শিরোনাম:
●   ঈশ্বরগঞ্জে মাদ্রাসার বিরুদ্ধে অপপ্রচার বন্ধে শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ ●   কুষ্টিয়া জেলা পরিষদের প্রধান সহকারি এখন অর্ধশত কোটি টাকার মালিক ●   খাগড়াছড়িতে গণপিটুনিতে যুবক নিহত ●   শিক্ষক লাঞ্ছিত করার প্রতিবাদে গাজীপুরে মানববন্ধন ●   জয়পুরহাটে আইবিডাব্লিউএফ এর উদ্যোগে ব্যবসায়ী সমাবেশ ●   তামাকের ব্যবহার কমাতে শক্তিশালী কর পদক্ষেপ ও আইনের বিকল্প নেই ●   ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থানে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির দুই শহীদের ম্মরণে আলোচনা সভা ●   মৃত্যুর কাছে হেরে গেলেন রাউজানের মিজান ●   কাউখালী দাখিল মাদরাসা ও শিশু সদনে পবিত্র ঈদ - এ- মিলাদুন্নবী (সাঃ) উদযাপন ●   তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে তৃতীয় ইউনিটি চালু : উৎপাদন হচ্ছে ২৮৫ মেগাওয়াট ●   বগুড়ায় শহীদ পরিবারদের মাঝে আর্থিক সহায়তা প্রদান ●   মিরসরাইয়ের করেরহাটে নদী গর্ভে বিলীন হচ্ছে বসতভিটা ●   কলারোয়ায় সন্ত্রাসী হামলায় সাংবাদিক রাজু সহ আহত-৪ ●   আক্কেলপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠি শিক্ষার্থীরা পেল সাইকেল ও শিক্ষাবৃত্তি ●   বান্দরবানে শিশু ধর্ষণের দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন কারাদন্ড ●   পদ্মার তীব্র ভাঙনে হুমকির মুখে কুষ্টিয়া-ঈশ্বরদী মহাসড়ক ●   কুষ্টিয়ার মাদক সম্রাট ও সন্ত্রাসী রাকিবুলকে গণধোলাই ●   পানছড়িতে ৩ বিজিবির উদ্যোগে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ●   বিয়ের একদিন পর সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী হারালেন নববধূ ●   মিরসরাইয়ে সংকেত সংস্থার উদ্যোগে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ ●   বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে দোকান পরিদর্শনে ক্রীড়া উপদেষ্টা ●   টানা দুই দিনের ভারী বর্ষণে তলিয়ে গেছে কক্সবাজার : পাহাড় ধসে ছয়জনের মৃত্যু ●   ঘোড়াঘাটে জামায়াতে ইসলামীর কর্মী-সুধী সমাবেশ অনুষ্ঠিত ●   বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে প্রথম ইউনিটি চালু হলেও উৎপাদন কম ●   খাগড়াছড়িতে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের উদ্যোগে শ্রমিক সমাবেশ ●   বিগত বছরগুলোতে শিক্ষার্থীদেরকে গিনিপিগ বানিয়ে শিক্ষা ব্যবস্থা নষ্ট করে দেয়া হয়েছে ●   রাউজানে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ●   ঈশ্বরগঞ্জে শারদীয় দুর্গাপুজা উপলক্ষ্যে প্রস্তুতিমূলক সভা ●   সিপিএম নেতা সীতারাম ইয়েচুরীর মৃত্যুতে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির গভীর শোক ●   ভারতে পালানোর সময় বিজিবি’র হাতে আটক ফজলে করিম চৌধুরী
রাঙামাটি, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১



CHT Media24.com অবসান হোক বৈষম্যের
মঙ্গলবার ● ২৭ আগস্ট ২০২৪
প্রথম পাতা » খুলনা বিভাগ » ভরা মৌসুমে নদীতে ইলিশের দেখা মিলছে না : হাজারো জেলে চরম সংকটে
প্রথম পাতা » খুলনা বিভাগ » ভরা মৌসুমে নদীতে ইলিশের দেখা মিলছে না : হাজারো জেলে চরম সংকটে
মঙ্গলবার ● ২৭ আগস্ট ২০২৪
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

