন না মুক্তিযোদ্ধাসহ ২০টি পরিবার।মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও বাড়ি ফেরার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছেন শিশু খালিদ ও রিফাত হত্যা মামলার আসামী মুক্তিযোদ্ধা বাদশা তালুকদার।
মঙ্গলবার ১ সেপ্টেম্বর দুপুরে বাগেরহাট প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে মুক্তিযোদ্ধা বাদশা তালুকদার বলেন, ২০১৯ সালে প্রতিবেশী কাউছার তালুকদার ও তার ভাই মান্নান তালুকদার আমাদেরকে ফাসাতে এবং এলাকা থেকে উচ্ছেদ করতে তাদের দুই সন্তান খালিদ ও রিফাতকে হত্যা করে।পরবর্তীতে খালিদ হত্যা মামলায় কাউছার তালুকদার আমাদের পরিবারের ১৯ সদস্যের নামে মামলা দেয়।রিফাত হত্যা মামলায়ও আরও ১৬ জনের নামে মামলা দেয়।দুটি মামলায় আমরা আসামীরা জেল খেটেছি। বর্তমানে আমরা বেশিরভাগ আসামী জামিনে বের হয়েছি। কিন্তু বাদীদের অত্যাচারে বাড়িতে ফিরতে পারছি না। সত্য কখনও চাপা থাকে না। রিফাত হত্যা মামলার তদন্তকারী সংস্থা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) বাগেরহাট কার্যালয়ে প্রেসব্রিফিংয়ে রিফাত হত্যা মামলার রহস্য উন্মোচন করেন। প্রেসব্রিফিংয়ে সংস্থাটির খুলনা বিভাগীয় প্রধান বিশেষ পুলিশ সুপার আতিকুর রহমান মিয়া জানান, জমিজমা নিয়ে বিরোধ থাকায় একই বংশের প্রতিপক্ষকে ফাসাঁতে রিফাতুল তালুকদারকে হত্যা করে রিফাতের চাচাতো ভাই ইকবাল তালুকদার ও সাকিব তালুকদার।মান্নান তালুকদারের ভাইয়ের ছেলে ইকবাল, সাকিব ও আত্মীয় হাফিজুর রহমান ছোট আদালতে হত্যার কথা স্বীকার করে জবানবন্দী দিয়েছে।এটা দিনের মত স্পষ্ট যে আমাদেরকে ফাসাতে রিফাতকে হত্যা করেছে তার পরিবার।তারপরও রিফাত হত্যা মামলার আসামীদেরকে মামলা থেকে অব্যাহতি দিচ্ছেন না পুলিশ। আমাদেরকে ফাসাতে খালিদকেও একই ভাবে হত্যা করেছে তার পরিবার।
মুক্তিযোদ্ধা বাদশা তালুকদার আরও বলেন, দুটি হত্যা মামলায়-ই আমরা সকল আসামীরা জামিনে আছি।কিন্তু কাউছার তালুকদার ও তার ভাই মান্নান তালুকদারসহ তাদের ক্যাডাররা আমাদেরকে এলাকায় যেতে দেয় না। বরং আমাদের বাড়ি-ঘর, ঘের, পুকুর লুট করেছেন। এখনও আমাদের মৎস্য ঘের তারা দখল করে আছেন।আমরা যেকোন ভাবে বাড়িতে ফিরতে চাই। নিজের ভিটায় থাকতে চাই পরিবার পরিজনকে নিয়ে।
সংবাদ সম্মেলনে মুক্তিযোদ্ধা বাদশা তালুকদারের স্ত্রী হত্যা মামলার আসামী মেরিনা বেগম, কালাম তালুকদার, মমতাজ বেগম, সৈয়াদুর রহমানসহ পরিবারের লোকেরা উপস্থিত ছিলেন।
মোংলা পোর্ট পৌরসভার মেয়রের অপসারণের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন
বাগেরহাট প্রতিনিধি :: বাগেরহাটের মোংলা পোর্ট পৌরসভার নির্বাচন, বর্তমান মেয়র জুলফিকার আলীর অপসারণ ও প্রশাসক নিয়োগের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।মঙ্গলবার ১ সেপ্টেম্বর দুপুরে বাগেরহাট প্রেসক্লাবে মোংলা পৌরসভার বাসিন্দা মুক্তিযোদ্ধা মোঃ ইস্রাফিল ইজারাদার এ সংবাদ সম্মেলন করেন।
