শিরোনাম:
●   পার্বতীপুর রেলওয়ে ইর্য়াডের আম গাছে যুবকের আত্মহত্যা ●   রংধনু ক্লাবের কার্যকরী পরিষদ গঠিত ●   কাউখালী তাহেরিয়া রশিদা সুন্নিয়া দাখিল মাদরাসার সভা ●   পাকুন্দিয়ায় ইয়ুথ পিস অ্যাম্বাসেডর গ্রুপ গঠিত ●   বৈরী আবহাওয়ায় ও শীতের তীব্রতায় বাড়ছে কৃষকের দুশ্চিন্তা ●   কোন হটকারিতায় গণঅভ্যুত্থানের অর্জন নষ্ট করা যাবেনা ●   তরফভাইখাঁ সমাজকল্যাণ পরিষদের উদ্যোগে শীতবস্ত্র বিতরণ ●   মিরসরাইয়ে শীতার্তের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ ●   ঈশ্বরগঞ্জে জিয়াউর রহমান স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন ●   লংগদু এস এস সি পরীক্ষার্থীদের শিক্ষা সামগ্রী বিতরন ●   ঐক্যমতের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে ২০২৫ এর মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন সম্ভব ●   হালদা থেকে বিপন্ন গাঙ্গেয় প্রজাতির মৃত ডলফিন উদ্ধার ●   খাগড়াছড়ির আলুটিলায় পর্যটকবাহী বাস উল্টে আহত-২০ ●   পানছড়িতে লোগাং জোন এর অনুদান সামগ্রী প্রদান ●   আত্রাইয়ে কুলি-বেদে সম্প্রদায়ের মাঝে জেলা প্রশাসকের কম্বল বিতরণ ●   চুয়েটে স্থাপত্য বিভাগের ১ম জাতীয় কনফারেন্স শুরু ●   বিজিবির অভিযানে খাগড়াছড়িতে ১২ অনুপ্রবেশকারী আটক ●   ঈশ্বরগঞ্জে জাতীয় প্রবাসী দিবস পালিত ●   কুষ্টিয়ায় বালুঘাট দখল নিতে তাণ্ডব চালিয়েছে সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা ●   রাউজানে বিকাশ প্রতারকের ফাঁদে নারী উদ্যোক্তা তানিয়া ●   যোবায়ের-সাদপন্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ইজতেমা মাঠ : নিহত ৩ ●   মিরসরাইয়ে মধ্য তালবাড়ীয়া স্পোর্টিং ক্লাবের কমিটি গঠন ●   জিয়া কিংবা শেখ মুজিব নয়; জনগণই মুক্তিযুদ্ধের মূল নায়ক : টিপু ●   নবীগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় কলেজ ছাত্রের প্রাণহানি ●   জাতীয় ঐকমত্য কমিশন এর নেতৃত্বে থাকবেন ড. ইউনূস ও আলী রীয়াজ ●   রেডব্রিজ কমিউনিটি ট্রাস্ট ইউকে বিজয় দিবস উদযাপন ●   ঈশ্বরগঞ্জ প্রেসক্লাবের নির্বাচন : সভাপতি আউয়াল, সম্পাদক আতাউর ●   কাউখালীতে মহান বিজয় দিবস উদযাপন ●   দীপংকর তালুকদার এর অবৈধ সম্পদের তদন্তে নেমেছে দুদক ●   ঈশ্বরগঞ্জে বিজয় দিবস পালিত
রাঙামাটি, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১



CHT Media24.com অবসান হোক বৈষম্যের
বুধবার ● ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২২
প্রথম পাতা » চট্টগ্রাম বিভাগ » প্রধান শিক্ষককে ফিরে পেতে ছাত্র-ছাত্রীদের আকুতি
প্রথম পাতা » চট্টগ্রাম বিভাগ » প্রধান শিক্ষককে ফিরে পেতে ছাত্র-ছাত্রীদের আকুতি
বুধবার ● ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২২
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