ভরা মৌসুমে নদীতে ইলিশের দেখা মিলছে না : হাজারো জেলে চরম সংকটে

--- বাগেরহাট প্রতিনিধি :: আষাঢ়-শ্রাবণ-ভাদ্র ইলিশের ভরা মৌসুম। অথচ আষাঢ়-শ্রাবণ পেরিয়ে ভাদ্র এসে গেলেও বিশ্বের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবনের উপকূলীয় বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ ভরা মৌসুমেও উপকূলের পানগুছি নদীতে দেখা মিলছে না জাতীয় মাছ ইলিশের। এতে একদিকে এলাকার জনসাধারণ রূপালী ইলিশের স্বাদ ভুলতে বসেছেন। আবার অন্যদিকে বিকল্প কর্মসংস্থান না থাকায় মানবেতর জীবনযাপন করছেন উপজেলার হাজারো জেলে পরিবার।
উপজেলা মৎস্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, পৃথক তিনটি দ্বীপের সমন্বয় গঠিত এই উপজেলা। এর চারপাশে নদী দিয়ে পরিবেষ্টিত। এ অঞ্চলের অধিকাংশ মানুষ এক সময় মৎস্য আহরণের মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহ করতেন। আর এ মৎস্য আহরণের অভয়ারণ্য ছিল উপজেলার উল্লেখযোগ্য ঢাকী, ভদ্রা, শিবসা, কাজীবাছা, মাঙ্গা, পশুর ও ঝপঝপিয়া নদী। বর্তমানে বিভিন্ন এলাকার প্রায় হাজারো জেলে পরিবার এই পেশার উপর নির্ভরশীল।
এসব জেলেরা বিভিন্ন এনজিও থেকে ঋণ ও মহাজনের দাদন নিয়ে জাল নৌকা কিনে অনেকে নদীতে নেমেছেন। কিন্তু দিন-রাত নদীতে জাল ফেলেও ইলিশ না পেয়ে নিরাশ হয়ে বাড়ি ফিরছেন। এমনকি ভরা মৌসুমেও ইলিশের দেখা পাচ্ছেন না জেলেরা। যে কারণে উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারেও ক্রেতাদের ইলিশের দেখা মিলছে খুব কম। মাঝে মধ্যে দুই/একজন জেলের জালে দুই একটি মাছ ধরা পড়লেও বাজারে তার দাম অনেক বেশি। যা সাধারণ মানুষ কিনে খেতে পারছেন না।
এনজিও’র ঋণের কিস্তি পরিশোধ করতে না পারায় তাদের সাথে প্রায়ই বাগবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়ছেন জেলেরা। মাঝে মধ্যে আবার আত্মগোপন করেও থাকতে হচ্ছে অনেক জেলেকে। অন্য কোনো আয়ের উৎস্য না থাকায় বেকার হয়ে পড়েছেন জেলেরা। জেলেদের পরিবারের সদস্যরা প্রায়ই অনাহারে অর্ধাহারে দিন কাটাচ্ছেন।
আবার সাধারণ মানুষও রূপালী ইলিশ মাছের স্বাদ প্রায় ভুলতে বসেছেন।
এদিকে, দীর্ঘদিন ইলিশের দেখা না পেয়ে ইতিমধ্যে এ পেশা ছেড়ে কেউ কেউ আবার অন্য পেশা শুরু করেছেন। সরকার সহজ শর্তে ঋণ দিলে তাদের কিছুটা মাথা গোজার ঠাঁই হতো বলে জানান জেলেরা।
মোরেলগঞ্জ উপজেলার জেলে আউয়াল,গফফার তালুকদার জানান, তার একমাত্র পেশা ইলিশ মাছ ধরা। চলতি মৌসুমে মহাজনের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা দাদন নিয়ে জাল এবং নৌকা কিনেছেন। কিন্তু ভরা মৌসুমেও নদীতে দিন-রাত জাল ফেলে ইলিশ মাছের দেখা না পেয়ে নিরাশ হয়ে বাড়ি ফিরছেন। এতে অভাব-অনটনে তাদের চারটি পরিবার অনেক কষ্টে দিনাতিপাত করছেন।

বাজারে মাছ কিনতে আসা সাথী ইসলাম বলেন, ইলিশ এখন বিলাসী খাবারে পরিণত হয়েছে। যা সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে চলে গেছে। স্থানীয় নদীর ইলিশের স্বাদ বেশি বিধায় মাছ কিনতে এসেছেন। কিন্তু বাজারে দুই/একটা মাছ আসায় দাম অত্যন্ত চড়া। সবার পক্ষে এতো দামে মাছ কিনে খাওয়া সম্ভব না। তাই মাছ না কিনে তারা নিরাশ হয়ে বাড়ি ফিরছেন।