লিখিত বক্তব্যে মোঃ ইস্রাফিল ইজারাদার বলেন, ২০১১ সালের নির্বাচনে জুলফিকার আলী মোংলা পোর্টের মেয়র নির্বাচিত হন। তার মেয়াদ উর্ত্তীর্ণ হওয়ার কিছু দিন আগে ভুয়া সীমানা জটিলতা দেখিয়ে মেয়র সমর্থিত সুবিধাভোগী লোক দিয়ে মামলা করে পৌরসভার নির্বাচন বন্ধ করে রাখেন।জুলফিকার আলীর মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার পর স্থানীয় সরকার মন্ত্রনালয় নির্বাচন কমিশনকে নির্বাচন করার জন্য চিঠি দিয়েছেন। সীমানা জটিলতাসহ অন্যান্য বিষয়ের উপর সকল মামলা উচ্চ আদালত থেকে খারিজ হলেও নির্বাচনের কোন উদ্যোগ নেয়নি কমিশন।পৌরসভার উন্নয়নের স্বার্থে অতিদ্রæত পৌরসভার বর্তমান মেয়কে অপসারণ ও প্রশাসক নিয়োগ করে নির্বাচন দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি।
মো. ইস্রাফিল ইজারাদার আরও বলেন, মোংলা পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জুলফিকার আলী প্রথম শ্রেণির মোংলা পোর্ট পৌরসভার মেয়র হওয়ার পর থেকে জনগণকে কুক্ষিগত করে ভোটের অধিকার থেকে বঞ্চিত করেছেন। আমরা জনগণের ভোটের অধিকার চাই।
এদিকে বর্তমান মেয়র জুলফিকার আলী বলেন, আমি নির্বাচনে বিশ্বাসী। নির্বাচন করেই জনগণের রায়ের জনপ্রতিনিধি হয়েছি। রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করতে মো. ইস্রাফিল ইজারাদারসহ স্থানীয় কিছু রাজনৈতিক প্রতিপক্ষরা হয়রানি মূলক মামলা ও একের পর এক মিথ্যে অভিযোগ দিয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছেন।নির্বাচন কমিশন যেকোন সময় নির্বাচন দিলে আমি নির্বাচনে অংশ গ্রহন করব।মোঃ ইস্রাফিল ইজারাদারের সকল অভিযোগ ভিত্তিহীন ও মিথ্যা বলে দাবি করেন তিনি।
বিএনপির প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী বাগেরহাটে উদযাপন
বাগেরহাট প্রতিনিধি :: বাগেরহাটে বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)-র প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত হয়েছে।দিনটি উপলক্ষে মঙ্গলবার ১ সেপ্টেম্বর সকাল সাড়ে ৯টায় বাগেরহাট শহরের বিএম ভবনের সামনে জেলা বিএনপির দলীয় কার্যালয়ের সামনে জাতীয় পতাকা ও দলীয় পতা উত্তোলন করা হয়। পরে বাগেরহাট জেলা বিএনপির আহবায়ক এটিএম আকরাম হোসেন তালিমের সভাপতিত্বে দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনা সভায় বক্তব্য দেন, জেলা বিএনপির সদস্য সচিব মোজাফফর রহমান আলম, বিএনপি নেতা কামরুল ইসলাম গোরা, সৈয়দ নাসির উদ্দিন মালেক, অহিদুজ্জামান পল্টু, এ্যাড. মোহসীণ আলী, জেলা যুব দলের সভাপতি হারুন অর রশীদ, সাধারণ সম্পাদক সুজা উদ্দিন মোল্লা সুজন, যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক শেখ মাসুম, শহিদুল ইসলাম খোকনসহ বিভিন্ন পর্যায়ের দলীয় নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
আলোচনা সভা শেষে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি মেজর জিয়াউর রহমানের রুহের মাগফেরাত কামনা, বিএনপির চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের রোগ মুক্তি কামনা করে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করেন নেতাকর্মীরা।