প্রধান শিক্ষককে ফিরে পেতে ছাত্র-ছাত্রীদের আকুতি

ছবি : সংবাদ সংক্রান্ত লংগদু প্রতিনিধি :: সকলের প্রিয় মঞ্জু স্যার। পুরো নাম মো. মঞ্জুরুল হক। যিনি নিজ মেধা, যোগ্যতা, দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা দিয়ে সৃষ্ট সেই গৌরবের অংশীভূত হয়ে ছাত্র-ছাত্রী, অভিভাবক এবং এলাকাবাসীর হৃদয়ে বেঁচে আছেন মূর্তিমান এক জীবন্ত কিংবদন্তী হয়ে। আর এই কারনেই আজো কারো কাছে তিনি একজন আদর্শ শিক্ষক, কারো কাছে একজন আদর্শ মানুষ। সবকিছু ছাড়িয়ে যেটা সবচেয়ে বড় পরিচয় তা হল, তিনি ছিলেন একজন সত্যিকারের মানুষ গড়ার কারিগর। যিনি নিজের সর্বস্ব এবং সর্বোচ্চটা দিয়ে অন্ধকারাচ্ছন্ন সমাজকে আলোকিত করার প্রাণান্তকর চেষ্টা করে যাচ্ছেন। সেই তাঁকে আজ জীবন সায়াহ্নে এসে বেদনার অশ্রুস্নাত নয়নে কষতে হচ্ছে শিক্ষকতা জীবনের প্রাপ্তি অ-প্রাপ্তির সমুদয় হিসেব! মহান এই মানুষটিকে আজ বলতে হচ্ছে শিক্ষকতায় আসাটা কি অপরাধ ছিল? নিঃসন্দেহে তা অপরাধ ছিলনা। বরং; অপরাধ আমাদের। অপরাধ সেই সব তথাকথিত সমাজ ধ্বংসকারী কিংবা শিক্ষাহীন শিক্ষানুরাগীদের, যারা শিক্ষার মিথ্যা অনুরাগী সেজে নিষ্কলঙ্ক বৈরাগীর ছদ্ম বেশে আত্মসাতের গোপন ফর্দ তৈরীর মহা পরিকল্পনায় পরিচালনা কমিটির পরিচালক হয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ঢুকতে মরিয়া। আর এসমস্ত বিবেকহীন মানুষদের বিরামহীন ষড়যন্ত্রের চতুরঙ্গ ফন্দিতে বন্ধি একজন অনুকরণীয় শিক্ষকের সম্মানের সম্বলটুকু। অথচ কেবলমাত্র ভাললাগা থেকেই জীবনের যৌবনকালে শিক্ষকতায় আসা মানুষটি মানুষ গড়ার কারখানায় কাটিয়ে দিচ্ছেন জীবনের স্বর্ণালী সময়টা। নিজের দক্ষ কারিগরি মহিমায় যে মানুষটা সমাজকে উপহার দিয়েছেন অনেক কীর্তিমান, সেই সমাজের ৪/৫ জন আজ কতইনা অকৃতজ্ঞ তাঁর প্রতি! মিথ্যা অপবাদে কলঙ্কিত করার অপচেষ্টায় মত্ত তথাকথিত সমাজ ধ্বংসকারী এবং তাদের লেজুড় ভক্ত। কিন্তু যে মানুষটা একটি প্রতিষ্ঠানকে গড়ে তুলতে গিয়ে চোখের সামনেই পুরোটা সময় কাটিয়ে দিলেন, সেই প্রতিষ্ঠানের প্রতি তাঁর চেয়ে অন্য কারো দরদ বেশি হবে তাও কি আমাদের বিশ্বাস করতে হবে? আমরা তা বিশ্বাস করিনা। যে মানুষটা সর্বদা নীতি নৈতিকতার শিক্ষা দিয়েছেন, সে মানুষটা জীবনের এ প্রান্তে এসে অনৈতিকতার আশ্রয় নিবেন তা মানতে আমাদের বিবেক সায় দেয়না। স্কুলের ছাত্রছাত্রী যারা তাঁর ছাত্রছাত্রী হয়ে তাঁর কাছ থেকে শিক্ষা পাওয়ার সৌভাগ্য অর্জন করেছেন, কেবল তারাই বুঝে তিনি কতটা ভাল শিক্ষক , কতটা আদর্শ নিয়ে জীবন সংগ্রামে অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছেন। সাদাসিধে জীবনযাপন করেছেন, কিন্তু কখনো দূর্নীতি, অন্যায় এবং অনৈতিকতার আশ্রয় নেননি। লোভের বশবর্তী হয়ে নিজের আদর্শ, সম্মান এবং রক্তে মিশে থাকা নৈতিকতা বিসর্জন দেননি। নিজের আন্তরিকতা এবং ভালবাসায় গড়া বিদ্যালয়টিকে দাঁড় করাতে অক্লান্ত পরিশ্রম করা এই শিক্ষক তাঁর সাহসিকতা দিয়ে সমাজের খোলস পাল্টিয়ে নতুন রুপে আবির্ভূত হওয়া শত মোড়লের ষড়যন্ত্র ভেঙ্গে দিয়েছেন অনেকবার। অথচ, সেই মানুষটাই ষড়যন্ত্রের জাঁতাকলে নিষ্পেষিত জীবনের পড়ন্ত বেলায়! কি অপরাধ ছিল তাঁর? অপরাধী সাজিয়ে জনসমক্ষে আনা অভিযোগ গুলোর আদৌ কি কোন সত্যতা ছিল? নাকি অন্যকিছু? অন্যকিছু তো বটেই। তবে কি ছিল নেপথ্য কারন?
মো. মঞ্জুরুল হক স্যারের বিষয়ে স্থানীয় প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন ছাত্র-ছাত্রীরা এবং অভিভাবক বৃন্দ।





আর্কাইভ