মোরেলগঞ্জ মাছ বাজারের ব্যবসায়ী আলতাফ হোসেন জানান, স্থানীয় নদীর ইলিশ তেমন একটা বাজারে আসছে না। যা দুই/একটা আসছে তা এক কেজি ওজনের মাছ ২০০০ থেকে ২৫০০ টাকায় বিক্রি করছেন। আর ছোটগুলো ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকা বিক্রি করছেন। এছাড়া ঝাঁটকা বিক্রি হচ্ছে ৮০০-৯০০ টাকা কেজি দামে।মোরেলগঞ্জ মৎস্য আড়তদার ইউনুস সরদার, আউয়াল মহাজন জানান, মোরেলগঞ্জে কমপক্ষে ২শ, জেলের কাছে আড়তদারদের ১কোটি টাকা দাদন দেওয়া আছে। এ ছাড়া বিভিন্ন ব্যবসায়ীর পাওনা আছে কোটি কোটি টাকা। কিন্তু নদীতে মাছ না পাওয়ায় এ বিপুল অঙ্কের টাকা আদায় অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছে।মোরেলগঞ্জ মৎস্য আড়তদার ইউনুস সরদার, আউয়াল মহাজন জানান, মোরেলগঞ্জে কমপক্ষে ২শ, জেলের কাছে আড়তদারদের ১কোটি টাকা দাদন দেওয়া আছে।
এ ছাড়া বিভিন্ন ব্যবসায়ীর পাওনা আছে কোটি কোটি টাকা। কিন্তু নদীতে মাছ না পাওয়ায় এ বিপুল অঙ্কের টাকা আদায় অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছে।অপরদিকে বাংলাদেশি জেলেদের তিনবার নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়তে হলেও ভারতে জেলেরা পায় মাত্র একবার নিষেধাজ্ঞা।
এ দেশে অক্টোবরে নিষেধাজ্ঞা থাকে ২২ দিন। তারপর বাচ্চা ইলিশ সুরক্ষায় ১ মার্চ থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত থাকে দুই মাস। তারপর ২০ মে থেকে ২৩ জুলাই আরেক দফা থাকে নিষেধাজ্ঞা। আর ভারত শুধু ১৫ এপ্রিল থেকে ১৪ জুন পর্যন্ত নিষেধাজ্ঞা থাকে। তার ফলে বাংলাদেশের জেলেরা যখন হাত গুটিয়ে বসে থাকে তখন ভারতের জেলেরা উপকূল থেকে ব্যাপক মাছ ধরে থাকে। ভারত নিষেধাজ্ঞা শুরু করে ২০১৮ সাল থেকে আর বাংলাদেশ তারও অনেক আগেই এ কার্যক্রম চালিয়ে আসছে। বাংলাদেশ ২০০২ সাল থেকে এ নিষেধাজ্ঞা দিয়ে আসছে। তাতে করে ইলিশ মাছ ১০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে এ দেশে। তবে উভয় দেশ একসঙ্গে বসে যদি নিষেধাজ্ঞার সময় সূচি দিতে পারতো তাহলে বাংলাদেশের জেলেদের জন্য অনেকটা ফলপ্রসূ হতো বলে জেলেরা জানায়।
২০১৭ সালে বাংলাদেশের ইলিশ মাছ ভৌগোলিক নির্দেশক হিসেবে জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছে। ফিশবেইসে ২৫টি ভাষায় ইলিশের নাম পাওয়া যায়। তার মধ্যে ভিন্ন ভিন্ন দেশে তার ভিন্নতা রয়েছে। বাংলা ভাষায় ইলিশ হলেও তেলেগু ভাষায় পোলাসা, পাকিস্তানে সিন্ধু ভাষায় বলা হয় পাল্লুমাছি। ওড়িষ্যা ভাষায় বলা হয় ইলিশী, গুজরাটে মা ইলিশকে বলা হয় মোদেন এবং পুরুষ ইলিশকে বলা হয় পালভা। ভারতে সবচেয়ে স্বাদের ইলিশ মেলে রূপায়ণ নদী, গঙ্গা, গোদাবরী নদীতে।
পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ইলিশ পাওয়া গেলেও আমাদের পানগুছি ইলিশের চাহিদা সবচেয়ে বেশি। এ নদীর মাছ হয় সোনালি এবং চকচকে। তার পাশেই মোরেলগঞ্জ কাছে রয়েছে বিশালপানগুছিনদী। তার মাছের স্বাদ আবার অন্য রকম। সেখানকার মাছ হয় চিকন এবং লম্বাটে। বরিশালের তেতুলিয়া নদীর মাছের রং হয় সোনালি লালচে। তার স্বাদ আবার অন্যরকম। পদ্মার কাছে আড়িয়াল খাঁ নদীর মাছের স্বাদ পদ্মারই মতোই। ইলিশ মাছ সমুদ্রের হলেও লোনা পানিতে ইলিশের ডিম ফোটার জণ্য উপযুক্ত নয়। তাই তারা উজান ঠেলে মিঠা নদীর পানির সন্ধানে আসতে থাকে। পদ্মা, মেঘনা, যমুনা এবং অপরাপর নদী সমুদ্রের কাছে হওয়ায় এখানেই মা মাছ আসতে স্বাচ্ছন্দ বোধ করে। তাই আমাদের উপকূলীয় নদীতে মাছের এতো পর্যাপ্ততা। ডিম ছাড়ার পর জাটকা পর্যন্ত ইলিশ আমাদের নদীগুলোতেই বিচরণ করতে থাকে। তারপর ভরা বর্ষায় ইলিশ আবার ভাটির দিক ধাবিত হয়ে সমুদ্রে যেতে থাকে। আর তখনই জেলেরদের জালে ব্যাপক ইলিশ ধরা পড়ে। গভীর সমুদ্রের সব জায়গা জেলেরা ইলিশের দেখা পায় না। নির্দিষ্ট কিছু গন্ডি রয়েছে ইলিশের বিচরণের জন্য। সেখানেই গভীর পানিতে ইলিশ চলাচল করে থাকে। আমাদের জেলেরা যখন সমুদ্রে ইলিশ ধরতে যায় তখন তারা লাল পানির সন্ধান করে থাকে। সেখানেই ইলিশ মেলে। তবে মা ইলিশ সহজে ধরা গেলেও পুরুষ বা বাবাকে ধরা ততোটা সহজ কাজ নয়। তার বিচরণ ক্ষেত্র অনেক গভীরে। তার নাগাল সহজে জেলেরা পায় না। দু’একটি যা পায় তা রেয়ার ঘটনা হিসেবেই ধরা হয়।
এ ব্যাপারে মোরেলগঞ্জ উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা বিনয় রায় জানান, এখন তো নদীতে জেলেদের জালে দুই একটা ইলিশ মাছ ধরা পড়ছে। আগামী দুই/এক সপ্তাহের মধ্যে স্থানীয় নদীতে প্রচুর পরিমাণে ইলিশ মাছ ধরা পড়বে। স্থানীয় নদীতে পলি পড়ে ভরাট হওয়ায় ও নদীর মুখে বিভিন্ন কারণে বাধাপ্রাপ্ত হওয়ায় মাছ উঠতে একটু দেরি হয়।