নির্মাণ করা হচ্ছে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল
বাগেরহাট :: বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ উপজেলা পরিষদ চত্বরে বাংলাদেশের স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ম্যুরাল নির্মানস কাজের উদ্ধোধন করা হয়েছে। উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব এ্যাড. শাহ-ই-আলম বাচ্চু এ নির্মান কাজের উদ্ধোধন করেন।
শোকার্ত আগষ্ট উপলক্ষ্যে সোমবার বিকেলে উদ্ধোধনী ও দোয়ার অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো.দেলোয়ার হোসেন, থানা অফিসার ইন চার্জ মো.মনিরুল ইসলাম, জেলা পরিষদের সদস্য আফরোজা আকতার লিনা, ভাইস চেয়ারম্যান মোজাম্মেল হক মোজাম , উপজেলা প্রকৌশলী আশিক ইয়ামিন, উপজেলা মাধ্যমিক অফিসার মো. আব্দুল হান্নান প্রমুখ।
উদ্ধোধন শেষে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারবর্গের রুহের মাগফেরাত কামনায় দোয়া ও তার সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার দীর্ঘায়ু কামনা করা হয়। আলহাজ্ব এ্যাড. শাহ-ই-আলম বাচ্চু বলেন, স্বাধীন বাংলাদেশ ও মানচিত্র জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এরেই অবদান। তার এ অবদান এদেশের মানুষ সশ্রদ্ধ ভরে স্মরণ করবে। আর এ অবদান অনস্বীকার্য। তিনি দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নিজের জীবন বিলিয়ে দিয়েছেন। নতুন প্রজন্মের কাছে তার অবদানের কথা স্বাধীনত্ াসংগ্রামের কথা তুলে ধরতে হবে।
সুন্দরবনে উপকুলের অসহায় দুঃস্থ্যদের স্বাস্থ্য সেবায় “জীবন খেয়া”র যাত্রা
বাগেরহাট প্রতিনিধি :বাগেরহাটের মোংলা সুন্দরবনের পেশাজীবি ও উপকুলের অসহায় দুঃস্থ্য মানুষের চিকিৎসা ও স্বাস্থ্য সেবা দিতেকোস্টগার্ড ও বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশনের যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত এ ভাসমান হাসপাতাল নতুন যাত্রা শুরু করছে । বাংলাদেশ কোস্টগার্ড ও বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশনের যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত এ ভাসমান হাসপাতাল ‘জীবন খেয়া’। আজ মঙ্গলবার মোংলা বন্দরের পশুর নদীতে নোঙ্গর করে বানিয়াশান্তা ইউনিয়নের পতিতাপল্লীসহ এ অঞ্চলের গরীব জনগোষ্ঠিকে ফ্রি চিকিৎসা ও ওষুধ বিতরন শুরু করেছে বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশনের এ ভাসমান হাসপাতাল ‘জীবন খেয়া’।
এ হাসপাতালটি আজ ১ সেপ্টেম্বর থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এক মাস ব্যাপি এ অঞ্চলের মানুষের জন্য কাজ করবে তারা। দেশের দক্ষিনাঞ্চলের উপকূলীয় ৯ জেলার ২০টি উপজেলায় বিন্যামূল্যে চিকিৎসা সেবা কার্যক্রম চালিয়ে যাবে বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশনের ভাসমান এ হাসপাতালটির কর্তৃপক্ষ।
