মঙ্গলবার ● ১০ আগস্ট ২০২১
প্রথম পাতা » চট্টগ্রাম » রাউজান প্রেসক্লাবে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
রাউজান প্রেসক্লাবে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
রাউজান প্রতিনিধি :: চট্টগ্রামের রাউজান প্রেসক্লাব কার্যালয়ে আয়োজিত জাতীয় শোক দিবসের আলোচনা সভায় রাউজান উপজেলা আ’লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী আব্দুল ওহাব বলেছেন, ইতিহাস বড়ই নির্মম, ইতিহাস কাউকে ক্ষমা করে না। যারা বাংলাদেশকে নিশ্চিহ্ন করতে চেয়েছিল তারা আজ ক্রমান্বয়ে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাচ্ছে। ইতিহাস বলছে বঙ্গবন্ধু বেঁচে আছে বেঁচে থাকবেন।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে, দেশ এগিয়ে যাবে। কোন ষড়যন্ত্রই তাকে দামিয়ে রাখতে পারবে না। আজ ১০ আগষ্ট মঙ্গলবার সকাল ১১ টায় প্রেসক্লাব কার্যালয়ে আয়োজিত জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবসের আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন তিনি।
রাউজান প্রেসক্লাবের সভাপতি শফিউল আলমের সভাপতিত্বে ও সাধারন সম্পাদক গাজী জয়নাল আবেদীনের সঞ্চালনায় প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন রাউজান পৌরসভার মেয়র জমির উদ্দিন পারভেজ।
এসময় বক্তব্য রাখেন প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মীর আসলাম, মাওলানা এম বেলাল উদ্দিন, প্রদীপ শীল, সাবেক সাধারণ সম্পাদক এস এম ইউছুফ উদ্দিন,সিনিয়র সহ সভাপতি জাহাঙ্গীর নেওয়াজ, সহ সভাপতি সাহেদুর রহমান মোরশেদ, নেজাম উদ্দিন রানা, সহ সাধারণ সম্পাদক এম রমজান আলী,সাংগঠনিক সম্পাদক এম কামাল উদ্দিন ,অর্থ সম্পাদক হাবিবুর রহমান, দপ্তর সম্পাদক আমির হামজা, সাংবাদিক শাহাদাত হোসেন সাজ্জাদ,আ’লীগ নেতা মাদল বড়ুয়া, পরিবেশ আন্দোলন নেতা নুরুল আবছার, যুবলীগ নেতা আবু ছালেক ও ছাত্রলীগ নেতা মুহাম্মদ নাছির উদ্দিন প্রমুখ।
মেয়র জমির উদ্দিন পারভেজ বলেন, ১৯৭৫ সালে ১৫ আগষ্ট বঙ্গবন্ধু হত্যার পিছনে কারা ছিলো তাদের খুঁজে বের করতে হবে। বিশেষত যেসব দেশ বঙ্গবন্ধু হত্যার আগ মুহুর্তে বাংলাদেশের স্বীকৃতি দিয়েছে, তাদের কোন হাত বা যোগসুত্র ছিলো কি না তাও খতিয়ে দেখা দরকার। তিনি আরও বলেন, বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যার হাত ধরে দেশে অর্থনৈতিক, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এসেছে। তিনি জাতির পিতার সোনার বাংলা বিনির্মাণে সকলকে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান।
পরে বঙ্গবন্ধু সহ সকল শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে মুনাজাত পরিচালনা করেন মাওলানা এম বেলাল উদ্দিন।