খুলনা বিভাগ এর আরও খবর

কুষ্টিয়া জেলা পরিষদের প্রধান সহকারি এখন অর্ধশত কোটি  টাকার মালিক কুষ্টিয়া জেলা পরিষদের প্রধান সহকারি এখন অর্ধশত কোটি টাকার মালিক
কলারোয়ায় সন্ত্রাসী হামলায় সাংবাদিক রাজু সহ আহত-৪ কলারোয়ায় সন্ত্রাসী হামলায় সাংবাদিক রাজু সহ আহত-৪
পদ্মার তীব্র ভাঙনে হুমকির মুখে কুষ্টিয়া-ঈশ্বরদী মহাসড়ক পদ্মার তীব্র ভাঙনে হুমকির মুখে কুষ্টিয়া-ঈশ্বরদী মহাসড়ক
কুষ্টিয়ার মাদক সম্রাট ও সন্ত্রাসী রাকিবুলকে গণধোলাই কুষ্টিয়ার মাদক সম্রাট ও সন্ত্রাসী রাকিবুলকে গণধোলাই
প্রশাসনকে ম্যানেজ করে দীর্ঘ ৭বছর ধরে চলছে মাদক সম্রাট পোল্লাদের ব্যবসা প্রশাসনকে ম্যানেজ করে দীর্ঘ ৭বছর ধরে চলছে মাদক সম্রাট পোল্লাদের ব্যবসা
হানিফসহ আ.লীগের ৭৯ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে পৃথক দুটি মামলা দায়ের হানিফসহ আ.লীগের ৭৯ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে পৃথক দুটি মামলা দায়ের
দৌলতপুর সাব-রেজিস্টার অফিসে চাঁদা তোলা নিয়ে সংঘর্ষ আহত-৮ দৌলতপুর সাব-রেজিস্টার অফিসে চাঁদা তোলা নিয়ে সংঘর্ষ আহত-৮
সুন্দরবনের উপকূলীয় অর্ধশতাধিক স্থানে অবৈধ বালু উত্তোলন, প্রশাসন নিরব সুন্দরবনের উপকূলীয় অর্ধশতাধিক স্থানে অবৈধ বালু উত্তোলন, প্রশাসন নিরব
আতা ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে কিশোরীকে গুমের অভিযোগ আতা ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে কিশোরীকে গুমের অভিযোগ
কুষ্টিয়ায় বৈধ ২৬১ অস্ত্রের মধ্যে জমা পড়েছে ২৪৭টি কুষ্টিয়ায় বৈধ ২৬১ অস্ত্রের মধ্যে জমা পড়েছে ২৪৭টি

আর্কাইভ