আকাঁবাঁকা দূর্গম পথ পাড়ি দিয়ে দেশের দক্ষিনে উপকুলীয় এলাকার অসহায় মানুষের চিকিৎসা সেবা ও ঔষধ পৌঁছে দিতে রাতদিন পরিশ্রম করে যাচ্ছে ভাসমান হাসপাতালের কর্মীরা। শীর্ষস্থানীয় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশনের ভাসমান হাসপাতাল ‘জীবন খেয়া’ এই প্রথম মোংলায় পৌঁছে গরিব ও অসহায় মানুষদের স্বাস্থ্যসেবার কাজ শুরু করে। ভাসমান এ হাসপাতালটি সোমবার (৩১ আগস্ট) রাতে মোংলা বন্দরের পশুর নদীতে এসে পৌঁছলে কোস্টগার্ড সদস্যরা তাদের স্বাগত জানান। এছাড়া উপকুলীয় অঞ্চলে কাজ করার লক্ষে এ কাজে সার্বিকভাবে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশ কোস্টগার্ড ও নৌবাহিনীর সদস্যরা। ভাসমান হাসপাতালে চক্ষু ও ডেন্টিসসহ বিভিন্ন ইউনিটে ৮জন মেডিকেল অফিসার, সেবিকাসহ অর্ধশতাধিক স্বেচ্ছাসেবক কর্মী রয়েছে।
বাংলাদেশ কোস্টগার্ড ও বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশনের যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত এ ভাসমান হাসপাতাল দেশের উপকূলীয় এলাকার জেলে পরিবার, মৎস্যজীবি ও অসহায় দরিদ্রদের বিনামূল্যে স্বাস্থ্য সেবা ও প্রয়োজনীয় ঔষধপত্র বিতরণ করবে। “জীবন খেয়া” নামের এ হাসপাতালটি আগামীকাল (২ সেপ্টেম্বর) মোংলা উপজেলার চিলা ইউনিয়নের জয়মনি ঘোল গ্রামে জেলে পরিবার ও দরিদ্রদের বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা দিবে। এছাড়া মোংলা অঞ্চলে চিকিৎসা সেবা কার্যক্রম শেষে পার্শবর্তী উপজেলা মোড়েলগঞ্জে রওনা হবে ভাসমান হাসপাতাল “জীবন খেয়া”।
জীবন খেয়া ভাসমান হাসাপাতালের মেডিকেল অফিসার, ডাঃ পিযুষ রায় বলেন, উপকুল অঞ্চলে যে ছিন্নমুল মানুষগুলো রয়েছে, তারা ঠিকমত শরীরের দেখভাল ও টাকার অভাবে চিকিৎসা নিতে পারছেনা না। এলাকার অসহায় এমন অ-সঙ্গতি মানুষের জীবন মানের দিকে লক্ষ করে তাদের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিৎ করার লক্ষে আমাদের প্রচেষ্টা। উপকুলীয় চরাঞ্চলের এসকল গরীব ও অসহায় দুঃস্থ্য মানুষদের স্বাস্থ্যসেবা দিতে দেশের বিভিন্ন মহৎ মানুষদের সকল প্রকার আর্থিক সহায়তায় এ চিকিৎসা সেবা দেয়া হচ্ছে। বন্যাকবলীত এলাকার অসহায় মানুষদের চিকিৎসাসেবা দেয়ার জন্য এখানে সার্বিক সহযোগীতা করছে বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও কোষ্টগার্ড।
ডাঃ হুমায়ুন কবির বলেন,ভাসমান এ হাসপাতালে আমরা সকল রোগীদের চিকিৎসাসেবা দিবো কিন্ত সর্বপোরী অগ্রাধিকার থাকবে শিশু ও বৃদ্ধদের। কারন সমাজে শিশু ও বৃদ্ধ মানুষগুলো অবহেলীত থাকে বেশী। এছাড়াও গর্ভবতী মায়েদের দিকে আমাদের বেশী লক্ষ রাখতে হচ্ছে, সংসারে মায়েরাই সব সময় ভাল চিকিৎসা নিতে পারেনা তাই শিশু, বৃদ্ধ ও মায়েদের চিকিৎসাসেবা দেয়াই আমাদের প্রথম লক্ষ্য। ভাসমান হাসপাতালে ২০টি ষ্পট চিহ্নিত করা হয়েছে, আজ থেকে শুরু করে আগামী দুই মাস আমাদের এ হাসপাতালের স্বাস্থ্যসেবা অব্যাহত থাকবে বলেও জানায় হাসপাতালের চিকিৎসকরা।